শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জবি শিক্ষার্থীদের হাফ পাস মানছে না সদরঘাটগামী বাসগুলো

ঢাকার বিভিন্ন রুট হতে চলাচলকারী সদরঘাট গামী সকল বাসে সপ্তাহে সাত দিনই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীদের জন্যে হাফ ভাড়া নেওয়ার কথা থাকলেও পরিবহন সংশ্লিষ্টরা তোয়াক্কা করছে না এসব নিয়মকে।

প্রশাসনের সিদ্ধান্তকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের বিশেষ করে নারী শিক্ষার্থীদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়েই আদায় করছে মূল ভাড়া ৷ শিক্ষার্থীরা নিয়ম অনুযায়ী আইডি কার্ড প্রদর্শন করার পরেও হেনস্তার শিকার হতে হচ্ছে তাদের। মূলত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সদিচ্ছার অভাবকেই দোষারোপ করেছেন শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীরা অর্ধেক ভাড়া রাখার জন্য অনুরোধ করলে নানা কারণ দেখিয়ে হাফ ভাড়া নিতে চান না বাসের হেল্পাররা। ছুটির দিনের অজুহাত কিংবা আইডি কার্ড দেখানো সত্ত্বেও নারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বাজে ব্যবহারের ঘটনা ঘটছে বার বার। ছেলে শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে হাফ ভাড়া নিলেও নারী শিক্ষার্থীদের কাছে হাফ ভাড়া নিতেই চান না বাস সংশ্লিষ্টরা।

শুক্রবার কিংবা ছুটির দিন হাফ ভাড়া রাখার ব্যাপারে হেল্পাররা অনেকটা বিরক্তি ভাব নিয়ে বলেন ‘শুক্রবারে কোনো হাফ ভাড়া নাই, এডা সরকারের নিয়ম, আমগো নিয়ম না।’

আরও পড়ুন: সব সময়ই বাসে হাফ ভাড়া সুবিধা পাবে জবি শিক্ষার্থীরা

অথচ গতবছরের ৩০ অক্টোবর প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে বাসমালিকদের প্রতিনিধি, শিক্ষার্থী প্রতিনিধি, সাংবাদিক, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীদের জন্যে সার্বক্ষণিক হাফ পাশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছিল।

কিন্তু বৈঠকের ৫ মাসের মাথায় এসেই হাফ-পাস নিয়ে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে প্রায়ই উত্তপ্ত বাক্য প্রয়োগ করার অভিযোগ রয়েছে বাস সংশ্লিষ্টদেরর বিরুদ্ধে।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, প্রায়ই এ রকম সমস্যা নিয়ে প্রশাসনের দ্বারস্থ হওয়ার পর সাময়িক সমাধান করলেও স্থায়ী সমাধানে তাদের কোনো আগ্রহ দেখা যায় না। বাংলার শিক্ষার্থী মাহবুবা জানান, শুক্রবারে আমি হাফ ভাড়া দিতে চাইলে তারা হাফ ভাড় নিতে চায় না। বিভিন্ন অজুহাত দেখায়। বলে এসব নিয়ম আমরা জানি না।

সাভার পরিবহন বাসে যাতায়াত করা তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী সুরাইয়া ইয়াসমিন বলেন, ক্লাস তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেলে আমি ভার্সিটি বাসের জন্য জন্য অপেক্ষা না করে সাভার পরিবহনেই বাসায় যাই। কিন্তু একা থাকার কারণে প্রায় সময়ই আমার সঙ্গে কন্ট্রাকটরের কথা কাটাকাটি হয়। অনেক সময় একা থাকার ফলে আমাকে বাধ্য হয়েই পুরো ভাড়া দিতে হয়৷ প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করব তারা যেন সংশ্লিষ্ট সকল বাসে নির্দেশনাগুলো বিজ্ঞপ্তি আকারে টানানোর নির্দেশ দেন।

অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে সাভার পরিবহনের একটি বাসের চালক মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘মালিক সমিতি আমাদেরকে এই ধরনের সিদ্ধান্ত সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি আকারে কিছু জানায়নি। তারপর আমরা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ছুটির দিনগুলো ছাড়া হাফ ভাড়া নিয়ে থাকি। কিন্তু আমাদের স্টাফদের অনেকেই না জানার কারণে মাঝে মাঝে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সামান্য কথা কাটাকাটি হয়। সেটা আবার তাৎক্ষণিক সমাধান হয়ে যায়।’

আজমেরী পরিবহনের স্টাফ হামিদুর রহমান বলেন, ‘সার্বক্ষণিক হাফ পাস এমন সিদ্ধান্ত সম্পর্কে আমরা জানি না, তারপরও শুক্রবার ছাড়া অন্য দিন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আমরা হাফ ভাড়া নিয়ে থাকি ‘

এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মোস্তফা কামাল বলেন, ‘আমরা সদরঘাটগামী সকল বাসের মালিক সমিতির সঙ্গে কথা বলেছি এবং তাদেরকে বলে দেওয়া হয়েছে তারা যেন এই বিষয়টি তাদের বাসের ড্রাইভার এবং কর্মচারীদেরকে জানিয়ে দেয়। তারপরও যদি কোনো বাসে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে হাফ ভাড়ার পরিবর্তে মূল ভাড়া নেওয়া হয় তাহলে শিক্ষার্থী যেন বাসের নাম এবং নাম্বারসহ আমাদের নিকট অভিযোগ করে। আমরা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেব।’

এমএমএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত