বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৭ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

গবেষণায় এগিয়ে বাকৃবি, কৃষি ও প্রাণিসম্পদ উৎপাদনে নতুন সম্ভাবনা

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়, দেশের কৃষি গবেষণার প্রাণকেন্দ্র হিসেবেও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) সুনাম আছে। এখানকার গবেষণাগুলো দেশের কৃষিকে সহজ ও আধুনিক করেছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ১৯৮৪ সালের ৩০ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের ১৬১তম অধিবেশনে ‘বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেম (বাউরেস) অধ্যাদেশ’ অনুমোদিত হয়। সেই থেকে বাকৃবি দেশের কৃষি গবেষণার অন্যতম কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে।

১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেমের (বাউরেস) ৪,৫৩৭টি গবেষণা প্রকল্প সম্পন্ন করেছে এবং বর্তমানে ৬৭৪টি প্রকল্প চলমান রয়েছে।

এদিকে সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে তিনদিনব্যাপী কর্মশালা শুরু হয়। বার্ষিক গবেষণা অগ্রগতি কর্মশালায় ২৩টি টেকনিক্যাল সেশনে গবেষকরা তাঁদের গবেষণা তুলে ধরেন। এছাড়াও মৌখিক ও পোস্টার প্রেজেন্টেশন হয়। এবারের কর্মশালায় ২৩টি টেকনিক্যাল সেশন অনুষ্ঠিত হবে, যার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গবেষণার পরিকল্পনা নির্ধারণ করা হবে।

অধ্যাপক ড. মো. সহিদুজ্জামানের তত্ত্বাবধানে নেপালি শিক্ষার্থী দীপেশ আরিয়াল ও আসমিতা ভূজেলের সহযোগিতায় এই গবেষণা পরিচালিত হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে তিনদিনব্যাপী কর্মশালা শুরু হয়। ছবি:ঢাকাপ্রকাশ

সরেজমিনে দেখা যায়, গবেষকরা কৃষি খাতের বিভিন্ন নতুন উদ্ভাবন নিয়ে কাজ করছেন। কেউ গবেষণা করছেন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের বিভিন্ন পদ্ধতি নিয়ে, কেউ কাজ করছেন গবাদি পশু, দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্যের মান উন্নয়ন নিয়ে। বাজারে বিক্রি হওয়া মুরগি ও ডিমের ক্ষতিকর প্রভাব নিয়েও গবেষণা হয়েছে। গবাদিপশুর বিভিন্ন রোগ নির্ণয় ও প্রতিকার, জৈব সারের মানোন্নয়ন, ফসল উৎপাদনের নতুন কৌশল, জলজ সম্পদের টেকসই ব্যবহার, কৃষি প্রযুক্তির উন্নয়ন ও গ্রামীণ কৃষি অর্থনীতি নিয়ে গবেষণাগুলো পরিচালিত হয়েছে।

ভেটেরিনারি অনুষদের শিক্ষার্থী মো. আশিকুজ্জামান বলেন, ‘‘আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে, বাজার থেকে কেনা পোলট্রি মুরগিতে অ্যান্টিবায়োটিকের পাশাপাশি কক্সিডিওস্ট্যাটও থাকে। এটি শরীরে অতিরিক্ত প্রবেশ করলে উচ্চ রক্তচাপ ও ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে।’’

 কর্মশালায় গবেষকরা তাঁদের গবেষণা তুলে ধরেন। ছবি:ঢাকাপ্রকাশ

স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী কাজী ফারাহ তাসফিয়া বলেন, ‘‘বাউরেসে গবেষণা উপস্থাপনের সুযোগ পেয়ে আমি আনন্দিত। এটি আমাকে বৈশ্বিক গবেষকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সুযোগ করে দিয়েছে, যা ভবিষ্যতে আরও কার্যকর গবেষণার পথ সুগম করবে।’’

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেমের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. হাম্মাদুর রহমান জানান, ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে বাউরেস ৪,৫৩৭টি গবেষণা প্রকল্প সম্পন্ন করেছে এবং বর্তমানে ৬৭৪টি প্রকল্প চলমান রয়েছে। এবারের কর্মশালায় ২৩টি টেকনিক্যাল সেশন অনুষ্ঠিত হবে, যার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গবেষণার পরিকল্পনা নির্ধারণ করা হবে। গবেষণা উপস্থাপনাগুলো থেকে সেরা ২১ জনকে পুরস্কার হিসেবে ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হবে। পাশাপাশি পোস্টার উপস্থাপনার জন্য ৬ জন গবেষককে সেরা পোস্টার উপস্থাপনকারী হিসেবে পুরস্কৃত করা হবে।

 

Header Ad
Header Ad

বিয়ের বাজার করতে গিয়ে সড়কে ঝরল বরের প্রাণ

নিহত শাহ্ আলম। ছবি: সংগৃহীত

বিয়ের বাজার করতে গিয়ে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় দুই যুবক নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নূরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন উপজেলার ব্রাহ্মণডুরা এলাকার ছাবেদ আলীর ছেলে শাহ্ আলম ও একই গ্রামের বেনু মিয়ার ছেলে সুয়েম মিয়া। এর মধ্যে আগামী শুক্রবার শাহ আলমের বিয়ের দিন ধার্য ছিল।।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আজ বিকেলে দুই বন্ধু বিয়ের বাজার করতে হবিগঞ্জ শহরে যান। কেনাকাটা শেষে সন্ধ্যার দিকে মোটরসাইকেল করে বাড়ি ফিরছিলেন। এ সময় মহাসড়কের নূরপুর পৌঁছালে তাঁদের মোটরসাইকেলটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে যায়।

এতে ঘটনাস্থলেই সুয়েম মিয়া মারা যান। গুরুতর আহত অবস্থায় শাহ আলমকে উদ্ধার করে একটি প্রাইভেট হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে একজনের মরদেহ ও দুর্ঘটনাকবলিত মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করেছে।

 

Header Ad
Header Ad

গাজায় ১১০৯ মসজিদ ধ্বংস করেছে ইসরায়েল, ক্ষতি ৫০০ মিলিয়ন ডলার

গাজায় ১১০৯ মসজিদ ধ্বংস করেছে ইসরায়েল। ছবি: সংগৃহীত

গাজার উপত্যকায় ইসরায়েলের আক্রমণে ১১০৯টি মসজিদ ধ্বংস হয়েছে। গাজা সরকারের ধর্মীয় ও দানশীল বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলের হামলার ফলে গাজার ১,২৪৪টি মসজিদের মধ্যে ১,১০৯টি মসজিদ সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) মিডলইস্ট মনিটরের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা গাজার ধ্বংসপ্রাপ্ত ওমরি মসজিদের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য প্রকাশ করেছেন।

রিপোর্ট অনুযায়ী, গাজার প্রায় ৮৯% মসজিদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যার মধ্যে ৮৩৪টি মসজিদ পুরোপুরি ধ্বংস হয়েছে এবং ২৭৫টি মসজিদ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।

ধ্বংসপ্রাপ্ত ধর্মীয় ও প্রশাসনিক স্থাপনা, কবরস্থান, ওয়াকফ সম্পত্তি এবং মসজিদের কারণে গাজার প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়েছে। গাজার তিনটি গির্জাও ইসরায়েলের হামলার শিকার হয়েছে।

এছাড়াও, ইসরায়েল বাহিনী গাজার কবরস্থানগুলোতেও আক্রমণ করেছে, যার ফলে ৬০টি কবরস্থানের মধ্যে ৪০টি আক্রান্ত হয়েছে এবং ২১টি কবরস্থান পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। ৬৪৩টি ওয়াকফ অস্থাবর সম্পত্তি নষ্ট হয়েছে এবং ধর্মীয় শিক্ষার কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে।

ধ্বংসপ্রাপ্ত মসজিদ এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো পুনর্নির্মাণের জন্য “মিনারেটস কোলিশন” নামে একটি আন্তর্জাতিক উদ্যোগ শুরু হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে গাজার মসজিদ এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পুনর্নির্মাণের কাজ শুরু হবে এবং সাময়িক মসজিদ স্থাপন, ইমামদের সহায়তা, কুরআন পাঠ এবং ধর্মীয় শিক্ষা কেন্দ্র পরিচালনার পরিকল্পনা রয়েছে।

গাজার অ্যান্ডওমেন্টস মন্ত্রণালয় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং ইসলামিক দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়ে ধ্বংসপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর পুনর্নির্মাণে সাহায্যের আবেদন করেছে। তাদের দাবি, মসজিদগুলো শুধু উপাসনাস্থল নয়, বরং সমাজের আধ্যাত্মিক এবং সামাজিক কাঠামো শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

Header Ad
Header Ad

সব মামলা থেকে পরিত্রাণ পেলেন খালেদা জিয়া

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

অবশেষে সব মামলা থেকে পরিত্রাণ পেলেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বুধবার নাইকো দুর্নীতি মামলা থেকে খালাস পাওয়ার মধ্য দিয়ে ৩৭টি মামলার সব ক’টি থেকে রেহাই পেলেন তিনি।

গত ১৮ বছর ধরে প্রতিহিংসামূলক মিথ্যা মামলার জালে বন্দি করে রাখা হয়েছিল বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে। সেনা নিয়ন্ত্রিত ওয়ান-ইলেভেন সরকার তাকে রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দিতে ১৩টি প্রশ্নবিদ্ধ মামলা করে। খালেদা জিয়ার অন্যতম আইনজীবী অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন ভূঁইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

অতঃপর শেখ হাসিনা ক্ষমতায় বসার পরে গত দেড় দশকে আরো ২৪টি মামলা করে। মোট ৩৭ মামলা চলমান ছিল। এই মামলাগুলোর কোনোটিরই বিশ্বাসযোগ্যতা সত্যতা নিশ্চিত করতে পারেনি শেখ হাসিনার আইনজীবীরা।

অবশেষে সর্বশেষ গতকাল বুধবার নাইকো দুর্নীতি মামলা থেকে খালাস পাওয়ার মধ্য দিয়ে বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে ৩৭টি মামলার সবকটি থেকে তিনি মুক্তি পেলেন। তার বিরুদ্ধে আর কোনো মামলা অবশিষ্ট নেই। তিনি এখন মামলা মুক্ত একজন মানুষ।

তিনি জানান, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ আমলে দায়ের হওয়া ৩৭টি মামলা চলমান ছিল। গত বছর ৫ আগস্ট হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর একে একে এসব মামলা নিষ্পত্তি হতে থাকে। নাইকো দুর্নীতি মামলা থেকে খালাসের মাধ্যমে সবগুলো মামলা থেকে রেহাই পেলেন খালেদা জিয়া। তার বিরুদ্ধে আর কোনো মামলা চলমান নেই।

গত ১৫ জানুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়া, তার ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ চার জনকে বেকসুর খালাস দেয় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় নিম্ন আদালত খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিলেও গত বছরের ২৭ নভেম্বর হাইকোর্ট তাকে খালাস দেয়।

এর আগে তিনি বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি ও গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পেয়েছিলেন। ২০০৭ সালে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা নাইকো দুর্নীতি মামলা থেকে বুধবার খালেদা জিয়াসহ আট জনকে খালাস দেয় ঢাকার আদালত।

গত বছর ৩০ অক্টোবর রাজধানীর দারুস সালাম থানার ৬টি ও যাত্রাবাড়ী থানার ৩ মামলায় খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দেন হাইকোর্ট। এর আগে কুমিল্লার নাশকতার এক মামলায় গত ২২ জানুয়ারি আদালত তাকে অব্যাহতি দেয়। গত বছর ৩ সেপ্টেম্বর দেশের বিভিন্ন আদালতে থাকা পাঁচটি মামলায় খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

এছাড়া রাষ্ট্রদ্রোহের এক মামলার কার্যক্রম গত ৩০ অক্টোবর হাইকোর্ট বাতিল করে দেয়। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে থাকা কয়েকটি মামলা থেকেও খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দেওয়া হয় বিভিন্ন তারিখে।

নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আট আসামির সবাইকে বেকসুর খালাস দিয়েছে আদালত। গতকাল ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এর বিচারক রবিউল আলমের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।

রায় ঘোষণার সময় বিচারক রবিউল আলম তার পর্যবেক্ষণে বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক কারণে হয়রানি করার জন্য নাইকো মামলায় জড়ানো হয়েছে।

খালেদা জিয়া বর্তমানে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে রয়েছেন। খালেদা জিয়া ২০০১-২০০৬ মেয়াদে যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, সে সময় দুর্নীতির অভিযোগ এনে ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থার সময় এ মামলা দায়ের করা হয়েছিল।

খালাস পাওয়া বাকি সাত জন হলেন-সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খণিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দি আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্র্যাভেল করপোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিয়ের বাজার করতে গিয়ে সড়কে ঝরল বরের প্রাণ
গাজায় ১১০৯ মসজিদ ধ্বংস করেছে ইসরায়েল, ক্ষতি ৫০০ মিলিয়ন ডলার
সব মামলা থেকে পরিত্রাণ পেলেন খালেদা জিয়া
১৮ ব্যক্তি ও সাফজয়ী নারী ফুটবল দলকে একুশে পদক তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী কমিটির ১৬০ জনের পদত্যাগ  
পাঁচ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস  
একুশে ফেব্রুয়ারি যান চলাচলে ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা  
গাজা পুনর্গঠনে প্রয়োজন ৫ হাজার ৩২০ কোটি মার্কিন ডলার  
২৭তম বিসিএসে বঞ্চিত ১১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ: আপিল বিভাগ    
আজ একুশে পদক প্রদান করবেন প্রধান উপদেষ্টা  
এমবাপের মহাকাব্যিক হ্যাটট্রিকে সিটিকে বিদায় করে শেষ ষোলোয় রিয়াল  
১৭ বছর পর আজ আহসান মঞ্জিলে হতে যাচ্ছে ‘সুফি ফেস্ট’
এস আলমের অ্যাকাউন্টে ২ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকার লেনদেন
মোহাম্মদপুরে মধ্যরাতে গোলাগুলি, নিহত ২  
গণঅভ্যুত্থানে আহত রাতুলের একমাত্র সম্বল ফুডকার্ট ভেঙে দেয়ার অভিযোগ  
আজ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির নিজেদের প্রথম ম্যাচে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
অবশেষে সরিয়ে দেওয়া হলো মাউশির বিতর্কিত ডিজিকে
২০১৮ সালের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা ৩৩ ডিসি ওএসডি
ট্রাম্পের বিস্ফোরক দাবি: চলমান যুদ্ধের সূচনা ইউক্রেনই করেছিল
ডিবির সাবেক প্রধান হারুনের ১০০ বিঘা জমি, ৫ ভবন ও ২ ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ