রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শিক্ষার্থীকে পরকীয়ার প্রস্তাব ঢাবি শিক্ষকের

‘আপনার স্বামী আর্মিতে, আমার স্ত্রীও ডাক্তার’

ছবি: সংগৃহীত

নারী কেলেঙ্কারি, পরকীয়া, শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, কুৎসা রটানো, অপেশাদার আচরণসহ নানা অভিযোগ উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ব্যাংকিং এন্ড ইনসুরেন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক খালেদ বিন আমিরের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে তাকে শিক্ষকতার পদ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে আন্দোলনে রয়েছেন বিভাগটির সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এছাড়া স্মারকলিপির দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সংশ্লিষ্টদের।

স্মারকলিপিতে বিভাগটির সাধারণ শিক্ষার্থীরা বলছে, শিক্ষক খালেদ বিন আমির বিশ্ববিদ্যালয় বহির্ভূত নারী কেলেঙ্কারি, অনুষদের অন্য বিভাগের শিক্ষার্থীদের হেনস্তা, বিভাগের নারী শিক্ষার্থীদের হেনস্তা, অযাচিত কটূক্তি, বিভাগের নারী সহকর্মীর নামে ছাত্রদের সামনে কটূক্তি, সহকর্মীদের নামে কুৎসা রটানো, পাঠদানে অপারগতা, অপেশাদার আচরণ করেছেন। ইতোমধ্যে এই বিষয়ক যথেষ্ট প্রমাণাদি সংগ্রহ করা হয়েছে। এসব অপরাধের দায়ে শিক্ষকতার পদ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগের আবেদনপত্রে স্বাক্ষর করতে হবে।

শিক্ষার্থীরা বলছেন, আমরা বিভাগে অভিযোগ প্রমানাদিসহ ২৭ আগস্ট স্মারকলিপি দিয়েছিলাম। এর আগে ২৫ আগস্ট বিভাগকে ৩ কার্যদিবসের আল্টিমেটাম দেওয়া হয়েছিল অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য, কিন্তু তার বিরুদ্ধে কোনো দৃশ্যমান ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তারপর ২৮ আগস্ট থেকে অভিযুক্তের পদত্যাগের দাবিতে আমরা সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের ঘোষণা দিই।

‘‘আমরা এই কর্মসূচি ২ দিন পালন করি। এরপর ৩১ আগস্ট পুনরায় অসহযোগ আন্দোলনের অংশ হিসেবে আমরা বিভাগ ঘেরাও ও অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেই। ওইদিন আমরা বিভাগ থেকে কেনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না সেই মর্মে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়। তখন সেখানে উপস্থিত হন বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই সহকারী প্রক্টর। তারা ৭ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন করে অভিযোগগুলো নিয়ে কাজ করার আশ্বাস দেন। তবে ৭ দিন পার হয়ে গেলেও তার কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আগামী ২২ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হলে তারা ফের আন্দোলন করবেন বলে জানিয়েছে।’’

বিভাগটির সাবেক এক নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তার প্রমাণাদি গণমাধ্যমকে দিয়েছেন। বর্তমানে তিনি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।

পরকীয়ার প্রস্তাবে ওই ছাত্রীকে খালেদ বিন আমির তখন বলেছিলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক থাকাকালীন তিনি আমার সাথে এবং অন্যান্য অনেক সিনিয়রদের সাথে একই কাজ করেছিলেন। সেজন্য আমার তাঁকে ব্লক করতে হয়েছিল। ‘‘তিনি বলতেন—আপনার স্বামী তো আর্মি তে, ওরা তো টাইম দিতে পারে না, আমার বউও ডাক্তার, আমাকে টাইম দিতে পার না।’’ তিনি প্রায় সরাসরি আমাকে পরকীয়া এবং সাক্ষাতের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। অসহ্য লোক একটা।’

বিভাগ তথ্য বলছে, শিক্ষার্থীদের অশালীন মন্তব্য করে বিব্রত করাই যেন ঢাবির এই শিক্ষকের কাজ। বিশেষত নারী শিক্ষার্থীদের তার কাছে বিব্রত হতে হয় ব্যাপকভাবে।

এ নিয়ে নাম অপ্রকাশিত রাখার শর্তে বিভাগটির এক ছাত্রী বলেন, একদিন খালেদ বিন আমির স্যার অনলাইনে বিজনেস ম্যাথের এক ক্লাসে শিক্ষার্থীদেরকে ক্যামেরা অন করতে বলেন। একেবারে ভোরে ক্লাস হওয়াতে শিক্ষার্থীরা অপ্রস্তুত থাকায় অনেকেই ক্যামেরা অন করতে ব্যর্থ হয়। ফলে ড. আমির মন্তব্য করে বসেন, ‘তোরা কীভাবে ক্যামেরা অন করবি, তোরা তো কম্বলের নিচে নগ্ন হয়ে শুয়ে থাকিস।’ ফলে সেই দিনের ক্লাসে অধিকাংশ নারী শিক্ষার্থী লিভ নিতে বাধ্য হন।

এছাড়া তার কবল থেকে রক্ষা পায়নি ধর্মীয় কারণে পর্দা করা নারী শিক্ষার্থীরাও। পর্দা করে আসা এক নারী শিক্ষার্থীকে তিনি বলেন, পর্দা করছেন কিন্তু আপনার বয়ফ্রেন্ড কি জানে? আপনি কি বয়ফ্রেন্ডকে দেখানোর জন্য পর্দা করেছেন! আমি তো জানি টিএসসি তে আপনারা পর্দাও করেন। আবার বয়ফ্রেন্ডের সাথে কি কি যেন করেন। এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন হিন্দু ধর্মাবলম্বী একজন।

এছাড়াও বিষয়টি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষের এক ছাত্র বলেন, খালেদ বিন আমির স্যার তো ওনার ওয়াইফ নিয়েও বাজে মন্তব্য করতে পিছপা হননি। উনি উনার স্ত্রীকে নিয়েও ক্লাসে বাজে মন্তব্য করেন। উনি বলেন, উনার ওয়াইফ নাকি অনেক বোরিং। তার চাইতে ওনার এক্স গার্লফ্রেন্ড অনেক ভালো ছিল। এছাড়া শিক্ষার্থীদের সাথে খারাপ ব্যবহার এবং ফেল করানোর ব্যাপক অভিযোগ রয়েছে এই শিক্ষকের বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগের প্রেক্ষিতে চলতি মাসের ১ তারিখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং এন্ড ইন্স্যুরেন্স বিভাগের শিক্ষার্থীরা তার চাকুরিচ্যুতির দাবিতে ব্যাপক মিছিল এবং শোডাউন করে।

বিষয়টি নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, শিক্ষার্থীরা আমাদের কাছে স্মারকলিপি জমা দিলে আমরা চেয়ারম্যানকে অবগত করব সমাধান করার জন্য। চেয়ারম্যান বিষয়টি সমাধান করতে না পারলে ডিন মহোদয়কে আমরা জানাবো। সেখানে আমরা একটা ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি গঠন করব, সেখানে থাকবে আইন বিভাগের একজন অধ্যাপক এবং প্রক্টরিয়াল টিমের একজন সদস্য। এর পরেও না হলে আমরা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের নিকট স্মারকলিপি হস্তান্তর করবো।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ব্যাংকিং এন্ড ইনসুরেন্স বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাসিনা শেখ বলেন, আমরা শিক্ষকরা সবাই মিলে ছাত্রদের বক্তব্য শুনেছি। তাদের বুঝিয়েছি যে বিভাগীয় পর্যায়ে একজন শিক্ষকের ‘পদত্যাগ’ আমাদের সামর্থ্যের বাইরে। শিক্ষার্থীরা তখন সহায়ক নথিসহ আমাদের আনুষ্ঠানিক চিঠি পাঠায়। আমরা আমাদের সমন্বয় ও উন্নয়ন কমিটিতে আলোচনা করেছি এবং মাননীয় ভিসি স্যারের কাছে পাঠিয়েছি।

যা হোক, প্রক্টর স্যারের নির্দেশে, আমরা শিক্ষার্থীদের সাথে আরেকটি বৈঠকের ব্যবস্থা করেছি যেখানে আমাদের অনুষদের ডিন স্যার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ স্যার আমাদের শিক্ষকদের সামনে শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলেছেন। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একটি ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি গঠনের আশা নিয়ে সভা শেষ হয়। অবশেষে, বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে একটি কমিটি গঠন করা হয় যাতে এই ধরনের তদন্তের সময় শিক্ষককে কোনো একাডেমিক বা প্রশাসনিক দায়িত্ব থেকে বিরত রাখা হয়—জানান অধ্যাপক ড. হাসিনা শেখ।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক খালিদ বিন আমিরের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করেও তার সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।

Header Ad
Header Ad

গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু

শ্রীপুর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভাংনাহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের শ্রীপুরে আওয়ামী লীগ নেতার দোতলা ভবনের দোতলায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে মা শামছুন্নাহার ও ছেলে সানোয়ার হোসেন দগ্ধ হয়েছে। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মায়ের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে শ্রীপুর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভাংনাহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

স্থায়ীয় জানা যায়, দোতলা ভবনের দোতলায় কিচেন রুমে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। বিস্ফোরণে জানালার থাইগ্লাস ফেটে নিচে পড়ে। স্বজনরা আহত দুজনকে উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউট ঢাকায় পাঠায়। আহত দুজনের মধ্যে মায়ের অবস্থা আশংকাজনক ছিল পরে রাত সাড়ে সাতটার দিকে তিনি মারা যান।

নিহতের স্বামী আবুল হাসেম প্রধান শ্রীপুর পৌরসভার ভাংনাহাটি গ্রামের মৃত গাফফার প্রধানের ছেলে। তিনি শ্রীপুর পৌর আওয়ামীলীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক।

প্রতিবেশী আব্দুল গফুর জানান, দোতলা ওই বাড়িতে হঠাৎ বিকট শব্দ হয়। তিনিসহ প্রতিবেশীরা সেখানে ছুটে গিয়ে শামসুন নাহার ও তার ছেলে মো. সানোয়ার হোসেনকে দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করেন। এর মধ্যে শামসুন নাহারের অবস্থা ছিল গুরুতর। তার মুখসহ শরীরের অনেক অংশই পুড়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে স্বজনরা তাদেরকে ঢাকা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেন।

শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন মন্ডল বলেন, বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুনে মা ও ছেলে দগ্ধ হন। তাদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মায়ের মৃত্যু হয়েছে বলে শুনেছি।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস

দ্য ইকোনমিস্টকে সম্প্রতি দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ধর্মের বিষয়ে বাংলাদেশের তরুণেরা খুবই পক্ষপাতহীন উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, তরুণেরা দেশকে নতুন করে গড়তে চান।

তিনি আশ্বস্ত করে বলেন, 'এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে না। দেশের তরুণেরা খুবই উদ্যমী। ধর্মের বিষয়ে তারা খুবই পক্ষপাতহীন।'

গত শুক্রবার (২১ ডিসেম্বর) প্রভাবশালী ব্রিটিশ সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টকে সম্প্রতি দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস এ কথা বলেন। ওই সাক্ষাৎকারের ভিডিও ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে ইকোনমিস্ট।

সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ইকোনমিস্টের বিদেশ বিষয়ক সম্পাদক প্যাট্রিক ফোলিস।

বাংলাদেশ ২০২৪ সালে ইকোনমিস্টের বর্ষসেরা দেশ নির্বাচিত হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়।

প্যাট্রিক প্রশ্ন করেন, বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা ফিরে আসার কিছু ঝুঁকি আছে, সতর্ক করেছেন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের কর্মকর্তারা। বিষয়টিকে কীভাবে দেখছেন?

বাংলাদেশ ইকোনমিস্টের বর্ষসেরা দেশ হওয়ায় ড. ইউনূসকে অভিনন্দন জানান প্যাট্রিক।

ড. ইউনূস বলেন, 'আমরা আনন্দিত, অত্যন্ত গর্বিত যে, ছাত্র অভ্যুত্থান ঘটেছে এবং সত্যিকার অর্থেই আমরা বড় একটি পরিবর্তন ঘটিয়েছি। এরপর থেকে আমরা বলছি, আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই।'

তরুণরা দেশকে নতুন করে গড়তে চান উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, 'তরুণরা পুরো পৃথিবী পাল্টে দিতে পারে। এটি কেবল একটি দেশের পরিবর্তন না, বাংলাদেশে যা হয়েছে সেটি তরুণ-যুবকরা কতটা শক্তিশালী তার উদাহরণ। আসুন, আমরা তরুণদের ওপর মনোযোগ দিই।'

'বিশেষ করে তরুণীদের ওপর। বাংলাদেশের অভ্যুত্থানে তরুণীরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। দেশের যে কোনো তরুণের মতো তারা (অভ্যুত্থানে) সামনের কাতারে ছিল। আমাদের তরুণ-তরুণীদের ওপর মনোযোগ দেওয়া উচিত এবং তাদের স্বপ্নগুলো যেন পূরণ হয়। যদি তারা সুযোগ পায়, তাদের সেটা করার সক্ষমতা আছে,' বলেন তিনি।

অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তিন তরুণকে অন্তর্বর্তী সরকারের মন্ত্রিসভায় যুক্ত করা হয়েছে উল্লেখ করেন ড. ইউনূস।

'তারা এখন মন্ত্রিসভার সদস্য এবং অসাধারণ কাজ করছেন। তারা যোগ্য। তারা বিগত শতাব্দীর না, এই শতাব্দীর তরুণ। যোগ্যতার দিক থেকে তারা কোনো অংশে কম না।'

বাংলাদেশের নির্বাচনের পর কী করতে চান, প্রশ্নের জবাবে ড. ইউনূস বলেন, 'আমাকে আমার কাজ থেকে সরিয়ে আনা হয়েছে। জোর করে এই কাজে আমাকে যুক্ত করা হয়েছে। আমি আমার কাজ করছিলাম এবং তা উপভোগ করছিলাম, যে কারণে আমি প্যারিসে ছিলাম। আমাকে ভিন্ন কিছু করার জন্য প্যারিস থেকে আনা হয়। আমি আমার কাজে ফিরে যাব এবং জীবন উপভোগ করবো।'

 

Header Ad
Header Ad

  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল

ছবি: সংগৃহীত

সিঙ্গেল জার্নির টিকিট নিয়ে সমস্যা চলছিল রাজধানীর মেট্রোরেলে। এবার মেট্রোরেল পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) জানিয়েছে, এই সংকট কেটে যাচ্ছে। মেট্রোরেলের সিঙ্গেল জার্নির টিকিট সংকট আর থাকছে না।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে করা এক স্ট্যাটাসে এ সুখবরের কথা জানায়।

স্ট্যাটাসে বলা হয়, মেট্রোরেলের সম্মানিত যাত্রীদের জন্য সুসংবাদ। মেট্রোলের সম্মানিত যাত্রীদের জানানো যাচ্ছে যে, ২১ ডিসেম্বর থেকে মেট্রোরেল স্টেশনগুলো থেকে চাহিদামতো সিঙ্গেল জার্নি টিকিট বিক্রয় করা হচ্ছে।

এতে আরও বলা হয়, পাশাপাশি র‍্যাপিড পাসও বিক্রয় এবং রিচার্জ করা হচ্ছে। এমআরটি পাসও রিচার্জ করা হচ্ছে। আপনারা সানন্দে মেট্রোরেল ভ্রমণ করুন। এছাড়া ডিএমটিসিএল পরিবারের পক্ষ থেকে সবার সার্বিক সহযোগিতার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানানো হয়।

প্রসঙ্গত, এর আগে মেট্রোরেলের ভাড়া পরিশোধের কার্ডের সংকটে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে যাত্রীদের। একক যাত্রার কার্ড না থাকায় অনেক স্টেশন থেকে যাত্রীদের ফিরে যেতে হয়েছে। আবার সরবরাহ না থাকায় স্থায়ী কার্ড বা এমআরটি পাস বিক্রিও একেবারে বন্ধ ছিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস
  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল
ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রান করলেই এশিয়া কাপ ঘরে উঠবে বাংলাদেশ
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক
শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা
জুমার দিনে ফিলিস্তিনের মসজিদে আগুন দিল ইসরায়েলিরা
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা
সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং
মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ
বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ
ছাত্রলীগ নেতা মুক্তাদির শিক্ষার্থীদের হাতে আটক, থানায় সোপর্দ
এ দেশে মেজরিটি–মাইনরিটি বলে কিছু নেই: জামায়াতের আমির
আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, সবচেয়ে ছোট দিন আগামীকাল
রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি
গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ