সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

তারা মোটেও বাঙালি ছিলেন না : এ. এইচ. এম. খায়রুজ্জামান লিটন

আজ ৩ নভেম্বর, ‘জেলহত্যা দিবস’ উপলক্ষে সকাল ১১টায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তাজউদ্দীন সিনেট ভবনে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।

প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জেলে নিহত জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ এ.এইচ. এম. কামরুজ্জামানের ছেলে ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এবং রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ. এইচ. এম. খায়রুজ্জামান লিটন।

সভাপতিত্ব করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার।

বিশেষ অতিথি ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক অবায়দুর রহমান ও অ্যাকাডেমিক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান উল ইসলাম।

শুরুতেই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের মন্ত্রী ও জাতীয় চার নেতার পূণ্যস্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ১ মিনিট নিরবতা পালন করেছেন তারা।

এরপর মূল কার্যক্রম।

জাতীয় চারনেতার অবদান, তাদের হত্যার কারণসহ ইতিহাস ও তাৎপর্য তুলে ধরে প্রবন্ধ পাঠ করেছেন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. দুলালচন্দ্র বিশ্বাস।

তিনি বলেছেন, ‘১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান ও মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবারসহ হত্যা করা হয়েছে। পরপরই জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করার পরিকল্পনা এঁটেছেন খন্দকার মোশতাক আহমদ ও তার দল।’

অধ্যাপক ড. দুলালচন্দ্র বিশ্বাস আরো বলেছেন, “বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের অমর চার নেতাকে জেলখানাতে মেরে ফেলার দিন ‘জেলহত্যা দিবস’ নিয়ে পর্যাপ্ত তথ্য পাওয়া যায় না। এ কারণেই দিনটি নিয়ে নানা ধরনের বক্তব্য পরিলক্ষিত হয়। কেবল আমরা ইতিহাস আলোচনা করেছি কিন্তু তাৎপর্যগুলো কী, রাষ্ট্রকাঠামোতে প্রভাব কতোটুকু-তা নিয়ে কোনো ধরনের আলোচনা পরিলক্ষিত হয় না। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে নির্মূল করার চক্রান্ত দেখতে পাচ্ছি। প্রতিহত করতে না পারলে জাতির এই মহান সন্তানেরা তাদের কীর্তিসহ একদিন হারিয়ে যাবে। আমাদের কারিকুলামে এই ধরনের পাঠ্যসূচি ছিল প্রায় ৪০ বছর কিন্তু বর্তমান সরকার পরিবর্তন করে আসল ইতিহাসগুলো তুলে ধরার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।”

তিনি তার বক্তব্যের শেষে ‘জাতীয় চার নেতার কীর্তি আরো বেশি করে জনগণকে জানানো হোক’-এ প্রত্যাশা করেন।

বহুদিন হয়ে গেলেও তাদের হত্যাকাণ্ডের বিচারকার্যে ততটা অগ্রগতি না হওয়ায় আশাহত হয়েছেন বিশেষ অতিথি ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. অবায়দুর রহমান প্রামানিক। আবার ক্ষমতায় এসেই তাদের হত্যাকাণ্ডের বিচার কাজ শুরু করার জন্য বর্তমান সরকারকে ধন্যবাদ দিয়েছেন তিনি।

অ্যাকাডেমিক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক এম. সুলতান-উল-ইসলাম জানান, ‘আমরা প্রত্যয় ব্যক্ত করতে চাই, বাঙালি জাতি তাদের এই বীর সন্তানদের কোনোদিন ভুলবে না। কারণ, তারাই এই জাতির মুক্তিদাতা ছিলেন। তাদের কারো আদর্শই মুছে যাবার নয়। তারা যে পথ দেখিয়েছেন আজ আবার প্রমাণিত হয়েছে-সেই পথই সত্য। পরবর্তী প্রজন্মের কাছে তারা দিক-নির্দেশনা ও সাহসের প্রতীক হিসেবে বেঁচে থাকবেন। তাদের মাধ্যমে আগামীর তরুণ প্রজন্ম অনুপ্রাণিত হবে যুগ, যুগ।’

প্রধান অতিথি শহীদ এ.এইচ. এম. কামরুজ্জামানের ছেলে ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এ. এইচ. এম. খায়রুজ্জামান লিটন প্রতিবারের মতো এবারও এই দিনটিকে যথাযথ ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে পালন করার জন্য তার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার কারণ আলোচনা করেছেন।

তার পিতাসহ জাতীয় চার নেতাকে হত্যার বিশদ বর্ণনা করেছেন।

শহীদ এ.এইচ. এম. কামরুজ্জামানের ছেলে ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এ. এইচ. এম. খায়রুজ্জামান লিটন তার পিতার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেছেন, ‘আমার বাবাকে আমি পাটিতে বসে কাঁসার বাটিতে খাবার খেতে দেখেছি।’

এ. এইচ. এম. খায়রুজ্জামান লিটন ব্যাথাতুর হৃদয়ে জানিয়েছেন, ‘আজ অসংখ্য মানুষের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় ফুলে, ফুলে ভরে উঠেছে আমার পিতা ও তার সহযাত্রীদের সমাধিগুলো। যে দেশের মানুষ এত উদার, তারা সে দেশের স্রষ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার সহযোগী মুক্তিযুদ্ধের নায়ক জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করতে পারে-মানা কত কঠিন? আমাকে বলতেই হয়, যারা এ কাজ করেছেন তারা মোটেও বাঙালি ছিলেন না।’

এ. এইচ. এম. খায়রুজ্জামান লিটনের দাবি, ‘যারা এই হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটিয়েছেন, তারা যাই হোন না কেন, তাদেরকে চিহ্নিত ও বিচার করা হোক।’

‘জেলহত্যা দিবস’ আলোচনা সভার সভাপতি ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার সমাপনী বক্তব্যে দিনটিকে ‘জাতীয় দিবস’ হিসেবে ঘোষণার দাবি করেছেন। দেশের প্রাথমিক শিক্ষাক্রমে জাতীয় চার নেতার জীবনী ও অবদান অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়েছেন।

অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার আরো বলেছেন, ‘এই উদযাপন কতটা কার্যকর হচ্ছে, এখন আমাদের দেখার বিষয়। শিক্ষা ব্যবস্থায় আমাদের শহীদ এ.এইচ. এম. কামরুজ্জামানের অবদানের ধারাবাহিকতায় বর্তমানে তার সুযোগ্য পুত্র খায়রুজ্জামান লিটন ভালো মানুষের রাজনীতি করে যাচ্ছেন। আমরা চাই, তিনি সামনের দিকে আরো এগিয়ে যাবেন।’

অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার শেষে বলেন,‘যেকোনো রেঁনেসায় যারা অগ্রণী ভুমিকা রাখেন, তাদেরকে সরিয়ে দেবার চেষ্টা করা হয়। তারই শিকার বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা। আমরা আজকের দিনে তাদেরকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি। তাদের আদর্শকে বুকে ধারণ করে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাব।’

লেখা ও ছবি : মাহমুদুল হাসান।

ওএফএস।

Header Ad
Header Ad

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের ঘনিষ্ঠ ১০ সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আনুষ্ঠানিকভাবে ‘লক’ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) এনআইডি শাখা। এতে তাদের এনআইডি দিয়ে আর কোনো ধরনের নাগরিক সেবা, বিশেষ করে ব্যাংকিং লেনদেন বা সরকারি-বেসরকারি সেবা গ্রহণ করা সম্ভব নয়, কারণ কার্ডগুলো আর ভেরিফাই করা যাচ্ছে না।

ইসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, “লক” প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে প্রায় এক মাস আগে, কর্তৃপক্ষের মৌখিক নির্দেশনার ভিত্তিতে। তবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে রয়েছে ভিন্নধর্মী ব্যাখ্যাও।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভিভিআইপি (VVIP) পর্যায়ের অনেকেই নিজের নিরাপত্তা ও তথ্য অপব্যবহার রোধে স্বেচ্ছায় এনআইডি লক করার অনুরোধ জানান। প্রয়োজন হলে তা আবার ‘আনলক’ করা হয়।

লক করা ব্যক্তিদের তালিকায় রয়েছেন—শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ, শেখ রেহানা, টিউলিপ সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক, শাহিন সিদ্দিক, বুশরা সিদ্দিক, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও তারিক আহমেদ সিদ্দিক।

ইসির এনআইডি শাখার সিস্টেম ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, “এনআইডি লক করা হলে কার্ডটি কোনো কার্যক্রমে ব্যবহার করা যায় না। তবে এটি ভোটাধিকার বা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় না।”

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই লক কার্যক্রম এমন এক সময়ে এলো যখন শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যাংক হিসাব স্থগিত, তদন্ত ও রাজনৈতিক বিতর্কের ঝড় চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্থগিত করেছে, যা পরিচালনায় বাধা দিচ্ছে এনআইডি ভেরিফিকেশন না হওয়া।

Header Ad
Header Ad

রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি

মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। ছবি: সংগৃহীত

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী ছোটগল্প ‘দেনাপাওনা’ এবার রূপ নিচ্ছে বড় পর্দায়—আর এই সাহিত্যিক চরিত্রগুলোকে প্রাণ দিতে প্রথমবারের মতো জুটি বাঁধছেন দুই প্রজন্মের জনপ্রিয় মুখ, মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি।

সরকারি অনুদানে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করছেন সাদেক সিদ্দিকী। আগেই নিশ্চিত করা হয়েছিল, এতে ‘নিরুপমা’ চরিত্রে অভিনয় করবেন দীঘি। এবার জানা গেল, তার বিপরীতে ম্যাজিস্ট্রেট চরিত্রে অভিনয় করছেন ইমন। কলকাতায় কর্মরত, জমিদার পরিবারের সন্তান এই চরিত্রটি গল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ আবেগীয় বাঁক তৈরি করে।

‘দেনাপাওনা’র গল্প আবর্তিত হয় বিয়ের সময় পণ দিতে না পারায় নিরুপমার পিতার আত্মহত্যা এবং সেই ঘটনার পরবর্তী সামাজিক ও পারিবারিক প্রতিক্রিয়ার চারপাশে। এই ট্র্যাজিক কাহিনিকে আধুনিক সিনেমার ভাষায় ফুটিয়ে তুলতে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন পরিচালক ও তার দল।

চলচ্চিত্রটিতে কাজ করা প্রসঙ্গে ইমন বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথের এই গল্পটি বহুবার পড়া, বিশ্লেষিত—তাই কাজটা সহজ নয়। চরিত্রগুলোর প্রতি মানুষের আবেগ আছে। চেষ্টা করব আন্তরিকভাবে চরিত্রটি তুলে ধরতে।’

চিত্রনাট্য লিখেছেন মিরন মহিউদ্দিন। ইমন ও দীঘির পাশাপাশি এই ছবিতে আরও রয়েছেন মাহমুদুল ইসলাম মিঠু, অনন্ত হিরা, ইরা শিকদার, তানিন সুবাহ, সুমনা সোমা, রিপা, অভি ও সাব্বির।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সরকার। দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি মেটাতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। বাংলাদেশ রেলওয়ে হাসপাতালসমূহ সুষ্ঠু ও যৌথ ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার লক্ষ্যে রেলপথ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের মধ্যে অনুষ্ঠিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

নূরজাহান বেগম বলেন, “দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি রয়েছে। তবে আমরা আশা করছি, বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে আগামী সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হবে।”

অনুষ্ঠানে রেল উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, আজ সমঝোতা স্বাক্ষরিত হলেও রেলওয়ে হাসপাতালগুলো সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করতে কিছুটা সময় লাগবে। বর্তমানে শুধু রেলওয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এসব হাসপাতাল থেকে সেবা পাচ্ছেন।

বাংলাদেশ রেলওয়ের অধীন ১০টি হাসপাতালকে যৌথভাবে পরিচালনার জন্য এ সমঝোতা স্মারক সই করা হয়, যা ভবিষ্যতে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবার পরিধি বাড়াতে সহায়ক হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন এবং চিকিৎসাসেবার মান বাড়াতে সরকার এই নিয়োগকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান
তৃতীয় সন্তান নিলে তুর্কি নাগরিকদের মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা দেবে সরকার
গোপনে বান্ধবীকে বিয়ে করলেন ‘টোয়াইলাইট’খ্যাত ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
নেই প্রশিক্ষণ, মাঠে ৪২৬ সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা
মেঘনা আলমের মুক্তির দাবি জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে ২৭ বিশিষ্ট নারীর স্মারকলিপি
মারা গেছেন পোপ ফ্রান্সিস
দেশে তিন স্তরে কমলো ইন্টারনেটের দাম, গ্রাহকদের স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ সরকারের
আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি চীনের
৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে ৪ নির্দেশনা
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় আটক ৩ জন
ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস
গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস