টুঙ্গিপাড়া অ্যাসোসিয়েশন ইফতার করলো
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, ছাত্রী, কর্মকতা ও কর্মচারীদের ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় টুঙ্গিপাড়া অ্যাসেসিয়েশন’ ইফতার করেছেন একত্রে।
খোলা মাঠে, আকাশের নীচে বিকেশ থেকে তাদের এই প্রীতি মিলনমেলা ও ইফতার হয়েছে ১৯ এপ্রিল, ২০২২, বৃহস্পতিবার।
উপদেষ্টাদের মধ্যে ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তসলিম আহমেদ ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানের এমদাদুল হক ছিলেন বলে জানিয়েছেন ঢাকাপ্রকাশ ২৪.কমের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি সফিকুল আহসান ইমন।
সম্মানিতদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসেসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মিরাজ শিকদার ছিলেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় টুঙ্গিপাড়া স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবদুল্লাহ সরদার ও সাধারণ সম্পাদক সাজিদুর রহমান সোহান অতিথি ছিলেন।
গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগগুলোর টুঙ্গিপাড়ার উপজেলার ১শর বেশি ছাত্র-ছাত্রী ইফতারে অংশ নিয়েছেন।
‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় টুঙ্গিপাড়া অ্যাসেসিয়েশন’র উপদেষ্টা অধ্যাপক তসলিম আহমেদ বলেছেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার ছাত্র, ছাত্রী, কর্মকতা ও কমচারীদের এই অনন্য আয়োজন প্রশংসিত। ছাত্র-ছাত্রীরা একত্রে কাজ করে ভ্রাতৃত্ব, একতা ও নেতৃত্বের মহৎ গুণে বেড়ে উঠবে।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসেসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মিরাজ শিকদার জানিয়েছেন, ‘আমাদের উপজেলার ছাত্র, ছাত্রীদের আয়োজনটি খুব ভালো লেগেছে। আবারও আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি করেছে। অনেকদিন পর সবার সঙ্গে ইফতারি আমাদের জন্য সৌভাগ্যের হয়েছে।’
টুঙ্গিপাড়া স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আব্দুল্লাহ সরদার বলেছেন, ‘রমজানে সৌহার্দ্য ও বন্ধুত্বের বন্ধন আবদ্ধ হতে আমরা ইফতার করেছি। রমজান সংযম, আত্মমর্যাদার মাস। আমরা তার অনুশীলন করছি। সারা বছরের অ্যাকাডেমিক ও হাজার ব্যস্ততায় এখন ইফতারিতে মিলিত হয়েছি। এমন আয়োজনে আমাদের শিক্ষার্থী-শিক্ষক-কর্মকতা ও কর্মচারীদের মধ্যে সম্পর্ক মজবুত হবে।’
‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় টুঙ্গিপাড়া অ্যাসেসিয়েশন’ ২০২১ সালে গড়ে তুলেছেন তারা। সমাজসেবা করেন।
ওএস।