সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫ | ২৩ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

আমাদের সামস্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে হবে

রপ্তানি আয় নয় মাসে বেড়েছে ১২ শতাংশ এবং আমাদের রেমিট্যান্সও প্রায় আট মাস পরে দুই বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করল মার্চ মাসে। আমি এটিকে বর্তমান রিজার্ভের অবস্থার প্রেক্ষিতে ইতিবাচক মনে করছি। তারপরও রিজার্ভের উপরে চাপ এখনো অব্যাহত আছে। সেজন্য আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে রিজার্ভ অথবা প্রবৃদ্ধির মাত্রা যেন আমরা ধরে রাখতে পারি। তাহলে সামস্টিক ব্যবস্থাপনা অথবা রেমিট্যান্সের মাত্রা যে আমদানি সক্ষমতা বৃদ্ধি সেটির একটি ইতিবাচক অবদান থাকবে।

একই সঙ্গে আইএমএফের যে পরামর্শ আছে সেগুলোর দিকেও আমাদের নজর দিতে হবে। যেমন বিনিময় হারকে বাজারমুখী করা এবং আমাদের সুদের হারকে বাজারমুখী করা। একই সঙ্গে আমাদের ঋণ খেলাপি কমানো। অনেকগুলো ক্ষেত্রে আমাদের অভ্যন্তরীণ সঞ্চয় বৃদ্ধি করে ট্যাক্স জিডিপির হার বাড়ানো, এক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ যেগুলো আছে সেগুলো যেন বাস্তবায়িত হয়, সেদিকেও আমাদের নজর দিতে হবে। পাশাপাশি আমাদের যে চলমান মূল্যস্ফীতি আছে সেটি কীভাবে আমরা সামাল দেব— সেদিকটিতে আমাদের নজর দিতে হবে।

আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্যবৃদ্ধির যে ধারাটি ছিল সেটি অনেকটাই স্থিমিত হয়ে আসছে। অনেক পণ্যের মূল্য কমছে। সেটি কীভাবে আমরা ভোক্তা স্তরে পৌঁছাতে পারি সেদিকে নজর দিতে হবে। আমাদের আমদানি স্তর থেকে ভোক্তাস্তর এবং উৎপাদক স্তর থেকে ভোক্তা স্তরে যাতে আমাদের ব্যয় ভার কমাতে পারি, মধ্যস্বত্বভোগী যারা আছে, তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারি, সিন্ডিকেশন যাতে না হয়, এ সব জায়গাগুলোতে আমাদের ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর, আমাদের কম্পিটিশন কমিশন এদের আরও সক্রিয় হতে হবে। এখন রমজানের সময় প্রান্তিক মানুষের জন্য ফ্যামিলি কার্ড অনুযায়ী বিভিন্ন খাদ্যপণ্য বিতরণ করার কথা ছিল, সেটি বাস্তবায়ন করতে হবে। ওএমএস সম্প্রসারণ করতে হবে। খাদ্য মজুদ ভালো আছে সেগুলো কাজে লাগাতে হবে। নিম্নমধ্যবিত্ত ও প্রান্তিক মানুষের মধ্যে যে চাপ সৃষ্টি হয়েছে এবং তাদের ক্রয় ক্ষমতার অবনতি হয়েছে, সেটি তারা সামাল দিতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে কর্ম সংস্থান সৃষ্টি করতে হবে।

সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা সেটি আরও ভালো করতে হবে এবং সেটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ যাতে করে আমাদের অভ্যন্তরীণ সঞ্চয় বাড়াতে পারি। বিভিন্ন ধরনের কর খেলাপি আছে সেটিকে নিয়ন্ত্রণ করে আমাদের সরকারি ব্যয়গুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে সঠিকভাবে করতে হবে। এখন আমাদের মূলত যে জায়গাগুলোতে মানুষের জনকল্যাণ নিহিত আছে, যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক সুরক্ষা সেগুলোতে আমাদের বেশি জোর দিতে হবে। নতুন করে অবকাঠামোতে বিনিয়োগ আরও বেশ কিছু সময়ের জন্য ধরে রাখতে হবে। যাতে করে আমরা অগ্রাধিকারগুলো ঠিক করতে পারি। একই সঙ্গে আমাদের বাজেটের যে ঘাটতি আছে সেটি যেন বেশি বড় না হয় যায়, সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে।

সব ক্ষেত্রেই প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় আমাদের নজর দিতে হবে এবং সেটি নিশ্চিত করতে হবে। আমরা যেন রাজস্ব আহরণ বাড়াতে পারি সেই চেষ্টা করতে হবে। আমাদের অনাহূত ব্যয় হ্রাস করতে হবে। আমাদের সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে হবে। এগুলোর দিকে আমাদের নজর দিতে হবে, আমাদের সামাজিক নিরাপত্তা যাতে করে আমাদের কম আয়ের মানুষদের সমস্যা না হয়। খাদ্য নিরাপত্তা ইত্যাদির দিকে নজর দিতে হবে। এই জায়গাগুলোতে সামস্টিক অর্থনীতির ব্যবস্থাপনা, মূদ্রা ব্যবস্থাপনা, রাজস্ব ব্যবস্থাপনা তিনটি ক্ষেত্রেই খুব ভালোভাবে আমাদের নজর দিতে হবে।

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: অধ্যাপক ও সম্মানীয় ফেলো, সিপিডি

আরএ/

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় আকাশ থেকে পড়ল বিরল আকৃতির শীলা, আতঙ্কিত এলাকাবাসী

নওগাঁয় আকাশ থেকে পড়ল বিরল আকৃতির শীলা। ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর আত্রাইয়ে সন্ধ্যার আকাশ থেকে বিরল আকৃতির শীলা এবং হালকা বৃষ্টি হয়েছে,যা এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক কৌতূহল ও আলোচনার সৃষ্টি করেছে।

রোববার (৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় হঠাৎ শুরু হওয়া শীলাবৃষ্টির সঙ্গে মিশে ছিল ছোট ছোট বরফখণ্ড (শীলা), যা প্রায় ১০ থেকে ১৫ মিনিট ধরে আত্রাইয়ের সাহেবগঞ্জ,পাঁচুপুর ও আহসানগঞ্জ এলাকায় পরিলক্ষিত হয়।

অনেকেই এই দৃশ্য দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন, বিশেষ করে শীলার আঘাতে টিনের ছাদে তীব্র শব্দে স্থানীয়রা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে উঠেন। তবে এতে কোনো প্রাণহানি বা ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

শীলাবৃষ্টি একটি প্রাকৃতিক ঘটনা, যা সাধারণত মৌসুম পরিবর্তনের সময় তীব্র গরমে বায়ুমণ্ডলের নিচের স্তরে জলীয় বাষ্প জমে বরফে পরিণত হয়ে ভারী হয়ে পড়ে। স্থানীয় কৃষকরা তাদের ফসলের সম্ভাব্য ক্ষতি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।

এদিকে,আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, আত্রাই ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় আগামী কয়েকদিনে আরও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে,তবে শীলা আবার হবে কি না তা নিশ্চিত করে বলা যায়নি।এই পরিস্থিতিতে স্থানীয় প্রশাসন সতর্কতা জারি করেছে এবং জরুরি সহায়তার জন্য প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে সারাদেশে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর চলমান নৃশংস গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতারা সোমবার (৭ এপ্রিল) ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানিয়েছেন। তারা এই কর্মসূচির মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের পক্ষে গড়ে ওঠা বিশ্বব্যাপী আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ এবং এ ঘটনার বিরুদ্ধে সমবেদনা জানাতে সবাইকে এগিয়ে আসার জন্য আবেদন জানিয়েছেন।

রোববার (৬ এপ্রিল) দুপুরে ‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ আন্দোলন’-এর দুই সংগঠক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ এবং এ বি জোবায়ের দেশের প্রতিটি বিভাগে এই কর্মসূচি সফল করার জন্য আহ্বান জানান। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিবিরের সাবেক সভাপতি আবু সাদিক কায়েম নিজ ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের আহ্বান জানান। একইসঙ্গে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ‘MARCH For Palestine’ কর্মসূচি বাস্তবায়নের ঘোষণা দেওয়া হয়।

ঘোষণা অনুযায়ী, আগামীকাল বিকেল ৪টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সংহতি ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। একইসঙ্গে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনেরও আহ্বান জানানো হয়েছে।

নিজের ফেসবুক পোস্টে ছাত্রনেতা এ বি জোবায়ের লিখেছেন, “আমাদের মজলুম গাজাবাসী ভাইবোনেরা আগামীকাল বিশ্বব্যাপী হরতালের ডাক দিয়েছেন। তারা গণহত্যা বন্ধের দাবিতে একযোগে বিশ্বের সব দেশে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, অফিস, আদালত বন্ধ রাখার আহ্বান জানিয়েছেন। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশেও আমরা ৭ এপ্রিল সারাদিনের জেনারেল স্ট্রাইক পালনের আহ্বান জানাচ্ছি। আগামীকাল সবাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কলকারখানা, অফিস-আদালত বন্ধ রাখুন। ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করুন। আসুন, বৈশ্বিক প্রতিবাদের অংশ হই। আওয়াজ তুলুন—Free, Free Palestine।”

সাদিক কায়েম তাঁর পোস্টে বলেন, “ইয়া গামযাহ! তোমাদের শাহাদাত ও লড়াইয়ের প্রতি আমাদের গভীর সংহতি। ইনশাআল্লাহ, শিগগিরই আমরা তোমাদের সংগ্রামে সরাসরি অংশ নেবো। গাজার প্রতি বৈশ্বিক সংহতির অংশ হিসেবে ৭ এপ্রিল ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচি সফল করার আহ্বান জানাই।”

এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক রেজওয়ান আহমেদ রিফাত বলেন, “‘MARCH For Palestine’-এর আহ্বানে আগামীকাল দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সংহতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। ফিলিস্তিনে গণহত্যার বিরুদ্ধে এবং স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকায় কেন্দ্রীয় কর্মসূচি হিসেবে রাজু ভাস্কর্যে বিকেল ৪টায় সংহতি ও বিক্ষোভ সমাবেশ হবে।”

তিনি আরও বলেন, “বিশ্বজুড়ে ৭ এপ্রিল ফিলিস্তিনের পক্ষে হরতাল পালিত হবে। নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরের সামনে ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ শহরে সংহতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তাই সারা বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষের সঙ্গে এক কাতারে দাঁড়িয়ে আমাদেরও রাজপথে নামতে হবে, প্রতিবাদ জানাতে হবে। একটিও জীবন যেন অবহেলায় হারিয়ে না যায়—এই চেতনাতেই আমাদের কর্মসূচি।”

Header Ad
Header Ad

বিয়ের গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙল বিয়ে

বিয়ের গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি। ছবি: সংগৃহীত

ফরিদপুরে একটি বিয়েবাড়ির গেটে বরপক্ষে প্রবেশের সময় পার্টি স্প্রে ছেটানো নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এনিয়ে কনে পক্ষের অনুরোধ সত্ত্বেও ফিরে গেছে বরপক্ষ।

শুক্রবার (৪ এপ্রিল) দুপুরের জেলার ভাঙ্গা উপজেলার কাউলিবেড়া ইউনিয়নের পুটিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় রোববার (৬ এপ্রিল) সকালে কনের বাবা সামেদ মাতুব্বর ভাঙ্গা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

জানা যায়, তিন মাস আগে মোবাইলে সামেদ মাতুব্বরের মেয়ে বর্ণা আক্তারের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী সদরপুর উপজেলার চরব্রহ্মনদী ভেন্নতুলী গ্রামের তৈয়ব মোল্লার ছেলে প্রবাসী নাঈম মোল্লার বিয়ে হয়। দুপক্ষ বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য দিন ধার্য করে।

মেয়ের বাড়িতে ১৩০ জন মেহমানের খাবার আয়োজন করা হয়। ছেলে পক্ষ এলে মেয়ের বাড়ির লোকেরা ছেলেকে গেটে আটকায়। সেখানে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে সেটি সংঘর্ষে পরিণত হয়। এতে কনের বাবাসহ বেশ কয়েকজন আহত হন। পরে নববধূকে না নিয়েই ফিরে যান জামাই।

মেয়ের বাবা সামেদ আলী মাতুব্বর বলেন, গেটে দুপক্ষের ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা স্প্রে করছিল। এর মধ্যে দুপক্ষের ছোট ছেলেমেয়েদের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি হয়। পরে বড়দের মধ্যে হাতাহাতি ও মারামারির ঘটনা ঘটে। এ সময় অনুষ্ঠানের চেয়ার টেবিল ও খাবার নষ্ট করা হয়। বরপক্ষের কাছে ক্ষমা চেয়েছি কিন্তু তারা মেয়েকে না নিয়ে চলে যায়।

বর নাঈম মোল্লা বলেন, ছয় বছর প্রবাস জীবন খেটে বিয়ে করার জন্য এসেছি বাংলাদেশে। কীভাবে কী হয়ে গেল বুঝতে পারলাম না। আমার এক চাচাকে কনেপক্ষরা মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে। পরিস্থিতি শান্ত হবে বলে আমাকে একটি ঘরের মধ্যে আটকে রাখে। পরে চেয়ারম্যানের প্রতিনিধি তাদের হেফাজতে আমাদেরকে পার করে দিয়েছে।

ভাঙ্গা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ইন্দ্রজিৎ মল্লিক বলেন, মেয়ের বাবা সামেদ আলী মাতুব্বর একটি অভিযোগ করেছেন। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নওগাঁয় আকাশ থেকে পড়ল বিরল আকৃতির শীলা, আতঙ্কিত এলাকাবাসী
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে সারাদেশে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক
বিয়ের গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙল বিয়ে
গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যায় ছাত্রদলের নিন্দা ও কর্মসূচি ঘোষণা
দপ্তর হারালেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব নিজাম উদ্দিন
বাংলাদেশে ব্যবসা করার অনুমোদন পেল স্টারলিংক
শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প ও মার্কিন প্রশাসনকে চিঠি দেবে বাংলাদেশ: প্রেস সচিব
দর্শনায় পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর বাস্তবায়নে এডিবির উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদলের পরিদর্শন
ফেসবুকে নির্বাচনের কথা লিখলে সংঘবদ্ধ গালি শুরু হয়ে যাচ্ছে: ইশরাক
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ডাক
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের প্রভাব সামাল দেওয়া কঠিন হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
বিদেশি শীর্ষ বিনিয়োগকারীদের নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বুধবার
এসএসএফের সাবেক ডিজি ও তার স্ত্রীর ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
আওয়ামীপন্থি ৮৪ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ, ৯ জনের জামিন
গাজার গণহত্যার বিরুদ্ধে সোমবার দেশবাসীকে রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের
ইতিহাস সৃষ্টি করে মার্চে এলো ৩২৯ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
দুদকের সাবেক অ্যাম্বাসেডর থেকে আসামি হতে যাচ্ছেন সাকিব!
গাজায় ইসরায়েলি মিসাইলের আঘাতে মরদেহ উড়ছে আকাশে! (ভিডিও)
মা হারালেন অভিনেত্রী জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজ
‘দুর্নীতির অভিযোগ উড়িয়ে দিতে পারেননি বলেই টিউলিপ পদত্যাগ করেছেন’