রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সামাজিক-রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হবে

বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক সাফল্যে কৃষির রয়েছে অসামান্য অবদান। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আমাদের ব্যাপক সাফল্য রয়েছে (দম্পতিপ্রতি জন্মহার মাত্রা ২.১)। তবু জনসংখ্যা তো বেড়েছে। তাই মাথাপিছু চাষের জমি ১৯৭৩-এ ২৮ শতাংশ থেকে ২০১৮-তে ১০ শতাংশে নেমে এসেছে। কিন্তু শস্যসহ সব খাদ্যপণ্যের উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হয়েছে দূরদর্শী কৃষিনীতির মাধ্যমে, সরকারি ও বেসরকারি কৃষি উদ্যোগগুলোর যথাযথ বাস্তবায়নের মাধ্যমে।

এ সময়ের ব্যবধানে মাথাপিছু বার্ষিক চাল উৎপাদন ১৪০ কেজি থেকে বেড়ে ২৪০ কেজি, মাছের উৎপাদন ১১ কেজি থেকে বেড়ে ২৫ কেজি, মাংসের উৎপাদন তিন কেজি থেকে বেড়ে ৪৪ কেজি, ডিমের উৎপাদন ১৫টি থেকে বেড়ে ১০১টি এবং দুধ ছয় কেজি থেকে বেড়ে ৫৮ কেজি হয়েছে। এর ফলে খাদ্য উৎপাদন সূচকে আমরা চীন, ভারত ও ভিয়েতনামের মতো বড় কৃষি খাতের দেশকে অতিক্রম করে গেছি।

কৃষি, রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সের এমন সাফল্যের জন্য যথাযথ সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে হয়েছে। এ ক্ষেত্রে বিশেষ সহায়ক ভূমিকা রেখেছে সরকারের সহায়তায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাপকভিত্তিক আর্থিক অন্তর্ভুক্তির অভিযান। আগে আনুষ্ঠানিক আর্থিক সেবার বাইরে থাকা জনগোষ্ঠীকে আর্থিক সেবার আওতায় নিয়ে আসা এবং ‘রিয়াল ইকোনমি’তে ঋণ সরবরাহ বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে পরিচালিত এই অভিযানের মূল চালিকাশক্তি ছিল ডিজিটাল প্রযুক্তির সময়োচিত ব্যবহার। এর ফলে ২০০৮-০৯-এর বৈশ্বিক আর্থিক সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশ যেমন সফল হয়েছে, তেমনি শত সংকটের মুখেও দেশের প্রবৃদ্ধির চাকা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গতিশীল করা গেছে।

বৃহৎ অবকাঠামো প্রকল্পগুলোতে সরকারের সময়োচিত মনোযোগও সামষ্টিক অর্থনৈতিক বিকাশের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। পদ্মা সেতু, কালনা সেতু, ঢাকায় মেট্রোরেল, ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সপ্রেসওয়ে, মাতারবাড়ী সমুদ্রবন্দরের মতো বৃহৎ প্রকল্পগুলো দেশের জনগোষ্ঠীর প্রায় ৩৪ শতাংশের জীবনমান উন্নয়নে সরাসরি ভূমিকা রাখবে। আর জিডিপিতে ১.২ শতাংশ বা তার চেয়েও বেশি যুক্ত করবে আগামী বছরগুলোতে। ফলে একসময় যে দেশের সামনে ছিল অনেক হতাশা আর অনিশ্চয়তা, আজ সেই দেশ সারা বিশ্বকে দেখিয়ে দিচ্ছে কীভাবে সামনে এগোতে হয়। ভিজ্যুয়াল ক্যাপিটালিস্টের ‘দ্য টপ হেভি গ্লোবাল ইকোনমি’ প্রতিবেদনে তাই বাংলাদেশ বিশ্বের ৩৫তম শীর্ষ অর্থনীতির মর্যাদা পেয়েছে।

সার্বিক বিচারে তা-ই বলা যায়, ডিজিটাল বাংলাদেশ অভিযানের মাধ্যমে একদিকে যেমন সামষ্টিক অর্থনীতির একটি নাটকীয় অন্তর্ভুক্তিমূলক উল্লম্ফন ঘটানো গেছে, অন্যদিকে তেমনি পরের দুটি দশকের জন্য আরও বড় সম্ভাবনার ক্ষেত্র প্রস্তুত করা সম্ভব হয়েছে। তাই অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন অভিযাত্রার দ্বিতীয় পর্ব অর্থাৎ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গঠনের অভিযান নিয়ে আশাবাদী হতেই হয়। আন্তর্জাতিক গবেষণা সংস্থাগুলো এবং অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরাও এই আশাবাদের অর্কেস্ট্রায় তাল মেলাচ্ছেন।

তারা বলছেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো যে পথে ২ হাজার ৪০০ ডলার মাথাপিছু আয় থেকে অল্প সময়ের মধ্যে ৪ হাজার ডলার মাথাপিছু আয়ের দেশে রূপান্তরিত হয়েছে, বাংলাদেশের সামনেও তেমন সম্ভাবনা রয়েছে। ২০২৬-এর মধ্যেই আমাদের মাথাপিছু আয় ৪ হাজার ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করবে। ওই সময়ের মধ্যে আরও ১১ শতাংশ নাগরিক নিম্ন আয় শ্রেণি থেকে উঠে আসবে।
তবে সামনের পথটি একেবারেই মসৃণ নয়। কোভিড-উত্তর অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি ইউরোপে যুদ্ধের কারণে জ্বালানি-সারের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ চেইনে বাধা, আন্তর্জাতিক মুদ্রাবাজারে অস্থিরতা ইত্যাদি কারণে আমাদের সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনাও চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে।

সর্বশেষ ২০২১-২২ অর্থবছরের তথ্য থেকে দেখা যাচ্ছে, রপ্তানি ও রেমিট্যান্স থেকে যে আয় আমরা পেয়েছি তা আমদানি ব্যয়ের ৮২ শতাংশ (অর্থাৎ ১৮ শতাংশের ব্যবধান রয়ে গেছে)। তবে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির চাকা সচল রাখার যে ঐতিহ্য আমরা গড়ে তুলতে পেরেছি গত ১৩-১৪ বছরে, তার বরাতে এবারের এই চ্যালেঞ্জগুলোও সফলভাবে মোকাবিলা করা যাবে বলে মনে হচ্ছে।

সবচেয়ে বড় ভরসার কথা এই যে আমাদের শীর্ষ নেতৃত্ব একদিকে এযাবৎকালের অর্জনের কারণে যেমন আশাবাদী, অন্যদিকে তেমনি আগামী দিনের চ্যালেঞ্জগুলোর বিষয়েও যথার্থ সংবেদনশীলতা দেখিয়ে চলেছে। বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তাই প্রধানমন্ত্রী রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে সৃষ্ট সংকটের প্রভাব কাটিয়ে উঠতে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগীদের সহায়তার প্রতি জোর দিয়ে বক্তব্য রেখেছেন। বহিঃস্থ যে বিষয়গুলোর উপর আমাদের নীতি নির্ধারকদের নিয়ন্ত্রণের সুযোগ নেই, সেগুলোর প্রতি এহেন সংবেদনশীলতাই আমাদের বড় পুঁজি।

এই সামাজিক পুঁজি আর বলিষ্ঠ সামষ্টিক অর্থনৈতিক ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে সব অংশীজনের সর্বাত্মক সহযোগিতা নিশ্চিত করা এবং একই সঙ্গে সামাজিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অব্যাহত রাখাই এখন মূল কাজ।

ড. আতিউর রহমান: অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর

এসএন

 

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

জমি বিরোধকে কেন্দ্র করে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে ফজল হক (৫০) নামে এক শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।

রবিবার (২৭ এপ্রিল) সকালে উপজেলার বংশীনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

ফজল হক উপজেলার বংশীনগর গ্রামের মৃত দেলোয়ার হোসেনের ছেলে। তিনি বাশতৈল ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সভাপতি।

এ ঘটনায় নিহত ফজল হকের স্ত্রী মরিয়ম বেগম ও তার ছেলে মনির হোসনকেও পিটিয়ে আহত করা হয়। তারা দু’জনেই মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে ভর্তি।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ফজল হক ও তার ভাতীজা পারভেজের সাথে দীর্ঘ দিন যাবৎ জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। রবিবার সকালে ভাতিজা পারভেজসহ অন্তত ২৫ জন নিহত ফজল হকের দখলে থাকা জমি দখল নিতে যায়। এতে ফজল হক ও তার পরিবারের লোকজন বাধা দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তারা ফজল হক, ছেলে মনির হোসেন ও স্ত্রী মরিয়ম বেগমকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করে।

এরপর স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ফজল হককে মৃত বলে ঘোষণা করে।

বাশতৈল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ জানান, ওই জমি নিয়ে ইতোপূর্বে একাধিবার গ্রাম্য শালিস হয়েছে। রবিবার তার ভাতিজা পারভেজ, আনোয়ার, জিন্নাহসহ ২৫-৩০ জন ফজল হকের ওপর হামলা চালিয়ে তাকে হত্যা করে।

তিনি আরও জানান, ফজল হক বাশতৈল ইউনিয়ন শ্রমিকদলের সভাপতি হিসাবে আজই দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার কথা ছিল।

এ ব্যাপারে মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশারফ হোসেন জানান, হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা

ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীরের পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার পর ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। এ হামলার জন্য ইসলামাবাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে নয়া দিল্লি সিন্ধু নদী পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিতসহ একাধিক কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

এর প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান গত বৃহস্পতিবার ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও চুক্তি স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেয়। পাশাপাশি, ভারতীয় বিমানের জন্য নিজেদের আকাশসীমাও বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দেয় ইসলামাবাদ। এমন তথ্য জানিয়েছে দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে পাকিস্তান বিজনেস ফোরামের (পিবিএফ) কর্মকর্তারা জানান, পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধ হওয়ার ফলে ভারত বছরে প্রায় ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। পিবিএফের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ভারত পাকিস্তানে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে, যেখানে একই সময়ে পাকিস্তান থেকে ভারতের আমদানি ছিল মাত্র ৪.২ মিলিয়ন ডলার।

এছাড়াও, পাকিস্তানের মাধ্যমে আফগানিস্তানে প্রবেশ করা ভারতীয় পণ্যের পরিমাণ ছিল প্রায় ৬৪০ মিলিয়ন ডলার। এই নিষেধাজ্ঞার ফলে সেই বাণিজ্যেও বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটবে, যার ফলে ভারতের আর্থিক ক্ষতি আরও বাড়বে বলে সতর্ক করেছে পিবিএফ।

পাকিস্তান বিজনেস ফোরামের সভাপতি খাওয়া মেহবুব উর রহমান বলেন, "পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনীকে সমর্থন জানিয়ে ভারতের অগ্রহণযোগ্য প্ররোচনার বিরুদ্ধে আমাদের জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।" তিনি আরও বলেন, "ভারত বারবার পাকিস্তানকে দোষারোপের পুরনো অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না, যা আমাদের ধৈর্যের সীমা ছাড়িয়ে গেছে।"

পিবিএফের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আমনা মুনাওয়ার আয়ান পাহেলগাম হামলার পর ভারতের আনিত অভিযোগগুলোকে ‘অবিচারপূর্ণ মিথ্যা’ বলে অভিহিত করেছেন এবং ভারতের কাশ্মীর নীতির তীব্র সমালোচনা করেছেন।

ফোরামের চিফ অর্গানাইজার আহমদ জাওয়াদ বলেন, "ভারতের সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিতের সিদ্ধান্ত অবৈধ এবং এটি দক্ষিণ এশিয়ার শান্তির জন্য মারাত্মক হুমকি।" তিনি আরও উল্লেখ করেন, "পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সমতার ভিত্তিতে সমাধান না হওয়া পর্যন্ত ভারত-পাকিস্তান বাণিজ্য বন্ধ রাখা উচিত।"

পাকিস্তান বিজনেস ফোরাম দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছে এবং একইসঙ্গে ভারতের আগ্রাসী নীতির বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা। ছবি: সংগৃহীত

চারদিনের কাতার সফর শেষে ইতালিতে পোপ ফ্রান্সিসের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে দেশের পথে রওনা হয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রোববার (২৭ এপ্রিল) বাংলাদেশ সময় দুপুর ১টায় তিনি ইতালির রোম ত্যাগ করেন।

রোম সফরকালে ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ভ্যাটিকান সিটির প্রভাবশালী দুই কার্ডিনাল—সিলভানো মারিয়া টমাসি ও জ্যাকব কুভাকাদ। বৈঠকে তারা ভূ-রাজনৈতিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা করেন এবং বিশেষভাবে পোপ ফ্রান্সিস ও ড. ইউনূসের মানবকল্যাণমুখী কর্মকাণ্ড নিয়ে কথা বলেন।

কার্ডিনালরা প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিসকে ইউনূসের একজন “ঘনিষ্ঠ বন্ধু” বলে উল্লেখ করেন এবং বলেন, দু’জনই বিশ্বজুড়ে দারিদ্র্য বিমোচনে কাজ করেছেন। তারা ড. ইউনূসের অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, “আপনি যেমন দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন, পোপ ফ্রান্সিসও তা-ই করেছেন নিজের পথ থেকে।”

শনিবার রোমের ব্যাসিলিকা অব সেন্ট মেরিতে পোপ ফ্রান্সিসকে সমাহিত করা হয়। এরপরই কার্ডিনালদের সঙ্গে ড. ইউনূসের পৃথক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জানা গেছে, আগামী সপ্তাহেই ভ্যাটিকান সিটিতে নতুন পোপ নির্বাচনের জন্য কার্ডিনালদের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে এই দুই কার্ডিনাল নিজরাও সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বিবেচিত।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ
এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক
ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সিন্ধুর পানি ছাড়ল ভারত, হঠাৎ বন্যায় ডুবলো পাকিস্তানের কাশ্মীর
রিয়ালের হৃদয়ভাঙা রাত, কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট