সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪ | ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সামাজিক-রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হবে

বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক সাফল্যে কৃষির রয়েছে অসামান্য অবদান। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আমাদের ব্যাপক সাফল্য রয়েছে (দম্পতিপ্রতি জন্মহার মাত্রা ২.১)। তবু জনসংখ্যা তো বেড়েছে। তাই মাথাপিছু চাষের জমি ১৯৭৩-এ ২৮ শতাংশ থেকে ২০১৮-তে ১০ শতাংশে নেমে এসেছে। কিন্তু শস্যসহ সব খাদ্যপণ্যের উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হয়েছে দূরদর্শী কৃষিনীতির মাধ্যমে, সরকারি ও বেসরকারি কৃষি উদ্যোগগুলোর যথাযথ বাস্তবায়নের মাধ্যমে।

এ সময়ের ব্যবধানে মাথাপিছু বার্ষিক চাল উৎপাদন ১৪০ কেজি থেকে বেড়ে ২৪০ কেজি, মাছের উৎপাদন ১১ কেজি থেকে বেড়ে ২৫ কেজি, মাংসের উৎপাদন তিন কেজি থেকে বেড়ে ৪৪ কেজি, ডিমের উৎপাদন ১৫টি থেকে বেড়ে ১০১টি এবং দুধ ছয় কেজি থেকে বেড়ে ৫৮ কেজি হয়েছে। এর ফলে খাদ্য উৎপাদন সূচকে আমরা চীন, ভারত ও ভিয়েতনামের মতো বড় কৃষি খাতের দেশকে অতিক্রম করে গেছি।

কৃষি, রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সের এমন সাফল্যের জন্য যথাযথ সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে হয়েছে। এ ক্ষেত্রে বিশেষ সহায়ক ভূমিকা রেখেছে সরকারের সহায়তায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাপকভিত্তিক আর্থিক অন্তর্ভুক্তির অভিযান। আগে আনুষ্ঠানিক আর্থিক সেবার বাইরে থাকা জনগোষ্ঠীকে আর্থিক সেবার আওতায় নিয়ে আসা এবং ‘রিয়াল ইকোনমি’তে ঋণ সরবরাহ বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে পরিচালিত এই অভিযানের মূল চালিকাশক্তি ছিল ডিজিটাল প্রযুক্তির সময়োচিত ব্যবহার। এর ফলে ২০০৮-০৯-এর বৈশ্বিক আর্থিক সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশ যেমন সফল হয়েছে, তেমনি শত সংকটের মুখেও দেশের প্রবৃদ্ধির চাকা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গতিশীল করা গেছে।

বৃহৎ অবকাঠামো প্রকল্পগুলোতে সরকারের সময়োচিত মনোযোগও সামষ্টিক অর্থনৈতিক বিকাশের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। পদ্মা সেতু, কালনা সেতু, ঢাকায় মেট্রোরেল, ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সপ্রেসওয়ে, মাতারবাড়ী সমুদ্রবন্দরের মতো বৃহৎ প্রকল্পগুলো দেশের জনগোষ্ঠীর প্রায় ৩৪ শতাংশের জীবনমান উন্নয়নে সরাসরি ভূমিকা রাখবে। আর জিডিপিতে ১.২ শতাংশ বা তার চেয়েও বেশি যুক্ত করবে আগামী বছরগুলোতে। ফলে একসময় যে দেশের সামনে ছিল অনেক হতাশা আর অনিশ্চয়তা, আজ সেই দেশ সারা বিশ্বকে দেখিয়ে দিচ্ছে কীভাবে সামনে এগোতে হয়। ভিজ্যুয়াল ক্যাপিটালিস্টের ‘দ্য টপ হেভি গ্লোবাল ইকোনমি’ প্রতিবেদনে তাই বাংলাদেশ বিশ্বের ৩৫তম শীর্ষ অর্থনীতির মর্যাদা পেয়েছে।

সার্বিক বিচারে তা-ই বলা যায়, ডিজিটাল বাংলাদেশ অভিযানের মাধ্যমে একদিকে যেমন সামষ্টিক অর্থনীতির একটি নাটকীয় অন্তর্ভুক্তিমূলক উল্লম্ফন ঘটানো গেছে, অন্যদিকে তেমনি পরের দুটি দশকের জন্য আরও বড় সম্ভাবনার ক্ষেত্র প্রস্তুত করা সম্ভব হয়েছে। তাই অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন অভিযাত্রার দ্বিতীয় পর্ব অর্থাৎ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গঠনের অভিযান নিয়ে আশাবাদী হতেই হয়। আন্তর্জাতিক গবেষণা সংস্থাগুলো এবং অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরাও এই আশাবাদের অর্কেস্ট্রায় তাল মেলাচ্ছেন।

তারা বলছেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো যে পথে ২ হাজার ৪০০ ডলার মাথাপিছু আয় থেকে অল্প সময়ের মধ্যে ৪ হাজার ডলার মাথাপিছু আয়ের দেশে রূপান্তরিত হয়েছে, বাংলাদেশের সামনেও তেমন সম্ভাবনা রয়েছে। ২০২৬-এর মধ্যেই আমাদের মাথাপিছু আয় ৪ হাজার ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করবে। ওই সময়ের মধ্যে আরও ১১ শতাংশ নাগরিক নিম্ন আয় শ্রেণি থেকে উঠে আসবে।
তবে সামনের পথটি একেবারেই মসৃণ নয়। কোভিড-উত্তর অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি ইউরোপে যুদ্ধের কারণে জ্বালানি-সারের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ চেইনে বাধা, আন্তর্জাতিক মুদ্রাবাজারে অস্থিরতা ইত্যাদি কারণে আমাদের সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনাও চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে।

সর্বশেষ ২০২১-২২ অর্থবছরের তথ্য থেকে দেখা যাচ্ছে, রপ্তানি ও রেমিট্যান্স থেকে যে আয় আমরা পেয়েছি তা আমদানি ব্যয়ের ৮২ শতাংশ (অর্থাৎ ১৮ শতাংশের ব্যবধান রয়ে গেছে)। তবে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির চাকা সচল রাখার যে ঐতিহ্য আমরা গড়ে তুলতে পেরেছি গত ১৩-১৪ বছরে, তার বরাতে এবারের এই চ্যালেঞ্জগুলোও সফলভাবে মোকাবিলা করা যাবে বলে মনে হচ্ছে।

সবচেয়ে বড় ভরসার কথা এই যে আমাদের শীর্ষ নেতৃত্ব একদিকে এযাবৎকালের অর্জনের কারণে যেমন আশাবাদী, অন্যদিকে তেমনি আগামী দিনের চ্যালেঞ্জগুলোর বিষয়েও যথার্থ সংবেদনশীলতা দেখিয়ে চলেছে। বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তাই প্রধানমন্ত্রী রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে সৃষ্ট সংকটের প্রভাব কাটিয়ে উঠতে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগীদের সহায়তার প্রতি জোর দিয়ে বক্তব্য রেখেছেন। বহিঃস্থ যে বিষয়গুলোর উপর আমাদের নীতি নির্ধারকদের নিয়ন্ত্রণের সুযোগ নেই, সেগুলোর প্রতি এহেন সংবেদনশীলতাই আমাদের বড় পুঁজি।

এই সামাজিক পুঁজি আর বলিষ্ঠ সামষ্টিক অর্থনৈতিক ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে সব অংশীজনের সর্বাত্মক সহযোগিতা নিশ্চিত করা এবং একই সঙ্গে সামাজিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অব্যাহত রাখাই এখন মূল কাজ।

ড. আতিউর রহমান: অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর

এসএন

 

Header Ad

৩০ দিনের মধ্যে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জুলাই-অগাস্ট গণহত্যা মামলায় এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। সোমবার (১৮ নভেম্বর) ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন।

আগামী ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। এদিন কার্যতালিকায় ছিল শেখ হাসিনার মামলা। এছাড়া ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৫ জনের মামলাও রয়েছে কার্যতালিকায়।

গত ১৭ অক্টোবর শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়।

এদিকে একইদিন সকাল ১০টার দিকে জুলাই-আগস্টের গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৩ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।

পরে বেলা ১১টার দিকে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের শুনানি শুরু হয়। শুনানিতে চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ বছরের শাসনামলে এমন কোনও মানবতাবিরোধী অপরাধ নেই যেটা শেখ হাসিনা করেননি। আর উপস্থিত এই আসামিরা এসব অপরাধ সংগঠনে সহযোগিতা করে গেছেন।

Header Ad

মৃত্যুর আগে ফেসবুক লাইভে অডিও বার্তা, পত্নীতলায় সুমন হত্যা ঘিরে রহস্য

সুমন হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর পত্নীতলা-মহাদেবপুর সীমানার বিলছাড়া এলাকা থেকে এক যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ওই যুবকের নাম সুমন হোসেন। তিনি বিলছাড়া গ্রামের ময়েন উদ্দিনের ছেলে।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) দুপুরে পত্নীতলা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এনায়েতুর রহমান ঢাকাপ্রকাশকে নিশ্চিত করে বলেন, ‘স্থানীয়রা গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় সুমনের মৃতদেহ দেখতে পান। থানায় খবর দিলে পুলিশ গিয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে।’

ওসি বলেন, ‘সুমন ডিজিটাল মার্কেটে ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলেন। গত কাল রাতে ‘সুমন হোসেন’ নামে একটি ফেসবুক আইডি থেকে করা লাইভে কিছু কথা শোনা যায়। পাঁচ মিনিট ৪৬ সেকেন্ডের ওই অডিওতে অভিযোগ করা হয়, বুলবুল নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে সুদের বিনিময়ে ৭০ হাজার টাকা ধার করেন সুমন। সাথে ফাঁকা ব্যাংক চেক ও স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেয়া হয়। কিন্তু পরে বুলবুল তার কাছ থেকে ১০ লাখ ৪৫ হাজার টাকা পান বলে চাপ দিতে থাকেন। এক পর্যায়ে গত রাতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে ১০ লাখ টাকা নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে তাকে ধাওয়া করা হয়। ওই রেকর্ডে দাবি করা হয় তার মৃত্যুর জন্য বুলবুল নামে ওই ব্যক্তিই দায়ী।’

তবে ওসি বলেন, ‘ওই ফেসবুক আইডিটি আসলেই সুমনের কিনা কিংবা লাইভের অডিও’র ওই ব্যক্তিটি কে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বুলবুল নামে কোনো ব্যক্তির সাথে সুমনের আসলেই কোনো আর্থিক লেনদেন ছিল কিনা তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। এসবের সত্যতা বের হলেই আসল রহস্য উন্মোচন হবে। মৃতদেহটি ময়না ‍তদন্তের জন্য নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’

সুমন হোসেন হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল। ছবি: সংগৃহীত

এদিকে সোমবার (১৮ নভেম্বর) বেলা পৌনে ১২টায় নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলায় নজিপুর বাসস্ট্যান্ডে এলাকায় ব্যবসায়ী সুমন হোসেন হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করে সাধারণ ব্যবসায়ীরা।

Header Ad

গিলেস্পিই থাকছেন পাকিস্তানের প্রধান কোচ

ছবি: সংগৃহীত

গিলেস্পিকে সরিয়ে পাকিস্তানের প্রধান কোচের দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন পিসিবির নির্বাচক কমিটির আহ্বায়ক আকিব জাবেদ- রোববার (১৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এমন একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে ইএসপিএন ক্রিকইনফো। তবে সেই খবর ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে টেস্ট সিরিজ পর্যন্ত গিলেস্পিই থাকছেন দলটির প্রধান কোচ।

তবে ক্রিকইনফোর সেই খবরকে ভিত্তিহীন দাবি করে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) নিশ্চিত করেছে, দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে টেস্ট সিরিজ পর্যন্ত গিলেস্পিই প্রধান কোচের দায়িত্বে থাকছেন।

গত রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ক্রিকইনফোর খবরটি শেয়ার দিয়ে পিসিবি লিখেছে, ‘পিসিবি এই গল্পকে (প্রতিবেদনকে) দৃঢ়ভাবে ভুল বা মিথ্যা প্রমাণ করছে। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দুটি লাল বলের ম্যাচে জেসন গিলেস্পিই কোচের দায়িত্ব পালন করবেন।’

পিসিবি গত এপ্রিলে গিলেস্পিকে টেস্ট এবং গ্যারি কারস্টেনকে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ দেয়। তবে গত ২৮ অক্টোবর পাকিস্তান দল অস্ট্রেলিয়ার উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগমুহূর্তে কারস্টেন গদত্যাগ করলে গিলেস্পিকে এই সফরের কোচের দায়িত্ব দেওয়া হয়।

পাকিস্তান দল বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া সফর করছে। বাংলাদেশ সময় আজ দুপুরে দলটি অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলতে নামছে। সেখান থেকে জিম্বাবুয়ে সফরে যাবেন বাবর আজম-মোহাম্মদ রিজওয়ান-শাহিন আফ্রিদিরা। এরপর জিম্বাবুয়ে থেকে দক্ষিণ আফ্রিকায়। জিম্বাবুয়েতে ৩টি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলবে পাকিস্তান। দক্ষিণ আফ্রিকায় তাদের পূর্ণাঙ্গ সফর। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে দুটি টেস্টের আগে ৩টি করে টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে খেলবে পাকিস্তান।

পিসিবির ঘোষণা অনুযায়ী, গিলেস্পি দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্ট সিরিজে পাকিস্তানের প্রধান কোচ থাকছেন, তা নিশ্চিত। কিন্তু জিম্বাবুয়ে ও দক্ষিণ আফ্রিকায় সীমিত ওভারের সিরিজগুলোতে পাকিস্তানের প্রধান কোচ কে হবেন, তা এখনো জানানো হয়নি।

এদিকে পাকিস্তানের সাদা বলের কোচ হওয়ার ইচ্ছা একাধিকবার প্রকাশ্যে জানিয়েছেন সাবেক পেসার ও বর্তমান নির্বাচক আকিব জাভেদ। শেষ পর্যন্ত কাকে দায়িত্ব দেয় পিসিবি, তা জানতে আরও কিছুদিন অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৩০ দিনের মধ্যে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
মৃত্যুর আগে ফেসবুক লাইভে অডিও বার্তা, পত্নীতলায় সুমন হত্যা ঘিরে রহস্য
গিলেস্পিই থাকছেন পাকিস্তানের প্রধান কোচ
প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখা কিসের ইঙ্গিত?
তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
বেনাপোল বন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু
অগ্রাহায়নের শুরুতেই চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত, দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
শীতকালে যেসব ইবাদতের কথা বলেছেন নবীজি (সা.)
প্রেমের টানে বিয়ের দাবিতে ভারতীয় তরুণী বাংলাদেশে
মাল্টিপ্লেক্সে রেকর্ড আয় করল শাকিবের ‘দরদ’
মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ১৩ জন ট্রাইব্যুনালে হাজির
অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হবে: ড. ইউনূস
দর্শকদের ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগানে চলে গেলেন পরীমণি
সাকিবকে নিয়ে চেন্নাইয়ে জল্পনা!
নারায়ণগঞ্জে টিস্যুর গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট
নিষিদ্ধ ‘ছাত্রলীগের আবরণে’ নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
নিখোঁজের চারদিন পর নদী থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাবি ছাত্রদলের ৬ নেতাকে অব্যাহতি
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি কারাগারে