শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জনসংখ্যানীতি,উন্নয়ন এবং 'থ্রি জিরো এজেন্ডা'

দেশে 'জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২' এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেখানে আমরা দেখেছি, দেশের বর্তমান জনসংখ্যা সাড়ে ১৬ কোটি। এর চূড়ান্ত প্রতিবেদন পেতে হয়তো আমাদের আরেকটু অপেক্ষা করতে হবে। প্রাথমিক প্রতিবেদনে এটা স্পষ্ট, দেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমছে।

স্বাধীনতার পর থেকেই জনমিতি যে প্রবণতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তা ইতিবাচক বলে আমি মনে করি। কিন্তু জনসংখ্যাকে শুধু সংখ্যার নিরিখে দেখলেই চলবে না। একে জনসম্পদ হিসেবে রূপান্তর ঘটানোর জন্য উন্নয়নের দিকটি গুরুত্বপূর্ণ। সেদিক থেকে আমাদের ১৯৯৪ সালে অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন পপুলেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট-আইসিপিডি লক্ষ্যমাত্রার দিকে নজর ফেরানো আবশ্যক।

সম্প্রতি পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার-পিপিআরসি এবং ইউএনএফপিএর যৌথ আয়োজনে রাজধানীতে আমরা একটি কর্মশালার আয়োজন করি। এর উদ্দেশ্য ছিল ওই কনফারেন্সের আলোকে আগামী দশকের মধ্যে জনসংখ্যা ও উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের প্রতিশ্রুতি স্মরণ করিয়ে দেওয়া।

বস্তুত আমলাতান্ত্রিক ধারণা থেকে বেরিয়ে জনসংখ্যা নীতিকে পর্যবেক্ষণ করার ক্ষেত্রে ১৯৯৪ সালে স্থির করা আইসিপিডি লক্ষ্যমাত্রা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ২০১৯ সালে ওই কনফারেন্সের ২৫ বছর পূর্তিতে আইসিপিডি ২৫-এ কর্মপরিকল্পনা পরিবর্তন করে 'থ্রি জিরো এজেন্ডা' বা তিন ক্ষেত্রে হ্রাস করার পরিকল্পনা স্থির করে। এর লক্ষ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে-পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি ব্যবহারের ক্ষেত্রে (১) অপূরণকৃত চাহিদাকে শূন্যে নামিয়ে আনা; (২) প্রতিকারযোগ্য মাতৃমৃত্যুর হারকে শূন্যে নামিয়ে আনা এবং লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা সম্পূর্ণরূপে দূরীকরণ ও ঝুঁকিপূর্ণ বাল্যবিয়ে নিশ্চিহ্নকরণ।

বলা বাহুল্য, জনসংখ্যানীতির এ লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নে বাংলাদেশ এগিয়ে থাকলেও কিছু ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা এখনও বিদ্যমান। বিশেষ করে কভিড-১৯ মহামারি সমস্যাগুলোকে আরও জটিল করে তুলেছে। জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশের সাফল্য অর্জনে অব্যাহত প্রতিশ্রুতি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। প্রজনন স্বাস্থ্য সম্পর্কে জ্ঞানের অভাব থেকেই বাল্যবিয়ে এবং অপরিকল্পিত গর্ভধারণের মতো সমস্যার সৃষ্টি হয়।

একইসঙ্গে দায়মুক্তির সংস্কৃতি এবং সুষ্ঠু বিচারের অভাবের ফলে লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা থেমে নেই। আমাদের জাতীয় জনসংখ্যানীতি ২০১২-এর কিছু দিক সংশোধন জরুরি। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য সাফল্য থাকলেও বর্তমানে এই খাত লক্ষ্য অর্জনে অনেকখানি পিছিয়ে পড়েছে। জনসংখ্যা নীতি নিয়ে এক ধরনের বিভ্রান্তি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারির ওপর একমাত্রিক জোর দেওয়ার সঙ্গে বিশ্ব গড়ের তিন গুণ সিজারিয়ান জন্মহারকে মিলিয়ে দেখাও জরুরি।

তবে লক্ষ্য করার বিষয়, আমরা প্রথমবারের মতো অষ্টম পঞ্চবার্ষিক (২০২০-'২৫) পরিকল্পনায় দেখেছি, জনসংখ্যা-সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় যুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনায় উন্নতি, ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট ও বয়স, জনসংখ্যা ফ্রন্টের চ্যালেঞ্জ। অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্টের সুফল পাওয়ার পথ প্রশস্তকরণ। এ পরিকল্পনায় জনসংখ্যানীতির ক্ষেত্রে যেসব অগ্রাধিকার গ্রহণ করা হয়েছে সেগুলো যথার্থ বলে মনে করি। যৌন শিক্ষা ও প্রজনন স্বাস্থ্য কর্মসূচিকে শক্তিশালী করা হয়েছে।

বিশেষ করে পিছিয়ে পড়া জেলা, গ্রামীণ দরিদ্র ও শহুরে বস্তিবাসীকে টার্গেট করে যেভাবে পরিবার পরিকল্পনার আধুনিক ব্যবস্থা গ্রহণের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে, তা নিঃসন্দেহে ইতিবাচক ভূমিকা পালনে সক্ষম। একইসঙ্গে গ্রামীণ স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়ন; ক্লিনিক ও হাসপাতালের সংখ্যা এবং প্রশিক্ষিত জনশক্তি বৃদ্ধির মাধ্যমে ২০২৫ সালের মধ্যে প্রশিক্ষিত জনশক্তি দ্বারা ৫৯ থেকে ৭২ শতাংশ সন্তান প্রসবের পরিকল্পনা আইসিপিডি লক্ষ্যমাত্রার আলোকে গুরুত্বপূর্ণ।

তবে এখানেও মূল প্রশ্ন-কাগজে এসব ভালো পরিকল্পনা ও লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও বাস্তবায়ন কৌশল আসলে কতটুকু কাজে দিচ্ছে। আশঙ্কার পরিসংখ্যান হচ্ছে, মাতৃমৃত্যু হ্রাস করার হার স্থবির হয়ে আছে। কিশোরী গর্ভধারণের হার বাংলাদেশে দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ। নারীর প্রতি সহিংসতা বাড়ছে বৈ কমছে না এবং মানসম্মত কর্মসংস্থান উপযোগী শিক্ষার অভাবে অত্যধিক শিক্ষিত বেকারত্ব বিরাজমান, যা ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট অর্জনের অন্তরায়।

ড. হোসেন জিল্লুর রহমান: অর্থনীতিবিদ ও এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান, পিপিআরসি

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত