রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় বাড়িকেই ‘শেল্টার হোম’ বানানো উচিত

বিড়ালকে বলা হয় বাঘের মাসি। আমাদের এবারের সিত্রাং, যেটি হলো এটিকে আমি বাঘ বলতে চাই না। এটি একটা বিড়াল মার্কা সাইক্লোন হয়েছে। আমি কথাটিকে হালকাভাবে বললেও এটিই সত্যি। আমি বলতে চাচ্ছি যে, আমাদের বড় কোনো সাইক্লোন হয়নি। যদিও আমাদের বেশ কিছু উন্নতি হয়েছে এসব প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায়। তবে একইসঙ্গে আমাদের অনেক সমস্যাও আছে।

প্রথম সমস্যা হচ্ছে যে, সাইক্লোনের সময়কাল। সাইক্লোন সাধারণত মার্চের মাঝামাঝি থেকে মে মাসের শেষ, এই ছয় সপ্তাহের মধ্যে হয়ে থাকে। আবার অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে ডিসেম্বরের শেষ, এই ছয় সপ্তাহের মধ্যে হয়ে থাকে। এখন জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বিশ্ব বলছে যে, সাইক্লোনের তীব্রতা বিশ্বব্যপী বাড়বে। এখন থেকে বিশ ত্রিশ বছর পরে হয়তো আমি থাকব না তবে ঘন ঘন সাইক্লোন হতে পারে। কারণ, সমুদ্রের পানির তাপমাত্রা যদি ২৬/২৭ ডিগ্রির উপরে উঠে যায়, বিষুবরেখা বরাবর, তাহলে এই নিম্নচাপগুলোর সৃষ্টি হয়। আমরা যেহেতু কর্কটক্রান্তি, বিষুবরেখা বরাবর তাপমাত্রা কিন্তু অনেক বেশি। সউদি আরবে প্রায় ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট। তাহলে এই নিম্নচাপ ঘন ঘন হবে। নিম্নচাপ হওয়ার পরে সাইক্লোনটি কোনদিকে যাবে, এটির কোনো বিজ্ঞান সম্মত ব্যাখ্যা নেই। এখন থেকে ৫০/১০০ বছর আগে যখন সাইক্লোন হতো, আমরা প্রকৃতির দিকে তাকিয়ে থাকতাম ।সাইক্লোনটি কোন দিকে যাবে? এখন গত আট দশ বছরে যে সাইক্লোনগুলো হয়েছে এগুলো কোথায় কীভাবে আঘাত করবে এই অনিশ্চয়তাকে মেনে নিয়েই আমাদের চলতে হবে।

আমাদের দেশের সেই ক্ষমতা নেই যে ঝড় আমরা উপকূলের কাছাকাছি এলে আমাদের রাডার সেটি ধরতে পারে। কিন্তু উপকূলের আকাশে বাতাসের নিম্নচাপ কোথায় এটি উন্নত বিশ্ব বলতে পারে। কাজেই আমাদের প্রথম কাজ হবে, উন্নত বিশ্বের সঙ্গে চুক্তি করে তাদের কাছে থেকে পূর্বাভাস নেওয়া। আমাদের পূর্বাভাস অনেকটা আমি বলব এ রকম স্টুপিডিটি পৃথিবীর কোথাও নেই। এবারে উয়ারনিং সিস্টেমে পৃথিবীর কোথাও কোনো সাইক্লোনের কোনো জোরই ছিল না। বাতাসের গতিবেগ ৮৯ কিলোমিটারের বেশি হলে সেটি ক্যাটাগরি-১ ।আর ২৫০এর মতো হলে ক্যাটাগরি-৫ ধরা হয়। আমাদের হয়েছে ৭০/৮০কিলোমিটার। অতএব এটি কোনোটির মধ্যেই পড়ে না।

আমরা জানি, অমাবস্যা পূর্ণিমায় সাইক্লোনগুলো বেশি হয়। এখন অমাবস্যা চলছে। কাজেই এই ভরা কাটাল যদি জোয়ারের সময় আসতো, তাহলে সাইকোনটি আরও দশ ফুট উপরে উঠতো। এটি এসেছে ভাটার সময়। যে কারণে জলোচ্ছ্বাসের প্রভাব খুব একটা পড়েনি। পড়েছে ঝড়ের প্রভাব। আমরা বেশি ভয় পাই জলোচ্ছ্বাসকে।

আরও একটি পয়েন্ট হল বাধ ভেঙ্গে পানি ঢুকে পড়েছে। কেন বাধ ভাংলো। ১৫ফুট উঁচু বাধ কেন ৩/৪ফুট পানির চাপে ভাংলো?আমরা এর জবাবদিহিতা চাই। পানি মন্ত্রণালয়কে এর জবাব দিতে হবে। সরকারকে এর জবাব দিতে হবে। বাংলাদেশ সরকার হাজার কোটি টাকার প্রজেক্ট নিচ্ছে। তাহলে আমরা ৫০০ কোটি টাকা খরচ করে বাঁধগুলো কেন মেরামত করতে পারি না! বাঁধ ভেঙে পানি ঢুকবে কেন? আমরা এর জবাবদিহিতা চাই।

এরপর আমাদের দরকার সাইক্লোন শেল্টার। আমাদের প্রয়োজন নয় হাজার থেকে দশ হাজার। আমাদের আছে চার হাজার থেকে পাঁচ হাজার। আমরা বলছি, সরকারিভাবে শেল্টার না বানিয়ে ব্যক্তিগতভাবে যাদের বাড়িঘর উপকূল এলাকায় আছে, তাদেরকে যদি একটি ঘর উঁচুভাবে বানাতে সাহায্য করা হয়, কিছু খরচ দেওয়া হয়, তাহলে এটিই তো একটি শেল্টার।

প্রত্যেকের বাড়ি যেন তার শেল্টার হিসেবে কাজ করে।আমি বলব, আমাদের দেশ যেহেতু প্রাকৃতিক দূর্যোগ মোকাবিলা করেই চলতে হয়। সেক্ষেত্রে সেই দূর্যোগ মোকাবেলাটুকু যেন অর্থবহ হয়। সেদিকে আমাদের লক্ষ্য রাখা জরুরি। ক্ষয়ক্ষতি যেন না হয় সেজন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়াটুকু জরুরি। দূর্যোগ আসবেই। তবে সেটিকে ভয় পেয়ে নয়, মোকাবিলার মাধ্যমেই সেটিকে আমাদের সামাল দিতে হবে।

লেখক: শিক্ষাবিদ,পরিবেশবিদ ও পানিসম্পদ বিশেষজ্ঞ

 

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

জমি বিরোধকে কেন্দ্র করে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে ফজল হক (৫০) নামে এক শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।

রবিবার (২৭ এপ্রিল) সকালে উপজেলার বংশীনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

ফজল হক উপজেলার বংশীনগর গ্রামের মৃত দেলোয়ার হোসেনের ছেলে। তিনি বাশতৈল ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সভাপতি।

এ ঘটনায় নিহত ফজল হকের স্ত্রী মরিয়ম বেগম ও তার ছেলে মনির হোসনকেও পিটিয়ে আহত করা হয়। তারা দু’জনেই মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে ভর্তি।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ফজল হক ও তার ভাতীজা পারভেজের সাথে দীর্ঘ দিন যাবৎ জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। রবিবার সকালে ভাতিজা পারভেজসহ অন্তত ২৫ জন নিহত ফজল হকের দখলে থাকা জমি দখল নিতে যায়। এতে ফজল হক ও তার পরিবারের লোকজন বাধা দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তারা ফজল হক, ছেলে মনির হোসেন ও স্ত্রী মরিয়ম বেগমকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করে।

এরপর স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ফজল হককে মৃত বলে ঘোষণা করে।

বাশতৈল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ জানান, ওই জমি নিয়ে ইতোপূর্বে একাধিবার গ্রাম্য শালিস হয়েছে। রবিবার তার ভাতিজা পারভেজ, আনোয়ার, জিন্নাহসহ ২৫-৩০ জন ফজল হকের ওপর হামলা চালিয়ে তাকে হত্যা করে।

তিনি আরও জানান, ফজল হক বাশতৈল ইউনিয়ন শ্রমিকদলের সভাপতি হিসাবে আজই দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার কথা ছিল।

এ ব্যাপারে মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশারফ হোসেন জানান, হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা

ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীরের পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার পর ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। এ হামলার জন্য ইসলামাবাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে নয়া দিল্লি সিন্ধু নদী পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিতসহ একাধিক কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

এর প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান গত বৃহস্পতিবার ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও চুক্তি স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেয়। পাশাপাশি, ভারতীয় বিমানের জন্য নিজেদের আকাশসীমাও বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দেয় ইসলামাবাদ। এমন তথ্য জানিয়েছে দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে পাকিস্তান বিজনেস ফোরামের (পিবিএফ) কর্মকর্তারা জানান, পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধ হওয়ার ফলে ভারত বছরে প্রায় ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। পিবিএফের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ভারত পাকিস্তানে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে, যেখানে একই সময়ে পাকিস্তান থেকে ভারতের আমদানি ছিল মাত্র ৪.২ মিলিয়ন ডলার।

এছাড়াও, পাকিস্তানের মাধ্যমে আফগানিস্তানে প্রবেশ করা ভারতীয় পণ্যের পরিমাণ ছিল প্রায় ৬৪০ মিলিয়ন ডলার। এই নিষেধাজ্ঞার ফলে সেই বাণিজ্যেও বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটবে, যার ফলে ভারতের আর্থিক ক্ষতি আরও বাড়বে বলে সতর্ক করেছে পিবিএফ।

পাকিস্তান বিজনেস ফোরামের সভাপতি খাওয়া মেহবুব উর রহমান বলেন, "পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনীকে সমর্থন জানিয়ে ভারতের অগ্রহণযোগ্য প্ররোচনার বিরুদ্ধে আমাদের জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।" তিনি আরও বলেন, "ভারত বারবার পাকিস্তানকে দোষারোপের পুরনো অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না, যা আমাদের ধৈর্যের সীমা ছাড়িয়ে গেছে।"

পিবিএফের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আমনা মুনাওয়ার আয়ান পাহেলগাম হামলার পর ভারতের আনিত অভিযোগগুলোকে ‘অবিচারপূর্ণ মিথ্যা’ বলে অভিহিত করেছেন এবং ভারতের কাশ্মীর নীতির তীব্র সমালোচনা করেছেন।

ফোরামের চিফ অর্গানাইজার আহমদ জাওয়াদ বলেন, "ভারতের সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিতের সিদ্ধান্ত অবৈধ এবং এটি দক্ষিণ এশিয়ার শান্তির জন্য মারাত্মক হুমকি।" তিনি আরও উল্লেখ করেন, "পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সমতার ভিত্তিতে সমাধান না হওয়া পর্যন্ত ভারত-পাকিস্তান বাণিজ্য বন্ধ রাখা উচিত।"

পাকিস্তান বিজনেস ফোরাম দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছে এবং একইসঙ্গে ভারতের আগ্রাসী নীতির বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা। ছবি: সংগৃহীত

চারদিনের কাতার সফর শেষে ইতালিতে পোপ ফ্রান্সিসের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে দেশের পথে রওনা হয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রোববার (২৭ এপ্রিল) বাংলাদেশ সময় দুপুর ১টায় তিনি ইতালির রোম ত্যাগ করেন।

রোম সফরকালে ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ভ্যাটিকান সিটির প্রভাবশালী দুই কার্ডিনাল—সিলভানো মারিয়া টমাসি ও জ্যাকব কুভাকাদ। বৈঠকে তারা ভূ-রাজনৈতিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা করেন এবং বিশেষভাবে পোপ ফ্রান্সিস ও ড. ইউনূসের মানবকল্যাণমুখী কর্মকাণ্ড নিয়ে কথা বলেন।

কার্ডিনালরা প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিসকে ইউনূসের একজন “ঘনিষ্ঠ বন্ধু” বলে উল্লেখ করেন এবং বলেন, দু’জনই বিশ্বজুড়ে দারিদ্র্য বিমোচনে কাজ করেছেন। তারা ড. ইউনূসের অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, “আপনি যেমন দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন, পোপ ফ্রান্সিসও তা-ই করেছেন নিজের পথ থেকে।”

শনিবার রোমের ব্যাসিলিকা অব সেন্ট মেরিতে পোপ ফ্রান্সিসকে সমাহিত করা হয়। এরপরই কার্ডিনালদের সঙ্গে ড. ইউনূসের পৃথক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জানা গেছে, আগামী সপ্তাহেই ভ্যাটিকান সিটিতে নতুন পোপ নির্বাচনের জন্য কার্ডিনালদের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে এই দুই কার্ডিনাল নিজরাও সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বিবেচিত।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ
এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক
ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সিন্ধুর পানি ছাড়ল ভারত, হঠাৎ বন্যায় ডুবলো পাকিস্তানের কাশ্মীর
রিয়ালের হৃদয়ভাঙা রাত, কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট