রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থায় ফিরতে চায় চীন

গত চল্লিশ বছরে চীন কিন্তু অর্থনৈতিকভাবে যথেষ্ট শক্তিশালী হয়েছে। এর ফলে যেটি হয়েছে, চীনের দারিদ্র্যসীমার নিচে যে জনসংখ্যা ছিল, তাদের একটি বড় অংশকে চীন উপরের দিক নিয়ে আসতে পেরেছে। তারাই কিন্তু বর্তমানে চীনের অর্থনীতির প্রধান চালিকা শক্তি। সেই বিবেচনায়ই চীন আসলে উন্নয়নশীল দেশের কাতার থেকে পৃথিবীর দ্বিতীয় অর্থনীতির দেশে রূপান্তরিত হয়েছে।

অনেকেই বলছেন যে, এই ধারা যদি অব্যাহত থাকে, তাহলে চীন হয়তো পৃথিবীর এক নম্বর অর্থনৈতিক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে ২০৫০ সাল নাগাদ। এখন এই যে ধারাগুলো বলা হলো, চীন তার অর্থনৈতিকতভাবে কাঠামো বজায় রেখেছে। রাজনৈতিক কাঠামোও মোটামুটিভাবে উদার অবস্থায় ছিল। তারা কূটনৈতিক ক্ষেত্রেও উদারনীতি ব্যবস্থা করেছে। এবারে চীনাদের উপর বিশেষ করে মার্কিনিদের পাশ্চাত্য জগতের পক্ষ থেকে আস্তে আস্তে যে চাপটি বাড়ছে, সেই চাপের পাশাপাশি কোভিডকালীন তাদের উপর চাপ এবং এখন ইউক্রেন-রাশিয়া পরিপ্রেক্ষিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং প্রাশ্চাত্য শক্তি সম্মিলিতভাবে চীনের উপর একটি চাপ সৃষ্টি করছে। সেই প্রেক্ষাপটে এবারের কংগ্রেসে নতুন দিক নির্দেশনা অথবা নতুন পথ খোলার চেষ্টা করেছে।

চীনারা এখন মনে করছে, অর্থাৎ কংগ্রেস মনে করেছে যে, এখন আমরা চারদিকে বাইরের আক্রমণের মুখে আছি এবং বাইরে এতদিন যে সুযোগ সুবিধাগুলো পেতাম, রপ্তানি বাণিজ্যসহ অনেকক্ষেত্রেই, সেগুলো বাধাগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা শুরু হয়েছে। সেকারণেই চীনের একটি অন্তর্মুখী অর্থনীতির দিকে যাওয়ার একটি প্রবণতা দেখতে পাচ্ছি। অভ্যন্তরীণভাবে তারা একটি শক্তিশালী অর্থনীতি গঠনের চেষ্টা করছে।

দ্বিতীয় যে জায়গাটি রয়েছে, সেখানে যদি যেতে হয়, অর্থাৎ জাতীয় পুনরুজ্জীবনের কথা শি জিন পিং প্রথমবারে এসে বলেছিলেন, আমরা জাতীয়ভাবেই পুনরুজ্জীবন ঘটাতে চাই। দ্বিতীয়বারেও বলছেন যে, আমরা জাতীয় পুনরুজ্জীবন ঘটাতে চাই। সেকারণেই প্রথমবারের রাজনৈতিক ধারাবাহিকতা সেটিই একটুখানি ছেদ ঘটিয়ে প্রথমবারে কিন্তু চীনের রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে কিন্তু তিনি অভিষিক্ত হলেন। চল্লিশ বছরের রাজনৈতিক সংস্কৃতি তার থেকে একটুখানি ব্যতিক্রম। এটি অনেকেরই দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থায় তারা ফিরে যাচ্ছেন। এবার অনেকেই বলছেন, তিনি সংবিধান সংশোধন করে যে ঘোষণা দিয়েছেন, এর মাধ্যমে তিনি হয়তো আজীবন প্রেসিডেন্ট থেকে যাবেন।

এখন এটি প্রতীয়মান হচ্ছে যে, চীনারা তাদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করার জন্য আগ্রহী হয়ে পড়েছে এবং সেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সেটিকে প্রতিহত করার জন্য সক্রিয় হয়েছে। এদের ভেতর এক ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক অবস্থান তৈরি হয়েছে। এধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা চীনের জন্য সুখকর মনে হয় না। কারণ চীনের উত্থান মূলত ছিল শান্তিপূর্ণ। তবে বর্তমান প্রেক্ষাপটে বলা যায় চীন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কিছুটা বেকায়দায় পড়েছে। কাজেই তাদের বাইরের পৃথিবীর সঙ্গে সম্পর্কের জায়গাটি পুনর্বিন্যাস করতে হবে।

তাদের হাতে সম্পদের পরিমাণ কমে আসছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রযুক্তি রপ্তানির ক্ষেত্রে যেমন তার বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। তাদের অগ্রগতিক কূটনীতি পরিচালনা করার কারণে পৃথিবীতে একটি ধারণা তৈরি হয়েছে যে চীনারা তাদের কর্তৃত্ব নতুন করে প্রতিষ্ঠা করার জন্য আগ্রহী হয়ে পড়েছে এবং সেটিকে প্রতিহত করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট ইতোমধ্যে সচেষ্ট হয়েছে। ফলে উভয়দিকেই এক ধরনের পরস্পর প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক অবস্থান তৈরি হয়েছে। এ ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা চীনের জন্য খুব একটা ভালো কথা নয়। চীন তাদের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে এবং রাজনৈতিক ক্ষেত্রে যে মডেলটা অনুসরণ করছে, বহির্বিশ্বে তার আবেদন খুব একটা নেই বলেই মনে হয়। তবে প্রতীয়মান হচ্ছে যে, প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়েই একক নীতি অনুসরণ করেই চীন সম্মুখে এগিয়ে যেতে চায়।

লেখক: সাবেক রাষ্ট্রদূত

এসএন

 

 

Header Ad
Header Ad

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ দাবি করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম। একইসঙ্গে তাদের দুই সহকারীকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।

রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়। এতে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও টেন্ডার সংক্রান্ত তদবির বাণিজ্যে লিপ্ত ছিলেন এই দুই উপদেষ্টার সহকারীরা। অভিযোগ রয়েছে, মোয়াজ্জেম হোসেন প্রায় ৪ শত কোটি টাকা আয় করেছেন। একই ধরনের অভিযোগ রয়েছে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবী ও ডা. মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধেও।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অভিযুক্তদের পেছনে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ছিল বলেই তারা এতদূর যেতে পেরেছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে—তাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টারা কি দায় এড়াতে পারেন?

সংগঠনটি বলেছে, নৈতিক দায়বদ্ধতা ও জনমনে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতেই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ করা উচিত। পাশাপাশি দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

এদিকে, দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক ইতোমধ্যে মোয়াজ্জেম হোসেন ও তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। গত বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেন এবং স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবীকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর মান্দায় সোনালী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি’র সভাপতি ও জাতীয় পার্টি’র নেতা আব্দুল মান্নানকে গণধোলাই এর শিকার হয়েছেন। রবিবার (২৭ এপ্রিল) সকালে তাকে গণধোলাই দিয়ে সতীহাট কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এলাকায় আটকে রাখেন বিক্ষুব্ধ গ্রাহকরা। মান্নান উপজেলার মৈনম ইউনিয়নের দূর্গাপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং মান্দা উপজেলা জাতীয়পার্টির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

গ্রাহকদের অভিযোগ, বেশি মুনাফার লোভ দেখিয়ে এফডিআরের নামে আমানত সংগ্রহ করেন আব্দুল মান্নান ও ওই সমবায় সমিতির সম্পাদক শাহিন আক্তার মিঠু। শুরুর দিকে মুনাফার টাকা দিলেও বেশ কিছুদিন টালবাহানা করেন তারা। এ অবস্থায় আমানতের টাকা ফেরতের জন্য চাপ দিলে সমিতির সাইনবোর্ড গুটিয়ে নিয়ে সটকে পড়ার পাঁয়তারা করেন তারা।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সোনালী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি ও সম্পাদক লাখপতি অফারে আমানতের নামে শতাধিক গ্রাহকের কাছ থেকে দুই কোটি ৩৭ লাখ টাকা সংগ্রহ করেন। প্রত্যেক মাসে এক লাখ টাকায় দুই হাজার টাকা করে মুনাফা দেওয়ার চুক্তি ছিল। প্রথমদিকে সঠিকভাবে মুনাফার টাকা পরিশোধ করা হলেও গত ছয় মাস ধরে টালবাহানা শুরু করেন তারা।

গ্রাহক ফারমিন আক্তার বলেন, ‘বেশি মুনাফার লোভ দেখিয়ে ওই সংস্থার সভাপতি আব্দুল মান্নান আমার কাছ থেকে ছয় লাখ টাকা নেয়। গত দেড় বছর ধরে মুনাফা দিচ্ছেন না। আমানতের টাকা ফেরত দিতেও টালবাহানা করছে তিনি।’

আরেক গ্রাহক মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘এক লাখ টাকায় মাসিক দুই হাজার টাকা মুনাফা দেওয়ার অঙ্গীকারে আমার কাছ থেকে ছয় লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়।
সঠিকভাবে কয়েক মাস মুনাফা পেয়েছি। বর্তমানে সংস্থার লোকজন কার্যক্রম গুটিয়ে আত্মগোপনে আছেন। রবিবার সকালে আব্দুল মান্নানকে পেয়ে গ্রাহকরা আটকিয়ে গণধোলাই দেয়।’

সংস্থার সভাপতি আব্দুল মান্নান বলেন, গ্রাহকের কাছ থেকে নেওয়া টাকা মাঠেই পড়ে আছে। যারা সংস্থার কাছ থেকে ঋণ নিয়েছেন বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে তারা টাকা ফেরত দিচ্ছে না। মাঠ থেকে টাকা উঠানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। টাকাগুলো উঠে এলেই গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত দেওয়া হবে।

স্থানীয় গনেশপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম চৌধুরী বাবুল ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে গ্রাহকরা আমানতের টাকা ফেরতের জন্য আমার কাছে অভিযোগ দিয়ে আসছিল। পর্যায়ক্রমে টাকা ফেরতের অঙ্গীকারও করেছিলেন সংস্থার সভাপতি ও জাতীয় পার্টির নেতা। এ অবস্থায় আজ তাকে ধরে গণধোলাই দেয় গ্রাহকরা।’

মান্দা উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা আব্দুর রশীদ বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে সোনালী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিমিটেডের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এ অবস্থায় গ্রাহকের টাকা আটকে রাখা সঠিক হয়নি। আমানতের টাকা ফেরত পাওয়া গ্রাহকের ন্যায্য অধিকার।’

এ প্রসঙ্গে মান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনসুর রহমান বলেন, বিষয়টি নিয়ে এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেননি। তবে,অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও পানি না দেওয়ার আহ্বান বিজেপি এমপির

ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। এরই ধারাবাহিকতায়, ভারতের বিজেপি সংসদ সদস্য নিশিকান্ত দুবে বাংলাদেশকেও পানি সরবরাহ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন।

রবিবার (২৭ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে এক প্রতিবেদনে জানায়, পেহেলগাম হামলার পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারত কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। এ সময়ে, নিশিকান্ত দুবে বাংলাদেশের পানি সরবরাহও বন্ধ করার দাবি তুলেছেন এবং ১৯৯৬ সালের গঙ্গা পানি চুক্তিকে ‘ভুল সিদ্ধান্ত’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, এই চুক্তি ছিল কংগ্রেস সরকারের একটি ভুল সিদ্ধান্ত, যা এখন সংশোধন করার সময় এসেছে।

দুবে আরও দাবি করেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে লস্কর-ই-তৈয়বার সম্পর্ক রয়েছে এবং তাদের সাথে সম্পর্ক রোধ করতে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত আরও সুরক্ষিত করার প্রয়োজন। তিনি উল্লেখ করেন, বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমার এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আগে দেওয়া বক্তব্যের কথা, যেখানে তারা বাংলাদেশকে পানি সরবরাহ বন্ধ করার পক্ষে কথা বলেছেন।

পেহেলগাম হামলার পর ভারত বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে, যার মধ্যে পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করা, পাকিস্তানি নাগরিকদের জন্য ভিসা বাতিল, বাণিজ্য স্থগিত করা এবং বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা অন্তর্ভুক্ত। পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান ভারতীয়দের জন্য ভিসা বন্ধ করেছে এবং ভারতীয় বিমানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই
পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও পানি না দেওয়ার আহ্বান বিজেপি এমপির
এসআই নিয়োগের ফলাফল প্রকাশ, ৫৯৯ জনকে প্রাথমিক সুপারিশ
হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে
চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা
সাব-ইন্সপেক্টর পদে প্রাথমিক সুপারিশ পেল ৫৯৯ জন
দুই উপদেষ্টার এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু
নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ