মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি ২০২৫ | ৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

চীনের শান্তিপূর্ণ উত্থান সংঘাতের দিকে যাচ্ছে

চীনের যে পার্টি কংগ্রেস হয়ে গেল পাঁচ বছরের জন্য এবং এর পরের পাঁচ বছরে চীনের অর্থনীতি কেমন হবে, চীনের বৈদেশিক নীতি কেমন হবে, চীনের রাজনৈতিক ব্যবস্থা, সামরিক ব্যবস্থা অর্থাৎ মানুষের সঙ্গে বিভিন্নমুখী সম্পর্ক একইসঙ্গে বহিঃবিশ্বের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক এই বিষয়গুলোই এবারে কংগ্রেসের ডকুমেন্টসে উঠে আসে।

কংগ্রেসের শুরুতেই চীনের যিনি রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং উনি একটি রিপোর্ট পেশ করেছেন, অর্থাৎ তিনি কি ভাবছেন? সেটি তিনি কংগ্রেসের সদস্য যারা আছেন তাদের কাছে পেশ করেছেন। সে অনুযায়ী, একটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ভবিষ্যতে গৃহীত হবে। পরবর্তীতে তারা কীভাবে শাসন ব্যবস্থা চালাবে সেটির একটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে। প্রতি পাঁচ বছরে একবার করে এটি হয়। সেদিক থেকে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কোভিড সময়ে সারা পৃথিবী একটি অস্থির অবস্থার মধ্যে পড়ে গিয়েছিল। ফলে সারা পৃথিবীর অর্থনীতি একধরনের বিপদগ্রস্ত অবস্থার মধ্যে আছে। পৃথিবীর বড় বড় শত্রুগুলির মধ্যে একধরণের উত্তেজনা এবং সংঘাত বিরাজমান। এটি কিছু অংশে চলছে আর কিছু অংশে বারেবারে ঘনীভূত হওয়ার একটি আশঙ্কা দেখা যাচ্ছে। সেই প্রেক্ষাপটেই কিন্তু চীনের পার্টি কংগ্রেস হয়ে গেল। সে বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আগামী পাঁচ বছর চীনের কংগ্রেস পার্টি কীভাবে দেশ চালাবে, য়ার মাধ্যমে বাইরের পৃথিবীর সঙ্গে কী ধরনের সম্পর্ক রাখবে, সেগুলো নজরদারি ও পর্যবেক্ষণ করা হবে।

এখানে কয়েকটি বিষয় খুবই গুরুত্বপুর্ণ। ৭৯ সাল থেকে চীন একটি মুক্ত বাজার অর্থনীতির দিকে ধাবিত হয়েছে। বাইরে থেকে তারা অনেকক্ষেত্রেই মুক্ত বাজার অর্থনীতির সুযোগ পেয়েছে। সেখানে মূল ব্যাপার হল যে, চীন পাশ্চাত্যের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক উন্নয়ন করেছে। বাইরের পৃথিবীর সঙ্গে তাদের অর্থনৈতিক কাঠামোকে শক্তিশালী করতে চেষ্টা করছে। একইসঙ্গে চীনারা এখন মনে করছে, তারা বাইরের পরিবেশ থেকে অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে পারলে অর্থাৎ নিজেদের অভ্যন্তরীণ বলয় তৈরি করতে পারলে তারা নিরাপদ বেশি থাকবে বহিঃবিশ্ব থেকে। প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং তার মতামতের বাইরে অন্যকোনো মত আলোচিত হোক অথবা প্রচারিত হোক সেটি চাননি। এমনকি এটিও ভাবা হচ্ছে, যেহেতু তিনি সংবিধান পরিবর্তন করে তৃতীয়বারের মত নির্বাচিত হয়েছেন, তার মানে তিনি হয়ত আজীবন ক্ষমতায় থাকতে পারেন। তার অর্থ দাঁড়ায় যে, চীনারা গত চল্লিশ বছরে যে রাজনৈতিক ধারাবাহিকতার মধ্য দিয়ে গিয়েছিল, সেই ধারাবাহিকতার একটি ইঙ্গিত এখানেও পাওয়া যায়।

অর্থনীতির ক্ষেত্রে কিন্তু চীনারা একটু অন্তর্মুখী অর্থনীতির দিকে যেতে চাইছে এবং যাচ্ছেও। এতে করে চীনারা গত কয়েক বছরে বৈশ্বিক চাপের কারণে চীনা অর্থনীতিও একটু চাপে আছে। প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে যে চাঙ্গাভাব ছিল সেখানে একটু ভাটা আমরা দেখতে পাচ্ছি। সেই প্রেক্ষাপট বিবেচনায় আমরা দেখতে পাচ্ছি, পশ্চিমা জগত অর্থাৎ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, জাপান, অস্ট্রেলিয়া সব হাউজসহ চীনাদের একটি চাপের মুখে রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছে। এটিও কিন্তু চীনকে চিন্তায়িত করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে চীনাদেরকেও বাইরের পৃথিবীর সঙ্গে নিজেদের সম্পর্কের জায়গাটি পুনর্বিন্যাস করতে হবে।

চীনের উত্থান ছিল শান্তিপূর্ণ। অর্থাৎ তাদের সেই উত্থানের মধ্যদিয়েই কিন্তু চীন সুবিধাটুকু লাভ করেছে। এখন যদি এরা সংঘাতের দিকে যায়, সেটি আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে, কূটনীতির ক্ষেত্রে তাদের জন্য কতটা সহজ হবে, সেগুলো কিন্তু আজকে আলোচিত হচ্ছে, বিশ্বজুড়েই। চীন যেহেতু প্রতিকূলতার মধ্যে পড়েছে, তারা হয়ত অ্যাগ্রেসিভ হয়ে যেতে পারে। তারা হয়ত ভাবতে পারে পাশ্চাত্য জগত যেহেতু তাদের সহযোগিতা করবে তারা প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়েই যেতে চাইবে। এর ফলে আন্তর্জাতিকভাবে চীনারা সত্যিকার অর্থেই কতটুকু গ্রহণযোগ্যতা পাবে সেটি নিয়ে চিন্তাভাবনার দরকার আছে বলে মনে হয়।

লেখক: সাবেক রাষ্ট্রদূত

আরএ/

Header Ad
Header Ad

ইসরায়েলপন্থি মার্কো রুবিওকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিলেন ট্রাম্প

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে মার্কো রুবিও। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে সাবেক ফ্লোরিডা সিনেটর মার্কো রুবিওকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মার্কো রুবিও ইসরায়েলপন্থি এবং চীনবিরোধী হিসেবে পরিচিত, এবং তার এই কট্টর অবস্থান তাকে রিপাবলিকান দলের সঙ্গে সঙ্গে ডেমোক্র্যাটদের মধ্যেও সমাদৃত করেছে।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) সিএনএন ও রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মার্কো রুবিওর নিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে মার্কিন সিনেট। ৯৯ সিনেটরের সবাই তার পক্ষে ভোট দিয়েছেন।

মার্কো রুবিও ২০১১ সাল থেকে ফ্লোরিডার রিপাবলিকান সিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। কয়েক বছর আগে তিনি ট্রাম্পের বিরোধিতা করলেও, সাম্প্রতিক সময়ে তাদের মধ্যে ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠে। মার্কো রুবিও ইসরায়েলের প্রতি তার গভীর সমর্থন এবং চীনের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের জন্য খ্যাতি অর্জন করেছেন, যা তাকে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য করে তোলে।

এদিকে, সোমবার (২০ জানুয়ারি) রাতে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণের পর, ডোনাল্ড ট্রাম্প একগুচ্ছ নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন। এর মধ্যে তিনি জো বাইডেনের শাসনামলে নেওয়া ৭৮টি নির্বাহী আদেশ বাতিল করেছেন। পাশাপাশি, ২০২১ সালের ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত প্রায় ১৫০০ জনকে ক্ষমা করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প।

Header Ad
Header Ad

ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প

ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে শপথ নেওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় অংশগ্রহণকারী প্রায় ১৫০০ জনকে ক্ষমা করেছেন। সোমবার (২০ জানুয়ারি) শপথ নেওয়ার পরপরই তিনি এ পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।

এছাড়া, তার শপথগ্রহণের পরপরই ট্রাম্প মেক্সিকো সীমান্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা, পানামা খাল ফেরত নেওয়া এবং বিদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক বৃদ্ধি করার মতো বড় পদক্ষেপের ঘোষণা দেন। তিনি বাইডেন প্রশাসনের ৭৮টি নির্বাহী আদেশও বাতিল করেন, যা দেশটির রাজনৈতিক পরিবেশে নতুন পরিবর্তন আনার ইঙ্গিত দেয়।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারিতে ক্যাপিটল ভবনে দাঙ্গায় যুক্ত থাকার জন্য আটক প্রায় ১৫০০ জনকে ক্ষমা করেছেন ট্রাম্প। ওই দিন সাভারের ডিসি জেলের বাইরে তার সমর্থকরা অপেক্ষা করছিলেন, যখন ট্রাম্প ক্যাপিটল ওয়ান অ্যারেনায় ভাষণ দিচ্ছিলেন। ট্রাম্প তখনই ঘোষণা করেছিলেন যে, তিনি ওয়াশিংটনে ফিরে ৬ জানুয়ারির দাঙ্গায় অভিযুক্তদের ক্ষমা করবেন। এর পরপরই উপস্থিত জনতার মধ্যে উদযাপনের চিৎকার শোনা যায়, কেউ কেউ "ফ্রিডম!" বলে স্লোগান দিতে থাকেন।

ট্রাম্প ক্যাপিটল হিলে হামলা চালানোদের 'রাজনৈতিক বন্দি' হিসেবে চিহ্নিত করেছেন এবং তাদের ক্ষমা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। তবে এটি স্পষ্ট নয় যে, তিনি ক্ষমার আওতায় দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করবেন কিনা।

২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি, ট্রাম্প সমর্থকরা ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটল ভবনে হামলা চালায়, যেখানে সেদিন বাইডেনকে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করার প্রস্তুতি চলছিল। হামলাকারীরা কংগ্রেসের অধিবেশন ভেঙে ভেতরে ঢুকে তাণ্ডব চালায় এবং বেশ কয়েকজন আইনপ্রণেতার কার্যালয় তছনছ করে দেয়। সংঘর্ষে পুলিশের এক সদস্যসহ পাঁচজন নিহত হন।

ডেমোক্র্যাটরা এই হামলার জন্য ট্রাম্পকে দায়ী করে তাকে অভিশংসনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন, তবে সিনেটে দুই-তৃতীয়াংশ ভোটের অভাবে ট্রাম্প শাস্তি থেকে মুক্তি পান।

Header Ad
Header Ad

আন্দোলনে ছাত্রদের ওপর প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

গ্রেপ্তার সাইদুর রহমান সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ছাত্র-জনতার ওপর প্রকাশ্যে গুলি চালানোর ঘটনায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান সুজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

তার বিরুদ্ধে ১৪টি হত্যা মামলায় অভিযোগ রয়েছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়, যেখানে তাকে পিস্তল দিয়ে গুলি করতে দেখা যায়।

সোমবার (২০ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সাভার মডেল থানার পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) আশিক ইকবাল। গ্রেপ্তারের সময়, গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিম রাজধানীর উত্তরা থেকে সাইদুর রহমান সুজনকে আটক করে।

সাইদুর রহমান সুজন সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন এবং তিনি আওয়ামী লীগে সক্রিয় রাজনীতি করতেন। গোয়েন্দা পুলিশের দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করে।

সাভার মডেল থানার পরিদর্শক আশিক ইকবাল জানান, সুজনের বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় ছাত্র আন্দোলনের সময় হত্যার অভিযোগে ১৪টি মামলা রয়েছে, এছাড়া আরও দুটি হত্যাচেষ্টা মামলাও রয়েছে। গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাকে আদালতে হাজির করা হবে।

উল্লেখ্য, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর সাভারের রাজপথে গুলি চালানোর একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। সেই ভিডিওতে সাইদুর রহমান সুজনের হাতে থাকা পিস্তল দিয়ে গুলি করতে দেখা যায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইসরায়েলপন্থি মার্কো রুবিওকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিলেন ট্রাম্প
ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প
আন্দোলনে ছাত্রদের ওপর প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
দায়িত্ব নিয়েই বাইডেন আমলের ৭৮টি আদেশ বাতিল করলেন ট্রাম্প
ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয়বারের শপথ: নতুন আমেরিকার সূচনা
সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় কাউকে হয়রানি করা যাবে না : জামায়াত আমির
রাজশাহীকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে চিটাগং কিংসের পঞ্চম জয়
খাগড়াছড়িতে অবৈধভাবে পরিচালিত ১৬টি ইট ভাটা বন্ধ
ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণ নিয়ে আওয়ামী লীগের উচ্ছ্বাস কতটা বাস্তবিক?
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন: সফল আয়োজনের লক্ষ্যে তিনটি কমিটি গঠন
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় কোটার ফলাফল স্থগিত
ফেসবুকে মাশরাফির মৃত্যু নিয়ে গুঞ্জন, যা জানা গেল
রিসোর্ট থেকে ১৬ ছাত্র-ছাত্রী আটক, কাজী ডেকে ৪ যুগলের বিয়ে
'সুগার মাম্মি' হতে চান অভিনেত্রী হুমায়রা সুবাহ
নমরুদের মতো ক্ষমতা ছিলো শেখ হাসিনার: রিজভী
১০ বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস পেলেন গিয়াস উদ্দিন আল মামুন
৩০০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ: বাহার ও মেয়ের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সরকারি-বেসরকারি চাকরি পাবেন গণঅভ্যুত্থানে আহতরা, সিভি আহ্বান
নিজে প্রাথমিক সদস্যপদ নবায়ন করে দলের কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন তারেক রহমান