শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

পর্ব-১

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান নিয়ে সংশয়-হতাশা

বাংলাদেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় চালু হয় এরশাদ আমলে। এরশাদ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আইন প্রণয়ন করে দেশে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষাদান কার্যক্রম চালু করেন। পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুমোদন করে এ কার্যক্রম অব্যাহত রাখেন। যার ফলশ্রুতিতে এখন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা প্রায় শতাধিক।

আমার মনে হয়, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের যে আইন কাঠামো আছে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের যে আইন কাঠামো আছে, তার মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য আছে।

এটির মধ্যে একটি বড় পার্থক্য হলো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিয়ন্ত্রণের মধ্যে এটিকে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য অনেক সীমিত করে ফেলা হয়েছে। অর্থাৎ ছাত্রছাত্রীরা এখানে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়, কিন্তু তাদের অতি উচ্চ হারে বেতন ভাতা দিতে হয়। সেখানে অনেক সময় দেখা যায় যে, আবাসিক কোনো সুযোগ-সুবিধা থাকে না। শিক্ষা কখনো সংস্কৃতি খেলাধুলা ইত্যাদি ছাড়া সম্পন্ন হয় না।

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনেকসময় দেখা যায় একটি ভাড়া করা বাড়িতে, কমিউনিটি সেন্টারের উপরের তলায় এ সব জায়গায় তাদের ক্যাম্পাস তৈরি করে। সেখানেই তারা শিক্ষাদান কার্যক্রম চালু করে।

একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় যখন শুরু হয়, মোটামুটি কিছু সুযোগ-সুবিধা নিয়ে একটি ক্যাম্পাস গড়ে তোলে তারপর সেখানে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা সেটি দেখি না। তা ছাড়া এ সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান নিয়েও জনমনে যথেষ্ট হতাশা ও সন্দেহ আছে।

আমরা দেখেছি যে, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আজকে অনুমোদন পেল আর কালকেই তারা ভাড়াবাড়িতে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম চালু করল। আমরা এমনও দেখেছি বাংলাদেশে একবছর হয়ত তাদের অস্তিত্ব ছিল তারপর তাদের ব্ল্যাক লিস্টেড করে দেওয়া হয়েছে। একসময় তাদের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। সেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখন আর নেই। কিন্তু সেসব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেসব ছেলেমেয়েরা স্নাতক ডিগ্রী নিয়ে বেড়িয়ে গেছে, এখন খোঁজ নিলে দেখা যাবে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো খোজ খবর নেই। যে বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্তিত্বই নেই, সে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি নিয়ে আজ সে চাকরি প্রার্থী। সে বেঁচে আছে কিন্তু তার বিদ্যায়তনিক অস্তিত্ব সেটিইতো বিলুপ্ত হয়ে গেল।

এ ধরনের অসামঞ্জস্যতা দূর করতে হবে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের যে ক্যাম্পাসগুলোতে ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা আমরা তৈরি করি। পর্যায়ক্রমে সেটি আস্তে আস্তে সম্প্রসারিত হয়। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে একই নিয়ম চালু হওয়া দরকার।

আমি বলছি, আজকে যদি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন দিয়ে দেওয়া হয়, তাকে শর্ত দিয়ে দিতে হবে, তাদেরকে নির্দিষ্ট পরিমাণ জমির মধ্যে ইত্যাদি ক্যাম্পাস করতে হবে। যে ছাত্রছাত্রীরা একটি ভাড়া বাড়িতে অথবা শপিংমলের উপরে লেখাপড়া করল, তাদের ক্যাম্পাসজীবন চার বছরের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। ক্যাম্পাস ছাড়া সে একটি ডিগ্রি নিয়ে বেরিয়ে গেল, তাহলে ক্যাম্পাসের অভিজ্ঞতা তার কোথায় হলো? তাকে আমরা প্রতারিত করছি। এটি কোনোভাবেই কাম্য নয়।

একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় একটি গভঃমেন্ট বিশ্ববিদ্যালয় মূলত একটি বিশ্ববিদ্যালয়। কোনটি জনগণের টাকায় কোনটি ব্যক্তি মালিকানায় পরিচালিত হচ্ছে। কিন্তু মনে রাখতে হবে এগুলো মূলত বিশ্ববিদ্যালয়। আজকে উন্নত বিশ্ব অর্থাৎ যে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমরা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারণা পেয়েছি সেখানে প্রাইভেট অথবা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো পার্থক্য করা হয় না। বরং অনেক ক্ষেত্রেই আমরা দেশি, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোই শীর্ষে অবস্থান করছে। উদাহরণস্বরূপ— হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। এটি আমেরিকার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে অন্যতম। কাজেই আমি মনে করি প্রাইভেট এবং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টি করে আমরা ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে যে বৈষম্য সৃষ্টি করি, সেটি কোনোভাবেই কাম্য নয়। প্রকৃতপক্ষে আমরা সেই জায়গাটিতে পৌঁছাতে পারিনি।

লেখক: সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

আরএ/

Header Ad
Header Ad

জাতীয় পার্টি কোনো সুবিধাবাদী দল নয়: জিএম কাদের

জাতীয় পার্টি (জাপা) কোনো সুবিধাবাদী দল নয় বলে দাবি করেছেন দলটির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। আজ শনিবার সকালে রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে আয়োজিত বর্ধিত সভায় তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমাদের নামে অনেক ধরনের অপপ্রচার করা হচ্ছে। কিছু মানুষ আমাদেরকে নানাভাবে হেনস্তা করার চেষ্টা করছেন। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন মাধ্যমে বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে জানাশোনা কথাকে তারা ভুলভাবে তুলে ধরছেন। তাদের কথা হলো- আমরা সুবিধাবাদী, সুবিধাভোগী।

জাপা চেয়ারম্যান বলেন, আমরা বলতে চাই জাতীয় পার্টির সিংহভাগ মানুষ সব সময় জনগণের পাশে ছিল। জনগণের স্বার্থে তারা সংগ্রাম করেছে। আগামীতেও তারা জনগণের পাশেই থাকবে।

 

Header Ad
Header Ad

প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে আইসিইউতে পরিচালক সৃজিত মুখার্জি

ছবি: সংগৃহীত

ওপার বাংলার জনপ্রিয় নির্মাতা সৃজিত মুখার্জিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গুরুতর সমস্যা নিয়ে শুক্রবার মধ্যরাতে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেয়া হয় তাকে। পরে চিকিৎসকরা তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণের জন্য আইসিইউতে নিয়ে যান।

পরিচালকের ঘনিষ্ঠ সুত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, গতকাল রাতে হঠাৎই শ্বাসকষ্ট শুরু হয় সৃজিতের। সেই সঙ্গে বুকে হালকা ব্যথাও অনুভব করছিলেন পরিচালক। এরপর রাত সাড়ে ১২ টার দিকে দ্রুত হাসপাতালে নেয়া হয় তাকে।

সেখানে রাতেই বেশ কিছু টেস্ট করানো হয়। শনিবার টেস্টের রিপোর্ট পাওয়ার কথা রয়েছে। আর তা দেখে চিকিৎসকেরা সিদ্ধান্ত নেবেন কতদিন পরিচালককে হাসপাতালে থাকতে হবে।

আরও পড়ুন: অন্তরঙ্গ দৃশ্যের আগে প্রেমিক ও পরিবারের অনুমতি নিয়েছিলেন কৌশানি। তবে হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, সৃজিতের শারীরিক অবস্থা আপাতত স্থিতিশীল।

সদ্যই লিমকা বুক অফ রেকর্ডসের তালিকায় স্থান দখল করেছে সৃজিতের ‘অতি উত্তম’। ইনস্টাগ্রামে গর্বের কথা শেয়ার করেছেন তিনি। তাছাড়া এই নির্মাতার নতুন সিনেমা ‘কিলবিল সোসাইটি’ মুক্তি পেয়েছে গত ১১ এপ্রিল।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণঅভ্যুত্থান যেন কোনোভাবেই ব্যর্থ না হয় : নাহিদ ইসলাম

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আমরা ৯০ গণঅভ্যুত্থানের কথা বইয়ে পড়েছি, কিন্তু যে আকাঙ্ক্ষায় জনগণ রাস্তায় নেমে আসে, সে আকাঙ্ক্ষাগুলো বিভিন্ন সময় আমরা দেখেছি, ব্যর্থ হয়েছে।

সেই ব্যর্থতার ফলেই ১৬ বছরের ফ্যাসিবাদের শাসন ব্যবস্থার প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছিল। তাই আমরা চাই, এবারের জুলাই গণঅভ্যুত্থান যেন কোনোভাবেই ব্যর্থ না হয়।

তিনি বলেন, জনগণের মধ্যে যে আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে, তা অবশ্যই পূরণ করতে হবে। এটা জাতির প্রতি আমাদের সবারই অঙ্গীকার।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপের সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন নাহিদ ইসলাম।

২০২৪ সালের জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থান আজকের বৈঠকে বসার প্রেক্ষাপট তৈরি করেছে উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, যে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ১৬ বছরের ফ্যাসিস্ট শাসককে পলায়ন করতে বাধ্য করেছিল বাংলাদেশের জনগণ। হাজারো মানুষের শাহাদাত বরণ ও আহত হওয়ার বিনিময়েই আজকের এই প্রেক্ষাপট।

তিনি বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ধারাবাহিকতায় একটি নতুন রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে এনসিপি। যে দলের প্রধান শক্তি ও ভিত্তির জায়গাটা হচ্ছে এই দেশের তরুণরা। সেই জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের যে বক্তব্য ছিল, আমরা ফ্যাসিবাদের বিলোপ ও একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা করতে চাই।

নাহিদ ইসলাম বলেন, এই গণঅভ্যুত্থান কেবল কোনো ব্যক্তির পরিবর্তন নয়, ক্ষমতা থেকে একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে বসানোর পরিকল্পনা ছিল না। বরং কীভাবে রাষ্ট্র কাঠামোর মৌলিক ও গুণগত পরিবর্তনের মাধ্যমে জনগণের অধিকার রক্ষা করবে, এরকম একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আকাঙ্ক্ষা ছিল।

এনসিপি সংস্কার বলতে মৌলিক সংস্কার বোঝানো হচ্ছে। নাহিদ আরও বলেন, যে সংস্কার করলে রাষ্ট্র কাঠামো গুণগত আমূল পরিবর্তন সম্ভব হবে। কারণ আমরা দেখেছি, বিগত সময়ে আমাদের সংবিধান থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর দলীয়করণ ঘটেছিল। আমাদের সংবিধানে এক ব্যক্তিকেন্দ্রিক কাঠামোর বীজ বপন ছিল। ফলে সেই রাষ্ট্র কাঠামোকে অক্ষুণ্ন রেখে যে ক্ষমতায় যাক, তার ভেতরেও ফ্যাসিবাদী প্রবণতা থাকবে, স্বৈরতান্ত্রিক হয়ে উঠার প্রবণতা থাকবে। সেই জায়গায় রাষ্ট্রের সংস্কার, সংবিধান, প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা, বিচার ব্যবস্থা, নির্বাচন ব্যবস্থা ইত্যাদি বিষয়ে আমরা এনসিপি বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছি।

তিনি বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে যে সুপারিশ আমাদের কাছে পাঠানো হয়েছে, সেগুলোতে আমরা আমাদের মতামত দিয়েছি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে আমরা একমত হয়েছি। যে সব জায়গায় আমরা আংশিক একমত বা দ্বিমত হয়েছি, সেখানে আমরা আমাদের সুপারিশ সংক্ষিপ্তভাবে দিয়েছি। আজকে হয়তো আমরা বিস্তারিত আলোচনার সুযোগ পাবো। সেই সুযোগ করে দেওয়ার জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

এনসিপির ভাবনার কথা উল্লেখ করে দলটির আহ্বায়ক বলেন, এইবার যে সুযোগ তৈরি হয়েছে আমাদের জাতির সামনে, জাতীয় ঐকমত্য প্রয়োজন, জুলাই সনদ প্রয়োজন। জাতির সামনে আমাদের সবাই সেই অঙ্গীকার রাখতে হবে যেন আরেকটি স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থা, আরেকটি ফ্যাসিবাদ বাংলাদেশে আসবে তার সব রাস্তা আমরা বন্ধ করে সামনের দিকে এগিয়ে যাবো। একটি গণতান্ত্রিক সংবিধান ও রাষ্ট্র কাঠামো তৈরিতে আমরা সবাই যার যার জায়গা থেকে কাজ করবো।

বৈঠকে আরও উপস্থিত আছেন এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, নাসিরুদ্দীন পাটোয়ারী, হাসনাত আব্দুল্লাহ, শামান্তা শারমীন, নাহিদা সারওয়ার নিভা, জাবেদ রাসিন এবং সারোয়ার তুষার।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জাতীয় পার্টি কোনো সুবিধাবাদী দল নয়: জিএম কাদের
প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে আইসিইউতে পরিচালক সৃজিত মুখার্জি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান যেন কোনোভাবেই ব্যর্থ না হয় : নাহিদ ইসলাম
আ.লীগের মিছিল ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর সেই শিশু সেহেরিশের লাশ উদ্ধার
আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কাজ করছে সরকার
লাল কাপড়ে ঢাকা হবে দেশের সব পলিটেকনিকের ফটক
৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ
ফয়জুল করীমকে বরিশালের মেয়র ঘোষণার দাবি
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি যুবক নিহত
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আটক
বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা, শিশুসহ একই পরিবারের ১৩ জন নিহত
ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের
১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান, ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি