শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পরিকল্পনা বাস্তবায়নে জোর দিতে হবে

আমাদের দেশে পরিকল্পনা আছে তবে তার সঠিক বাস্তবায়ন আমরা দেখি না। পরিকল্পনা তৈরি করতে বেশ সময় নেওয়া হয়। নতুন ডিটেইলস এরিয়া প্ল্যানের ড্রাফট হয়েছিল ২০১৫ সালে। প্রায় সাত বছর লাগল পরিকল্পনা অনুমোদন করতে। এত সময় নিয়ে পরিকল্পনা করলে তা সাধারণত কাজের হয় না। যাইহোক, ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান অনুমোদন হয়েছে। এখন এটির বাস্তবায়ন করা জরুরি। এটি যেন ঠিকঠাক মতো বাস্তবায়ন হয় সেদিকে নজর দিতে হবে।

বাস্তবায়ন করতে গেলে জনবল লাগবে। শিক্ষিত ও দক্ষ জনবল আমাদের প্রয়োজন। সেটিরও ব্যাপক অভাব আমরা দেখি। তবে আমার কাছে সবচেয়ে বেশি অভাব পরিলক্ষিত হয়, সেটি হল মানুষের দক্ষতা ও নিষ্ঠা। আন্তরিকতার অভাব, একইসঙ্গে নেতৃত্বের বিরাট ঘাটতি আছে বলেও আমার মনে হয়। নেতৃস্থানীয় দক্ষ লোকের সংকট রয়েছে। রাজউকসহ অন্যান্য জায়গায় ব্যাপক সমস্যা আছে। সিটি করপোরেশনের মেয়র যারা আছেন, তাদের আমরা দেখি বেশ উদ্যোগী, আন্তরিকভাবে কাজ করতে চান। এটি অবশ্যই একটি ভাল দিক। যাইহোক, মূল কথা হলো, পরিকল্পনা অনুমোদন হয়ে গেছে। এখন এটির বাস্তবায়ন করতে হবে।

এখানে একটি বিষয় লক্ষ্যণীয় যে, মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়ন হয়নি। ডিটেইলস এরিয়া প্ল্যান বাস্তবায়ন হয়েছে। এটি কিন্তু ঠিক নয়। উচিত ছিল কাঠামোগতপ্ল্যান অর্থাৎ মাস্টার প্ল্যান অনুমোদন করা। তারপর ডিটেইলস এরিয়া প্ল্যান অনুমোদন করা। তারা প্রথমটি করে নাই, দ্বিতীয়টি করেছে।

এ সব পরিকল্পনায় থাকে ভূমি ব্যবহার। এটির বিস্তার কোন দিকে হবে। প্রথম ধাপ ছিল ২০১৫ থেকে ২০৩৫। তার সাত বছর এমনিতেই চলে গেছে। এখন পরিকল্পনায় যে সুপারিশগুলো আছে, সেগুলো ভূমি ব্যবহারে কোথায় কি হবে, ভূমি উন্নয়নে আবাসনের কোথায় কি হবে, বাণিজ্যিক এলাকা কোথায় কি হবে, নতুন কিছু হবে কিনা, শিল্প এলাকা কোথায় হবে, বিনোদনের জায়গা কোথায় হবে, খোলা জায়গা কোথায় হবে, খেলার মাঠ কোথায় হবে ইত্যাদি। কতটা সবুজ এলাকা রাখতে হবে, কতটা পানি, জলাশয় রাখতে পারবে ইত্যাদি বিষয়গুলো চিন্তা করা। এগুলো সঠিকভাবে হিসাবে নিয়ে বাস্তবায়নের চিন্তা করা। পরিকল্পনায় এগুলো সবই আছে। তবে আন্তরিকভাবে পরিকল্পনা বাস্তবায়নে নামতে হবে।

রাজউকের জনবল কম থাকলে রাজউক সিটি করপোরেশনকে নিয়ে একসঙ্গে কাজ করবে। শুধু ঢাকায় উত্তর দক্ষিণ নয়, নারায়ণগঞ্জ, সাভার, গাজিপুরসহ আরও অন্যান্য পৌরসভা আছে। এদেরকে নিয়ে বড় পরিসরে করতে হবে। এটি একটি বিশাল কাজ বলে আমি মনে করি। সে অনুযায়ী তারা আন্তরিকভাবে কাজে নামছে কি না সেটি অবশ্যই দেখা দরকার।

রাজউক সিটি করপোরেশনের বাইরেও যে পেশাজীবীরা আছেন, বিশেষজ্ঞরা আছেন, ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানারস, ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্ট, বুয়েট, ঢাকা ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি। এদের যে বিশেষজ্ঞরা আছেন, তাদের সঙ্গে বসে পরকল্পনাগুলো চূড়ান্ত করা উচিত হবে। কীভাবে বাস্তবায়ন করবে,সেগুলো নিয়ে আরও ভালোভাবে একটি সার্ভে করা। আমি মনে করি এটি খুবই কঠিন কাজ এবং একইসঙ্গে এটি খুবই জরুরি কাজ। পরিবহন, রাস্তাঘাট, যোগাযোগ ইত্যাদি জায়গায় কি ধরনের পরিবর্তন দরকার। আমাদের কি ধরনের পরিবহন থাকবে। বহুদিন থেকে কাজ হচ্ছে। মেট্রোরেল ,বাস, নৌপথ, ট্রেন অথবা অন্যান্য সড়ক ইত্যাদির অনেক ডিটেইলস আছে। পরিবহন খুবই গুরুত্বপূর্ণ এজন্য এর ব্যবস্থাপনা ঠিক থাকতে হবে। সুশাসন ঠিক থাকতে হবে। যা কিছু করবে সেটি সঠিকভাবে সৎভাবে করতে হবে। জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। জনগণ ও বিশেষজ্ঞদের অংশগ্রহণ এখানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি মনে করি।

লেখক: শিক্ষাবিদ ও নগর পরিকল্পনাবিদ

আরএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত