সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫ | ১৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সংকট মোকাবিলায় স্থানীয় জনসাধারণের ক্ষমতায়ন জরুরি

এ বছর ৬০ শতাংশ বৃষ্টি কম হয়েছে। আমি মনে করি কথাটি অসম্পূর্ণ। কোথায় কম হয়েছে? গড় হিসেবে যদি বলি, নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে যে বৃষ্টি হওয়ার কথা, তার তুলনায় দশগুণ বেশি বৃস্টি হয়েছে। জুলাই আগস্ট মাসে যে বৃষ্টি হওয়ার কথা তার তুলনায় অর্ধেক হয়েছে। তার মানে এটির প্রথম কথা আপেক্ষিক। মানুষ ও পরিবেশের জন্য আপেক্ষিক। এখন শরৎকাল শুরু হয়েছে।

এই সময়েও কিন্তু বৃষ্টি হয়। দক্ষিণ বাংলাদেশে বৃষ্টি হয় জুনের ১৫ তারিখ। ঢাকায় বৃষ্টি হয় জুলাইয়ের ৪/৫তারিখের দিকে। দিনাজপুরে বৃষ্টি হতো জুলাই মাসে। জুলাই আগস্ট বৃষ্টি হতো কিন্তু সেপ্টেম্বরে বৃষ্টি হতো না। ঢাকাতে সেপ্টেম্বরের ১৫ তারিখ পর্যন্ত ভালো বৃষ্টি হতো। বাংলাদেশের একেক জায়গায় বৃষ্টিপাতের বৈশিষ্ট্য একেক রকম। যেমন সুনামগঞ্জের উত্তরে মেঘালয়ে এপ্রিল থেকে বৃষ্টি শুরু হয়। এখন বৃষ্টি এবং বৃষ্টির সঙ্গে রিলেট করে বন্যা তার সঙ্গে বাংলাদেশের জন্য জরুরি যেটি সেটি হচ্ছে ফসলের সময়কাল।

বাংলাদেশে বিদেশিরা বোঝে না আমাদের কথা। কারণ, আমাদের কমপক্ষে তিনটি ফসলের সময়কাল আছে। ধানের জন্য আমরা বলি, আউশ, আমন ও বোরো। চৈত্র মাসের শেষ থেকে আষাঢ় মাস পর্যন্ত। নভেম্বর মাস থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত শুকনা মৌসুম। বৃষ্টি হওয়ার কথা নয়। বোরো ধান লাগানোর সময় সেজন্য সেচ দিতে হবে। সেচ আসবে কোথা থেকে? সেচ আসবে ভূগর্ভস্থ পানি থেকে। বর্তমানে আমরা গ্রাউন্ড ওয়াটারের উপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল। যে কারণে বর্তমান সরকার বলছে ভূগর্ভস্থ পানি কমিয়ে সারফেস ওয়াটার ব্যবহার করতে হবে। দ্বিতীয় সময়কাল হচ্ছে আউশের সময়। এটি এপ্রিলের মাঝামাঝি সময় থেকে মে পর্যন্ত। যেটি জুলাই আগস্ট পর্যন্ত ধান কাটা হবে। এটির পরিমাণ খুব কম এবং নিচু জায়গাতে এটি হয় এবং এই জায়গাগুলোতে পাট হয়। এখন বৈশাখ জ্যৈষ্ঠ মাসে বৃষ্টি হলে পাট এবং আউশ করা সম্ভব।

আমাদের প্রধান ফসল হচ্ছে আমন। ইদানিং প্রধান ফসল হচ্ছে বোরো। আমন ধান লাগানো হয় জুলাইয়ের ১৫ তারিখ থেকে কোনো কোনো জায়গায়। বেশির ভাগ জায়গায় আগস্টের ১ তারিখ থেকে আগস্টের ৩১ তারিখ পর্যন্ত এ আমনের আবাদ চলে। এটি সেপ্টেম্বরের ১৫ থেকে ২০ তারিখের মধ্যে লাগালেও হবে। যত দেরি করে লাগাবে ফলন তত কমতে থাকে। এই ফসলটি হচ্ছে বৃষ্টি নির্ভর ফসল। আমরা যদি জুলাই মাসের ১৫ তারিখে লাগাতে পারতাম। রোপা ধান জুলাই আগস্টের বৃষ্টি এবং সেপ্টেম্বরে যতটুকু বৃষ্টি হয় তার উপর নির্ভর করে। আমার মতে এই যে ঋতু নির্ভর ফসল, পুরোনো বাংলায়, এখন থেকে পঞ্চাশ বছর আগে, প্রত্যেকটি ফসলের সঙ্গে, ঋতুর সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। আম পাকবে কখন, তাল পাকবে কখন, প্রত্যেকটি ধানের ভ্যারাইটি সময়ের সঙ্গে, বৃষ্টির সঙ্গে নির্ভরশীল ছিল। আমাদের বৃষ্টি মোটামোটি জুনের মাঝামাঝি থেকে জুলাই আগস্ট সেপ্টেম্বরের ১৫ তারিখ পর্যন্ত প্রচুর বৃষ্টি হতো।

এই সময়ের ফসল ছিল আমন ধান।কৃষক আমন ধান পেত, তার জন্য সেচ অল্প দিলেও দিতে হতো, কিন্তু আল্লাহ বিনা পয়সায় পানি দেন বৃষ্টির মাধ্যমে। আমরা বোরো ধানের প্রচলন করেছি। যেটি ডিসেম্বর, জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারিতে লাগানো হয় এবং এপ্রিল-মে মাসে কাটি এবং এই সময়ে প্রাকৃতিকভাবে বৃষ্টি হওয়ার কথা নয়। যে কারণে এর জন্য পুরো সেচ দিতে হয়।

এ বছর ধানের জন্য ভয় নেই। কারণ, এ বছর ধানের তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি। বন্যা হয়েছে মে মাসের শেষে, জুলাই মাসে। তখন বোরো ধান কেটে নিয়ে চলে আসছি। আমন ধান লাগানো হয়নি। এখন লাগানো হচ্ছে।

এ বছর ২০২২সালে বর্ষাকালে বৃষ্টি স্বাভাবিক থেকে অনেক কম হওয়ার কারণে রোপা ধান ঠিকমত তৈরি করতে পারেনি। গত ১৫ দিন ধরে দেখছি স্থানীয় পর্যায়ে বৃষ্টি হচ্ছে।

আমাদের বর্ষাকালে বৃষ্টি যখন নামে তখন সারাদেশ জুড়ে নামে। শরৎকালে বৃষ্টি যখন নামে তখন উত্তরায় বৃষ্টি হচ্ছে কিন্তু আজিমপুরে বৃষ্টি নেই। আজিমপুরে বৃষ্টি হচ্ছে তো সাভারে বৃষ্টি নেই। টুকরো টুকরো জায়গায় বৃষ্টি হচ্ছে। আবার যেখানে সেচের ব্যবস্থা আছে, কৃষক বাধ্য হয়ে বর্ষাকালে সেচের ব্যবস্থা করছে। আমাদের ভয় হচ্ছে এই সেচটি হচ্ছে ভূগর্ভস্ত পানি থেকে। তাহলে এখনই যদি ভূগর্ভস্থ পানি দিয়ে সেচ করি, তাহলে জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে যখন বোরো ধানের জন্য সেচ করতে যাব, তখন কিন্তু ভূগর্ভস্থ পানির সমস্যা হতে পারে।

আরেকটি বিষয় হচ্ছে দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চল দিয়ে যতটুকু পানি আসত গঙ্গা, মধুমতি ও কুমার দিয়ে তার পরিমাণ খুব কমে গেছে। দক্ষিণ পশ্চিম বাংলায় সাতক্ষীরা বরগুনা বাগেরহাট দিয়ে প্রচণ্ড লবনাক্ততা বেড়েছে।

আকাশের দিকে তাকালে দেখবেন একদম নীল আকাশ। কিন্তু এই সময়ে কিছু কালো মেঘ থাকবার কথা। কাজেই নীল আকাশ নিয়ে রবীন্দ্রনাথের ভাষায় কাব্য করা যেতে পারে। কিন্তু খাদ্যের ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে। বাংলাদেশ সরকার এ ব্যাপারে সজাগ। যে কারণে চালের উপরে ট্যাক্স কমিয়ে খাদ্য আমদানি করছে। দেশে প্রচুর চাল আমদানি হচ্ছে। সরকার ধারণা করছে বাংলাদেশে চালের মজুত এ পর্যন্ত যত ছিল তার চেয়ে বেশিই আছে। অর্থাৎ আমাদের খাদ্য ঘাটতির ভয় নেই বলেই সরকার আশ্বস্ত করছে।

আমাদের সারাদেশ জুড়েই সবজি হয়। কৃষকরা সবজি লাগানো শুরু করেছে। ফুলকপি, বাঁধাকপি শিম ইত্যাদি লাগানো শুরু হয়ে গিয়েছে এবং আগাম ফসল বাজারে আসা শুরু হয়েছে। সরকারকে শুধু এটুকুই বলতে চাই যে, তারা যেন মাঠ পর্যবেক্ষণ করেন। সে অনুযায়ী সেচের ব্যবস্থা, জলাবদ্ধতার ব্যবস্থা, বন্যার ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী হাতে ধরতে হবে, স্থানীয় জনসাধারণকে ক্ষমতায়ন করে এ কাজ করতে হবে। এ ছাড়া কোনো উপায় নেই।

লেখক: শিক্ষাবিদ,পরিবেশবিদ ও পানিসম্পদ বিশেষজ্ঞ

 

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে কাভার্ড ভ্যান-ইজিবাইক সংঘর্ষে স্কুলছাত্রসহ নিহত ২

দুর্ঘটনা কবলিত ইজিবাইক। ছবি: সংগৃহীত

দিনাজপুরের বিরামপুরে কাভার্ড ভ্যানের সঙ্গে ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে সায়েম ইসলাম (১৬) নামে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীসহ দুই জন নিহত হয়েছে। সোমবার (৩ মার্চ) বিকেলে দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের বিরামপুর পৌর শহরের বিছকিনি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, নবাবগঞ্জ উপজেলার সাঁকোপাড়া গ্রামের মজিবরের ছেলে ইজিবাইক চালক নুরুজ্জামান হোসেন (৩৫) এবং একই উপজেলার সোনাকানি গ্রামের আনোয়ারের ছেলে ইফতেখার রহমান সায়েম ইসলাম (১৬) ও বিরামপুর আদর্শ হাইস্কুলের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী।

বিরামপুর থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক মো. মাজেদ আলী জানায়, বিকেলে কোচিং শেষে ইজিবাইকে চড়ে বাড়ি ফেরার পথে উপজেলার পৌর শহরের বিছকিনি এলাকায় একটি কাভার্ড ভ্যানের সঙ্গে ইজিবাইকটির মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলে শিক্ষার্থী সায়েম নিহত হন এবং আহত অবস্থায় ইজিবাইকের চালককে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়ার পথে তারও মৃত্যু হয়।

বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মমতাজুল হক বলেন, ঘাতক কাভার্ড ভ্যানের চালক পালিয়ে যায়।আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ট্রাম্পের ২৯ মিলিয়ন ডলার অর্থায়নের অ‌ভিযোগ সত্য নয়: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি বাংলাদেশে রাজনৈতিক পরিস্থিতি শক্তিশালী করতে ইউএসএআইডির মাধ্যমে ২৯ মিলিয়ন ডলার অর্থায়নের দাবি করেছেন। তবে, বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই অভিযোগকে মিথ্যা বলে উল্লেখ করেছে।

সোমবার (৩ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ২৯ মি‌লিয়ন নি‌য়ে ট্রাম্পের এ অ‌ভিযোগ সত্য নয় বলে দা‌বি করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, বাংলাদেশে ইউএসএআইডির অর্থায়নে ২৯ মিলিয়ন ডলারের প্রকল্প 'স্ট্রেনদেনিং পলিটিক্যাল ল্যান্ডস্কেপ (এসপিএল) ইন বাংলাদেশ' শীর্ষক একটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এ প্রকল্পটি নিয়ে কিছু তথ্য দিয়েছেন যা নিয়ে জনমনে ব্যাপক বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুসন্ধান করেছে।

অনুসন্ধান থেকে জানা গেছে যে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য ইউএসএআইডি যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালকে (ডিআই) নির্বাচিত করে। প্রকল্প প্রস্তাবনা আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে অনেক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান দরপত্র প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে এবং একটি স্বচ্ছ প্রতিযোগিতামূলক প্রক্রিয়া অনুসরণের মধ্য দিয়ে ইউএসএআইডি সিদ্ধান্তটি গ্রহণ করে। ২০১৭ সালের মার্চে চুক্তি স্বাক্ষরের পর ডিআই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন শুরু করে। পরে প্রকল্পটির মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয় এবং এর অর্থ আসে ধাপে ধাপে।

শুরুতে এসপিএল প্রকল্পটি ছিল ৫ বছর মেয়াদি এবং বাজেট ১৪ মিলিয়ন ডলার। প্রকল্পটির ব্যবস্থাপনায় ছিল ইউএসএআইডি এবং অর্থায়নে ছিল ইউএসএআইডি ও যুক্তরাজ্যের উন্নয়ন সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান ডিএফআইডি (বর্তমানে এফসিডিও)। এই প্রকল্পে ডিএফআইডির অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি ছিল ১০ মিলিয়ন ডলার।

এসপিএল প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য ছিল-রাজনৈতিক সহিংসতা হ্রাস করে শান্তি ও সম্প্রীতি বৃদ্ধি, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান তৈরি, দলগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি, দলগুলোর অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র চর্চার উন্নয়ন এবং প্রতিনিধিত্বমূলক নেতৃত্বের বিকাশে উৎসাহ প্রদান। প্রকল্পের অধীনে ডিআই বাংলাদেশে জরিপ কার্যক্রমও পরিচালনা করে।

উল্লেখ্য, ইউএসএআইডির প্রকল্পের ক্ষেত্রে মার্কিন সরকারের আর্থিক ব্যবস্থাপনা নীতি অনুসরণ করাটা বাধ্যতামূলক। এতে আর্থিক নিরীক্ষার প্রক্রিয়াটি কঠোরভাবে অনুসরণ করা হয়। প্রকল্প শেষ হয়ে যাওয়ার কয়েক বছর পরও এ-সংক্রান্ত নথিপত্র সংরক্ষণ করা হয়। প্রয়োজনে পুনর্নিরীক্ষা করা হয়।

অনুসন্ধান থেকে দেখা যায় যে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশে এসপিএল প্রকল্পটি বাস্তবায়ন শুরু করে। তাই এটি বাংলাদেশের দুইজন ব্যক্তির মালিকানাধীন কোনো সংস্থাকে প্রদান করার অভিযোগটি সত্য নয়। বস্তুত এ ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়িত হয় বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিপাক্ষিক উন্নয়ন সহযোগিতা চুক্তির মাধ্যমে। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তি বিশেষের কোনো কিছু করার ক্ষমতা থাকে না।

Header Ad
Header Ad

অতিরিক্ত ও সহকারী পুলিশ সুপার পদের ১২৪ কর্মকর্তাকে বদলি

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদমর্যাদার ১১৭ ও সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে।

সোমবার (৩ মার্চ) পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের সই করা পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বদলি করা কর্মকর্তাদের ১৯ মার্চের মধ্যে বর্তমান কর্মস্থলের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে বলা হয়েছে। না হলে পরদিন থেকে তাদের তাৎক্ষণিক অবমুক্ত (স্ট্যান্ড রিলিজ) হিসেবে গণ্য করা হবে।

সরকার পতনের পর পুলিশ বাহিনীতে রদবদলের ধারাবাহিকতায় এর আগেও কয়েক দফায় বড় রদবদল হয়েছে।

অন্তর্বর্তী সরকার গত বছরের ২০ নভেম্বর আগের পুলিশ প্রধান মো. ময়নুল ইসলামকে সরিয়ে নতুন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হিসেবে দায়িত্ব দেয় বাহারুল আলমকে।

নতুন আইজিপি দায়িত্বে আসার পর বাহিনীতে রদবদলের ধারাবাহিকতায় আরেকটি আদেশ এলো।

এসব কর্মকর্তাকে ডিএমপি, এসবি, সিআইডি, র‌্যাব, জেলা পুলিশ, পুলিশ সদর দপ্তর, পিবিআই, এপিবিএন ও ট্যুরিস্ট পুলিশে বদলি করা হয়েছে।

বদলি কর্মকর্তাদের নামের তালিকা ১ ও তালিকা ২ দেখতে ক্লিক করুন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিরামপুরে কাভার্ড ভ্যান-ইজিবাইক সংঘর্ষে স্কুলছাত্রসহ নিহত ২
ট্রাম্পের ২৯ মিলিয়ন ডলার অর্থায়নের অ‌ভিযোগ সত্য নয়: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
অতিরিক্ত ও সহকারী পুলিশ সুপার পদের ১২৪ কর্মকর্তাকে বদলি
সম্ভবত ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রধান উপদেষ্টা
ছয় মাসে ১০ হাজার ৪৭৫ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করেছে দুদক
জাতিসংঘকে শাপলা চত্বর ও সাঈদীর রায়কেন্দ্রিক হত্যাকাণ্ড নথিভুক্ত করার অনুরোধ
নুর ভাই নিজেই তার দল বিলুপ্ত করে আমাদের সাথে যুক্ত হতে আগ্রহী: হান্নান মাসউদ
দুই দিনের মধ্যে সয়াবিন তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
নওগাঁ ও পাবনায় বাস ডাকাতির ঘটনায় ছয়জন গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে সালিশি বৈঠকে সংঘর্ষ, ৭০ দোকান ভাঙচুর, থমথমে পরিস্থিতি
শেখ হাসিনা স্টেডিয়ামের নতুন নাম ন্যাশনাল ক্রিকেট গ্রাউন্ড
২০৩০ দশকে এআই মানবসভ্যতাকে ধ্বংস করতে পারে: ইলন মাস্ক
দেশে প্রথমবার জিকা ভাইরাসের ক্লাস্টার শনাক্ত, আক্রান্ত ৫
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের নতুন নাম বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১
দল না পাওয়া সেই আজিঙ্কা রাহানে কেকেআরের নতুন অধিনায়ক
ওএসডি হলেন দেশের ২৯ সিভিল সার্জন
উপদেষ্টা হিসেবে ফারুকী ঠিক আছেন: প্রিন্স মাহমুদ
খাদ্যপণ্যের দাম গত রমজানের তুলনায় সহনীয় পর্যায়ে: প্রেস সচিব
প্রাথমিকের ৬৫৩১ শিক্ষক নিয়োগে কোনো বাধা নেই: আপিল বিভাগ
ভোক্তা পর্যায়ে কমলো এলপি গ্যাসের দাম