রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সংকট মোকাবিলায় স্থানীয় জনসাধারণের ক্ষমতায়ন জরুরি

এ বছর ৬০ শতাংশ বৃষ্টি কম হয়েছে। আমি মনে করি কথাটি অসম্পূর্ণ। কোথায় কম হয়েছে? গড় হিসেবে যদি বলি, নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে যে বৃষ্টি হওয়ার কথা, তার তুলনায় দশগুণ বেশি বৃস্টি হয়েছে। জুলাই আগস্ট মাসে যে বৃষ্টি হওয়ার কথা তার তুলনায় অর্ধেক হয়েছে। তার মানে এটির প্রথম কথা আপেক্ষিক। মানুষ ও পরিবেশের জন্য আপেক্ষিক। এখন শরৎকাল শুরু হয়েছে।

এই সময়েও কিন্তু বৃষ্টি হয়। দক্ষিণ বাংলাদেশে বৃষ্টি হয় জুনের ১৫ তারিখ। ঢাকায় বৃষ্টি হয় জুলাইয়ের ৪/৫তারিখের দিকে। দিনাজপুরে বৃষ্টি হতো জুলাই মাসে। জুলাই আগস্ট বৃষ্টি হতো কিন্তু সেপ্টেম্বরে বৃষ্টি হতো না। ঢাকাতে সেপ্টেম্বরের ১৫ তারিখ পর্যন্ত ভালো বৃষ্টি হতো। বাংলাদেশের একেক জায়গায় বৃষ্টিপাতের বৈশিষ্ট্য একেক রকম। যেমন সুনামগঞ্জের উত্তরে মেঘালয়ে এপ্রিল থেকে বৃষ্টি শুরু হয়। এখন বৃষ্টি এবং বৃষ্টির সঙ্গে রিলেট করে বন্যা তার সঙ্গে বাংলাদেশের জন্য জরুরি যেটি সেটি হচ্ছে ফসলের সময়কাল।

বাংলাদেশে বিদেশিরা বোঝে না আমাদের কথা। কারণ, আমাদের কমপক্ষে তিনটি ফসলের সময়কাল আছে। ধানের জন্য আমরা বলি, আউশ, আমন ও বোরো। চৈত্র মাসের শেষ থেকে আষাঢ় মাস পর্যন্ত। নভেম্বর মাস থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত শুকনা মৌসুম। বৃষ্টি হওয়ার কথা নয়। বোরো ধান লাগানোর সময় সেজন্য সেচ দিতে হবে। সেচ আসবে কোথা থেকে? সেচ আসবে ভূগর্ভস্থ পানি থেকে। বর্তমানে আমরা গ্রাউন্ড ওয়াটারের উপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল। যে কারণে বর্তমান সরকার বলছে ভূগর্ভস্থ পানি কমিয়ে সারফেস ওয়াটার ব্যবহার করতে হবে। দ্বিতীয় সময়কাল হচ্ছে আউশের সময়। এটি এপ্রিলের মাঝামাঝি সময় থেকে মে পর্যন্ত। যেটি জুলাই আগস্ট পর্যন্ত ধান কাটা হবে। এটির পরিমাণ খুব কম এবং নিচু জায়গাতে এটি হয় এবং এই জায়গাগুলোতে পাট হয়। এখন বৈশাখ জ্যৈষ্ঠ মাসে বৃষ্টি হলে পাট এবং আউশ করা সম্ভব।

আমাদের প্রধান ফসল হচ্ছে আমন। ইদানিং প্রধান ফসল হচ্ছে বোরো। আমন ধান লাগানো হয় জুলাইয়ের ১৫ তারিখ থেকে কোনো কোনো জায়গায়। বেশির ভাগ জায়গায় আগস্টের ১ তারিখ থেকে আগস্টের ৩১ তারিখ পর্যন্ত এ আমনের আবাদ চলে। এটি সেপ্টেম্বরের ১৫ থেকে ২০ তারিখের মধ্যে লাগালেও হবে। যত দেরি করে লাগাবে ফলন তত কমতে থাকে। এই ফসলটি হচ্ছে বৃষ্টি নির্ভর ফসল। আমরা যদি জুলাই মাসের ১৫ তারিখে লাগাতে পারতাম। রোপা ধান জুলাই আগস্টের বৃষ্টি এবং সেপ্টেম্বরে যতটুকু বৃষ্টি হয় তার উপর নির্ভর করে। আমার মতে এই যে ঋতু নির্ভর ফসল, পুরোনো বাংলায়, এখন থেকে পঞ্চাশ বছর আগে, প্রত্যেকটি ফসলের সঙ্গে, ঋতুর সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। আম পাকবে কখন, তাল পাকবে কখন, প্রত্যেকটি ধানের ভ্যারাইটি সময়ের সঙ্গে, বৃষ্টির সঙ্গে নির্ভরশীল ছিল। আমাদের বৃষ্টি মোটামোটি জুনের মাঝামাঝি থেকে জুলাই আগস্ট সেপ্টেম্বরের ১৫ তারিখ পর্যন্ত প্রচুর বৃষ্টি হতো।

এই সময়ের ফসল ছিল আমন ধান।কৃষক আমন ধান পেত, তার জন্য সেচ অল্প দিলেও দিতে হতো, কিন্তু আল্লাহ বিনা পয়সায় পানি দেন বৃষ্টির মাধ্যমে। আমরা বোরো ধানের প্রচলন করেছি। যেটি ডিসেম্বর, জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারিতে লাগানো হয় এবং এপ্রিল-মে মাসে কাটি এবং এই সময়ে প্রাকৃতিকভাবে বৃষ্টি হওয়ার কথা নয়। যে কারণে এর জন্য পুরো সেচ দিতে হয়।

এ বছর ধানের জন্য ভয় নেই। কারণ, এ বছর ধানের তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি। বন্যা হয়েছে মে মাসের শেষে, জুলাই মাসে। তখন বোরো ধান কেটে নিয়ে চলে আসছি। আমন ধান লাগানো হয়নি। এখন লাগানো হচ্ছে।

এ বছর ২০২২সালে বর্ষাকালে বৃষ্টি স্বাভাবিক থেকে অনেক কম হওয়ার কারণে রোপা ধান ঠিকমত তৈরি করতে পারেনি। গত ১৫ দিন ধরে দেখছি স্থানীয় পর্যায়ে বৃষ্টি হচ্ছে।

আমাদের বর্ষাকালে বৃষ্টি যখন নামে তখন সারাদেশ জুড়ে নামে। শরৎকালে বৃষ্টি যখন নামে তখন উত্তরায় বৃষ্টি হচ্ছে কিন্তু আজিমপুরে বৃষ্টি নেই। আজিমপুরে বৃষ্টি হচ্ছে তো সাভারে বৃষ্টি নেই। টুকরো টুকরো জায়গায় বৃষ্টি হচ্ছে। আবার যেখানে সেচের ব্যবস্থা আছে, কৃষক বাধ্য হয়ে বর্ষাকালে সেচের ব্যবস্থা করছে। আমাদের ভয় হচ্ছে এই সেচটি হচ্ছে ভূগর্ভস্ত পানি থেকে। তাহলে এখনই যদি ভূগর্ভস্থ পানি দিয়ে সেচ করি, তাহলে জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে যখন বোরো ধানের জন্য সেচ করতে যাব, তখন কিন্তু ভূগর্ভস্থ পানির সমস্যা হতে পারে।

আরেকটি বিষয় হচ্ছে দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চল দিয়ে যতটুকু পানি আসত গঙ্গা, মধুমতি ও কুমার দিয়ে তার পরিমাণ খুব কমে গেছে। দক্ষিণ পশ্চিম বাংলায় সাতক্ষীরা বরগুনা বাগেরহাট দিয়ে প্রচণ্ড লবনাক্ততা বেড়েছে।

আকাশের দিকে তাকালে দেখবেন একদম নীল আকাশ। কিন্তু এই সময়ে কিছু কালো মেঘ থাকবার কথা। কাজেই নীল আকাশ নিয়ে রবীন্দ্রনাথের ভাষায় কাব্য করা যেতে পারে। কিন্তু খাদ্যের ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে। বাংলাদেশ সরকার এ ব্যাপারে সজাগ। যে কারণে চালের উপরে ট্যাক্স কমিয়ে খাদ্য আমদানি করছে। দেশে প্রচুর চাল আমদানি হচ্ছে। সরকার ধারণা করছে বাংলাদেশে চালের মজুত এ পর্যন্ত যত ছিল তার চেয়ে বেশিই আছে। অর্থাৎ আমাদের খাদ্য ঘাটতির ভয় নেই বলেই সরকার আশ্বস্ত করছে।

আমাদের সারাদেশ জুড়েই সবজি হয়। কৃষকরা সবজি লাগানো শুরু করেছে। ফুলকপি, বাঁধাকপি শিম ইত্যাদি লাগানো শুরু হয়ে গিয়েছে এবং আগাম ফসল বাজারে আসা শুরু হয়েছে। সরকারকে শুধু এটুকুই বলতে চাই যে, তারা যেন মাঠ পর্যবেক্ষণ করেন। সে অনুযায়ী সেচের ব্যবস্থা, জলাবদ্ধতার ব্যবস্থা, বন্যার ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী হাতে ধরতে হবে, স্থানীয় জনসাধারণকে ক্ষমতায়ন করে এ কাজ করতে হবে। এ ছাড়া কোনো উপায় নেই।

লেখক: শিক্ষাবিদ,পরিবেশবিদ ও পানিসম্পদ বিশেষজ্ঞ

 

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

জমি বিরোধকে কেন্দ্র করে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে ফজল হক (৫০) নামে এক শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।

রবিবার (২৭ এপ্রিল) সকালে উপজেলার বংশীনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

ফজল হক উপজেলার বংশীনগর গ্রামের মৃত দেলোয়ার হোসেনের ছেলে। তিনি বাশতৈল ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সভাপতি।

এ ঘটনায় নিহত ফজল হকের স্ত্রী মরিয়ম বেগম ও তার ছেলে মনির হোসনকেও পিটিয়ে আহত করা হয়। তারা দু’জনেই মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে ভর্তি।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ফজল হক ও তার ভাতীজা পারভেজের সাথে দীর্ঘ দিন যাবৎ জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। রবিবার সকালে ভাতিজা পারভেজসহ অন্তত ২৫ জন নিহত ফজল হকের দখলে থাকা জমি দখল নিতে যায়। এতে ফজল হক ও তার পরিবারের লোকজন বাধা দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তারা ফজল হক, ছেলে মনির হোসেন ও স্ত্রী মরিয়ম বেগমকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করে।

এরপর স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ফজল হককে মৃত বলে ঘোষণা করে।

বাশতৈল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ জানান, ওই জমি নিয়ে ইতোপূর্বে একাধিবার গ্রাম্য শালিস হয়েছে। রবিবার তার ভাতিজা পারভেজ, আনোয়ার, জিন্নাহসহ ২৫-৩০ জন ফজল হকের ওপর হামলা চালিয়ে তাকে হত্যা করে।

তিনি আরও জানান, ফজল হক বাশতৈল ইউনিয়ন শ্রমিকদলের সভাপতি হিসাবে আজই দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার কথা ছিল।

এ ব্যাপারে মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশারফ হোসেন জানান, হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা

ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীরের পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার পর ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। এ হামলার জন্য ইসলামাবাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে নয়া দিল্লি সিন্ধু নদী পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিতসহ একাধিক কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

এর প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান গত বৃহস্পতিবার ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও চুক্তি স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেয়। পাশাপাশি, ভারতীয় বিমানের জন্য নিজেদের আকাশসীমাও বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দেয় ইসলামাবাদ। এমন তথ্য জানিয়েছে দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে পাকিস্তান বিজনেস ফোরামের (পিবিএফ) কর্মকর্তারা জানান, পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধ হওয়ার ফলে ভারত বছরে প্রায় ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। পিবিএফের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ভারত পাকিস্তানে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে, যেখানে একই সময়ে পাকিস্তান থেকে ভারতের আমদানি ছিল মাত্র ৪.২ মিলিয়ন ডলার।

এছাড়াও, পাকিস্তানের মাধ্যমে আফগানিস্তানে প্রবেশ করা ভারতীয় পণ্যের পরিমাণ ছিল প্রায় ৬৪০ মিলিয়ন ডলার। এই নিষেধাজ্ঞার ফলে সেই বাণিজ্যেও বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটবে, যার ফলে ভারতের আর্থিক ক্ষতি আরও বাড়বে বলে সতর্ক করেছে পিবিএফ।

পাকিস্তান বিজনেস ফোরামের সভাপতি খাওয়া মেহবুব উর রহমান বলেন, "পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনীকে সমর্থন জানিয়ে ভারতের অগ্রহণযোগ্য প্ররোচনার বিরুদ্ধে আমাদের জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।" তিনি আরও বলেন, "ভারত বারবার পাকিস্তানকে দোষারোপের পুরনো অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না, যা আমাদের ধৈর্যের সীমা ছাড়িয়ে গেছে।"

পিবিএফের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আমনা মুনাওয়ার আয়ান পাহেলগাম হামলার পর ভারতের আনিত অভিযোগগুলোকে ‘অবিচারপূর্ণ মিথ্যা’ বলে অভিহিত করেছেন এবং ভারতের কাশ্মীর নীতির তীব্র সমালোচনা করেছেন।

ফোরামের চিফ অর্গানাইজার আহমদ জাওয়াদ বলেন, "ভারতের সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিতের সিদ্ধান্ত অবৈধ এবং এটি দক্ষিণ এশিয়ার শান্তির জন্য মারাত্মক হুমকি।" তিনি আরও উল্লেখ করেন, "পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সমতার ভিত্তিতে সমাধান না হওয়া পর্যন্ত ভারত-পাকিস্তান বাণিজ্য বন্ধ রাখা উচিত।"

পাকিস্তান বিজনেস ফোরাম দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছে এবং একইসঙ্গে ভারতের আগ্রাসী নীতির বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা। ছবি: সংগৃহীত

চারদিনের কাতার সফর শেষে ইতালিতে পোপ ফ্রান্সিসের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে দেশের পথে রওনা হয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রোববার (২৭ এপ্রিল) বাংলাদেশ সময় দুপুর ১টায় তিনি ইতালির রোম ত্যাগ করেন।

রোম সফরকালে ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ভ্যাটিকান সিটির প্রভাবশালী দুই কার্ডিনাল—সিলভানো মারিয়া টমাসি ও জ্যাকব কুভাকাদ। বৈঠকে তারা ভূ-রাজনৈতিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা করেন এবং বিশেষভাবে পোপ ফ্রান্সিস ও ড. ইউনূসের মানবকল্যাণমুখী কর্মকাণ্ড নিয়ে কথা বলেন।

কার্ডিনালরা প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিসকে ইউনূসের একজন “ঘনিষ্ঠ বন্ধু” বলে উল্লেখ করেন এবং বলেন, দু’জনই বিশ্বজুড়ে দারিদ্র্য বিমোচনে কাজ করেছেন। তারা ড. ইউনূসের অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, “আপনি যেমন দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন, পোপ ফ্রান্সিসও তা-ই করেছেন নিজের পথ থেকে।”

শনিবার রোমের ব্যাসিলিকা অব সেন্ট মেরিতে পোপ ফ্রান্সিসকে সমাহিত করা হয়। এরপরই কার্ডিনালদের সঙ্গে ড. ইউনূসের পৃথক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জানা গেছে, আগামী সপ্তাহেই ভ্যাটিকান সিটিতে নতুন পোপ নির্বাচনের জন্য কার্ডিনালদের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে এই দুই কার্ডিনাল নিজরাও সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বিবেচিত।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ
এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক
ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সিন্ধুর পানি ছাড়ল ভারত, হঠাৎ বন্যায় ডুবলো পাকিস্তানের কাশ্মীর
রিয়ালের হৃদয়ভাঙা রাত, কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট