শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

শেখ হাসিনার বেঁচে যাওয়া ও আজকের বাংলাদেশ

২১ আগস্টের বোমা হামলা ইতিহাসের একটি ন্যাক্কারজনক ঘটনা। এর একটি পটভুমি আছে। এর পটভূমি হলো ১৯৭৫ সাল। আমরা প্রত্যেকেই জানি যে ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর হত্যা করার একটি দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র কাজ করেছে। ক্ষমতা দখলের জন্যই শুধু ১৫ আগস্টের ঘটনাটি ঘটেনি। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেই সামগ্রিক অভ্যত্থান হয়।

দেশের রাজা বাদশা সরকার প্রধানকে হত্যা করে ক্ষমতা দখল করে। বাংলাদেশের এই ঘটনায় নারী শিশু গর্ভের সন্তান সবাইকে হত্যা করা হয়েছে। ৭১-এর পরাজয়ের প্রতিশোধ নেওয়া এবং এই হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ থেকে বিচ্যুত করে সেই নয়া পাকিস্তানি ভাবাদর্শে নিয়ে যাওয়ার একটি গভীর ষড়যন্ত্র।

বঙ্গবন্ধুর উত্তরাধিকার যদি বেঁচে থাকে। রক্তের উত্তরাধিকার তারা হয়তো আবার ঘুরে দাঁড়াবে। সেই কারণেই রক্তের উত্তরাধিকারকে শেষ করে দেওয়া হয়েছিল। আদর্শের উত্তরাধিকারকে শেষ করতে চেয়েছিল, যে কারণে বঙ্গবন্ধুর চারজন ঘনিষ্ঠ সহযোগীকে হত্যা করা হয়েছিল। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন।

আমরা জানি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার মধ্যদিয়ে মুক্তিযুদ্ধকে হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছে। বাংলাদেশকে হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছে। আমরা এ কথা বলি কারণ, বাংলাদেশ কয়েকটি আদর্শ মূল্যবোধের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তারই ভিত্তিতে বাংলাদেশ পরিচালিত হচ্ছিল। কিন্তু যারা পাকিস্তানি আদর্শে বিশ্বাসী, যারা ধর্মভিত্তিক রাজনীতি চায়, যারা বাঙালি জাতিস্বত্তায় বিশ্বাস করে না, তারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে সেই কাজটি শুরু করল।

ধর্মভিত্তিক রাজনীতি যেটি চালু ছিল, সেটি সক্রিয় করতে বিদেশ থেকে সমস্ত রাজাকার আলবদররা এসে তারা এসে নতুন করে রাজনীতি শুরু করল। এক কথায় বাংলাদেশের সংবিধান কেটে ছেড়ে নষ্ট করে কিছুই আর রইল না। কিন্তু শেখ হাসিনা যখন ৮১ সালে আবার ফিরে এলেন এবং তিনি লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে চাইলেন এবং ৯৬ সালে জনরায়ে ক্ষমতায় আসার পর সংবিধান এবং রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে নীতি আদর্শে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে কাজ করতে শুরু করলেন। যুদ্ধাপরাধিদের বিচারের আওতায় আনলেন। শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে যুদ্ধাপরাধীদের যে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে সেই আন্দোলনে তিনি ও তার দল সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ শুরু করল।

তারপর আমরা জানি যে, ২০০১ সালে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের মধ্যদিয়ে তাকে আবার পরাস্ত করা হলো। এই গোষ্ঠীর একমাত্র উদ্দেশ্য হলো, শেখ হাসিনা যদি বেচে থাকে, আওয়ামি লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব যদি বেচে থাকে তাহলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে। কারণ, আওয়ামী লীগ এলে সেই বিচার প্রক্রিয়া আবার চালু হবে এবং এই যুদ্ধাপরাধী বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের বিচার হবে, ফাঁসি হবে। সুতরাং আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনাকে শেষ করে দিতে হবে। তারই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ২১ আগস্ট এর গ্রেনেড হামলা করা হয়। শেখ হাসিনা যেন প্রাণে বাঁচতে না পারেন তাকে নিশানা করে গুলিও করা হয়েছে। বুলেটপ্রুফ গাড়ি থাকায় তিনি প্রাণে বেচে গিয়েছেন। আইভি রহমানসহ ২৪ জন নিহত হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতা সেদিন আহত হয়েছিল। এই যে জঘন্য বর্বর একটি ঘটনার মধ্য দিয়ে একটি রাজনৈতিক দলকে, তার পুরো নেতৃত্বকে শূন্য করে দেওয়া এটি একটি গভীর রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অংশ।

মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে এই ষড়যন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বিরুদ্ধে এই ষড়যন্ত্র ।বাংলাদেশ যেন মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে আর কখনো মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে তার বিরুদ্ধে এই হামলা। শেখ হাসিনা ভারত থেকে ফিরে আসার পরে তাকে ২১/২২ বার তাকে হত্যার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। ৭৫ এ বুলেটের হাত থেকে প্রাণে বেঁচে যাওয়া শেখ হাসিনাকে সেই বুলেটই তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর উত্তরাধিকার শেষ করে দিতে হবে। কিন্তু তারা তো জানেনা এভাবে রক্তের উত্তরাধিকার শেষ করা যায় না। আদর্শের উত্তরাধিকারও শেষ করা যায় না। বাংলাদেশে যুদ্ধপরাধিদের বিচার হয়েছে, বংগবন্ধুর হত্যাকান্ডের বিচার হয়েছে।মানুষ যখন জেগে উঠে তখন ব্যক্তিকে হত্যা করা গেলেও আদর্শকে হত্যা করা যায় না। আদর্শ পরম্পরা এটি বয়ে চলে । পরবর্তী প্রজন্ম এটিকে বহন করে নিয়ে যায়।

লেখক: সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব

Header Ad
Header Ad

‘যমুনা রেল সেতু’ উদ্বোধন  ১৮ মার্চ, প্রধান অতিথি রেলপথ সচিব

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনা নদীর উপর নির্মিত যমুনা সেতুর ৩০০ মিটার উজানে দেশের একমাত্র দীর্ঘতম নবনির্মিত ‘যমুনা রেল সেতু’ ১৮ মার্চ উদ্বোধন করা হবে। এ উপলক্ষে নানা আয়োজনের প্রস্তুতি নিয়েছে রেলপথ বিভাগ।

যমুনা রেল সেতু উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি উপস্থিত থাকবেন- বাংলাদেশ নিযুক্ত জাপানি রাষ্ট্রদূত H.E. MR. SAIDA SHINICHI Ges MR. ITO TERUYUKI, DIRECTOR GENERAL SOUTH ASIA DEPARTMENT, JICA প্রমুখ।

এতে স্বাগত বক্তব্য রাখবেন- যমুনা রেলওয়ে সেতু নির্মাণ প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসউদুর রহমান এবং সমাপনী বক্তব্য রাখবেন- মহাপরিচালক, বাংলাদেশ রেলওয়ে (সভাপতি) মো: আফজাল হোসেন।

শুক্রবার (১৩ মার্চ) বিকালে যমুনা রেলওয়ে সেতু নির্মাণ প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসউদুর রহমান ঢাকা প্রকাশকে এ বিষয়টি জানান।

মাসউদুর রহমান বলেন- আগামী ১৮ মার্চ সকাল ১০টায় টাঙ্গাইলের যমুনা রেল সেতুর পূর্ব প্রান্ত ইব্রাহিমাবাদ রেল স্টেশন প্রাঙ্গণে নবনির্মিত যমুনা রেল সেতুর শুভ উদ্বোধনের আয়োজন করা হবে।

এছাড়াও কর্মসূচির মধ্যে যমুনা রেল সেতু পূর্ব ইব্রাহিমাবাদ স্টেশন থেকে বেলা ১১ টা ২০ মিনিটে সিরাজগঞ্জ পশ্চিম প্রান্তে সয়দাবাদ রেল স্টেশন পর্যন্ত উদ্বোধনী ট্রেনে অতিথি ও সংশ্লিষ্টরা যমুনা রেল সেতু পারাপার হবে এবং ১১ টা ৪০ মিনিটে সয়দাবাদ রেল স্টেশনে সংবাদ সম্মেলন করবেন। পরে বেলা ১২ টায় ইব্রাহিমাবাদ রেল স্টেশন পূর্ব প্রান্তে ফেরত আসবে।

তিনি আরও বলেন- উদ্ধোধনের একদিন পর অর্থাৎ ১৯ মার্চ থেকে বাড়তি ভাড়া (রেলের ভাষায় পন্টেজ চার্জ) গুণতে হবে যাত্রীদের।  যা উদ্বোধনের একদিন পর ১৯ মার্চ থেকে নতুন ভাড়া কার্যকর হবে। ৪.৮ কিলোমিটার ডাবল লাইন ডুয়েলগেজ সেতুটি দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলকে ঢাকার সাথে রেলপথের মাধ্যমে সংযুক্ত করবে।

২০১৬ সালের ডিসেম্বরে প্রকল্পের নকশা প্রণয়নসহ সেতুর নির্মাণ ব্যয় প্রথমে ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি ৭ লাখ টাকা ধরা হয়েছিল। পরবর্তীতে ২ বছর বাড়ানো হলে প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি ৯৬ লাখ টাকা দাঁড়ায়। যার মধ্যে ২৭ দশমিক ৬০ শতাংশ দেশীয় অর্থয়ান এবং ৭২ দশমিক ৪০ শতাংশ জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) ঋণ দিয়েছে।

১৯৯৮ সালে যমুনা বহুমুখী সেতু চালু হওয়ার পর ঢাকার সঙ্গে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়। ২০০৮ সালে সেতুটিতে ফাটল দেখা দেওয়ায় ট্রেনের গতি কমিয়ে দেওয়া হয়। সেতুটি দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ৩৮টি ট্রেন পারাপার হতো। এই সমস্যার সমাধানে সরকার যমুনা নদীর ওপর আলাদা রেল সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়।

২০২০ সালের ২৯ নভেম্বর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি এই সেতুর নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে। ২০২১ সালের মার্চে পিলার নির্মাণের জন্য পাইলিং কাজ শুরু হয়। ৪.৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই রেল সেতু দেশের দীর্ঘতম প্রথম ডাবল ট্রাকের ডুয়েল গেজের সেতু। এটি ৫০টি পিলারের ওপর ৪৯টি স্প্যানে নির্মিত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বিশ্বে প্রথমবার স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি তিন হাজার ডলারে পৌঁছেছে। আজ শুক্রবার (১৪ মার্চ) স্বর্ণের দাম ২ দশমিক ৯৪ শতাংশ বেড়ে এই রেকর্ড পরিমাণে পৌঁছায়। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ১৩ বার বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম রেকর্ড সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।

মূলত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতি ও ইউরোপের ওপর নতুন শুল্ক হুমকির কারণে বিশ্ববাজারে এই অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার ট্রাম্প ফ্রান্স ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোর ওয়াইন, শ্যাম্পেনসহ অন্যান্য অ্যালকোহলযুক্ত পণ্যের ওপর দুইশ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দেন।

বৈশ্বিক বাণিজ্যে এই অনিশ্চয়তার আশঙ্কায় স্বর্ণের দাম বাড়তে থাকে। ট্রাম্পের এই পদক্ষেপ মূলত যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত হুইস্কির ওপর ইউরোপের শুল্কের প্রতিশোধ হিসেবে নেওয়া হচ্ছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, যদি ইউরোপের শুল্ক অবিলম্বে প্রত্যাহার না করা হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র ফ্রান্স ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যান্য দেশ থেকে আমদানি করা সব ধরনের ওয়াইন, শ্যাম্পেনসহ অ্যালকোহলযুক্ত পণ্যের ওপর দুইশ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবে।

এর আগে ট্রাম্প সব ধরনের ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়াম আমদানির ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন। এর জবাবে ইউরোপীয় ইউনিয়নও যুক্তরাষ্ট্রের ২৮ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা করছে বলে বুধবার (১২ মার্চ) জানায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের কমিশন।

Header Ad
Header Ad

আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের সমুদ্র আছে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের মানুষ যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ তাদের একটি সমুদ্র আছে যা বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসা করতে উদ্বুদ্ধ করে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শুক্রবার (১৪ মার্চ) কক্সবাজারে বিআইএএম অডিটোরিয়ামে স্থানীয় জনগণের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের একটি সমুদ্র আছে। ব্যবসার জন্য সমুদ্র খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’ তিনি বাংলাদেশের দীর্ঘ সমুদ্রতীরের কথা উল্লেখ করে বলেন, চট্টগ্রামের সমুদ্রতীরের যেকোনো স্থানে সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করা সম্ভব।

তিনি বলেন, কক্সবাজারে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়েছে এবং এটি কেবল একটি পর্যটন শহরই নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রও। তিনি আরও বলেন, নেপাল ও ভারতের সেভেন সিস্টার্সের কোনো সমুদ্র নেই, তাই তাদের জন্য বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দর ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। ‘আমরা ব্যবসা করতে পারলে সবার ভাগ্য বদলে যাবে।’

ড. ইউনূস লবণ উৎপাদনকারীদের কাছ থেকে জানতে চান বিদেশি আমদানিকারকরা বাংলাদেশ থেকে লবণ আমদানিতে আগ্রহী কিনা, কারণ কক্সবাজারের কৃষকদের উৎপাদিত লবণ এখন রফতানির সক্ষমতা অর্জন করেছে।

এছাড়া, তিনি পাইলট ভিত্তিতে কক্সবাজারে বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাবনা নিয়েও খোঁজ নেন।

প্রধান উপদেষ্টা স্থানীয় জনগণকে ভবিষ্যতের সুযোগগুলো কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘কক্সবাজার অর্থনীতির একটি বৃহৎ শক্তি এবং এটি তথ্যপ্রযুক্তিরও একটি শহর হতে পারে।’

মতবিনিময় সভায় কক্সবাজারের উন্নয়নে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রধান উপদেষ্টার সামনে তাদের প্রস্তাব ও দাবি পেশ করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘যমুনা রেল সেতু’ উদ্বোধন  ১৮ মার্চ, প্রধান অতিথি রেলপথ সচিব
বিশ্বে প্রথমবার স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার
আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের সমুদ্র আছে : প্রধান উপদেষ্টা
রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়: জাতিসংঘ মহাসচিব
আওয়ামী লীগ নেত্রী রূপালি গ্রেফতার
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট পেতে আধা ঘণ্টায় ২০ লাখ হিট
দুই বছরের কন্যাকে হারালেন আফগান ক্রিকেটার হজরতউল্লাহ জাজাই
রোহিঙ্গা শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব
কুমিল্লায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় আতশবাজি জব্দ
সুন্দরবনের গহীন থেকে বৃদ্ধা নারী উদ্ধার
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আছিয়ার গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত
গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে আরো সাত লাশ উদ্ধার
জাতিসংঘ মহাসচিবকে নিয়ে কক্সবাজারে পৌঁছেছেন ড. ইউনূস
গালি দেয়া সেই উপস্থাপিকার চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান হাসনাতের
প্রশাসনের ঢিলেঢালা আচরণে দুষ্কৃতকারীরা আশকারা পাচ্ছে: রিজভী
৬০তম জন্মদিনে নতুন প্রেমিকাকে প্রকাশ্যে আনলেন আমির খান
গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে বাংলাদেশের পাশে থাকবে জাতিসংঘ: গুতেরেস
আমেরিকান এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে ভয়াবহ আগুন, ডানা দিয়ে নামলেন যাত্রীরা
চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর সীমান্তে ৯ লাখ টাকার মাদক ও চোরাচালানি মালামাল জব্দ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিবের সাক্ষাৎ