মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারি ২০২৫ | ২২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শেখ হাসিনার বেঁচে যাওয়া ও আজকের বাংলাদেশ

২১ আগস্টের বোমা হামলা ইতিহাসের একটি ন্যাক্কারজনক ঘটনা। এর একটি পটভুমি আছে। এর পটভূমি হলো ১৯৭৫ সাল। আমরা প্রত্যেকেই জানি যে ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর হত্যা করার একটি দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র কাজ করেছে। ক্ষমতা দখলের জন্যই শুধু ১৫ আগস্টের ঘটনাটি ঘটেনি। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেই সামগ্রিক অভ্যত্থান হয়।

দেশের রাজা বাদশা সরকার প্রধানকে হত্যা করে ক্ষমতা দখল করে। বাংলাদেশের এই ঘটনায় নারী শিশু গর্ভের সন্তান সবাইকে হত্যা করা হয়েছে। ৭১-এর পরাজয়ের প্রতিশোধ নেওয়া এবং এই হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ থেকে বিচ্যুত করে সেই নয়া পাকিস্তানি ভাবাদর্শে নিয়ে যাওয়ার একটি গভীর ষড়যন্ত্র।

বঙ্গবন্ধুর উত্তরাধিকার যদি বেঁচে থাকে। রক্তের উত্তরাধিকার তারা হয়তো আবার ঘুরে দাঁড়াবে। সেই কারণেই রক্তের উত্তরাধিকারকে শেষ করে দেওয়া হয়েছিল। আদর্শের উত্তরাধিকারকে শেষ করতে চেয়েছিল, যে কারণে বঙ্গবন্ধুর চারজন ঘনিষ্ঠ সহযোগীকে হত্যা করা হয়েছিল। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন।

আমরা জানি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার মধ্যদিয়ে মুক্তিযুদ্ধকে হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছে। বাংলাদেশকে হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছে। আমরা এ কথা বলি কারণ, বাংলাদেশ কয়েকটি আদর্শ মূল্যবোধের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তারই ভিত্তিতে বাংলাদেশ পরিচালিত হচ্ছিল। কিন্তু যারা পাকিস্তানি আদর্শে বিশ্বাসী, যারা ধর্মভিত্তিক রাজনীতি চায়, যারা বাঙালি জাতিস্বত্তায় বিশ্বাস করে না, তারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে সেই কাজটি শুরু করল।

ধর্মভিত্তিক রাজনীতি যেটি চালু ছিল, সেটি সক্রিয় করতে বিদেশ থেকে সমস্ত রাজাকার আলবদররা এসে তারা এসে নতুন করে রাজনীতি শুরু করল। এক কথায় বাংলাদেশের সংবিধান কেটে ছেড়ে নষ্ট করে কিছুই আর রইল না। কিন্তু শেখ হাসিনা যখন ৮১ সালে আবার ফিরে এলেন এবং তিনি লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে চাইলেন এবং ৯৬ সালে জনরায়ে ক্ষমতায় আসার পর সংবিধান এবং রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে নীতি আদর্শে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে কাজ করতে শুরু করলেন। যুদ্ধাপরাধিদের বিচারের আওতায় আনলেন। শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে যুদ্ধাপরাধীদের যে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে সেই আন্দোলনে তিনি ও তার দল সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ শুরু করল।

তারপর আমরা জানি যে, ২০০১ সালে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের মধ্যদিয়ে তাকে আবার পরাস্ত করা হলো। এই গোষ্ঠীর একমাত্র উদ্দেশ্য হলো, শেখ হাসিনা যদি বেচে থাকে, আওয়ামি লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব যদি বেচে থাকে তাহলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে। কারণ, আওয়ামী লীগ এলে সেই বিচার প্রক্রিয়া আবার চালু হবে এবং এই যুদ্ধাপরাধী বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের বিচার হবে, ফাঁসি হবে। সুতরাং আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনাকে শেষ করে দিতে হবে। তারই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ২১ আগস্ট এর গ্রেনেড হামলা করা হয়। শেখ হাসিনা যেন প্রাণে বাঁচতে না পারেন তাকে নিশানা করে গুলিও করা হয়েছে। বুলেটপ্রুফ গাড়ি থাকায় তিনি প্রাণে বেচে গিয়েছেন। আইভি রহমানসহ ২৪ জন নিহত হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতা সেদিন আহত হয়েছিল। এই যে জঘন্য বর্বর একটি ঘটনার মধ্য দিয়ে একটি রাজনৈতিক দলকে, তার পুরো নেতৃত্বকে শূন্য করে দেওয়া এটি একটি গভীর রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অংশ।

মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে এই ষড়যন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বিরুদ্ধে এই ষড়যন্ত্র ।বাংলাদেশ যেন মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে আর কখনো মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে তার বিরুদ্ধে এই হামলা। শেখ হাসিনা ভারত থেকে ফিরে আসার পরে তাকে ২১/২২ বার তাকে হত্যার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। ৭৫ এ বুলেটের হাত থেকে প্রাণে বেঁচে যাওয়া শেখ হাসিনাকে সেই বুলেটই তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর উত্তরাধিকার শেষ করে দিতে হবে। কিন্তু তারা তো জানেনা এভাবে রক্তের উত্তরাধিকার শেষ করা যায় না। আদর্শের উত্তরাধিকারও শেষ করা যায় না। বাংলাদেশে যুদ্ধপরাধিদের বিচার হয়েছে, বংগবন্ধুর হত্যাকান্ডের বিচার হয়েছে।মানুষ যখন জেগে উঠে তখন ব্যক্তিকে হত্যা করা গেলেও আদর্শকে হত্যা করা যায় না। আদর্শ পরম্পরা এটি বয়ে চলে । পরবর্তী প্রজন্ম এটিকে বহন করে নিয়ে যায়।

লেখক: সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব

Header Ad
Header Ad

পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। ছবি: সংগৃহীত

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো নানা সমালোচনা ও দলীয় চাপের মুখে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। সোমবার (৬ জানুয়ারি) তিনি এ ঘোষণা দেন বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক হুমকি মোকাবেলায় ব্যর্থতার অভিযোগে তিনি ব্যাপক চাপের মুখে পড়েন। এ ছাড়া দেশের রাজনীতিতেও ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়েন ট্রুডো। তার জনপ্রিয়তা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাওয়ায় বিরোধী দলগুলো এবং তার নিজ দল লিবারেল পার্টির ভেতর থেকেও পদত্যাগের দাবি উঠে।

ট্রুডো এর আগে লিবারেল পার্টির নেতৃত্ব থেকেও সরে দাঁড়ান। তার এ সিদ্ধান্ত দলটির জন্য বড় ধরনের সংকট তৈরি করেছে, বিশেষ করে আগামী অক্টোবরে অনুষ্ঠিতব্য পার্লামেন্ট নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। ট্রুডোর পদত্যাগের ফলে লিবারেল পার্টি এখন নতুন নেতৃত্ব খুঁজতে বাধ্য হবে।

ট্রুডোর এ সিদ্ধান্ত কানাডার রাজনৈতিক অঙ্গনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। দীর্ঘদিন ধরে কানাডার রাজনীতিতে অন্যতম প্রভাবশালী এই নেতার এভাবে পদত্যাগের ঘটনা দেশটির রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে স্থান পাবে।

Header Ad
Header Ad

আন্দোলনে নিহত ছাত্রদল নেতার সন্তানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

মাগুরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত মাগুরা জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক মেহেদি হাসান রাব্বির সদ্য ভূমিষ্ঠ কন্যার দায়িত্ব নিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) মাগুরা শহরের বরুণাতৈল গ্রামে রাব্বির বাড়িতে গিয়ে তার পরিবারের খোঁজখবর নেয় ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ সংগঠনের একটি প্রতিনিধি দল। এ সময় তারেক রহমানের পক্ষ থেকে শিশুটির দেখভালের দায়িত্ব নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়।

প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সহ-সম্পাদক এবং ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল। তিনি জানান, তারেক রহমানের নির্দেশনায় চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে নিহত রাব্বির পরিবারের পাশে থাকার বার্তা নিয়ে তারা এসেছেন। ইঞ্জিনিয়ার বকুল বলেন, "দেশের জন্য ছাত্র আন্দোলনে জীবন দিয়েছেন রাব্বি। তার মৃত্যুর সাড়ে চার মাস পর তার সন্তানের জন্ম হয়েছে। তারেক রহমান এই শিশুর দেখভালের দায়িত্ব নিয়েছেন এবং পরিবারের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।"

রাব্বির সদ্য ভূমিষ্ঠ সন্তানের জন্য তারেক রহমানের পাঠানো উপহার সামগ্রীও পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ইঞ্জিনিয়ার বকুল আরও বলেন, "রাব্বির পরিবার যাতে আত্মমর্যাদা নিয়ে সমাজে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে, সে জন্য আমরা সব সময় তাদের পাশে থাকব।"

প্রতিনিধি দলে আরও উপস্থিত ছিলেন ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর সদস্য সচিব কৃষিবিদ মোকসেদুল মোমিন মিথুন, মাগুরা জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আকতার হোসেন, খান হাসান ইমাম সুজা, আলমগীর হোসেন, পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কুতুবুদ্দিন, এবং জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আবদুর রহিমসহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।

উল্লেখ্য, গত ৪ আগস্ট মাগুরা শহরের ঢাকা রোডব্রিজ এলাকায় ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গুলিতে নিহত হন রাব্বি। তার মৃত্যুতে ছাত্রদলের পাশাপাশি স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে আসে।

Header Ad
Header Ad

তামিমের ব্যাটে জয়ে ফিরলো ফরচুন বরিশাল

ছবি: সংগৃহীত

তামিম ইকবালের ব্যাটিং জাদুতে দুর্দান্ত জয় পেল ফরচুন বরিশাল। মিরপুরে প্রথম দুই ম্যাচে বড় অবদান রাখতে না পারলেও সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নিজ রূপে ফিরেছেন বরিশাল অধিনায়ক। তার অসাধারণ ৮৬ রানের অপরাজিত ইনিংসে ১৫ বল বাকি রেখেই দুর্বার রাজশাহীকে ৭ উইকেটে হারায় ফরচুন বরিশাল।

সোমবার বিপিএলের দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে রাজশাহী প্রথমে ব্যাটিং করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৬৮ রান তোলে। জবাবে তামিমের দায়িত্বশীল ইনিংসের সুবাদে সহজেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে বরিশাল। তামিমের ৪৮ বলের ইনিংসটি সাজানো ছিল ১১টি চার এবং ৩টি ছক্কায়। তার সঙ্গে মুশফিকুর রহিমের ২৪ বলে অপরাজিত ৩৪ রানের ইনিংসও ছিল জয় নিশ্চিত করার পথে সহায়ক।

এদিন বরিশাল দল একাদশে পরিবর্তন এনে শান্তকে বাদ দিয়ে তামিমের সঙ্গে প্রিতম কুমারকে ওপেনিংয়ে পাঠায়। যদিও প্রিতম ব্যর্থ হন এবং কাইল মেয়ার্স ২৪ রান যোগ করলেও তার বিদায়ের পর তামিমের সঙ্গে তাওহিদ হৃদয়ের ৪০ রানের এবং মুশফিকের সঙ্গে অপরাজিত ৭৬ রানের জুটি জয় নিশ্চিত করে।

রাজশাহীর ইনিংসে অধিনায়ক এনামুল হক বিজয় ৩৫ বলে ৩৯ রান করলেও তার ধীর গতির ব্যাটিং দলের রান সংগ্রহে বাধা সৃষ্টি করে। ইয়াসির আলী ২৩ বলে ৩৯ রান এবং জিসান আলম ২৭ বলে ৩৮ রান করেন। বরিশালের বোলারদের মধ্যে শাহিন শাহ আফ্রিদি ছিলেন সেরা, ২০ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নেন।

তামিমের নেতৃত্বে এই জয়ে ফরচুন বরিশাল ফের জয়ের ধারায় ফিরলো এবং দলটির আত্মবিশ্বাসও বেড়ে গেলো। বিপিএলের বাকি ম্যাচগুলোতেও তামিম ও তার দলের কাছ থেকে আরও শক্তিশালী পারফরম্যান্স প্রত্যাশা করছেন সমর্থকরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো
আন্দোলনে নিহত ছাত্রদল নেতার সন্তানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
তামিমের ব্যাটে জয়ে ফিরলো ফরচুন বরিশাল
লন্ডন যাত্রায় খালেদা জিয়ার সফরসঙ্গী হচ্ছেন যারা
মেট্রোরেলের টিকিটে ভ্যাট অব্যাহতি দিল এনবিআর
কলকাতায় বিমানবন্দরে আটকা পড়েছেন ২২০ বাংলাদেশি
৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে পুরোপুরি চালু হবে ই-পাসপোর্ট
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু ১০ এপ্রিল
চট্টগ্রামে কোতোয়ালি থানার সাবেক ওসিকে মারধর, পুলিশে সোপর্দ
বিদেশে বাংলাদেশ নিয়ে প্রচার বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
বিদেশে পালানোর সময় চট্টগ্রামের শিল্পপতি গ্রেপ্তার
এবার সুখবর দিলেন মিথিলা
মাওবাদী হামলায় ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর ৯ সদস্য নিহত
মেজর ডালিমের এক হাতে একটি আঙুল নেই কেন? কী ঘটেছিল?
উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে উত্তাল রাঙ্গামাটি বিশ্ববিদ্যালয়
আমার ছেলে দেশের জন্য অনেক কষ্ট করে: পিনাকী ভট্টাচার্যের মা
হেলসের বিধ্বংসী সেঞ্চুরিতে রংপুরের দাপুটে জয়
একাধিক পদে ১৩১ জনকে নিয়োগ দিচ্ছে বিটিসিএল
অবশেষে পেঁয়াজের রফতানি মূল্য কমিয়ে দিলো ভারত
চলতি সপ্তাহে শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা, হতে পারে বৃষ্টি