শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

র্পব-১

তিনি আমাদের এক অসামান্য লড়াকু মন দিয়ে গেছেন

পঁচাত্তর পরবর্তী সময়ে যখন বাংলাদেশ হাঁটছিল উল্টো পথে, ইতিহাস থেকে তাকে বিচ্ছিন্ন করার ছলচাতুরি করা হচ্ছিল ব্যাপকভাবে। তখন কথা সাহিত্যিক আবুল ফজল লিখেছিলেন, ‘বাংলাদেশের সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ও সর্বাধিক উচ্চারিত নাম শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের ইতিহাসের তিনি শুধু নির্মাতা নন, তার প্রধান নায়কও। ... তাকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাস রচিত হতে পারে না।’

তার সেই ভবিষ্যৎ বাণী আজ অক্ষরে অক্ষরে সত্যি হয়েছে। আজ তিনি বাংলাদেশের হৃদয় জুড়ে অবস্থান করছেন। ২০০৪ সালের মাঝ এপ্রিলে বাংলা নববর্ষের প্রত্যুষে বিবিসি বাংলা সার্ভিসে তাদের শ্রোতা জরিপে হাজার বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে বঙ্গবন্ধু নির্বাচিত হয়ে বিশ্বকে অবাক করে দেন। কিন্তু আমরা তো জানি একটি ভাষা গোষ্ঠীকে জাতি রাষ্ট্রে রূপান্তর করতে তিনি কতই না সংগ্রাম করেছেন।

তার ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ও ‘কারাগারের রোজনামচা’ পড়লেই যে কেউ বুঝতে পারেন কীভাবে একটি জাতি গঠন প্রক্রিয়ায় তিনি শত বছরের ঐতিহ্যের সম্মতিকে থিতু করেছেন বাংলাদেশ নামের এই ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের ভূখণ্ডে। ধীরে ধীরে তিনি গড়ে তুলেছেন বাঙালির মানসপট। সেই মানসপটে প্রথমেই রয়েছে মানুষ ও তারপর বাঙালি।

ধর্ম-বর্ণ-শ্রেণি মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে সেই মানসপটে। ক্ষুধা, দারিদ্র্য, অপমানের জ্বালায় পিষ্ট একটি ভাষিক জনগোষ্ঠীকে তিনি নির্মাণ ও বিনির্মাণ করে বাঙালি জাতিতে রূপান্তর করেছেন। তার বজ্রকণ্ঠে অনুরণিত হয়েছে হাজার বছরের নিপীড়িত জনগোষ্ঠীর পুঞ্জিভূত অভিমান, আবেগ ও প্রতিবাদ। তাই এই কণ্ঠের অধিকারীর সঙ্গে যোগ রাখলেই পুরো সমাজ ও পরবর্তী সময়ে বাঙালি জাতির সঙ্গে যোগ রাখা হতো। আর সে কারণেই তিনি অনন্য। অসাধারণ। সব অর্থেই তিনিই বাংলাদেশ। একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।

নিজে তিনি বেড়ে উঠেছেন সাহসের সঙ্গে, আর সেই সাহসের বীজ বপন করেছেন বেড়ে ওঠা বাঙালি জাতির জীবনে। অতীতের সব মহৎ অর্জন, বৃহৎ সাফল্য, ক্ষুদিরাম, সূর্যসেন, প্রীতিলতা, তিতুমীর, সুভাষ বোস, নজরুল, রবীন্দ্রনাথ, জগদীশ চন্দ্র বসু, শেরে বাংলা, সোহরাওয়ার্দী, মওলানা ভাসানীর মতো সাহসী নেতৃত্বের নির্যাস তিনি ধারণ করেছিলেন নিজের মধ্যে। আর সেই সাহসী নেতৃত্বের গুণাবলী ছড়িয়ে দিয়েছেন পুরো সমাজের ভেতর। তার সক্রিয় নেতৃত্বের বিস্তৃতি ছিল তাই সর্বব্যাপী। বরাবরই নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত তথা সাধারণ মানুষের মনোযোগের একেবারে কেন্দ্রে ছিলেন তিনি।

পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে তিনি দাপিয়ে বেড়িয়েছেন বাংলাদেশজুড়ে। ছাত্র, শ্রমিক, কৃষক, চাকুরিজীবী, ব্যবসায়ী- সবার প্রিয় নেতার নাম শেখ মুজিবুর রহমান। কেউ ডাকতেন ‘মুজিব ভাই’ বলে। কেউ বা বলতেন ‘লিডার’। ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান তাকে মুক্ত করার জন্যেই ঘটেছিল। তাই তারা তাকে ভালোবেসে ‘বঙ্গবন্ধু’ নামে কালজয়ী এক উপাধি দিয়েছিলেন। এই ভালোবাসার প্রতিদান তিনি তার আপসহীন নেতৃত্বের মাধ্যমে জীবনের শেষদিন পর্যন্ত দিয়ে গেছেন। আমাদের ভবিষ্যৎ নিষ্কণ্টক করার জন্যে তিনি তার বর্তমানকে নিঃশঙ্ক চিত্তে উৎসর্গ করে গেছেন।

তিনি ছিলেন গরিবের বন্ধু। সর্বক্ষণ তিনি ভাবতেন কী করে সাধারণের মঙ্গল নিশ্চিত করা যায়। একেবারে কৈশোরে যে মানুষ ক্ষুধার্ত মানুষের জন্য নিজেদের ধান গোলা উন্মুক্ত করে দিতে পারেন, সেই তিনি যে গরিবের দুঃখ বঞ্চনা হৃদয় দিয়ে অনুভব করবেন সেটাই তো স্বাভাবিক। তাই তিনি হতে পেরেছিলেন সাধারণ মানুষের ভরসার প্রতীক। হতে পেরেছিলেন একটি উদীয়মান জাতির প্রাণভ্রমরা।
বাংলাদেশের জনগণের জন্য শুধু রাজনৈতিক স্বাধীনতা নয়, তাদের দৈনন্দিন জীবনে সামাজিক ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য তিনি আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন। লন্ডনের ‘লিবারেশন’ নামের সংগঠনের চেয়াম্যান, লর্ড ব্রকওয়ে ১৯৭৯ সালে বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এক বাণীতে এসব কথা লিখেছিলেন। তাই তিনি বলতে পেরেছিলেন বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড কোনো ব্যক্তি বিশেষের হত্যার চেয়েও বড় অপরাধ। এটা ছিল সমগ্র জাতির বিরুদ্ধে সংঘটিত অপরাধ।

তরুণ অবস্থা থেকেই তিনি সাধারণ-মানুষের দুঃখ-কষ্টে ব্যথিত হতেন এবং তাদের জন্যে একটা কিছু করতে চাইতেন। তার ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ পড়লেই জানা যায় তিনি কীভাবে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সময় বুক চিতিয়ে দাঁড়াতেন, দাঙ্গাক্রান্তদের আশ্রয় শিবিরের নেতৃত্ব স্বেচ্ছায় কাঁধে তুলে নিতেন, পঞ্চাশের দুর্ভিক্ষের সময় লঙ্গরখানা পরিচালনা করতেন। সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক শোষণ বঞ্চনা খুব কাছে থেকে দেখেছেন বলেই তিনি ‘দুই অর্থনীতি’র প্রবক্তা হতে পেরেছিলেন। এ কারণেই তিনি বাঙালির জন্য ‘ছয় দফা’ আন্দোলনের সূত্রপাত করতে পেরেছিলেন। সত্তরের ঘূর্ণিঝড়ের পর নির্বাচনী প্রচার বন্ধ রেখে উল্কার মতো উপদ্রুত এলাকায় ছুটে গিয়েছেন। দুর্যোগে দিশেহারা মানুষকে দিশা দিয়েছেন।

১৯৫৫ সাল। ২৮শে সেপ্টেম্বর। পাকিস্তানের গণপরিষদের এক অধিবেশনে তিনি গর্জে ওঠেন সাধারণ মানুষের পক্ষে। ওই পরিষদে প্রশ্ন রাখেন, “গভর্নরকে মাসে ছয় হাজার রুপি বেতন দেবেন আর আমাদের দেশের গবির মানুষ অনাহারে মারা যাবে, এরই নাম কি ইসলামী নীতিমালা অনুসরণ?” তিনি আরও বলেন, “যে দেশে একজন পিওনের বেতন মাসে পঞ্চাশ রুপি সে দেশে গভর্নরের এ বেতন কীভাবে মেনে নেওয়া যায়?” আজীবন তিনি তাই এদেশের অর্থনৈতিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছেন। পরবর্তী সময়ে দেশ পরিচালনার সময়ও তিনি গরিব মানুষের দুঃখ-বঞ্চনা দূর করতে সদা তৎপর ছিলেন।

লেখক: সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক ও সাবেক বঙ্গবন্ধু চেয়ার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এসএন 

Header Ad

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি

ছবি: সংগৃহীত

তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেটে আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটারসহ মোট ৯ জনকে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। নিয়ম অমান্য করায় এই ক্রিকেটারদের প্রত্যেককে ১ বছরের নিষেধাজ্ঞা এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছে বিসিবি।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদের পক্ষে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটার ও এক ক্লাব কর্তাকে ১ বছরের জন্য নিষিদ্ধ এবং সবাইকে কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা গুনতে হবে।

এতে আরও বলা হয়েছে, ঘরোয়া ক্রিকেটের কোনো পর্যায়েই শৃঙ্খলাভঙ্গের কোনো ধরনের ঘটনায় নমনীয় হবে না বিসিবি। তাই এটিকে ক্রিকেটার ও কর্মকর্তাদের প্রতি বার্তা হিসেবে নেওয়া যায় যে, আচরণবিধি ভঙ্গের ঘটনায় বোর্ড কঠোর পদক্ষেপ নেবে।

ওই ৮ ক্রিকেটার হলেন, তেজগাঁও একাডেমির ইয়াসিন আরাফাত, রিফাত আল ইমন (অনিক), তাসিন আহমেদ রনবি, রাব্বি হাসান, পারভেজ আহমেদ জয়। স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের রানা খান, সাইফুল ইসলাম শাওন ও মোহাম্মদ হৃদয়। আর তেজগাঁও ক্লাবের কর্মকর্তা রবিন।

জানা গেছে, গত সোমবার পিকেএসফ ১ নম্বর মাঠে হওয়া সুপার লিগের ম্যাচে তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমি ও স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের ক্রিকেটাররা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। পরে ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিসের টেকনিক্যাল কমিটি ঘটনার প্রমাণ সাপেক্ষে তাদের শাস্তি দেয়।

Header Ad

উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনগণের দুর্ভোগের মধ্যে উপদেষ্টাদের অযাচিত কার্যকলাপ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।

রিজভী বলেন, জনগণের দুর্ভোগ আগের মতোই রয়ে গেছে। অন্তর্বর্তী সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। উপদেষ্টারা চাকরিজীবীর মতো কাজ করছেন। তাদের কাজে বিপ্লবের গতিশীলতা নেই।

তিনি বলেন, বিদেশে বসে শেখ হাসিনা গুজব ছড়িয়ে দুর্বৃত্তদের উসকানি দিচ্ছে। ক্ষমতা নিশ্চিত করার জন্যই গত ১৫ বছর পুলিশ দিয়ে হত্যা ও নির্যাতন চালানো হয়েছে।

বিএনপির এই নেতা অভিযোগ করেন, কারাগারের সালমান এফ রহমান বহাল তবিয়তে রয়েছেন। সেখানে সে খুব তৎপরতা চালাচ্ছে।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এখনও বঞ্চিত হচ্ছে। আন্দোলনে ছিল এমন পরিচয়ে কিছু মানুষ সব পদ দখল করে নিচ্ছে।

এ সময় আন্দোলনে হতাহতদের মাসিক ভাতা ও ভরণপোষণের দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে বলেও জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব।

Header Ad

ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ

ছবি: সংগৃহীত

ভূমি এবং বেসামরিক বিমান, পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ জানিয়েছেন, ভারত বাংলাদেশিদের জন্য কবে থেকে ভিসা উন্মুক্ত করে দিবে, তা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার, এটা নিয়ে সরকারের কোনো বক্তব্য দেয়ার কিছু নেই।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) গাজীপুরের কালিয়াকৈরের সফিপুর নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্সের উদ্বোধন কালে এসব কথা বলেন তিনি।

হাসান আরিফ বলেন, দেশের পর্যটন বিকাশে তার মন্ত্রণালয় বিশদ পরিকল্পনা নিয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পরবর্তীতে সাংবাদিকদের জানানো হবে।

এ সময় তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের দানকৃত জমিতে গড়ে তোলা হবে হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। সমাজে অবস্থার কারণে বিভিন্নভাবে রোহিঙ্গাদের দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। ওয়ামী তাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি। তবে শিক্ষার পাশাপাশি যুব সমাজকে এগিয়ে নিতে ওয়ামি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। অন্যতম মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা উল্লেখ করে তিনি উপস্থিত সৌদি রাষ্ট্রদূতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান,ওয়ামী সচিবালয়ের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল প্রফেসর ড. আব্দুল হামিদ ইউসুফ আল মাজরু, ওয়ামী কার্যালয়ের বৈদেশিক অফিস ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ডিরেক্টর সাআ’দ আব্দুল্লাহ বিন জাবর ও ত্রাণ বিভাগের কর্মকর্তা আব্দুল মালেক আল আমের প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিন, জেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহামেদ, উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার দিল আফরোজ।

এর আগে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের পর ভ্রাতৃপ্রতিম বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্স ভবনে রয়েছে দ্বিতল বিশিষ্ট সুপরিসর মসজিদ, ১০০ জন এতিম শিশুর জন্য উন্নত মানসম্পন্ন আবাসন ব্যবস্থা, ১টি ক্যাডেট মাদ্রাসা, ১টি নুরানী ও হিফজ মাদরাসা, ১টি লাইব্রেরি হল, ১টি হলরুম ও কনফারেন্স রুম, তরুণ শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল লার্নিং জন্য একটি আইটি প্রশিক্ষণ সেন্টার ও ডাইনিং হল। এ ছাড়াও কমপ্লেক্স এর অবশিষ্ট পরিকল্পনার মধ্যে একটি হাসপাতাল, স্কুল, ভোকেশনাল সেন্টার, প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য ডরমিটরি ও প্লে গ্রাউন্ড নির্মাণের বিষয় তিনি উল্লেখ করেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ