মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারি ২০২৫ | ২২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দূর্বাঘাসের ফাঁকে উঁকি দেওয়া বেবী সেরনিয়াবাত

বন্ধু নিয়ে কিছু উক্তির মধ্যে একটি উক্তি ‘নতুন বন্ধুদের ভিড়েও স্কুলের বন্ধুরা মনে একটা আলাদা জায়গা করে থাকে।’ সত্যিই কিছু বন্ধু আছে যারা বন্ধুদের স্মৃতি ভুলতে পারেন না। হৃদয়ের মণিকোঠায় রেখে দেন, স্মৃতি মনে করে অশ্রুসিক্ত হন। তেমনি এক বন্ধুর কথা স্মরণ করে লিখছি এই স্মৃতি কথা। সময়টা ১০.০৮.২০২১। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ছোট বোন খাদিজা বেগম লিলির কন্যা ডলি জামানের অফিসার্স ক্লাবে বিয়ের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। সেই বিয়েকে কেন্দ্র করে বঙ্গবন্ধুর মেজো বোনের মেয়ে একটি কমলা রংয়ের গ্লাস নাইলন কাপড়ের পোশাক তৈরি করেন। একই রকম পোশাক তৈরি করেন তার সহপাঠী কুমকুম। দুই বন্ধু একসঙ্গে বিয়ের অনুষ্ঠানে আনন্দ করেন। এই ছিল শেষ দেখা তার সঙ্গে। এই কথা বলতে বলতে কান্নায় ভাসেন। মনে করেন, বিদ্যালয়ে সাদা বরফের আইসক্রিমে হজমি মিশিয়ে খাওয়ার স্মৃতি।

বিদ্যালয়ের মাঠে খেলাধুলার স্মৃতি। ভীষণ চঞ্চল ছিলেন তিনি। এই চঞ্চলমতি মেয়েটির নাম বেবী সেরনিয়াবাত। বঙ্গবন্ধুর সেজো বোন আমেনা বেগমের ছেলে এবং প্রাক্তন পানিসম্পদ ও বিদ্যুৎ বিষয়ক মন্ত্রী আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের কন্যা বেবি সেরনিয়াবাত। ১৯৬০ সনে ২৪ এপ্রিল বরিশালে কালিবাড়ী রোডে জন্মগ্রহণ করেন। ইউনিভার্সিটি অব ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজে ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেন তিনি । পরবর্তী কালে ধানমন্ডি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে তিনি সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তি হন। দশম শ্রেণিতে পড়াকালীন জীবনের মায়াত্যাগ করে চলে যান।

শার্ট প্যান্ট পরে বড় বোনের স্বামী ব্যারিস্টার তোফায়েলুর রহমানকে বলতেন, দেখেন তো, দুলাভাই কেমন লাগছে? তার এই আচরণে সবাই ভীষণ আনন্দ পেতেন। এখনো সেই স্মৃতি মনে করেন বোনেরা। তারা ছিলেন ছয় বোন, তিন ভাই। ছয় বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট বোন।

বড় বোন হুরুন্নেসা মঞ্জু বলেন, বেবী মানুষের সঙ্গে মিশে যেতে পারত। অনেক সময় দরিদ্রদের নিজের জামা দিয়ে দিত।
আর এক বোন হাবিবুন্নেছা সেরনিয়াবাত শিউলির স্মৃতি কথায় দেখা যায়, একদিন মিন্টো রোডে তিনি আর বেবী ঘুরছেন, এক সময় এক বাদামওয়ালার কাছ থেকে ১০ টাকার বাদাম কিনতে চাইলে তিনি ১০০ টাকার বাদাম দেন। তিনি বাদামওয়ালাকে জিজ্ঞেস করেন, কি ব্যাপার, এতগুলো দিলে কেন? বাদামওয়ালা উত্তর দিয়েছিলেন, আপা মনি আমাকে মাঝে মাঝেই সাহায্য করেছেন বলেই আমি এখন কিছু করে খেতে পারছি। তিনি এই স্মৃতি এখনো মনে করেন আর ভাবেন। কতটা উদার ছিল তার ছোট বোনটি।

বেবী সেরনিয়াবাতের আর এক বোন হামিদা সেরনিয়াবাত বিউটি। ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫-এর আগের রাতে তাদের বাড়িতে দাদির মৃত্যুবার্ষিকী। সবাই কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছিল জানি না। প্রচণ্ড শব্দে ঘুম ভেঙে গেল। ঘুমের ঘোরে প্রথমে কিছু বুঝতে পারলাম না। ছোট বোন বেবীকে ধাক্কা দিলাম বেবীও উঠে পড়েছিল। স্পষ্ট হলো, চারদিকে গুলির আওয়াজ। আমরা দুবোন দৌড়ে আব্বা আম্মার রুমে গেলাম। মা চিৎকার করে আব্বাকে বলেন, মিয়া ভাইয়ের (বঙ্গবন্ধু) বাসায় টেলিফোন করে দেখ। আব্বা টেলিফোনে বড় মামার (বঙ্গবন্ধুর) সঙ্গে কথা বলেন ছোট বোন বেবী দৌড়ে গিয়ে আবার টেলিফোন করে মামাকে বলল, মামা আমাদের বাঁচান। আমরা ভয়ে সব জড়োসড়ো। বাচ্চাদের মেঝেতে শুইয়ে রাখা হয়েছিল। ওরা ‘সারেন্ডার সারেন্ডার’ বলে চিৎকার করে রুমের মধ্যে ঢুকে পড়ল। ১৫/২০ জনের মতো। সবাই সশস্ত্র। আমরা সবাই হাত উঁচু করে দাড়িয়ে পড়লাম। বলল, ভয় পাবে না, সবাই নিচে নেমে আসুন। ছোট বোন বেবী বলে উঠল, ভয় পাব কেন? আল্লাহ ছাড়া কাউকেই ভয় পাই না। সবাইকেই একদিন মরতে হবে। ভীষণ সাহসী ও একরোখা ছিলেন বেবি। মাত্র দুহাত দূরত্বের মধ্যে থেকে শুরু হলো ব্রাশফায়ার। পরে তিনি জ্ঞান হারান। এদিকে তৎকালীন রমনা থানার ওসি শেখ আনোয়ার হোসেন আহতদের নিয়ে যান ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। পথে যেতে যেতেই তিনি প্রায় মৃত্যু পথযাত্রী ছিলেন। মেডিকেলে নেবার পর সেখানেই মৃত্যুকে বরণ করেন বেবি সেরনিয়াবাত।

রাজধানীতে কারফিউ পড়ে গিয়েছে এ কথা শুনে এদিকে তার বন্ধু কুমকুমের মা ঢাকা মেডিকেলে পড়ুয়া মেয়েকে হোস্টেল থেকে আনার জন্য গিয়ে দেখেন, মেঝেতে বেবী সেরনিয়াবাত পড়ে আছে। গায়ে সেই কমলা রংয়ের পোশাকটি। কানে ছিল সোনার রিং। তার পাশাপাশি আরিফ আব্দুল্লাহ, সুকান্ত, এবং বাসার কাজের লোক পড়ে আছে। ট্রলিতে পড়ে আছে আব্দুর রব সেরনিয়াবাত এবং শেখ মনি। মৃত্যুর এই খবর কুমকুমের মা এসে বললেন। কুমুকুম তার সহপাঠীর সঙ্গে বানানো পোশাকটি বহু বছর পরেননি। আলমারিতে সযতনে রেখে দিয়েছিলেন।
বেবি সেরনিয়াবাত গান শেখার জন্য ছায়ানটে ভর্তি হয়েছিলেন। তার ভাই আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ যিনি নিজেও আহত হয়েছিলেন, সেদিনের ঘটনায় তিনি বেবি সম্পর্কে বলেন, ‘মুছে যাওয়া দিনগুলো আমায় যে পিছু ডাকে’ গানটি বেবি বেশি শুনত’। সুন্দর গান গাইতে পারত। ভীষণ মিশুক ছিল আমার বোন। ঘাতকের বুলেটে ঝাঁজরা হয়েছিল আমার বোনের হৃৎপিণ্ডটা।

এমন একজন অকুতোভয় নারী বেঁচে থাকলে হতে পারতেন আদর্শ বধূ, মা ও সমাজসেবক। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের শহীদদের সঙ্গে বনানী গোরস্থানে বেবি সেরনিয়াবাত তার উচ্ছ্বল কৈশোরকে সঙ্গী করে চিরতরে শুয়ে আছেন। ক্ষণজন্মা কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের ‘হদিশ’ কবিতায় লিখেছিলেন-ক্ষত বিক্ষত চলেছি হাজার, তবুও একা/সামনে বিরাট শত্রু পাহাড় আকাশ ঠেকা/কোন সূর্যের পাইনি দেখা।’ বেবী সেরনিয়াবাতেরা পৃথিবীতে আসে আবার চলে যায়। মিশে যায় মাটির সঙ্গে জেগে থাকে দূর্বাঘাসে ফুটে থাকে ফুল হয়ে। কিন্তু বেবী সেরনিয়াবাত আসে না। পায় না আলোর দেখা।

লেখক: অধ্যাপক, লোক প্রশাসন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

Header Ad
Header Ad

পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। ছবি: সংগৃহীত

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো নানা সমালোচনা ও দলীয় চাপের মুখে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। সোমবার (৬ জানুয়ারি) তিনি এ ঘোষণা দেন বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক হুমকি মোকাবেলায় ব্যর্থতার অভিযোগে তিনি ব্যাপক চাপের মুখে পড়েন। এ ছাড়া দেশের রাজনীতিতেও ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়েন ট্রুডো। তার জনপ্রিয়তা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাওয়ায় বিরোধী দলগুলো এবং তার নিজ দল লিবারেল পার্টির ভেতর থেকেও পদত্যাগের দাবি উঠে।

ট্রুডো এর আগে লিবারেল পার্টির নেতৃত্ব থেকেও সরে দাঁড়ান। তার এ সিদ্ধান্ত দলটির জন্য বড় ধরনের সংকট তৈরি করেছে, বিশেষ করে আগামী অক্টোবরে অনুষ্ঠিতব্য পার্লামেন্ট নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। ট্রুডোর পদত্যাগের ফলে লিবারেল পার্টি এখন নতুন নেতৃত্ব খুঁজতে বাধ্য হবে।

ট্রুডোর এ সিদ্ধান্ত কানাডার রাজনৈতিক অঙ্গনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। দীর্ঘদিন ধরে কানাডার রাজনীতিতে অন্যতম প্রভাবশালী এই নেতার এভাবে পদত্যাগের ঘটনা দেশটির রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে স্থান পাবে।

Header Ad
Header Ad

আন্দোলনে নিহত ছাত্রদল নেতার সন্তানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

মাগুরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত মাগুরা জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক মেহেদি হাসান রাব্বির সদ্য ভূমিষ্ঠ কন্যার দায়িত্ব নিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) মাগুরা শহরের বরুণাতৈল গ্রামে রাব্বির বাড়িতে গিয়ে তার পরিবারের খোঁজখবর নেয় ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ সংগঠনের একটি প্রতিনিধি দল। এ সময় তারেক রহমানের পক্ষ থেকে শিশুটির দেখভালের দায়িত্ব নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়।

প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সহ-সম্পাদক এবং ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল। তিনি জানান, তারেক রহমানের নির্দেশনায় চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে নিহত রাব্বির পরিবারের পাশে থাকার বার্তা নিয়ে তারা এসেছেন। ইঞ্জিনিয়ার বকুল বলেন, "দেশের জন্য ছাত্র আন্দোলনে জীবন দিয়েছেন রাব্বি। তার মৃত্যুর সাড়ে চার মাস পর তার সন্তানের জন্ম হয়েছে। তারেক রহমান এই শিশুর দেখভালের দায়িত্ব নিয়েছেন এবং পরিবারের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।"

রাব্বির সদ্য ভূমিষ্ঠ সন্তানের জন্য তারেক রহমানের পাঠানো উপহার সামগ্রীও পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ইঞ্জিনিয়ার বকুল আরও বলেন, "রাব্বির পরিবার যাতে আত্মমর্যাদা নিয়ে সমাজে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে, সে জন্য আমরা সব সময় তাদের পাশে থাকব।"

প্রতিনিধি দলে আরও উপস্থিত ছিলেন ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর সদস্য সচিব কৃষিবিদ মোকসেদুল মোমিন মিথুন, মাগুরা জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আকতার হোসেন, খান হাসান ইমাম সুজা, আলমগীর হোসেন, পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কুতুবুদ্দিন, এবং জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আবদুর রহিমসহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।

উল্লেখ্য, গত ৪ আগস্ট মাগুরা শহরের ঢাকা রোডব্রিজ এলাকায় ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গুলিতে নিহত হন রাব্বি। তার মৃত্যুতে ছাত্রদলের পাশাপাশি স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে আসে।

Header Ad
Header Ad

তামিমের ব্যাটে জয়ে ফিরলো ফরচুন বরিশাল

ছবি: সংগৃহীত

তামিম ইকবালের ব্যাটিং জাদুতে দুর্দান্ত জয় পেল ফরচুন বরিশাল। মিরপুরে প্রথম দুই ম্যাচে বড় অবদান রাখতে না পারলেও সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নিজ রূপে ফিরেছেন বরিশাল অধিনায়ক। তার অসাধারণ ৮৬ রানের অপরাজিত ইনিংসে ১৫ বল বাকি রেখেই দুর্বার রাজশাহীকে ৭ উইকেটে হারায় ফরচুন বরিশাল।

সোমবার বিপিএলের দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে রাজশাহী প্রথমে ব্যাটিং করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৬৮ রান তোলে। জবাবে তামিমের দায়িত্বশীল ইনিংসের সুবাদে সহজেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে বরিশাল। তামিমের ৪৮ বলের ইনিংসটি সাজানো ছিল ১১টি চার এবং ৩টি ছক্কায়। তার সঙ্গে মুশফিকুর রহিমের ২৪ বলে অপরাজিত ৩৪ রানের ইনিংসও ছিল জয় নিশ্চিত করার পথে সহায়ক।

এদিন বরিশাল দল একাদশে পরিবর্তন এনে শান্তকে বাদ দিয়ে তামিমের সঙ্গে প্রিতম কুমারকে ওপেনিংয়ে পাঠায়। যদিও প্রিতম ব্যর্থ হন এবং কাইল মেয়ার্স ২৪ রান যোগ করলেও তার বিদায়ের পর তামিমের সঙ্গে তাওহিদ হৃদয়ের ৪০ রানের এবং মুশফিকের সঙ্গে অপরাজিত ৭৬ রানের জুটি জয় নিশ্চিত করে।

রাজশাহীর ইনিংসে অধিনায়ক এনামুল হক বিজয় ৩৫ বলে ৩৯ রান করলেও তার ধীর গতির ব্যাটিং দলের রান সংগ্রহে বাধা সৃষ্টি করে। ইয়াসির আলী ২৩ বলে ৩৯ রান এবং জিসান আলম ২৭ বলে ৩৮ রান করেন। বরিশালের বোলারদের মধ্যে শাহিন শাহ আফ্রিদি ছিলেন সেরা, ২০ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নেন।

তামিমের নেতৃত্বে এই জয়ে ফরচুন বরিশাল ফের জয়ের ধারায় ফিরলো এবং দলটির আত্মবিশ্বাসও বেড়ে গেলো। বিপিএলের বাকি ম্যাচগুলোতেও তামিম ও তার দলের কাছ থেকে আরও শক্তিশালী পারফরম্যান্স প্রত্যাশা করছেন সমর্থকরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো
আন্দোলনে নিহত ছাত্রদল নেতার সন্তানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
তামিমের ব্যাটে জয়ে ফিরলো ফরচুন বরিশাল
লন্ডন যাত্রায় খালেদা জিয়ার সফরসঙ্গী হচ্ছেন যারা
মেট্রোরেলের টিকিটে ভ্যাট অব্যাহতি দিল এনবিআর
কলকাতায় বিমানবন্দরে আটকা পড়েছেন ২২০ বাংলাদেশি
৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে পুরোপুরি চালু হবে ই-পাসপোর্ট
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু ১০ এপ্রিল
চট্টগ্রামে কোতোয়ালি থানার সাবেক ওসিকে মারধর, পুলিশে সোপর্দ
বিদেশে বাংলাদেশ নিয়ে প্রচার বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
বিদেশে পালানোর সময় চট্টগ্রামের শিল্পপতি গ্রেপ্তার
এবার সুখবর দিলেন মিথিলা
মাওবাদী হামলায় ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর ৯ সদস্য নিহত
মেজর ডালিমের এক হাতে একটি আঙুল নেই কেন? কী ঘটেছিল?
উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে উত্তাল রাঙ্গামাটি বিশ্ববিদ্যালয়
আমার ছেলে দেশের জন্য অনেক কষ্ট করে: পিনাকী ভট্টাচার্যের মা
হেলসের বিধ্বংসী সেঞ্চুরিতে রংপুরের দাপুটে জয়
একাধিক পদে ১৩১ জনকে নিয়োগ দিচ্ছে বিটিসিএল
অবশেষে পেঁয়াজের রফতানি মূল্য কমিয়ে দিলো ভারত
চলতি সপ্তাহে শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা, হতে পারে বৃষ্টি