শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দূর্বাঘাসের ফাঁকে উঁকি দেওয়া বেবী সেরনিয়াবাত

বন্ধু নিয়ে কিছু উক্তির মধ্যে একটি উক্তি ‘নতুন বন্ধুদের ভিড়েও স্কুলের বন্ধুরা মনে একটা আলাদা জায়গা করে থাকে।’ সত্যিই কিছু বন্ধু আছে যারা বন্ধুদের স্মৃতি ভুলতে পারেন না। হৃদয়ের মণিকোঠায় রেখে দেন, স্মৃতি মনে করে অশ্রুসিক্ত হন। তেমনি এক বন্ধুর কথা স্মরণ করে লিখছি এই স্মৃতি কথা। সময়টা ১০.০৮.২০২১। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ছোট বোন খাদিজা বেগম লিলির কন্যা ডলি জামানের অফিসার্স ক্লাবে বিয়ের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। সেই বিয়েকে কেন্দ্র করে বঙ্গবন্ধুর মেজো বোনের মেয়ে একটি কমলা রংয়ের গ্লাস নাইলন কাপড়ের পোশাক তৈরি করেন। একই রকম পোশাক তৈরি করেন তার সহপাঠী কুমকুম। দুই বন্ধু একসঙ্গে বিয়ের অনুষ্ঠানে আনন্দ করেন। এই ছিল শেষ দেখা তার সঙ্গে। এই কথা বলতে বলতে কান্নায় ভাসেন। মনে করেন, বিদ্যালয়ে সাদা বরফের আইসক্রিমে হজমি মিশিয়ে খাওয়ার স্মৃতি।

বিদ্যালয়ের মাঠে খেলাধুলার স্মৃতি। ভীষণ চঞ্চল ছিলেন তিনি। এই চঞ্চলমতি মেয়েটির নাম বেবী সেরনিয়াবাত। বঙ্গবন্ধুর সেজো বোন আমেনা বেগমের ছেলে এবং প্রাক্তন পানিসম্পদ ও বিদ্যুৎ বিষয়ক মন্ত্রী আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের কন্যা বেবি সেরনিয়াবাত। ১৯৬০ সনে ২৪ এপ্রিল বরিশালে কালিবাড়ী রোডে জন্মগ্রহণ করেন। ইউনিভার্সিটি অব ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজে ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেন তিনি । পরবর্তী কালে ধানমন্ডি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে তিনি সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তি হন। দশম শ্রেণিতে পড়াকালীন জীবনের মায়াত্যাগ করে চলে যান।

শার্ট প্যান্ট পরে বড় বোনের স্বামী ব্যারিস্টার তোফায়েলুর রহমানকে বলতেন, দেখেন তো, দুলাভাই কেমন লাগছে? তার এই আচরণে সবাই ভীষণ আনন্দ পেতেন। এখনো সেই স্মৃতি মনে করেন বোনেরা। তারা ছিলেন ছয় বোন, তিন ভাই। ছয় বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট বোন।

বড় বোন হুরুন্নেসা মঞ্জু বলেন, বেবী মানুষের সঙ্গে মিশে যেতে পারত। অনেক সময় দরিদ্রদের নিজের জামা দিয়ে দিত।
আর এক বোন হাবিবুন্নেছা সেরনিয়াবাত শিউলির স্মৃতি কথায় দেখা যায়, একদিন মিন্টো রোডে তিনি আর বেবী ঘুরছেন, এক সময় এক বাদামওয়ালার কাছ থেকে ১০ টাকার বাদাম কিনতে চাইলে তিনি ১০০ টাকার বাদাম দেন। তিনি বাদামওয়ালাকে জিজ্ঞেস করেন, কি ব্যাপার, এতগুলো দিলে কেন? বাদামওয়ালা উত্তর দিয়েছিলেন, আপা মনি আমাকে মাঝে মাঝেই সাহায্য করেছেন বলেই আমি এখন কিছু করে খেতে পারছি। তিনি এই স্মৃতি এখনো মনে করেন আর ভাবেন। কতটা উদার ছিল তার ছোট বোনটি।

বেবী সেরনিয়াবাতের আর এক বোন হামিদা সেরনিয়াবাত বিউটি। ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫-এর আগের রাতে তাদের বাড়িতে দাদির মৃত্যুবার্ষিকী। সবাই কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছিল জানি না। প্রচণ্ড শব্দে ঘুম ভেঙে গেল। ঘুমের ঘোরে প্রথমে কিছু বুঝতে পারলাম না। ছোট বোন বেবীকে ধাক্কা দিলাম বেবীও উঠে পড়েছিল। স্পষ্ট হলো, চারদিকে গুলির আওয়াজ। আমরা দুবোন দৌড়ে আব্বা আম্মার রুমে গেলাম। মা চিৎকার করে আব্বাকে বলেন, মিয়া ভাইয়ের (বঙ্গবন্ধু) বাসায় টেলিফোন করে দেখ। আব্বা টেলিফোনে বড় মামার (বঙ্গবন্ধুর) সঙ্গে কথা বলেন ছোট বোন বেবী দৌড়ে গিয়ে আবার টেলিফোন করে মামাকে বলল, মামা আমাদের বাঁচান। আমরা ভয়ে সব জড়োসড়ো। বাচ্চাদের মেঝেতে শুইয়ে রাখা হয়েছিল। ওরা ‘সারেন্ডার সারেন্ডার’ বলে চিৎকার করে রুমের মধ্যে ঢুকে পড়ল। ১৫/২০ জনের মতো। সবাই সশস্ত্র। আমরা সবাই হাত উঁচু করে দাড়িয়ে পড়লাম। বলল, ভয় পাবে না, সবাই নিচে নেমে আসুন। ছোট বোন বেবী বলে উঠল, ভয় পাব কেন? আল্লাহ ছাড়া কাউকেই ভয় পাই না। সবাইকেই একদিন মরতে হবে। ভীষণ সাহসী ও একরোখা ছিলেন বেবি। মাত্র দুহাত দূরত্বের মধ্যে থেকে শুরু হলো ব্রাশফায়ার। পরে তিনি জ্ঞান হারান। এদিকে তৎকালীন রমনা থানার ওসি শেখ আনোয়ার হোসেন আহতদের নিয়ে যান ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। পথে যেতে যেতেই তিনি প্রায় মৃত্যু পথযাত্রী ছিলেন। মেডিকেলে নেবার পর সেখানেই মৃত্যুকে বরণ করেন বেবি সেরনিয়াবাত।

রাজধানীতে কারফিউ পড়ে গিয়েছে এ কথা শুনে এদিকে তার বন্ধু কুমকুমের মা ঢাকা মেডিকেলে পড়ুয়া মেয়েকে হোস্টেল থেকে আনার জন্য গিয়ে দেখেন, মেঝেতে বেবী সেরনিয়াবাত পড়ে আছে। গায়ে সেই কমলা রংয়ের পোশাকটি। কানে ছিল সোনার রিং। তার পাশাপাশি আরিফ আব্দুল্লাহ, সুকান্ত, এবং বাসার কাজের লোক পড়ে আছে। ট্রলিতে পড়ে আছে আব্দুর রব সেরনিয়াবাত এবং শেখ মনি। মৃত্যুর এই খবর কুমকুমের মা এসে বললেন। কুমুকুম তার সহপাঠীর সঙ্গে বানানো পোশাকটি বহু বছর পরেননি। আলমারিতে সযতনে রেখে দিয়েছিলেন।
বেবি সেরনিয়াবাত গান শেখার জন্য ছায়ানটে ভর্তি হয়েছিলেন। তার ভাই আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ যিনি নিজেও আহত হয়েছিলেন, সেদিনের ঘটনায় তিনি বেবি সম্পর্কে বলেন, ‘মুছে যাওয়া দিনগুলো আমায় যে পিছু ডাকে’ গানটি বেবি বেশি শুনত’। সুন্দর গান গাইতে পারত। ভীষণ মিশুক ছিল আমার বোন। ঘাতকের বুলেটে ঝাঁজরা হয়েছিল আমার বোনের হৃৎপিণ্ডটা।

এমন একজন অকুতোভয় নারী বেঁচে থাকলে হতে পারতেন আদর্শ বধূ, মা ও সমাজসেবক। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের শহীদদের সঙ্গে বনানী গোরস্থানে বেবি সেরনিয়াবাত তার উচ্ছ্বল কৈশোরকে সঙ্গী করে চিরতরে শুয়ে আছেন। ক্ষণজন্মা কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের ‘হদিশ’ কবিতায় লিখেছিলেন-ক্ষত বিক্ষত চলেছি হাজার, তবুও একা/সামনে বিরাট শত্রু পাহাড় আকাশ ঠেকা/কোন সূর্যের পাইনি দেখা।’ বেবী সেরনিয়াবাতেরা পৃথিবীতে আসে আবার চলে যায়। মিশে যায় মাটির সঙ্গে জেগে থাকে দূর্বাঘাসে ফুটে থাকে ফুল হয়ে। কিন্তু বেবী সেরনিয়াবাত আসে না। পায় না আলোর দেখা।

লেখক: অধ্যাপক, লোক প্রশাসন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

Header Ad

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি

ছবি: সংগৃহীত

তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেটে আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটারসহ মোট ৯ জনকে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। নিয়ম অমান্য করায় এই ক্রিকেটারদের প্রত্যেককে ১ বছরের নিষেধাজ্ঞা এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছে বিসিবি।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদের পক্ষে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটার ও এক ক্লাব কর্তাকে ১ বছরের জন্য নিষিদ্ধ এবং সবাইকে কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা গুনতে হবে।

এতে আরও বলা হয়েছে, ঘরোয়া ক্রিকেটের কোনো পর্যায়েই শৃঙ্খলাভঙ্গের কোনো ধরনের ঘটনায় নমনীয় হবে না বিসিবি। তাই এটিকে ক্রিকেটার ও কর্মকর্তাদের প্রতি বার্তা হিসেবে নেওয়া যায় যে, আচরণবিধি ভঙ্গের ঘটনায় বোর্ড কঠোর পদক্ষেপ নেবে।

ওই ৮ ক্রিকেটার হলেন, তেজগাঁও একাডেমির ইয়াসিন আরাফাত, রিফাত আল ইমন (অনিক), তাসিন আহমেদ রনবি, রাব্বি হাসান, পারভেজ আহমেদ জয়। স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের রানা খান, সাইফুল ইসলাম শাওন ও মোহাম্মদ হৃদয়। আর তেজগাঁও ক্লাবের কর্মকর্তা রবিন।

জানা গেছে, গত সোমবার পিকেএসফ ১ নম্বর মাঠে হওয়া সুপার লিগের ম্যাচে তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমি ও স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের ক্রিকেটাররা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। পরে ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিসের টেকনিক্যাল কমিটি ঘটনার প্রমাণ সাপেক্ষে তাদের শাস্তি দেয়।

Header Ad

উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনগণের দুর্ভোগের মধ্যে উপদেষ্টাদের অযাচিত কার্যকলাপ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।

রিজভী বলেন, জনগণের দুর্ভোগ আগের মতোই রয়ে গেছে। অন্তর্বর্তী সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। উপদেষ্টারা চাকরিজীবীর মতো কাজ করছেন। তাদের কাজে বিপ্লবের গতিশীলতা নেই।

তিনি বলেন, বিদেশে বসে শেখ হাসিনা গুজব ছড়িয়ে দুর্বৃত্তদের উসকানি দিচ্ছে। ক্ষমতা নিশ্চিত করার জন্যই গত ১৫ বছর পুলিশ দিয়ে হত্যা ও নির্যাতন চালানো হয়েছে।

বিএনপির এই নেতা অভিযোগ করেন, কারাগারের সালমান এফ রহমান বহাল তবিয়তে রয়েছেন। সেখানে সে খুব তৎপরতা চালাচ্ছে।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এখনও বঞ্চিত হচ্ছে। আন্দোলনে ছিল এমন পরিচয়ে কিছু মানুষ সব পদ দখল করে নিচ্ছে।

এ সময় আন্দোলনে হতাহতদের মাসিক ভাতা ও ভরণপোষণের দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে বলেও জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব।

Header Ad

ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ

ছবি: সংগৃহীত

ভূমি এবং বেসামরিক বিমান, পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ জানিয়েছেন, ভারত বাংলাদেশিদের জন্য কবে থেকে ভিসা উন্মুক্ত করে দিবে, তা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার, এটা নিয়ে সরকারের কোনো বক্তব্য দেয়ার কিছু নেই।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) গাজীপুরের কালিয়াকৈরের সফিপুর নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্সের উদ্বোধন কালে এসব কথা বলেন তিনি।

হাসান আরিফ বলেন, দেশের পর্যটন বিকাশে তার মন্ত্রণালয় বিশদ পরিকল্পনা নিয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পরবর্তীতে সাংবাদিকদের জানানো হবে।

এ সময় তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের দানকৃত জমিতে গড়ে তোলা হবে হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। সমাজে অবস্থার কারণে বিভিন্নভাবে রোহিঙ্গাদের দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। ওয়ামী তাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি। তবে শিক্ষার পাশাপাশি যুব সমাজকে এগিয়ে নিতে ওয়ামি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। অন্যতম মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা উল্লেখ করে তিনি উপস্থিত সৌদি রাষ্ট্রদূতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান,ওয়ামী সচিবালয়ের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল প্রফেসর ড. আব্দুল হামিদ ইউসুফ আল মাজরু, ওয়ামী কার্যালয়ের বৈদেশিক অফিস ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ডিরেক্টর সাআ’দ আব্দুল্লাহ বিন জাবর ও ত্রাণ বিভাগের কর্মকর্তা আব্দুল মালেক আল আমের প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিন, জেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহামেদ, উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার দিল আফরোজ।

এর আগে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের পর ভ্রাতৃপ্রতিম বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্স ভবনে রয়েছে দ্বিতল বিশিষ্ট সুপরিসর মসজিদ, ১০০ জন এতিম শিশুর জন্য উন্নত মানসম্পন্ন আবাসন ব্যবস্থা, ১টি ক্যাডেট মাদ্রাসা, ১টি নুরানী ও হিফজ মাদরাসা, ১টি লাইব্রেরি হল, ১টি হলরুম ও কনফারেন্স রুম, তরুণ শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল লার্নিং জন্য একটি আইটি প্রশিক্ষণ সেন্টার ও ডাইনিং হল। এ ছাড়াও কমপ্লেক্স এর অবশিষ্ট পরিকল্পনার মধ্যে একটি হাসপাতাল, স্কুল, ভোকেশনাল সেন্টার, প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য ডরমিটরি ও প্লে গ্রাউন্ড নির্মাণের বিষয় তিনি উল্লেখ করেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ