বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভারতের গণতন্ত্র এবং বিজেপির শাসন

শুরু করেছিলেন মমতা ব্যানার্জি। ২০১১ সালে পশ্চিমবঙ্গে প্রথম ক্ষমতায় এসে কংগ্রেস ও বামফ্রন্টের বিধায়কদের ১০ থেকে ১৫ কোটি টাকায় কিনে নেন ও তার দল ভারী করেন। কেনার পদ্ধতি ছিল, স্থানীয় এসপি/ডিআইজিদের দিয়ে বিধায়কদের ডেকে তার কালীঘাটের বাড়িতে নিয়ে আসা হত। এই নাটকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তখনকার পশ্চিমবঙ্গের ডিরেক্টর জেনারেল অব পুলিশকে। মমতার এই কারসাজি ২০১৪ সালে দিল্লিতে এসে নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহরা অনুসরণ করতে শুরু করেন। প্রথম ধাক্কা তারা মারেন উত্তর পূর্ব ভারতের সাতটি রাজ্যে। রাজ্যগুলোতে কংগ্রেস জিতলেও সমস্ত বিধায়কদের তারা কিনে নেন।

১৮১৯ সালে ভারতের লোকসভা নির্বাচনে তারা সবাই কংগ্রেস দলের। প্রথমে তারা শুরু করে দক্ষিণের কর্ণাটক থেকে। কর্ণাটকে নির্বাচিত ১৯ জন কংগ্রেস প্রতিনিধিকে হাইজ্যাক করে চার্টারড ফ্লাইটে তুলে নিয়ে আসে মুম্বাইয়ে। তাদের সেখানে একটি পাঁচতারা হোটেলে ১৯ দিন রেখে দেওয়া হয়। কংগ্রেস থেকে এমন অভিযোগ করা হয়, ২৫ কোটি টাকা করে দিয়ে একেকজন নির্বাচিত বিধায়ককে কিনে নেওয়া হয়েছে।

কর্ণাটকের কংগ্রেস নেতারা মুম্বাইয়ে যে হোটেলে ছিলেন, সেখানে পৌঁছে যায় কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব। তারা এই বিধায়কদের ফিরিয়ে আনতে গিয়েছিলেন। মহারাষ্ট্রে তখন বিজেপির সরকার। আটক বিধায়কদের সঙ্গে কংগ্রেস নেতাদের মহারাষ্ট্রের পুলিশ দেখা করতে দেয়নি। বিজেপির সঙ্গে ওই বিধায়কদের লেনদেন শেষ হওয়ার পর তারা কর্ণাটকে ফিরে আসেন। ফিরে এসে তারা বিজেপিতে যোগ দেন। বিধান সভার আস্থা ভোটে কংগ্রেস হেরে যায় এবং বিজেপি সরকার গঠন করে।

এরপর হিন্দি বলয়ে মধ্যপ্রদেশ কংগ্রেস দুই বছর শাসন চালানোর পর ১৪/১৫ জন বিধায়ককে বিপুল অর্থের বিনিময়ে বিজেপিতে যোগ দিতে বাধ্য করা হয়। এরপর তারা হাত দেয় রাজস্থানে। কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী বিদ্রোহী বিধায়কদের দিল্লির একটি পাঁচতারা হোটেলে দেখা করে ফিরিয়ে নিয়ে যান।

এই লেখার সময় দেখা গেল মোদি মন্ত্রিসভার এক মন্ত্রী টেলিভিশনে বলেছেন, আমরা রাজস্থান ও ছাত্তিমগড় শিগগিরই কিনে নেব। এই দুটি রাজ্যে কংগ্রেসের সরকার বলছে, এই হলো নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গণতন্ত্রের ভিন্ন রূপ। ভারতের বিশিষ্ট আইনজীবী এবং রাজনীতিবিদরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় প্রতিদিন বলে যাচ্ছেন, ভারতের গণতন্ত্র এখন বিপন্ন। যে কোনো মুহূর্তে ভয়ংকর বিষ্ফোরণ ঘটতে পারে।

মোদি, অমিত শাহ ও তাদের দোসর মমতায় বিশ্বাস নেই। তারা এক নায়কতন্ত্রের বিশ্বাস করেন। সেই পথেই তারা এগুচ্ছেন। বিজেপি-আরএসএস এর একাধিক লক্ষ্যের মধ্যে দুটি গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার। সংখ্যাগরিষ্ঠতার জেরে তারা তা করিয়ে নিয়েছে। তাদের দ্বিতীয় উদ্দেশ্য হলো, হিন্দি, হিন্দু, হিন্দুত্ববাদ প্রতিষ্ঠা করা। সারাদেশে বিশেষ করে হিন্দি বলয়ে সর্বত্র হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে নানা কায়দায় বিভেদ সৃষ্টি করে চলছে।

বিধায়ক এবং সাংসদ কেনার আগেই তারা নির্বাচিত প্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে ভূরি ভূরি মিথ্যা দুর্নীতির অভিযোগ এনে তিনটি এজেন্সিকে কাজে লাগাচ্ছে। যেমন— সিবিআই, আয়কর বিভাগ এনফোর্সম্যান্ট ডাইরেক্টরেট। দল বদল করা হলেই তাদের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ কি করে যেন হাপিশ হয়ে যায়। যেমনটা পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে হয়েছে। একদা তৃণমূলের দুনম্বর নেতা মুকুল রায় এবং শুভেন্দু অধিকারীর ক্ষেত্রে। গত ১৫ দিনে মহারাষ্ট্রে কী ঘটেছে, একবার দেখা যাক।

মহারাষ্ট্রে জোট সরকার ছিল, বা এখনও আছে। শিবসেনা, এনডিপি এবং কংগ্রেসের। প্রায় আড়াই বছর আগে এই দুটি সরকার গঠিত হয়। তার নেতৃত্ব দেন মহারাষ্ট্রের স্ট্রংম্যান শারদ পাওয়ার।

বিদ্রোহী শিবসেনা বিধায়করা স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, হিন্দুত্ববাদ আসলে কি? খায় না মাথায় দেয়—তা তারা খুলে বলছেন না। সাধারণ মানুষের এখন পরিস্থিতি কি? সাধারণ মানুষ খেতে পরতে পারছেন না। প্রবল বন্যায় আসাম ও ত্রিপুরা বিপর্যস্ত হয়ে রয়েছে। শহরের পর শহর এখনও জলের তলায়। শিলচর, হাইলাকান্দির মতো শহর পুরোটাই একতলা বাড়ির সমান জল। সরকারি হিসেবেই এখনো পর্যন্ত প্রায় ২০০ মানুষ মারা গেছেন প্রবল বন্যায়। অনেক জায়গায় শ্মশান এবং কবরস্থানও জলের নিচে চলে যাওয়ায় মরদেহের সৎকার পর্যন্ত করা সম্ভব হচ্ছে না।

লেখক: ভারতের সিনিয়র সাংবাদিক

আরএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত