শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শিক্ষার্থীদের সুনাগরিক হিসেবে গড়তে পারিনি

সাম্প্রতিককালে আমরা দেখতে পাচ্ছি, শিক্ষকদের উপর আক্রমণ আসছে। বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্নভাবে আক্রমণগুলো হচ্ছে। আমরা দেখতে পেলাম নড়াইলে একজন শিক্ষককে গলায় জুতা পরিয়ে হাত জোর করা অবস্থায় তার কক্ষ থেকে বের করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেখানে প্রশাসনের মানুষ, বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষ, ছাত্র-শিক্ষকরা তো রয়েছেই, এই দৃশ্য দেখলে শিক্ষক হিসেবে অপমানিত বোধ করছি শুধু না, একজন মানুষ হিসেবেও লজ্জিতবোধ করছি। তারপর আশুলিয়াতে দেখা গেল, কতিপয় শিক্ষার্থী ক্রিকেট খেলার ব্যাট দিয়ে পিটিয়ে একজন শিক্ষককে হত্যা করেছে। তার আগেও আমরা দেখেছি, একজন শিক্ষককে কান ধরে উঠাবসা করা হচ্ছে। কিন্তু কেন এই ঘটনাগুলো ঘটছে? তার ভেতরে যাওয়াটা বোধ হয় খুব জরুরি হয়ে উঠেছে।

শিক্ষার্থীদের সঠিক শিক্ষা দেওয়া যাচ্ছে না বলে আমি মনে করি। একইসঙ্গে শিক্ষা প্রশাসনে যারা জড়িত আছে, তাদেরও কর্ম তৎপরতার অভাব আছে। ঘটনাগুলো ঘটে যাওয়ার পরে যে তৎপরতা, অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিদানের ক্ষেত্রে যথেষ্ট অবহেলা দেখা যায়। সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো যদি আমরা পর্যালোচনা করি, তাহলে বোঝা যায়, এই শিক্ষার্থীদের আমরা সঠিক মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারিনি। মানুষ হিসেবে যদি আমরা একজন শিক্ষার্থীদের গড়ে তুলতে না পারি, তাকে জিপিএ ৫দিয়ে যদি সফল মানুষ করে গড়ে তোলার যে অভিপ্রায় সেটি কিন্তু শেষ পর্যন্ত কাজে লাগে না। আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, অভিভাবকরা সব চায় তার সন্তান জিপিএ ৫ পাক। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো চায় শিক্ষার্থীরা জিপিএ ৫ পাক। এই সংখ্যাটি তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। এটি দিয়ে তারা তাদের সফলতা নির্ণয় করতে চায়। অভিভাবকরা দেখাতে চান তাদের সন্তানরা জিপিএ ৫ পাওয়া। জিপিএ ৫ হয়ে গেছে এখন সাফল্যের তারকা। অর্থাৎ সাফল্য বলতে জিপিএ ৫। এই জিনিসগুলো আগে ছিল না।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে যে শিক্ষাব্যবস্থা চালু করেছিলেন, সেটি ছিল প্রকৃত মানুষ গড়ার শিক্ষা। তিনি প্রাথমিক শিক্ষাকে জাতীয়করণ করলেন। প্রথম থেকে ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক একইসঙ্গে অবৈতনিক করলেন। যাতে করে প্রজাতন্ত্রের কোনো শিক্ষার্থী প্রাথমিকশিক্ষা থেকে বঞ্চিত না হয়। একইসঙ্গে এটিকে একমুখী করলেন এজন্য যে, আমাদের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে বলা আছে, বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের মূল উদ্দেশ্য একটি দেশ প্রতিষ্ঠা করা যার মূল ভিত্তি হবে— সাম্য মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায় বিচার। সাম্যবাদ সৃষ্টি করতে হলে, প্রজাতন্ত্রের সব শিশুর মধ্যে সমতাবোধ সৃষ্টি করতে হবে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পরে বঙ্গবন্ধুর যে শিক্ষানীতি সেটি বাস্তবায়ন করা গেল না এবং ১৯৭৫ থেকে ২০১০ অব্ধি এই শিক্ষানীতি ছাড়া শিক্ষা কার্যক্রম এগিয়ে গেছে।
আমি মনে করি, একটি দেশের শিক্ষা হচ্ছে সেই দেশের চোখ। মানুষের চোখ থাকে এবং সে যে কারণে এগিয়ে যায়, একটি দেশও সুশিক্ষার মধ্য দিয়েই এগিয়ে যায়।২০১০ সালে এসে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা যে শিক্ষানীতি দিয়েছেন, সেই শিক্ষনীতি আমরা বাস্তবায়ন করে চলেছি। মাঝখানে অনেকটা সময় চলে গেছে এবং সেসময় অনেক শিক্ষার্থীও বেরিয়ে গেছে। তাদের অধিকাংশই বিভিন্ন পেশায় এমনকি শিক্ষাকতা পেশায় আছে। একটি উদাহরণ দিয়ে যদি বলি, বুয়েটের মেধাবি ছাত্র আবরার তার মতোই মেধাবি সহপাঠীদের দ্বারা হত্যার স্বীকার হয়েছে। অনেক শিক্ষকও সেখানে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছিল বলতে হবে। এখন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক হত্যা এই ছাত্রছাত্রীরাই করছে।

এখন সমস্যা হচ্ছে আমরা সত্যিকারের মানুষ গড়ার জন্য যে শিক্ষাটি দরকার সেই শিক্ষাটি দিতে পারছি না। শিক্ষার্থীদের মধ্যে যদি মানবতাবোধ তৈরি করতে না পারি, তাহলে এটি একটি ব্যাধিতে পরিণত হবে। শিক্ষার্থীরা আজকে নিজের শিক্ষার্থী বন্ধুকে, নিজের শিক্ষককে মারছে, কাল তার পিতা মাতাকে মারবে। আমরা পত্রিকার পাতা খুললে এসবই দেখতে পাচ্ছি। যেটি দিনে দিনে একটি মারাত্মক ব্যাধিতে রূপ নিয়েছে । সুতরাং আমার মনে হয় আমাদের শিক্ষানীতির একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন দরকার হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া উত্তরণের কোনো পথ আমাদের জানা নেই।

লেখক: সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

আরএ

Header Ad
Header Ad

জাতীয় পার্টি কোনো সুবিধাবাদী দল নয়: জিএম কাদের

জাতীয় পার্টি (জাপা) কোনো সুবিধাবাদী দল নয় বলে দাবি করেছেন দলটির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। আজ শনিবার সকালে রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে আয়োজিত বর্ধিত সভায় তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমাদের নামে অনেক ধরনের অপপ্রচার করা হচ্ছে। কিছু মানুষ আমাদেরকে নানাভাবে হেনস্তা করার চেষ্টা করছেন। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন মাধ্যমে বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে জানাশোনা কথাকে তারা ভুলভাবে তুলে ধরছেন। তাদের কথা হলো- আমরা সুবিধাবাদী, সুবিধাভোগী।

জাপা চেয়ারম্যান বলেন, আমরা বলতে চাই জাতীয় পার্টির সিংহভাগ মানুষ সব সময় জনগণের পাশে ছিল। জনগণের স্বার্থে তারা সংগ্রাম করেছে। আগামীতেও তারা জনগণের পাশেই থাকবে।

 

Header Ad
Header Ad

প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে আইসিইউতে পরিচালক সৃজিত মুখার্জি

ছবি: সংগৃহীত

ওপার বাংলার জনপ্রিয় নির্মাতা সৃজিত মুখার্জিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গুরুতর সমস্যা নিয়ে শুক্রবার মধ্যরাতে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেয়া হয় তাকে। পরে চিকিৎসকরা তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণের জন্য আইসিইউতে নিয়ে যান।

পরিচালকের ঘনিষ্ঠ সুত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, গতকাল রাতে হঠাৎই শ্বাসকষ্ট শুরু হয় সৃজিতের। সেই সঙ্গে বুকে হালকা ব্যথাও অনুভব করছিলেন পরিচালক। এরপর রাত সাড়ে ১২ টার দিকে দ্রুত হাসপাতালে নেয়া হয় তাকে।

সেখানে রাতেই বেশ কিছু টেস্ট করানো হয়। শনিবার টেস্টের রিপোর্ট পাওয়ার কথা রয়েছে। আর তা দেখে চিকিৎসকেরা সিদ্ধান্ত নেবেন কতদিন পরিচালককে হাসপাতালে থাকতে হবে।

আরও পড়ুন: অন্তরঙ্গ দৃশ্যের আগে প্রেমিক ও পরিবারের অনুমতি নিয়েছিলেন কৌশানি। তবে হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, সৃজিতের শারীরিক অবস্থা আপাতত স্থিতিশীল।

সদ্যই লিমকা বুক অফ রেকর্ডসের তালিকায় স্থান দখল করেছে সৃজিতের ‘অতি উত্তম’। ইনস্টাগ্রামে গর্বের কথা শেয়ার করেছেন তিনি। তাছাড়া এই নির্মাতার নতুন সিনেমা ‘কিলবিল সোসাইটি’ মুক্তি পেয়েছে গত ১১ এপ্রিল।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণঅভ্যুত্থান যেন কোনোভাবেই ব্যর্থ না হয় : নাহিদ ইসলাম

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আমরা ৯০ গণঅভ্যুত্থানের কথা বইয়ে পড়েছি, কিন্তু যে আকাঙ্ক্ষায় জনগণ রাস্তায় নেমে আসে, সে আকাঙ্ক্ষাগুলো বিভিন্ন সময় আমরা দেখেছি, ব্যর্থ হয়েছে।

সেই ব্যর্থতার ফলেই ১৬ বছরের ফ্যাসিবাদের শাসন ব্যবস্থার প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছিল। তাই আমরা চাই, এবারের জুলাই গণঅভ্যুত্থান যেন কোনোভাবেই ব্যর্থ না হয়।

তিনি বলেন, জনগণের মধ্যে যে আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে, তা অবশ্যই পূরণ করতে হবে। এটা জাতির প্রতি আমাদের সবারই অঙ্গীকার।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপের সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন নাহিদ ইসলাম।

২০২৪ সালের জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থান আজকের বৈঠকে বসার প্রেক্ষাপট তৈরি করেছে উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, যে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ১৬ বছরের ফ্যাসিস্ট শাসককে পলায়ন করতে বাধ্য করেছিল বাংলাদেশের জনগণ। হাজারো মানুষের শাহাদাত বরণ ও আহত হওয়ার বিনিময়েই আজকের এই প্রেক্ষাপট।

তিনি বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ধারাবাহিকতায় একটি নতুন রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে এনসিপি। যে দলের প্রধান শক্তি ও ভিত্তির জায়গাটা হচ্ছে এই দেশের তরুণরা। সেই জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের যে বক্তব্য ছিল, আমরা ফ্যাসিবাদের বিলোপ ও একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা করতে চাই।

নাহিদ ইসলাম বলেন, এই গণঅভ্যুত্থান কেবল কোনো ব্যক্তির পরিবর্তন নয়, ক্ষমতা থেকে একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে বসানোর পরিকল্পনা ছিল না। বরং কীভাবে রাষ্ট্র কাঠামোর মৌলিক ও গুণগত পরিবর্তনের মাধ্যমে জনগণের অধিকার রক্ষা করবে, এরকম একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আকাঙ্ক্ষা ছিল।

এনসিপি সংস্কার বলতে মৌলিক সংস্কার বোঝানো হচ্ছে। নাহিদ আরও বলেন, যে সংস্কার করলে রাষ্ট্র কাঠামো গুণগত আমূল পরিবর্তন সম্ভব হবে। কারণ আমরা দেখেছি, বিগত সময়ে আমাদের সংবিধান থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর দলীয়করণ ঘটেছিল। আমাদের সংবিধানে এক ব্যক্তিকেন্দ্রিক কাঠামোর বীজ বপন ছিল। ফলে সেই রাষ্ট্র কাঠামোকে অক্ষুণ্ন রেখে যে ক্ষমতায় যাক, তার ভেতরেও ফ্যাসিবাদী প্রবণতা থাকবে, স্বৈরতান্ত্রিক হয়ে উঠার প্রবণতা থাকবে। সেই জায়গায় রাষ্ট্রের সংস্কার, সংবিধান, প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা, বিচার ব্যবস্থা, নির্বাচন ব্যবস্থা ইত্যাদি বিষয়ে আমরা এনসিপি বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছি।

তিনি বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে যে সুপারিশ আমাদের কাছে পাঠানো হয়েছে, সেগুলোতে আমরা আমাদের মতামত দিয়েছি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে আমরা একমত হয়েছি। যে সব জায়গায় আমরা আংশিক একমত বা দ্বিমত হয়েছি, সেখানে আমরা আমাদের সুপারিশ সংক্ষিপ্তভাবে দিয়েছি। আজকে হয়তো আমরা বিস্তারিত আলোচনার সুযোগ পাবো। সেই সুযোগ করে দেওয়ার জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

এনসিপির ভাবনার কথা উল্লেখ করে দলটির আহ্বায়ক বলেন, এইবার যে সুযোগ তৈরি হয়েছে আমাদের জাতির সামনে, জাতীয় ঐকমত্য প্রয়োজন, জুলাই সনদ প্রয়োজন। জাতির সামনে আমাদের সবাই সেই অঙ্গীকার রাখতে হবে যেন আরেকটি স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থা, আরেকটি ফ্যাসিবাদ বাংলাদেশে আসবে তার সব রাস্তা আমরা বন্ধ করে সামনের দিকে এগিয়ে যাবো। একটি গণতান্ত্রিক সংবিধান ও রাষ্ট্র কাঠামো তৈরিতে আমরা সবাই যার যার জায়গা থেকে কাজ করবো।

বৈঠকে আরও উপস্থিত আছেন এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, নাসিরুদ্দীন পাটোয়ারী, হাসনাত আব্দুল্লাহ, শামান্তা শারমীন, নাহিদা সারওয়ার নিভা, জাবেদ রাসিন এবং সারোয়ার তুষার।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জাতীয় পার্টি কোনো সুবিধাবাদী দল নয়: জিএম কাদের
প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে আইসিইউতে পরিচালক সৃজিত মুখার্জি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান যেন কোনোভাবেই ব্যর্থ না হয় : নাহিদ ইসলাম
আ.লীগের মিছিল ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর সেই শিশু সেহেরিশের লাশ উদ্ধার
আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কাজ করছে সরকার
লাল কাপড়ে ঢাকা হবে দেশের সব পলিটেকনিকের ফটক
৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ
ফয়জুল করীমকে বরিশালের মেয়র ঘোষণার দাবি
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি যুবক নিহত
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আটক
বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা, শিশুসহ একই পরিবারের ১৩ জন নিহত
ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের
১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান, ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি