বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শিক্ষার্থীদের সুনাগরিক হিসেবে গড়তে পারিনি

সাম্প্রতিককালে আমরা দেখতে পাচ্ছি, শিক্ষকদের উপর আক্রমণ আসছে। বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্নভাবে আক্রমণগুলো হচ্ছে। আমরা দেখতে পেলাম নড়াইলে একজন শিক্ষককে গলায় জুতা পরিয়ে হাত জোর করা অবস্থায় তার কক্ষ থেকে বের করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেখানে প্রশাসনের মানুষ, বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষ, ছাত্র-শিক্ষকরা তো রয়েছেই, এই দৃশ্য দেখলে শিক্ষক হিসেবে অপমানিত বোধ করছি শুধু না, একজন মানুষ হিসেবেও লজ্জিতবোধ করছি। তারপর আশুলিয়াতে দেখা গেল, কতিপয় শিক্ষার্থী ক্রিকেট খেলার ব্যাট দিয়ে পিটিয়ে একজন শিক্ষককে হত্যা করেছে। তার আগেও আমরা দেখেছি, একজন শিক্ষককে কান ধরে উঠাবসা করা হচ্ছে। কিন্তু কেন এই ঘটনাগুলো ঘটছে? তার ভেতরে যাওয়াটা বোধ হয় খুব জরুরি হয়ে উঠেছে।

শিক্ষার্থীদের সঠিক শিক্ষা দেওয়া যাচ্ছে না বলে আমি মনে করি। একইসঙ্গে শিক্ষা প্রশাসনে যারা জড়িত আছে, তাদেরও কর্ম তৎপরতার অভাব আছে। ঘটনাগুলো ঘটে যাওয়ার পরে যে তৎপরতা, অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিদানের ক্ষেত্রে যথেষ্ট অবহেলা দেখা যায়। সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো যদি আমরা পর্যালোচনা করি, তাহলে বোঝা যায়, এই শিক্ষার্থীদের আমরা সঠিক মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারিনি। মানুষ হিসেবে যদি আমরা একজন শিক্ষার্থীদের গড়ে তুলতে না পারি, তাকে জিপিএ ৫দিয়ে যদি সফল মানুষ করে গড়ে তোলার যে অভিপ্রায় সেটি কিন্তু শেষ পর্যন্ত কাজে লাগে না। আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, অভিভাবকরা সব চায় তার সন্তান জিপিএ ৫ পাক। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো চায় শিক্ষার্থীরা জিপিএ ৫ পাক। এই সংখ্যাটি তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। এটি দিয়ে তারা তাদের সফলতা নির্ণয় করতে চায়। অভিভাবকরা দেখাতে চান তাদের সন্তানরা জিপিএ ৫ পাওয়া। জিপিএ ৫ হয়ে গেছে এখন সাফল্যের তারকা। অর্থাৎ সাফল্য বলতে জিপিএ ৫। এই জিনিসগুলো আগে ছিল না।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে যে শিক্ষাব্যবস্থা চালু করেছিলেন, সেটি ছিল প্রকৃত মানুষ গড়ার শিক্ষা। তিনি প্রাথমিক শিক্ষাকে জাতীয়করণ করলেন। প্রথম থেকে ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক একইসঙ্গে অবৈতনিক করলেন। যাতে করে প্রজাতন্ত্রের কোনো শিক্ষার্থী প্রাথমিকশিক্ষা থেকে বঞ্চিত না হয়। একইসঙ্গে এটিকে একমুখী করলেন এজন্য যে, আমাদের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে বলা আছে, বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের মূল উদ্দেশ্য একটি দেশ প্রতিষ্ঠা করা যার মূল ভিত্তি হবে— সাম্য মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায় বিচার। সাম্যবাদ সৃষ্টি করতে হলে, প্রজাতন্ত্রের সব শিশুর মধ্যে সমতাবোধ সৃষ্টি করতে হবে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পরে বঙ্গবন্ধুর যে শিক্ষানীতি সেটি বাস্তবায়ন করা গেল না এবং ১৯৭৫ থেকে ২০১০ অব্ধি এই শিক্ষানীতি ছাড়া শিক্ষা কার্যক্রম এগিয়ে গেছে।
আমি মনে করি, একটি দেশের শিক্ষা হচ্ছে সেই দেশের চোখ। মানুষের চোখ থাকে এবং সে যে কারণে এগিয়ে যায়, একটি দেশও সুশিক্ষার মধ্য দিয়েই এগিয়ে যায়।২০১০ সালে এসে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা যে শিক্ষানীতি দিয়েছেন, সেই শিক্ষনীতি আমরা বাস্তবায়ন করে চলেছি। মাঝখানে অনেকটা সময় চলে গেছে এবং সেসময় অনেক শিক্ষার্থীও বেরিয়ে গেছে। তাদের অধিকাংশই বিভিন্ন পেশায় এমনকি শিক্ষাকতা পেশায় আছে। একটি উদাহরণ দিয়ে যদি বলি, বুয়েটের মেধাবি ছাত্র আবরার তার মতোই মেধাবি সহপাঠীদের দ্বারা হত্যার স্বীকার হয়েছে। অনেক শিক্ষকও সেখানে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছিল বলতে হবে। এখন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক হত্যা এই ছাত্রছাত্রীরাই করছে।

এখন সমস্যা হচ্ছে আমরা সত্যিকারের মানুষ গড়ার জন্য যে শিক্ষাটি দরকার সেই শিক্ষাটি দিতে পারছি না। শিক্ষার্থীদের মধ্যে যদি মানবতাবোধ তৈরি করতে না পারি, তাহলে এটি একটি ব্যাধিতে পরিণত হবে। শিক্ষার্থীরা আজকে নিজের শিক্ষার্থী বন্ধুকে, নিজের শিক্ষককে মারছে, কাল তার পিতা মাতাকে মারবে। আমরা পত্রিকার পাতা খুললে এসবই দেখতে পাচ্ছি। যেটি দিনে দিনে একটি মারাত্মক ব্যাধিতে রূপ নিয়েছে । সুতরাং আমার মনে হয় আমাদের শিক্ষানীতির একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন দরকার হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া উত্তরণের কোনো পথ আমাদের জানা নেই।

লেখক: সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

আরএ

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত