রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মুদ্রাস্ফীতির পরিবেশে আছি আমরা

বৈশ্বিক বাজারে একটি মুদ্রাস্ফীতির পরিবেশে আছি আমরা। জিনিসপত্রের আমদানি মূল্য বেড়ে যাচ্ছে, টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে, একই সঙ্গে দাম বাড়ছে আমদানিকৃত পণ্যের। আমদানিকৃত পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে দেশীয় একইধরনের যেসব পণ্য সেগুলোরও কিন্তু দাম বাড়ছে। ব্যবসায়ীরা দাম বাড়াচ্ছেন কারণ তাদেরও জীবনধারণ করতে হয়, বিশেষ করে খুচরা ব্যবসায়ীরা বাড়তি মুনাফার জন্য জিনিসপত্রের দাম বাড়ান। যার ফলে ট্যাক্সও বাড়ছে। আমদানিমূল্য যেহেতু বাড়ে টাকায়, কাজেই সেদিক থেকে স্বাভাবিকভাবেই ট্যাক্সও বাড়ে। জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদনের খরচও বেড়েছে। কাজেই বিদ্যুতের দাম বাড়াতে হবে, নয়তো ঘাটতি তৈরি হবে। এভাবেই কিন্তু চক্রাকারে দাম বেড়ে যায় পণ্যের।

আমার ব্যক্তিগত মতামত একইসঙ্গে ক্যাবের যেটি বিষয়, এখন জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ, গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি এমনকি পানির মূল্য বৃদ্ধি করা কোনোভাবেই সংগত হবে না। যদি সরবরাহকৃত এ সব পণ্যের দাম বাড়াতে হয়, তাহলে তার প্রভাব অন্যান্য পণ্যের উপর পড়বে। দেশের রপ্তানি বাণিজ্য ব্যাহত হবে এবং জীবনযাত্রার ব্যয় অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাবে। কাজেই আমি বলব, এখন মূল্যবৃদ্ধির সময় নয়। এজন্য আরও অপেক্ষা করতে হবে আমাদের। সরকারকে ভর্তুকি দিয়ে হোক, ভর্তুকি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সরকারি বিভিন্ন সংস্থায় যে অপচয় হয়, অব্যবস্থাপনার জন্যে, দুর্নীতির জন্যে, অদক্ষতার জন্য, এবং অবশ্যই ভুল সিদ্ধান্তের জন্য। সেদিকে সূক্ষ্ম মনিটরিং অথবা নজরদারি থাকতে হবে। যেমন বিদ্যুৎখাতে রেন্টাল এবং কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবহার করে বিদ্যুতের দামটি বেশি পড়ে। তাই সাশ্রয়ী উপায় অবলম্বন করে, ভর্তুকির পরিমাণ কমাতে হবে এবং কোনো অবস্থাতেই এ সব পণ্যের মূল্য বাড়ানো সঠিক হবে না।

নিত্যপ্রয়োজনীয় যেকোনো জিনিসের দাম সহনশীল রাখার উদ্দেশ্য হলো, সরবরাহ পরিস্থিতির উন্নয়ন। তবে কেউ যদি সরবরাহ বিঘ্নিত করার জন্য অপচেষ্টা করে, দ্রব্য সামগ্রী মজুদ করে, পণ্য পরিবহনে বাধার সৃষ্টি করে, তাদের আইনের আওতায় আনা উচিত। কোনো অবস্থাতেই সাপ্লাই চেঞ্জ যেন ব্যাহত না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। মনিটরিং ব্যবস্থা অনেক বেশি জোরদার করতে হবে।

মানুষ আসলে শান্তিতে নেই। সেটি আমরা আজ হাড়ে হাড়ে বুঝতে পারছি। বিশেষ করে নিম্নবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত যাদের আয় খুবই সীমিত অথবা নির্দিস্ট আয়, তাদের জন্য খুব সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়।

সীমিত আয় দিয়ে তাদের জীবনযাত্রা সুস্থভাবে পরিচালনা করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। আমার মতো যারা অবসরপ্রাপ্ত তারা সবচেয়ে অসহায় অবস্থায় আছে। এই অবস্থার পরিবর্তন দরকার।

সরকারকে আরও বেশি জনবান্ধবমূলক পলিসি তৈরি করতে হবে। কোথায় কোথায় ঘাটতি আছে সেদিকে খেয়াল দিতে হবে। মনিটরিং করে যেখানে সমস্যা দেখা যাবে, সেগুলোর আশু সমাধান করতে হবে। কোথাও অন্যায় অনাচার হচ্ছে জানতে পারলে কঠোরভাবে আইনগত পদক্ষেপ নিতে হবে এবং শাস্তির আওতায় আনতে হবে। জনমত তৈরি করতে হবে।

কাজেই আমি বলব, শুধু বিদ্যুতের ক্ষেত্রে নয়, কোনো ক্ষেত্রেই দাম বৃদ্ধি সুফল বয়ে আনবে না। বরং এতে করে অসামঞ্জস্যতা আরও বেড়ে যাবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। কোভিড পরবর্তী সময়ে মানুষ এমনটিতেই সংকটের মধ্য দিয়ে দিনাতিপাত করছে। ভর্তুকি দিয়ে হলেও জনগণের দিকটি সরকারকে আগে দেখতে হবে। কাজেই আমার মনে হয়, শুধুমাত্র বিদ্যুৎ নয়, কোনো কিছুরই দাম বাড়ানোর সঠিক সময় এটি নয়। কাজেই দাম বাড়িয়ে নয় বরং পলিসির পরিবর্তন করে সমাধানের নতুন পথ আমদের খুঁজে বের করতে হবে।
লেখক: সভাপতি, ক্যাব

আরএ/

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা

ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীরের পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার পর ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। এ হামলার জন্য ইসলামাবাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে নয়া দিল্লি সিন্ধু নদী পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিতসহ একাধিক কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

এর প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান গত বৃহস্পতিবার ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও চুক্তি স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেয়। পাশাপাশি, ভারতীয় বিমানের জন্য নিজেদের আকাশসীমাও বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দেয় ইসলামাবাদ। এমন তথ্য জানিয়েছে দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে পাকিস্তান বিজনেস ফোরামের (পিবিএফ) কর্মকর্তারা জানান, পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধ হওয়ার ফলে ভারত বছরে প্রায় ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। পিবিএফের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ভারত পাকিস্তানে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে, যেখানে একই সময়ে পাকিস্তান থেকে ভারতের আমদানি ছিল মাত্র ৪.২ মিলিয়ন ডলার।

এছাড়াও, পাকিস্তানের মাধ্যমে আফগানিস্তানে প্রবেশ করা ভারতীয় পণ্যের পরিমাণ ছিল প্রায় ৬৪০ মিলিয়ন ডলার। এই নিষেধাজ্ঞার ফলে সেই বাণিজ্যেও বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটবে, যার ফলে ভারতের আর্থিক ক্ষতি আরও বাড়বে বলে সতর্ক করেছে পিবিএফ।

পাকিস্তান বিজনেস ফোরামের সভাপতি খাওয়া মেহবুব উর রহমান বলেন, "পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনীকে সমর্থন জানিয়ে ভারতের অগ্রহণযোগ্য প্ররোচনার বিরুদ্ধে আমাদের জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।" তিনি আরও বলেন, "ভারত বারবার পাকিস্তানকে দোষারোপের পুরনো অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না, যা আমাদের ধৈর্যের সীমা ছাড়িয়ে গেছে।"

পিবিএফের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আমনা মুনাওয়ার আয়ান পাহেলগাম হামলার পর ভারতের আনিত অভিযোগগুলোকে ‘অবিচারপূর্ণ মিথ্যা’ বলে অভিহিত করেছেন এবং ভারতের কাশ্মীর নীতির তীব্র সমালোচনা করেছেন।

ফোরামের চিফ অর্গানাইজার আহমদ জাওয়াদ বলেন, "ভারতের সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিতের সিদ্ধান্ত অবৈধ এবং এটি দক্ষিণ এশিয়ার শান্তির জন্য মারাত্মক হুমকি।" তিনি আরও উল্লেখ করেন, "পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সমতার ভিত্তিতে সমাধান না হওয়া পর্যন্ত ভারত-পাকিস্তান বাণিজ্য বন্ধ রাখা উচিত।"

পাকিস্তান বিজনেস ফোরাম দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছে এবং একইসঙ্গে ভারতের আগ্রাসী নীতির বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা। ছবি: সংগৃহীত

চারদিনের কাতার সফর শেষে ইতালিতে পোপ ফ্রান্সিসের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে দেশের পথে রওনা হয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রোববার (২৭ এপ্রিল) বাংলাদেশ সময় দুপুর ১টায় তিনি ইতালির রোম ত্যাগ করেন।

রোম সফরকালে ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ভ্যাটিকান সিটির প্রভাবশালী দুই কার্ডিনাল—সিলভানো মারিয়া টমাসি ও জ্যাকব কুভাকাদ। বৈঠকে তারা ভূ-রাজনৈতিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা করেন এবং বিশেষভাবে পোপ ফ্রান্সিস ও ড. ইউনূসের মানবকল্যাণমুখী কর্মকাণ্ড নিয়ে কথা বলেন।

কার্ডিনালরা প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিসকে ইউনূসের একজন “ঘনিষ্ঠ বন্ধু” বলে উল্লেখ করেন এবং বলেন, দু’জনই বিশ্বজুড়ে দারিদ্র্য বিমোচনে কাজ করেছেন। তারা ড. ইউনূসের অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, “আপনি যেমন দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন, পোপ ফ্রান্সিসও তা-ই করেছেন নিজের পথ থেকে।”

শনিবার রোমের ব্যাসিলিকা অব সেন্ট মেরিতে পোপ ফ্রান্সিসকে সমাহিত করা হয়। এরপরই কার্ডিনালদের সঙ্গে ড. ইউনূসের পৃথক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জানা গেছে, আগামী সপ্তাহেই ভ্যাটিকান সিটিতে নতুন পোপ নির্বাচনের জন্য কার্ডিনালদের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে এই দুই কার্ডিনাল নিজরাও সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বিবেচিত।

Header Ad
Header Ad

রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ

আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেছেন, ‘আমাদের রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে। এজন্য চেয়ারটি সংস্কার করা প্রয়োজন। এখন সময় এসেছে ঘুণপোকা ধরা চেয়ারটি পরিবর্তন করার।’

শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় চুয়াডাঙ্গা জেলা এবি পার্টি আয়োজিত মতবিনিময় ও আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিষয়ে তিনি বলেন, ‘প্রফেসর ইউনুস যদি এই সময়টাতে হাল না ধরতেন, ২২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পাচার হওয়া বাংলাদেশে দুর্ভিক্ষ হতে পারতো এবং আওয়ামী লীগের দাবি অনুযায়ী ক্ষমতা হারানোর পর তাদের লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মী মারা যেতে পারতো। এসবের কিছুই হয়নি।’ 

মতবিনিময় ও আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন এবি পার্টি চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার আহ্বায়ক আলমগীর হোসেন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন এবি পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল মামুন রানা।

সভায় বক্তারা বলেন, এবি পার্টি জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে এবং আগামী দিনের রাজনীতিতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। এসময় দলকে তৃণমূল পর্যন্ত আরও সংগঠিত ও শক্তিশালী করতে সদস্যদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানানো হয়।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ব্যারিস্টার ফুয়াদ বলেন, ‘বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন ইউনুস সরকার কিছু সম্ভাবনাময় অগ্রগতি দেখিয়েছে। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা এখন বাংলাদেশের প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছে। রেমিটেন্সের গতি বেড়েছে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক।

তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার চাইলে জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হতে পারে। এতে নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা যাচাই হয়ে যাবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ
এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক
ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সিন্ধুর পানি ছাড়ল ভারত, হঠাৎ বন্যায় ডুবলো পাকিস্তানের কাশ্মীর
রিয়ালের হৃদয়ভাঙা রাত, কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা