শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মানুষ গড়ার কারিগর একটি ভাল বই

বই আমাদের জীবনে সার্বজনীন একটি শব্দ। শব্দটির সাথে আমরা যেমন পরিচিত তেমনি বস্তুটির সাথেও আমরা পরিচিত। প্রতিটি ঘরে ঘরে সবাই আমরা বইয়ের সাথে পরিচিত। তবে প্রকৃত বিষয় হলো, বইয়ের অনেক রকম প্রকারভেদ আছে। সেই প্রকারভেদের মধ্যে কিছু বই আছে, যা পড়ে উত্তীর্ণ হওয়া যায়। কিছু বই আছে পড়ে নিজেদের সমৃদ্ধ করা যায়। কিছু বই পড়ে নিজেকে গড়ে তোলা যায়। অর্থাৎ নিজেকে সমৃদ্ধ করা, নিজের মনের ক্ষুধা নিবারণ করা এবং নিজেকে গড়ে তোলা। এটির জন্য যে বইয়ের দরকার, সেই প্রকারের বইগুলি আমাদের দেশে খুবই প্রয়োজন। শুধু প্রয়োজন বললে ভুল হবে, সেই বইয়ের পাঠক আমাদের খুবই প্রয়োজন। তবে দুঃখজনকভাবে সত্যি হলো, সেই ধরণের বই এবং বইয়ের পাঠক আমাদের দেশে সন্তোষজনক নয়। যেদিন এ ধরণের বই এবং বইয়ের পাঠক আমাদের দেশে সন্তোষজনক হবে, সেদিন কিন্তু আমাদের সামাজিক, বৈশ্বিক, নৈতিক অর্থাৎ সামগ্রিক উন্নতির জন্য আমাদের আর কোন আক্ষেপ করতে হবে না। সেটি ধারাবাহিকভাবেই এগিয়ে যাবে। আমার মনে হয়, বর্তমানে আমাদের ভিতর যে ডিজিটাল আগ্রাসী, পুরো দেশে বা পুরো বিশ্বে বিরাজ করছে, এতে এরকম হার্ড কপি, সৃজনশীল মানুষ গড়ার কারিগর যে বই, সেই বইয়ের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্যই আমাদের লড়াইয়ের মুখোমুখি হওয়া দরকার। সেজন্য আমাদের অনেক বেশি পরিশ্রম করতে হবে।

একটি বিষয় আমি বলতে চাই যে, আন্তর্জাতিকভাবে বইয়ের যে ক্ষেত্রটি সেখানে আমরা সেভাবে পৌঁছাতে পারিনি। আগে আমাকে প্রতিযোগিতার মাঠে যেতে হবে। তারপরে প্রতিযোগিতার মাঠে আমি কতটা এগিয়ে, কতটা পিছিয়ে আছি, সেটি বুঝতে পারবো। এখনও প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে পৌঁছানোর মতো অবস্থায় আমরা আসিনি এবং সেটির জন্য যে প্রস্তুতি দরকার, সেই প্রস্তুতি আমরা আসলেই কতটুকু ভালভাবে নিচ্ছি অথবা সেই সুযোগ আমাদের হচ্ছে, সেটিও প্রশ্নের ব্যাপার।

বই শব্দটির সাথে প্রাথমিকভাবে দুটি জিনিস দরকার। একটি হচ্ছে বইয়ের ভিতরের কনটেন্ট। অন্যটি হলো, বাইরের খোলশ বা প্রোডাকশন। প্রোডাকশন হচ্ছে প্রকাশকের ব্যাপার। সেই প্রোডাকশনের মান উন্নয়ন এবং কোন ধরণের মানের অর্থাৎ মাঝারি অথবা তার চেয়ে বেশি বা কম, সেটি নির্ভর করে খরচের উপর। ব্যয় বৃদ্ধি করে প্রোডাকশন উন্নত করা যায়। সেটি আমরা আন্তর্জাতিক বইকে অনুসরণ করে আমরা করতে পারি বা করার চেস্টা করতে পারি।

বইয়ের ভিতরের কনটেন্ট যেটি অর্থাৎ লেখা, সেটি সম্পূর্ণভাবেই লেখকের মেধা অথবা অনুভূতির ব্যপার। এই বিষয়টি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পৌঁছেছে কিনা, সেটি যাচাই করার সুযোগই আমাদের হয় নাই অথবা কম হয়েছে। আন্তর্জাতিকভাবে বইকে সকলের কাছে পৌঁছাতে হলে, আমাদের যে জিনিসটি লাগবে সেটি হচ্ছে ভাল অনুবাদ। বিভিন্ন ভাষায় ভাল অনুবাদ। ভালভাবে অনুবাদ করে সেই দেশ থেকে বইটি যদি প্রকাশ করা যায়, কিংবা আমাদের দেশ থেকে প্রকাশিত হলেও সেটি যদি সেই প্রকাশকের বিভিন্ন দেশে প্রকাশ করার সুযোগ থাকে, তখনই আসলে পরীক্ষা ক্ষেত্রটি তৈরি হবে। তখনই আমরা বুঝতে পারবো আন্তর্জাতিক অঙ্গনের পাঠকরা সেটি পড়তে পারছে কি না, ভাল বলছে কি ভাল বলছে না। দুর্ভাগ্যজনক সত্য হলো, সেটুকু অব্ধি আমরা এখনও যেতে পারি নি। গেলেও সেটি একেবারেই নগন্য।

আমরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বই ছড়িয়ে দিতেও চেস্টা করছি, শুধুমাত্র বাংলা ভাষাভাষী, বাংলা অধ্যুষিত এলাকায়, বাংগালি পাঠকদের জন্য। বই ছড়িয়ে পড়লেও পাঠকরা এক জায়গাতেই রয়ে গিয়েছে। সেটি হচ্ছে সবাই বাঙ্গালি পাঠক। ভিন্ন ভাষাভাষির পাঠকদের মধ্যে আমরা আমাদের বই এখনও সেভাবে ছড়াতে পারছি না।

তবে আমাদের সবসময়ই আশাবাদী থাকতে হবে এবং সেই লক্ষ্য অর্জনে প্রচেস্টা অব্যাহত রাখতে হবে। বই দিবসে সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।

 

লেখক: বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সভাপতি

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত