শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

কৃষকের আশার আলো ‘সমলয়’ পদ্ধতির চাষ

ধান চাষে কৃষকদের অতিরিক্ত খরচ, শ্রমিক সংকট নিরসন ও সময় অপচয়রোধে সরকারিভাবে কৃষি প্রণোদনার আওতায় টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার ও ধনবাড়ী উপজেলায় ‘সমলয়’ চাষ পদ্ধতিতে বীজতলা ও ধানের চারা রোপণে ব্যবহার করা হচ্ছে আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতি। ফলে কৃষিতে এক নতুন দুয়ার খুলছে। কৃষিতে যেমন নতুন আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহারে হচ্ছে সাশ্রয়ী, অন্যদিকে এই সমলয় পদ্ধতিতে ধানের বীজতলায় বপনে কৃষকদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।

প্রচলিত রীতিতে সাধারণভাবে বীজতলা তৈরি ও চারা রোপণ না করে কৃষিতে আধুনিক যন্ত্রের সাহায্যে প্লাস্টিকের ফ্রেম বা ট্রে-তে লাগানো হয়েছে ধানের বীজ। এতে ২০-২৫ দিনের মধ্যে চারা গজাবে। রাসায়নিক সার ব্যবহার না করে শুধু সামান্য পরিমাণে জৈব সার ব্যবহারে খরচ হচ্ছে না। এর ফলে বীজতলা থেকে ধানের চারা উত্তোলন, চারা লাগানো, ফসল মাড়াই ও সবই এক সময়ে একযোগে করা যাবে। এ জাতের ধানের জীবনকাল ১৪০-১৪৫ দিন।

সর্বাধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারে উচ্চ ফলনশীল একই জাত ব্যবহার, ট্রে-তে বীজ বপন, কম বয়সের চারা রোপণ, চারা রোপণে রাইচ ট্রান্সপ্লান্টার ব্যবহার, সুষম সার ব্যবহার, ধান কর্তনে কম্বাইন হারভেস্টার ব্যবহার করে উৎপাদন বাড়ানো, উৎপাদন খরচ সাশ্রয় করা ও কৃষি যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে ভরা মৌসুমে ধান কর্তনকালে কৃষি শ্রমিকের সংকটের সমাধান সমলয় চাষাবাদে হবে বলে জানিয়েছেন কৃষি বিভাগের সংশ্লিষ্টরা।

দেলদুয়ার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বারপাখিয়া ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. রাজীবুল হাসান মল্লিক বলেন, কৃষিকে আধুনিক ও লাভজনক করতে টেকসই যান্ত্রিকীকরণে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বর্তমান সরকার। যার একটি হচ্ছে সমলয় পদ্ধতি। একটি মাঠে কৃষকরা একসঙ্গে একই জাতের ধান একই সময়ে যন্ত্রের মাধ্যমে রোপণ করতে পারবেন। এ পদ্ধতিতে বীজতলা তৈরি, চারা রোপণ ও ধান কর্তন সবই হবে যন্ত্রের মাধ্যমে।

তিনি আরও বলেন, সমলয় পদ্ধতিতে চারা তৈরি করা হয় ও ট্রে-তে চারা উৎপাদনে জমির অপচয়ও কম। রাইস ট্রান্সপ্লেন্টার দিয়ে চারা একই গভীরতায় সমানভাবে লাগানো যায়। ফলে ফলনও বাড়বে। একসঙ্গে রোপণ করায় ধান একসঙ্গে পাকবে ও কৃষকরা একসঙ্গে ধান ঘরেও তুলতে পারবেন। এ বছর ৪০ শতক জমিতে সাড়ে ৪ হাজার ট্রে-তে প্রথমবারের মতো ৮০ জন কৃষকের ১৫০ বিঘা জমিতে ধান রোপণের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।

উপজেলার সদর ইউনিয়নের বারপাখিয়া ব্লকের রমজান আলীসহ অন্যান্য কৃষকরা জানান, বোরো ধান চাষাবাদে এর আগে কখনো আধুনিক যন্ত্রের মাধ্যমে ট্রে-তে ধান-চারা উৎপাদন করা হয়নি। প্রথমবারের মতো এমন সমলয় পদ্ধিতে ধানের বীজতলা করেছি। কোনো রাসায়নিক সার ব্যবহার হচ্ছে না। কৃষি অফিসের সার্বিক সহযোগিতায় ট্রে-তে বীজ বপন ও চারা উৎপাদন হচ্ছে। তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী ধানের চারা রোপণের ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

এদিকে জেলার ধনবাড়ী উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে এ উপজেলায় ১০ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। আধুনিক কৃষিযন্ত্রের মাধ্যমে বোরো ধানের অধিক ফলন বাড়াতে ৮০ শতক জমিতে ট্রে-পদ্ধতিতে ১৫০ জন উপকারভোগী চাষি ১০০ একর জমিতে এ আধুনিক পদ্ধতিতে ধানের চারা রোপণ করেছেন। এ লক্ষ্যে কৃষি অফিস থেকে প্রায় সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।

দেলদুয়ার উপজেলা অতিরিক্ত কৃষি অফিসার এস এম রাশেদুল হাসান জানান, প্রচলিত রীতিতে বীজতলা তৈরি না করে জমি ও অপচয়রোধে কৃষি যান্ত্রিকীকরণের যুগোপযোগী পদ্ধতি হচ্ছে সমলয় চাষ। স্বল্প জমিতে প্লাস্টিকের ফ্রেমে বা ট্রে-তে লাগানো যায় ধানের বীজ। মাত্র ২০-২৫ দিনের মধ্যে চারা হবে। তারপর রাইস ট্রান্সপ্ল্যান্টারের মাধ্যমে ধানের চারা রোপণ করা হবে। একটা ট্রান্সপ্ল্যান্টার ঘণ্টায় এক একর জমিতে চারা লাগাতে পারে।

তিনি আরও জানান, স্বল্প জমিতে অধিক ধান উৎপাদনের লক্ষ্যে কৃষি মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় কৃষিতে উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে সমলয় পদ্ধতিতে বোরো ধানের বীজতলা ও চাষাবাদের প্রস্তুতি নেওয়া হয়। এর মধ্যে সরকারিভাবে কৃষি প্রণোদনা কার্যক্রমের আওতায় কৃষকরা নতুন মাত্রায় ট্রে-তে বীজ বপন করেছে এবং অনেক ট্রে-পদ্ধতির চারা রোপণের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এতে কৃষকের উৎপাদন খরচ ও শ্রমিক সংকট দূর হবে এবং কৃষকরা আরও অধিক লাভবান হবে।

এসজি

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন