বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

হিলিতে গোড়াপচা রোগে ঝরে পড়ছে পান

দিনাজপুরের সীমান্তবর্তী এলাকা হিলিতে পানের বরজে দেখা দিয়েছে গোড়াপচা রোগ। গাছের গোড়ায় পচন ধরে গাছ মরে ঝরে পড়ছে সব পান। পানের পাতাতেও পচন দেখা দিয়েছে। ওষধু দিয়ে কাজ না হওয়ায় লোকসানের মুখে পড়েছেন চাষিরা। উপায় না পেয়ে অনেকে পানের বরজ উঠিয়ে দেওয়া কথা ভাবছেন।

শষ্যভাণ্ডারখ্যাত দিনাজপুরের হিলিতে লাভজনক হওয়ায় দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠে পান চাষ। সীমান্তবর্তী ঘাসুরিয়া, ঘনশ্যামপুর ও মাধবপাড়া এলাকা পুরোপুরি এখন পান চাষাবাদের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। বিভিন্ন ব্যাংক বা এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে লাভের আশায় অনেক বেকার যুবক পান চাষে ঝুঁকে পড়েছেন। বর্তমানে ৪০ হেক্টর এলাকাজুড়ে ৩৫৬টি পানের বরজ গড়ে উঠেছে। যেখানে আগে ৩৭ হেক্টর জমিতে পানের বরজ ছিল। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ হতো এই পান। কিন্তু আবহাওয়ার বিরূপ প্রভাব বিশেষ করে অনাবৃষ্টির কারণে পানের বরজে দেখা দিয়েছে গোড়াপচা ও পাতাপচা রোগ।

ঘাসুড়িয়া গ্রামের পান চাষি সুলতান মাহমুদ বলেন, এবারে পান চাষের একমাত্র সমস্যা হলো গোড়াপচা রোগ। যার কারণে লাইনকে লাইন পানের গাছ মরে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে অনেক গাছের পান পচে যাচ্ছে। এতে করে আমাদের পোষাচ্ছে না। আমার ১০ কাঠা জমির পানের বরজ থেকে আগে হয়তো ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা পান বেচতাম এখন সেখানে ৫ হাজার টাকারও পান বিক্রি হচ্ছে না। এতে করে খৈল কেনা, শ্রমিকসহ অন্যান্য যে খরচ তা উঠছে না। এক বস্তা খৈলের দাম ২২০০ থেকে ২৪০০ টাকা মৌসুমে আমাদের বরজে খৈল লাগে ১০/১২ বস্তা কিন্তু বর্তমানে যে পান বিক্রি হচ্ছে তাতে করে ৩/৪ বস্তা খৈলের দাম উঠছে না। বর্তমানে পানের দাম যা আছে তাতে করে সমস্যা নেই কিন্তু ক্ষেত থেকে সেই হিসেবে আমাদের ঠিকমতো পান তো পাওয়া যাচ্ছে না। এর উপর যতটুকু পাওয়া যাচ্ছে পানে পচনের কারণে দাম কম পাওয়া যাচ্ছে।

পানচাষি শহিদুল ইসলাম বলেন, এবারে পানের বরজ মালিকদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে পানের পচারি রোগ। মারাত্মক আকারে পানে পচারি রোগ ধরেছে। কোনো ওষুধ দিয়েও কোনো কাজ হচ্ছে না। গাছের গোড়ায় ঘায়ের মতো হচ্ছে ঠিক যেমন পুড়ে গেলে হয়, ওইরকম হয়ে ভিজে উঠছে আর কষানি পড়ছে। কিছুই থাকছে না এতে করে সব পানের গাছ উঠিয়ে ফেলে দিতে হচ্ছে। এবারে পান চাষ করে লাভ হচ্ছে না।

পানচাষি মিন্টু বলেন, এবারে পানের বরজে রোগের প্রকোপটা বেশি। গাছ মরে যাচ্ছে মাটি দিয়ে কোনো কাজ হচ্ছে না। গাছের গোড়ায় পচন ধরছে এতে গাছ মরে সাফ হয়ে যাচ্ছে। সেইসঙ্গে গাছের পান পচে শেষ হয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া খরার কারণে গাছ বাড়ছে না। যার কারণে এবারে পানের বরজ মালিকদের অবস্থা খুব খারাপ।

অপর চাষি তোফাজ্জল হোসেন বলেন, পানের গাছের গোড়ায় কালো দাগ ধরে গাছ মরে যাচ্ছে। এ ছাড়া গাছে খোকশার মতো পড়ছে। এতে করে এবারে পানচাষিদের মাথায় হাত। সর্বনাশ হওয়া ছাড়া আর তো কোনো উপায় দেখছি না। লাভের আশায় বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে পানের বরজ করেছিলাম। কিন্তু এখন যে অবস্থা তাতে করে ঋণ পরিশোধ করব কীভাবে আর অন্য কিছু করব কীভাবে। বাধ্য হয়ে পানের বরজ ভেঙে দিয়ে অন্য আবাদ করার সিন্ধান্ত নিয়েছি।

শ্রমিক ইয়াসিন আলী ও রমজান হোসেন বলেন, আমাদের এই অঞ্চলে ৩০০ পানের বরজ রয়েছে যেখানে প্রায় দেড় হাজার শ্রমিক কাজ করেন। আগে আমাদের ভালো কাজ হতো কিন্তু এখন কাজকর্ম অনেকটা কমে গেছে। পানের বরজে পচারি ধরে মরে যাচ্ছে। গৃহস্থরা আর শ্রমিক খাটাতে পারছে না। যে দুয়েকটা বরজে কাজ হচ্ছে তাদের মালিক নিজেরাই কাজ করছেন শ্রমিক নিচ্ছেন না। যারা পানের বরজে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন তাদের জন্য অসুবিধা হয়ে গেছে।

হাকিমপুর উপজেলা অতিরিক্ত কৃষি অফিসার আরজেনা বেগম বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে বৃষ্টিপাতের কারণে কিছু কিছু পানের বরজে পচন দেখা দিয়েছে। পচন রোগ প্রতিরোধে কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে লিফলেট বিতরণসহ সবধরনের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। যাতে করে কৃষক ভাইয়েরা সঠিক সময়ে সঠিক ওষুধ প্রয়োগ করে ভালো ফল পান। পচনরোধে ট্রাইকো কম্পোস্ট, ভার্মি কম্পোস্ট মেলসার, অটোস্টিন, নাটিভো ওষুধ বেশ কার্যকরী। এসব ওষুধ ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছি। সেই মোতাবেক কৃষকরা এসব ওষুধ ব্যবহার করে ভালো ফলাফল পাচ্ছেন।

এসএন

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪