শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সফলভাবে বিশ্বের বৃহত্তম রকেট আকাশে উড়ল

ছবি সংগৃহিত

বিশ্বের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে শক্তিশালী রকেটের সফল উৎক্ষেপণ সম্পন্ন করল ইলন মাস্কের কোম্পানি স্পেসএক্স। আজ শনিবার স্থানীয় সময় সকাল ৭টা ২০ মিনিটে টেক্সাসের বোকাচিকা উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়।

ঠিক সকাল ৭টায় কাউন্টডাউন শুরু হয়। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী, ২০ মিনিটের মাথায় বিশাল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ঊর্ধ্বাকাশে যাত্রা করে রকেটটি।

টেক্সাসের নীল আকাশে এত বড় ও শক্তিশালী রকেটটির দিকে নজর রাখেন হাজার হাজার মানুষ।

স্পষ্টত রকেটটির এই দ্বিতীয় পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ প্রথমটির চেয়ে অনেকখানি সফল হয়েছে। কারণ, এটির বুস্টার অংশটি সফলভাবে আলাদা হয়েছে। যদিও কিছুক্ষণের মধ্যেই বুস্টারটি বিস্ফোরিত হয়। স্পেসএক্সের প্রকৌশলীরা জানিয়েছেন, এটি তাঁদের পরিকল্পনায় ছিল না। বুস্টারটির ভূমিতে ফিরে আসার কথা ছিল।

এরপর রকেটটি দ্বিতীয় ধাপের জন্য ঊর্ধ্বাকাশে উঠতে থাকে। তবে কয়েক মিনিট পরেই স্পেসএক্স থেকে জানানো হয়, নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে এর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

রকেটের ওপরের অংশটির সাড়ে আট মিনিট পর্যন্ত ওড়ার কথা ছিল। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের কিছু আগে বা পরে রকেটের কম্পিউটারের আত্মঘাতী প্রোগ্রাম সক্রিয় হয়। রকেটি বিস্ফোরিত হয়ে আটলান্টিক মহাসাগরে পড়েছে।

রকেটটি ধ্বংস করার প্রধান কারণ হলো এটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে আফ্রিকার ভূমিতে আছড়ে পড়ার আশঙ্কা ছিল। ধ্বংস হওয়ার আগে এটি ভূমি থেকে প্রায় ১৪০ কিলোমিটার ওপরে যে গতিতে উড়ছিল, তাতে এর ধ্বংসাবশেষ আফ্রিকায় গিয়ে পড়তে পারত।

স্পেসএক্সের এই স্টারশিপ রকেটে জ্বালানি ছিল ৪ হাজার ৫০০ টন। এর উচ্চতা ১২০ মিটার এবং এটি ১ লাখ ৫০ হাজার কেজি ওজন (পে লোড) বহনে সক্ষম।

স্টারশিপকে স্বপ্নের প্রকল্প বলে বর্ণনা করেন ইলন মাস্ক। তাঁর লক্ষ্য, এই রকেটে মানুষকে মঙ্গলে পাঠানো। মঙ্গলে মানুষের উপনিবেশ স্থাপন করতে চান তিনি।

কোটি কোটি ডলার খরচ করে বানানো রকেট এভাবে ধ্বংস হয়ে যাওয়াকে কি বড় ক্ষতি বলা যায় না? এত টাকা আটলান্টিকে গেলেও স্পেসএক্স এটিকে বড় সাফল্য হিসেবেই দেখছে। তাঁরা বলছেন, এই উৎক্ষেপণের সব তথ্য-উপাত্ত তাঁরা এখন বিশ্লেষণ করে বোঝার চেষ্টা করবেন, সমস্যাটা কোথায় ছিল।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার প্রধান বিল নেলসন স্পেসএক্স টিমকে অভিনন্দন জানিয়ে এক্স প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করেছেন। আজকের এই পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জিত হওয়ায় সংশ্লিষ্টদের অভিনন্দন জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেছেন, ‘মহাকাশে উড়ান হলো সাহসী অভিযাত্রা, এতে লাগে “আমরাও পারি” বলার মতো মানসিক শক্তি এবং সাহসী উদ্ভাবন। আজকের এই পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ অনেক শেখার এবং আবার উড়ানের একটি সুযোগ।’

বিল নেলসন আরও বলেছেন, ‘নাসা এবং স্পেসএক্স চাঁদ, মঙ্গল এবং এসব ছাড়িয়ে মহাবিশ্বে মানুষকে পৌঁছে দেবে।’

স্পেসএক্সের মালিক ইলন মাস্কও এই প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত সবাইকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। স্টারশিপের মাধ্যমেই মানুষকে আন্তগ্রহ প্রজাতি রূপে উন্নীত করার স্বপ্নের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।

স্পেসএক্সের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সুপার হেভি বুস্টারে ৩৩টি র‍্যাপটর ইঞ্জিন নিয়ে স্টারশিপ সফলভাবে উৎক্ষিপ্ত হয়েছে। এরপর এটি সফলভাবেই প্রথম ধাপ (বুস্টার বিচ্ছিন্ন হওয়া) সম্পন্ন করেছে।

এর আগে প্রথম পরীক্ষায় স্টারশিপটি সফলভাবে উৎক্ষিপ্ত হলেও বুস্টার বিচ্ছিন্নকরণের সময় এটি বিস্ফোরিত হয়। গত এপ্রিলে প্রথম পরীক্ষা চালায় স্পেসএক্স। দ্রুত দ্বিতীয় পরীক্ষার কথা থাকলেও যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল এভিয়েশন অথরিটির অনুমোদনের অপেক্ষায় প্রায় ছয় মাস পেরিয়ে গেছে।

পরবর্তী পরীক্ষা সফল হলে স্টারশিপকে পৃথিবীর চারপাশে প্রদক্ষিণের পরিকল্পনা রয়েছে স্পেসএক্সের।

 

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত