শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ডাবের ভেতর পানি জমা হয় কিভাবে?

ছবি সংগৃহিত

ভাবনার বিষয়ই বটে। বেশির ভাগ ফলেই রস থাকে। কিন্তু সেই রস পিষে বের করতে হয়। পাকা ফল কাটলে রস গড়িয়ে পড়ে বটে, কিন্তু ফলের রসকে কখনোই পানির সঙ্গে তুলনা করা যায় না।

বেশির ভাগ ফলে কাঁচা অবস্থায় রসও পাবেন না। কিন্তু নারকেলের হিসাবটা আলাদা। কাঁচা কিংবা পাকা, যেকোনো অবস্থাতেই এর ভেতর পরিস্কার পানি পাবেন। এই পানি কখনোই অন্য ফলের রসের মতো নয়।

ফলে রস আর শাঁস মিলেমিশে থাকে। ডাবে রয়েছে পানির চেম্বার। সেই চেম্বারে সাঁদা শাঁসের স্তর থাকে, সেই স্তরে দুধের মতো সাদা রস থাকে বটে, কিন্তু নারকেলের পানি আর শাঁসকে কখনো এক করলে চলবে না।

ডাবের পানিতে মোনোলৌরিন নামক একটি যৌগ রয়েছে। যা শিশুদেরকে নানান রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে, ঠান্ডা ও ফ্লু থেকে বাঁচতে, সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে সক্ষম করে। এছাড়া ডাবের পানিতে রয়েছে সোডিয়াম, কোলেস্টেরল, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি, শক্তি ইত্যাদি।

ডাব সম্পর্কে একটি কথা প্রচলিত হচ্ছে, যদি রুটি আর এক গ্লাস পানি পেতে চাও তবে ডাব খাও। অর্থাৎ এ ডাবের পানি খাওয়ার পরে ডাবের ভিতরে যে শাঁস থাকে তাও খেতে বেশ ভালো লাগে।

দুনিয়ায় এত ফল থাকতে নারকেলের ভেতরই বা পানি আসে কোত্থেকে?

উদ্ভিদের জাইলেম নামে এক ধরনের টিস্যু থাকে।

টিস্যু কী?

টিস্যু একই কাজ করে এমন এক গুচ্ছ কোষ। জাইলেম টিস্যুগুলো একেবারে গাছের শিকড় থেকে কাণ্ড-শাখা-প্রশাখা-পাতা ও ফল পর্যন্ত বিস্তৃত থাকে। তবে আর দশটা সাধারণ টিস্যুর মতো নয়। এই টিস্যুগুলো শিকড় থেকে পাতা পর্যন্ত খুব সরু নল বা জালিকার মতো করে ছড়িয়ে থাকে। এই নল বেয়ে মাটি থেকে পানি পতা ও ফল-ফুল পর্যন্ত পৌঁছে যায়।

সেটা কীভাবে?

যেকোনো তরলে সরু নল ডোবালে দেখা যায় পানি নল বেয়ে বেশ খানিকটা ওপরে উঠে গেছে। পানির পৃষ্ঠটানের কারণেই এ ঘটনা ঘটে। জাইলেম টিস্যুগুলো এত সূক্ষ্ম যে, পানির পৃষ্ঠটান মহাকর্ষ বলকে পরাজিত করে পানিকে গাছের মাথা পর্যন্ত পৌঁছে দেয়। এই পানিই উদ্ভিদের দেহের প্রতিটা কোষে ছড়িয়ে পড়ে।

যেকোনো জীবদেহ আকারে বড় হয়। শুধু দেহ নয়, একটা নির্দিষ্ট আকারে না পৌঁছানো পর্যন্ত পাতা, ফুল ও ফলও বাড়তে থাকে।

কীভাবে জীবদেহের এই বৃদ্ধি হয়?

জীবনের শুরুতেই জীবদেহে খুব কম কোষ থাকে, কিন্তু কোষ বিভাজনের মাধ্যমে কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে।

কোষ যে বিভাজিত হয় তা তো সবাই জানেন। এই কোষ বিভাজনকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। দুই উপায়ে কোষ বিভাজন হয় উদ্ভিদের দেহে। একটার নাম ক্যারিওকাইনেসিস বা নিউক্লিয়ার বিভাজন। নিউক্লিয়ার বিভাজনের নাম শুনে আবার নিউক্লিয়ার বোমার কথা ভাববেন না। নিউক্লিয়ায় বোমায় তেজস্ক্রিয় পরমাণুদের নিক্লিয়াসে বিভাজন হয়। অন্যদিকে জীবদেহের একেকটা কোষ লক্ষ-কোটি পরমাণু দিয়ে তৈরি। তবে কোষের নিজস্ব নিউক্লিয়াস আছে। পরমাণুর নিউক্লিয়াসের তুলনায় লক্ষ গুণ বড়। কোষের এই নিউক্লিয়াস বিভাজিত হয়ে একাধিক নতুন কোষের জন্ম দেয়। এই প্রক্রিয়াকেই বলে ক্যারিওকাইনেসিস।

অন্য কোষবিভাজনটির নাম সাইটোকাইনেসিস। এ প্রক্রিয়ায় কোষের সাইটোপ্লাজমে ভাঙন ধরে। যেকোনো উদ্ভিদের দেহে বা ফলে এই দুই ধরনের বিভাজনে ভারসাস্য থাকে। তাই কোনোটা বেশি আর কোনোটা কম হওয়ার কোনো কারণ নেই।

ডাব বা নারকেলের ক্ষেত্রে এই ভারসাম্যটা থাকে না। ক্যারিওকাইনেসিস প্রক্রিয়ায় কোষ বিভাজিত হয় ডাবের ভেতর। কিন্তু সে সময় সাইটোকাইনেসিস প্রক্রিয়া বন্ধ থাকে। অর্থাৎ শুধু নিউক্লিয়ার বিভাজনটা চলে। সাইটোকাইনেসিস বিভাজন হয় না বলে, কোষের মধ্যে একের পর এক নিউক্লিয়াস জমা হয়। এক সময় এমন পরিস্থিতি হয়, ভেতরে নতুন নিউক্লিয়াসকে দেওয়ার মতো কোনো জায়গা থাকে না। তখন কোষের ভেতরে পানিগুলো সরিয়ে দেয়। সেই পানিই কোষ থেকে বেরিয়ে এসে আলাদা চেম্বারে জমা হয়। অন্যদিকে মুক্ত নিক্লিয়াসসহ কোষগুলো দিয়ে তৈরি হয় নারকেলের খোলস। পানি কম থাকে বলেই নারকেলের খোসা এতটা শক্ত আর শুষ্ক হয়। অন্যদিকে জমা হওয়া এই পানিই এক সময় ঘন হয়ে নারকেলের শাঁস তৈরি করে।

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত