শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইতিহাসের প্রথম ভিডিও গেম

আধুনিক বিনোদন শিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হলো ভিডিও গেম বাজার। বাড়িতে বসে কম্পিউটারের এই খেলা আগে থেকে জনপ্রিয়। এই ক্ষেত্রে ব্লকবাস্টার নাম হলো যেমন-‘ফোটনাইট’ এবং ‘কল অব ডিউটি’। তারা দর্শকদের মুগ্ধ করে চলেছে।

ভিডিও গেমে থাকে তুলনামূলকভাবে একটি নতুন আবিষ্কার, যদিও টেলিভিশন ও সিনেমার পরে এসেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এর জনপ্রিয়তা এবং ব্যবহার বেড়েছে।

১৯৫৮ সালের অক্টোবরে দি আমেরিকান ফিজিক্স সোসাইটি বা মার্কিন পদার্থবিজ্ঞান সমিতি জানিয়েছে যে, পদার্থবিদ উইলিয়াম হিগেনবোথাম প্রথম ভিডিও গেম তৈরি করেছেন। তবে এই বিষয়ে বিতর্ক তৈরি করে এমন কটি প্রতিবেদন আছে।

হিগেনবোথামের গেম অনুকরণ করেছে একটি টেনিস ম্যাচের ও সেটির নাম ছিল সাধারণ-‌‘টেনিস ফর টু’। তিনি ছিলেন দি বুক হেভেন ন্যাশনাল লাইব্রেরির একটি অংশ, সেখানে বাদ্যযন্ত্র বিভাগেও কাজ করতেন। তিনি যন্ত্রবিদ বা প্রযুক্তিবিদ রবার্ট ডিভোজ্যাকের সঙ্গে গেমটি তৈরি করতে কাজ করেছেন। এই প্রযুক্তির পথিকৃৎ হলেও একটি গেম নকশা করার কেন্দ্রে হিগেনবোথাম ছিলেন না। তিনি কাজ করেছেন অনেক বেশি মনোযোগ দিয়ে এবং খ্যাতি লাভ করেছেন পারমানবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণে কাজের সুবাদে। তাকে প্রথম ভিডিও গেম বানানোর কৃতিত্ব প্রদান করা হয়। তবে নিজের এই কাজের কোনো পেটেন্ট নেননি তিনি। ফলে প্রথম ভিডিও গেমের পেটেন্ট স্যানডারস অ্যাসোসিয়েটসের। তারা ১৯৬৪ সালে প্রথম এর মালিকানা স্বত্ব গ্রহণ করেন। তবে হেগেনবোথামের টেনিস ফর টু প্রথম প্রদর্শিত হয়েছে ১৯৫৮ সালের ১৮ অক্টোবর। তিনি বুকহেভেন ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে বার্ষিক পরিদর্শক দিবসে সবার সামনে প্রথম গেমটি প্রদর্শন করেছেন। তার এই গেমটি মোটে ২ বছর টিকে ছিল। আজকের যে ভিডিও গেম মার্কেট সেটি দর্শকদের সামনে বিপুলভাবে চলে আসে এবং জনপ্রিয় হতে থাকে ১৯৭০’র দশকে। তবে প্রথম ভিডিও গেম নিয়েও তর্ক আছে। জনপ্রিয় বক্তব্যটি হলো-পং একটি গেম, নকশা করেছে অ্যাটারি নামের একটি মার্কিন কম্পানি।

তবে দি মিউজিয়াম অব প্লে জানিয়েছে, এটিই প্রথম ভিডিও গেম, যেটি বড় আকারে সাধারণ মানুষের আগ্রহ টেনে নিয়েছে। এই গেমটি পিং-পং নামের খেলাটির অনুকরণে খেলা। পং পয়সা দিয়ে ভিডিও গেম খেলার গেমস, মদের দোকান ও রেস্তোরাগুলোতে খেলা হতো। ১৯৭৫ সালে অ্যাটারি এই গেমটির একটি বাড়িতে বসে খেলার সংস্করণ নিয়ে আসে। সেটি ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়েছে। পং নামের গেমসের প্রথম সংস্করণ প্রোটোটাইপ হিসেবে ক্যালিফোনিয়ার সান্তা ক্লারা কাউন্টির একটি মদের দোকানে। সেটিও এখন আর নেই। নাম অ্যান্ডি ক্যাপ’স টাভেন। মানে হলো অ্যান্ডি ক্যাপের সরাইখানা। প্রথম পূর্ণ সংস্করণ পং এর বাজারে আসলো ১৯৭২ সালে।

তিন বছর পর তাদের বাড়িতে খেলার সংস্করণটি নিয়ে এলো অ্যাটারি। নাম রাখলো ‌‘হোম পং’ বা ‘বাড়িতে পং’। এই ধারণটি বা ভাবনটি এসেছে অ্যাটারির প্রতিষ্ঠাতা নোল্যান বাশনালের। তার এই গেমসের আইডিয়াকে বাস্তবে রূপদানের দায়িত্ব পড়েছিল প্রকৌশলী অ্যালান অ্যালকলের ওপর। বলাবাহুল্য তিনি সফল হয়েছেন। প্রথম ভিডিও গেমসের মালিকানা স্যানডারস অ্যাসোসিয়েশনের হলেও তাদের প্রায় ছয় বছর পর গেম বানানো ও বিক্রির মালিকানা স্বত্ব প্রথম কিনে নিলো গেমিং কম্পানি ‘ম্যাগনাভক্স’। তারা ১৯৭০’র দশকের শুরু থেকে ভিডিও গেম ব্যবস্থাও তৈরি করতে শুরু করলেন। দি কম্পিউটার মিউজিয়াম অব আমেরিকা বলেছে, তারা উত্তর আমেরিকার বাজারে ১৯৭২ সালের সেপ্টেম্বরে নামতে শুরু করেছেন।

ছবি : নিজের বানানো প্রথম ভিডিও গেম হাতে পদার্থবিদ উইলিয়াম হিগেনবোথাম।

ওএফএস।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত