মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মেয়াদ উত্তীর্ণ ক্রিকেটাররাই কী ফিরছেন এশিয়া কাপে?

বাংলাদেশের ক্রিকেটের উপর দিয়ে বেশ ভালোই একটা ‘সুনামী’ বয়ে যাচ্ছে। এর আঘাতে বেশ লন্ডভন্ড দেশের ক্রিকেট। আবার বেশ উত্তপ্তও! ঝড় যেন থামছেই না। একদিকে ইনজুরির কারণে জিম্বাবুয়ের মতো দলের কাছেও ছিন্ন ভিন্ন। টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারের পর গর্বের ওয়ানডে ক্রিকেটেও পতন। কিন্তু এই আঘাত সহ্য করতে না করতেই বেটউইনারের সঙ্গে সাকিবের চুক্তি নিয়ে উত্তাল দেশ। এ নিয়ে বিশ্ব ক্রিকেটে তোলপাড়। বিসিবি সোচ্চার আর ইস্পাত কঠিন। অবশেষে সাকিবের চুক্তি বাতিল। কিন্তু এখানেই শেষ নয়। সামনে এশিয়া কাপের টি-টোয়েন্টি আসর। কিন্তু দল সাজাতে হিমসিম খাচ্ছেন নির্বাচকরা। জিম্বাবুয়ে সফরে ইনজুরিতে পড়েন লিটন দাস, নুরুল হাসান সোহান। এর আগে থেকে ইনজুরিতে ইয়াসির আলী রাব্বি। এরা সবাই বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি দলের ‘জুহুরি’। কিন্তু তাদের কাউকেই এশিয়া কাপের দলে পাওয়া যাবে না। তাদের শূন্য স্থান পূরণ করার মতো বিকল্প ক্রিকেটারও হাতে নেই নির্বাচকদের। অগত্যা নির্বাচকদের ফিরে যেতে হচ্ছে সৌম্য সরকার-সাব্বির রহমানের মতো ক্রিকেটারদের কাছে? যারা বাজে খেলার কারণে জাতীয় দল থেকে বাদ পড়ার পর ঘরোয়া ক্রিকেটে এখনও নিজেদের সেভাবে মেলে ধরতে পারেননি। বলা যায় নির্বাচকরা অনেকটা বাধ্য হয়েই এসব মেয়াদ উত্তীর্ণ ক্রিকেটারদের নিয়ে ভাবছেন। যদি শেষ পর্যন্ত এই দুই ক্রিকেটার দলে সুযোগ পান তাহলে প্রমাণ হবে জাতীয় দলের পাইপ লাইনের দৈন্যদশা। এদের কাছে ভালো কিছু আশা করা যাবে না। শুধু নেয়ার জন্য নেওয়া, শূন্য স্থান পূর্ণ করা। আর যদি ভালো খেলেই ফেলেন তাহলে তা হবে ‘যদি লাইগ্যা যায়’।

সৌম্য সরকার ও সাব্বির রহমান যখন জাতীয় দলে খেলেছেন তাদের ব্যাটের ঝিলিকে ছিল আলোর বিচ্ছুরণ। দেখে মনে হবে ২২ গজের উইকেটে তারা নৃত্য করছেন। দুজনেই তিন ফরম্যাটে খেলেছেন। তবে সাব্বিরের তুলনায় সৌম্যর ঝিলিক ছিল বেশি। ২০১৫ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের পর ঘরের মাঠে পাকিস্তান, ভারত আর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তার এক একটি ইনিংস ছিল ঝকঝকে। কিন্তু সেই সৌম্য পরে নিজেকে হারিয়ে ফেলেন। রানের দেখা পেতে নির্বাচকরা তাকে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে তিন ফরম্যাটেই খেলিয়েছেন। কিন্তু অবস্থার পরিবর্তন হয়নি। ওয়ানডে থেকে বাদ পড়ার আগে তার চারটি ইনিংস ছিল ৭, ০, ৩২, ১। টি-টোয়েন্টির অবস্থা আরও বাজে। শেষ ১০ ইনিংসে দুই অংকের ঘরে যেতে পেরেছিলেন মাত্র দুইবার। সর্বোচ্চ রান ছিল মাত্র ১৭। টেস্টে শেষ তিন ম্যাচের ছয় ইনিংসে করেছিলেন ২০, ২৮, ১৭, ১৫,০ ও ১৩। এই তিন ফরম্যাটের মাঝে সর্বশেষ দুবাইয়ে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছিলেন গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। এরপর বিপিএল এবং ডিপিএলেও তিনি রান খরা কাটাতে পারেননি। তার রান খরা এমনই বেড়ে গিয়েছিল যে ডিপিএলে মোহামেডানের হয়ে সেরা একাদশে জায়গাও হারিয়েছিলেন। সেই সৌম্য সরকারকে নিয়ে ভাবছেন নির্বাচকরা! সৌম্য এখন পর্যন্ত ১৬ টেস্ট, ৬১ ওয়ানডে ও ৬৬ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন।

সাব্বিরের আর্ন্তজাতিক ক্রিকেটে পথ চলা শুরু হয় সৌম্য সরকারের আগেই ওয়ানডে ক্রিকেট দিয়ে। এখন পর্যন্ত ১১ টেস্ট, ৬৬ ওয়ানডে ও ৪৪ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন। জাতীয় দলের হয়ে সর্বশেষ ম্যাচ খেলেছেন ২০১৯ সালের ১৯ জুলাই কলম্বোতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। টেস্ট দল থেকে বাদ পড়ার আগে শেষ ছয় ইনিংসে তার রান ছিল ৩০, ৪,০,৪,০,১। ওয়ানডেতে শেষ ইনিংসে করেছিলেন ০, ০, ৩৬, ৬০, ১১, ৭। টি-টোয়েন্টি থেকে বাদ পড়ার আগে খেলেছিলেন ৭৭, ০, ১৩, ১৫, ২৪, ১। অবশ্য ডিপিএলে তিনি শুরুতে ভালো করতে না পারলেও শেষের দিক বেশ ভালো করেছিলেন। শেষ পাঁচ ইনিংসে তিনি করেছিলেন ১২৫, ২৬, ৩৮, ৯০, ৩৬।

শুধু সৌম্য-সাবিবর নয় এ রকম আরও কিছু ক্রিকেটারকেও দেখা যেতে পারে দলে?

এমপি/এসআইএইচ

 

Header Ad

সাইম আইয়ুবের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে সমতায় ফিরলো পাকিস্তান

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তান ক্রিকেট যেমন নাটকীয়তায় ভরা, তেমনি তাদের দলটির পারফরম্যান্সও চরম অনিশ্চিত।প্রথম ওয়ানডেতে ব্যাটিং ধস দেখেছিল পাকিস্তান। হারে সিরিজ শুরু করা সফরকারী দল অবশ্য দ্বিতীয় ম্যাচে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ১০ উইকেটে জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে সমতা ফিরিয়েছে পাকিস্তান।

জিম্বাবুয়ের দেওয়া ১৪৬ রানের লক্ষ্য পাকিস্তান পেরিয়েছে ১৯০ বল এবং ১০ উইকেট হাতে রেখেই। বড় ব্যবধানের এই জয় নিশ্চিত করার পথে ৫৩ বলেই ওয়ানডেতে নিজের প্রথম সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন সাইম আইয়ুব। যা ফরম্যাটটিতে পাকিস্তানি কোনো ব্যাটারের তৃতীয় দ্রুততম। বাঁ-হাতি এই ওপেনার শেষ পর্যন্ত ১১৩ রানে অপরাজিত ছিলেন। ৬২ বলের ইনিংসে ১৭টি চার ও ৩টি ছয় হাঁকান সাইম। আরেক ওপেনার আব্দুল্লাহ শফিক করেন অপরাজিত ৩২ রান।

এর আগে বুলাওয়ের কুইন্স স্পোর্টস ক্লাব মাঠে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। নিজেদের ইনিংসের শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে ক্রেইগ আরবাইনের দলটি। দলীয় ৬ রানে ওপেনার তাদিওয়ানাশি মারিমানি (৪), ২৩ রানে জয়লর্ড গাম্বি (৫) আউট হলে স্বাগতিকরা বিপদে পড়ে যায়। এরপর কয়েকজন ব্যাটার থিতু হলেও ইনিংস লম্বা করতে ব্যর্থ হয়েছেন।

জিম্বাবুয়ের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেছেন ডিওন মায়ার্স। এ ছাড়া শন উইলিয়ামস ৩১, অধিনায়ক আরবাইনের ১৮ ও সিকান্দার রাজার ১৭ রানই কেবল সম্বল ছিল জিম্বাবুয়ের। ৩২.৩ ওভারে তারা অলআউট হয়ে যায় ১৪৫ রানে। বিপরীতে পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন স্পিনার আবরার আহমেদ। এ ছাড়া সালমান আগা ৩ এবং সাইম আইয়ুব ও ফয়সাল আকরাম একটি করে শিকার ধরেন।

১৪৬ রানের ছোট লক্ষ্য তাড়ায় শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ছিলেন সাইম। তার সঙ্গে শফিকের ওপেনিং জুটিতে ১০ ওভারেই পাকিস্তান ৭১ রান তোলে। একপ্রান্তে সাইম দ্রুতগতিতে রান তুললেও, শফিক ছিলেন শান্ত-ধীরস্থির। শেষ পর্যন্ত দুজন অপরাজিত থেকেই পাকিস্তানের বড় জয় নিশ্চিত করেন। এই জয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-১ সমতা ফেরাল পাকিস্তান। সিরিজের শেষ ম্যাচে জিম্বাবুয়ে-পাকিস্তান ২৮ নভেম্বর মুখোমুখি হবে।

Header Ad

কে এই চিন্ময় কৃষ্ণ দাস, তাকে গ্রেপ্তার নিয়ে কেন এত হইচই

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে ইসকন নেতা এবং বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী গ্রেপ্তার হন। চট্টগ্রাম নগরীর নিউমার্কেট মোড়ের স্বাধীনতা স্তম্ভে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়, যার পরিপ্রেক্ষিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এই ঘটনার পরপরই প্রতিবাদ ও নিন্দা জানায় ভারত এবং দেশটির শাসক দল বিজেপি। এখন প্রশ্ন হলো, কে এই চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী? আর কেনইবা তাকে গ্রেপ্তার হতে হলো কিংবা গ্রেপ্তারের পরই বা কেন চারদিকে এতো আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হলো?

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস আসল নাম ছিল চন্দন কুমার ধর। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর একাধিক সমাবেশের নেতৃত্ব দেন তিনি। তার দাবি, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উপর হওয়া 'নিপীড়নের' বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতেই এ সমাবেশ। তবে তার কর্মকাণ্ড নিয়ে বিতর্ক দানা বাঁধে।

বিশেষত গত অক্টোবরে চট্টগ্রামে একটি মিছিলের সময় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অবমাননার অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলাও করা হয়, যে মামলায় বর্তমানে তিনি কারাবন্দী। তবে তার সমর্থকদের দাবি, তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশের প্রতিবাদে আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ করেছেন সনাতন সম্প্রদায়ের কয়েক হাজার মানুষ।

ধর্মীয় এই নেতাকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র তালেবুর রহমান জানিয়েছেন, কৃষ্ণ দাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তাধীন রয়েছে। তবে সুনির্দিষ্টভাবে কী অভিযোগ আনা হয়েছে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।

এদিকে, যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া জানিয়েছেন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ইসকনের নেতা হিসেবে নয়, বরং রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র বা অপচেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না।

Header Ad

ভারত থেকে আলু ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ, বেড়েছে দাম

ভারত থেকে আলু ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ। ছবি: সংগৃহীত

স্লট বুকিং জটিলতায় দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আলু ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকাল থেকে এই বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি হয়নি। তবে সোমবার (২৫ নভেম্বর) আগের স্লটে বুকিং করা দুই ট্রাক আলু আমদানি হয়েছে।

এতে করে হিলি স্থলবন্দর এলাকায় বেড়েছে সব ধরনের আলু ও পেঁয়াজের দাম। ভারতীয় আলু ৭০ টাকায়, দেশি আলু ৭৫ টাকায় এবং ভারতীয় পেঁয়াজ ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকাল থেকে এ বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি হয়নি। তবে সোমবার আগের বুকিং করা ২ ট্রাক আলু আমদানি হয়েছে। প্রতি কেজি আলু ৭০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে বন্দরে; যা একদিনের ব্যবধানে কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে আলুর দাম তবে স্বাভাবিক রয়েছে পেঁয়াজের দাম।

সবশেষ রোববার ১৪ ট্রাকে ৩৯৬ মেট্রিক টন পেঁয়াজ ও ৭২ ট্রাকে দুই হাজার মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়েছে এই বন্দর দিয়ে। এরপর রপ্তানিতে স্লট বুকিং বন্ধ করে দেয় দেশটির রাজ্য সরকার।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভারতের একজন রপ্তানিকারক বলেন, রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় হঠাৎ করে পেঁয়াজ ও আলুর দাম বেড়ে যাবার কারণে রাজ্য সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে আমরা বৈঠক করব সরকারের প্রতিনিধির সাথে যাতে অন্য রাজ্য থেকে হলেও বাংলাদেশে আলু ও পেঁয়াজ রপ্তানি করতে পারি। এ ছাড়াও আমাদের যেসব গাড়ি লোডিং অবস্থায় রয়েছে সেগুলোর স্লট বুকিং না দিলে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হব।

হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী বলেন, ভারত থেকে পণ্য আমদানি করতে পশ্চিমবঙ্গে রাজ্য সরকারের স্লট বুকিং নিতে হয় যা অনলাইন সিস্টেমে। হঠাৎ করে রোববার অনলাইন সিস্টেম বন্ধ করে দিয়েছে বলে জানান ভারতের রপ্তানিকারকরা। ফলে স্লট বুকিং দিতে পারছি না আমরা। যার কারণে পেঁয়াজ ও আলু আমদানিতে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি হয়নি তবে আগের বুকিং করা আলু সোমবার এসেছে দুই ট্রাক। স্লট বুকিং খুলে না দেওয়ায় মঙ্গলবার থেকে আলু ও পেঁয়াজ বন্দর দিয়ে আমদানি হচ্ছে না।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাইম আইয়ুবের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে সমতায় ফিরলো পাকিস্তান
কে এই চিন্ময় কৃষ্ণ দাস, তাকে গ্রেপ্তার নিয়ে কেন এত হইচই
ভারত থেকে আলু ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ, বেড়েছে দাম
৮০ বছর বয়সেও মডেলিং করবেন রুনা খান
চট্টগ্রামে চিন্ময়ের অনুসারীদের হামলায় আইনজীবী নিহত
গুলিবিদ্ধ হওয়ার ২২ দিন পর নওগাঁ যুবদল নেতার মৃত্যু
ঢাকা ও চট্টগ্রামে ১০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চিন্ময় কৃষ্ণকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানিয়ে ভারতের বিবৃতি
সম্প্রদায়ের নেতা হিসেবে নয়, রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় চিন্ময় গ্রেফতার: আসিফ মাহমুদ
সংবিধানের ৬২ জায়গায় সংশোধনের প্রস্তাব বিএনপির
বঙ্গবন্ধু রেল সেতুতে চলল পরীক্ষামূলক ট্রেন
শাপলা চত্বর গণহত্যায় শেখ হাসিনাসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
এখনও দেশের প্রতিষ্ঠিত অনেক গণমাধ্যম ভুল সংবাদ ও গুজব প্রচার করছে : উপদেষ্টা নাহিদ
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে প্রেরণ
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে উত্তাল পাকিস্তান, নিহত ছয়
কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
সিএমপি হেফাজতে ইসকনের চিন্ময় কৃষ্ণ, তোলা হবে আদালতে
মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা
দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম আজ থেকে কার্যকর
খালেদা জিয়াকে উমরাহ পালনের আমন্ত্রণ সৌদির