‘ইদানিং ইয়াং-ওল্ড নিয়ে বেশি কথা হচ্ছে’
সময়ের ঘূর্ণায়মান চাকায় ঘুরতে ঘুরতে টেস্ট মযার্দা পাওয়ার ২২ বছর হয়ে গেছে বাংলাদেশের। এ সময়ে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশ উন্নতি করতে না পারলেও ওয়ানেড ক্রিকেটে নিজেদের অবস্থান বেশ পোক্ত করে নিয়েছে। এ সময় ‘পঞ্চপাণ্ডব’র আগমন ঘটে। কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় আবার সেই পঞ্চপাণ্ডবই নেই এখন দলে।
অবশ্য তা টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে। প্রতিপক্ষ হিসেবে জিম্বাবুয়ে দুর্বল হওয়াতে বাংলাদেশ দলের থিঙ্ক ট্যাঙ্ক সিনিয়রদের বিশ্রামে পাঠিয়ে নতুনদের নিয়ে একটি পরীক্ষায় নেমেছেন। আর টি-টোয়েন্টি দল থেকে এভাবে একসঙ্গে একাধিক সিনিয়রদের বিশ্রামে পাঠানোর পর সামনে চলে এসেছে ‘সিনিয়র-জুনিয়র’ বিষয়টি। আজ থেকে শুরু হবে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। এরপর সমান ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শুরু হবে ৫ আগস্ট। তাই শুধু ওয়ানডে দলে জায়গা পাওয়া ক্রিকেটাররা জিম্বাবুয়ে রওনা হয়েছেন পরে। শুক্রবার দিবাগত রাতে অধিনায়ক তামিম ইকবাল তাদের নিয়ে রওনা হন জিম্বাবুয়ের পথে। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় উঠে আসে বিষয়টি। তিনি বলেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছে ইদানিং ইয়াং-ওল্ড নিয়ে বেশি কথা হচ্ছে। ১৫ জনের দলে যারা যোগ্য তারাই সুযোগ পাবে। সম্ভাব্য সেরা একাদশই আমরা বাছাই করব।’
টি-টোয়েন্টিতে নামবে নতুন বাংলাদেশ। ওয়ানডেতে তাদের খেলার সম্ভাবনা কতটুকু, যেহেতু দলে বেশ কয়েকজন সিনিয়র ক্রিকেটার আছেন। তামিম বলেন, ‘আমার তো মনে হয় তরুণরা সব সুযোগই পাচ্ছে এখন। একটা টিমে ১৫ জন খেলোয়াড় থাকে। ১৫ জনকেই খেলানো সম্ভব হয় না। ১৫ জনের অনেকের এরকম হয় যে অনেক সময় গেম টেইম (ম্যাচ) পায় না। আমরা যদি খেলাতে পারি তাহলে টিমের জন্য ভালো হবে। যদি শেষ সিরিজও দেখেন সব তরুণরাই খেলছে।’
এমপি/এসএন