সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ব্যাটিং ব্যর্থতা উত্তরণে মুমিুনলের অঙ্গীকার

বাংলাদেশের জন্য নতুন বছর শুরু হয়েছিল আলোর ঝর্ণাধারায়। যে নিউ জিল্যান্ডের মাটিতে তিন ফরম্যাটে কোথায়ও জয় ছিল না বাংলাদশের, সেখানে মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে টেস্টে নিউ জিল্যান্ডকে হারিয়ে দেয় ৮ উইকেটে। যেখানে নিউ জিল্যান্ড গিয়ে বিশ্বের অনেক সেরা সেরা দলও পেরে উঠে না। সেখানে বাংলাদেশের এই জয় টেস্ট ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস রচনা করে। এই জয়ের মাহাত্ব্যও আছে অনেক। কারণ টেস্ট ক্রিকেটে জিততে হলে প্রতিপক্ষের ২০ উইকেট নিতে হয়। বাংলাদেশ সেই কাজটি ঠিকই করেছিল, তবে তা অবিশ্বাস্যভাবে। কারণ বোলিং আক্রমণে সেনানি ছিলেন মাত্র চারজন।

যেখানে পাঁচ বোলার নিয়েও অনেকে পেরে উঠে না। এমন জয়ে তাই ক্রিকেট বিশ্ব রব উঠেছিল। বাংলাদেশের পায়ের তলার মাটিও অনেক শক্ত হয়ে উঠে। হয়ে উঠাটাই স্বাভাবিক। এমন জয়ে টেস্ট ক্রিকেটেও বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা শুরু হলো- অনেকের কাছেই সেরকম মনে হয়েছে। এমন মনে হওয়াটাও কিন্তু বাড়াবাড়ি ছিল না। কিন্তু ক্রাইস্টচার্চে পরের টেস্টে বাংলাদেশ আবার ফিরে যায় নিজেদের চেনা রূপে। হার মানে ইনিংস ও ১২৭ রানের ব্যবধানে। এমন হারের পরও বাংলাদেশের মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট জয়ে নিয়ে কোনো প্রশ্ন দেখা দেয়নি। যে কারণে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে গিয়েও বাংলাদেশ টেস্ট সিরিজ জেতার পরিকল্পনা বুনন করে। এই বুননে বেশি করে হাওয়া লাগে ওয়ানডে সিরিজ জেতাতে।

নিউ জিল্যান্ডের মতা দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতেও বাংলাদেশের আগে কোনো জয় ছিল না। প্রথম ওয়ানডে ম্যাচ জিতে সেই খরা দূর করার পর, ওয়ানডে সিরিজ জিতে সাফল্যর পাল্লা আরও ভারি করে তুলে। যার ঢেউ লাগে টেস্ট সিরিজ জেতারও? কিন্তু সে আশা এবার শুধু কাগজে-কলমেই থেকে যায়। বাস্তবে আর নেমে আসেনি। বাংলাদেশ ফিরে যায় টেস্ট ক্রিকেটে নিজেদের প্রাগঐতিহাসিক যুগে, যেখানে হারের ব্যবধান ছিল বড়! দক্ষিণ আফ্রিকাতেও বাংলাদেশ হার মেনেছিল যথাক্রমে ২২০ ও ৩৩২ রানে। এই হারের চেয়েও বড় ছিল দুই টেস্টেরই দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশ দল ৫৩ ও ৮০ রানে অলআউট হওয়া।

এবার ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কা। এখানেও নেই তেমন কোনো সাফল্য। আছে একটিমাত্র জয়। তবে সেই জয়ের সৌন্দর্য্য ছিল খুব বেশি। সেটি ছিল বাংলাদেশের শততম টেস্ট। জয়টা তাই আগামীর জন্য মাইলফলক হয়ে উঠে। এরপর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ চারটি টেস্ট খেলে দুইটিতে হেরেছিল ২১৫ ও ২০৯ রানে। বাকি দুইটি ড্র করতে পেরেছিল। এবার সেখানে পরিবর্তন আনা কিংবা মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের স্মৃতি ফিরিয়ে আনা বাংলাদেশ দলের জন্য অতীব জরুরি হয়ে উঠেছে। বিষয়টি মুমিনুলেরও ভাবনায় আছে।

তিনি মনে করেন, সমস্যা আছে সমাধানেরও চেষ্টা করতে হবে। তিনি বলেন, ‘দেখেন প্রত্যেকটা সিরিজে এরকম ব্যর্থ হলে তো ব্যাটসম্যান হিসেবে সবাই জিনিসগুলো থেকে ওভারকাম করতে চায়। আমরা এগুলো নিয়ে কাজ করছি। আগের সিরিজে কী হয়েছে, সেটা নিয়ে চিন্তা করছি না।’

তিনি জানান দক্ষিণ আফ্রিকার কন্ডিশন আর বাংলাদেশের কন্ডিশন এক নয়। মুমিনুল বলেন, ‘ওই কন্ডিশন আর এই কন্ডিশন অনেক আলাদা। এখন এখানে কীভাবে মানিয়ে নেব, এটা হলো গুরুত্বপূর্ণ। ওই জায়গা থেকে কতটা শিখছি ও উন্নতি করছে, সেটাই গুরুত্বপূর্ণ।’

সাকিব খেলাই মানেই পরিকল্পনায় অনেক পরিবর্তন। একজন বোলার ও ব্যাটসম্যান বেশি খেলা। সাকিবের অনুপস্থিতিতে বাংলাদেশ সর্বশেষ চার টেস্ট খেলেছে চার বোলার নিয়ে। এবার কিন্তু পাঁচ বোলার নিয়ে খেলার সম্ভাবনা খুব বেশি। যদিও মুমিনলি বিষয়টি রেখে দিয়েছেন খেলার দিন পিচ দেখা পর্যন্ত।

তিনি বলেন, ‘কাল উইকেট দেখে সিদ্ধান্ত নিব, চারটা বোলার নাকি পাঁচটা বোলার নিয়ে খেলব। সাকিব ভাই এলে কম্বিনেশন ভালো হয়। হয়ত কাল সিদ্ধান্ত নিতে পারব তিন পেসার নাকি দুই পেসার। চট্টগ্রামে রান বেশি হয়, বোলারের চাহিদা বেশি থাকে। এটার প্রভাব পড়তে পারে।’

একাদশ যেমনই হোক মুমিনুল নামবেন জেতার জন্যই। বলেন, ‘যখন খেলি জেতার জন্য খেলি। এখানেও এই পরিকল্পনা নিয়েই খেলব। ম্যাচ জেতার জন্যই খেলব। আগে কী হল না হল এগুলো নিয়ে কখনও চিন্তা করতে পারবেন না। যারা ৫ দিন চাপ সামলাতে পারবে তারাই ম্যাচ জিতবে। অতীতে কী হয়েছে এসব ভূমিকা রাখে না।’

বিগত টেস্টগুলোতে বাংলাদেশ দল ‘রিভিউ’ নেয়ার ক্ষেত্রে বেশ ভুগেছিল। বিষয়টি মুমিনুলকে মনে করে দিলে তিনি বলেন, ‘ফাজলামো করে যদি বলি- আমার রোবট হতে হবে, এছাড়া কোনো অপশন নেই। আমার কাছে মনে হয় বোলার আর কিপারের ভিউটা সবচেয়ে ভালো থাকে। ওরা যদি ভালো ফিডব্যাক দেয়। আমি হয়ত মিড অফে থাকি। কিপার আর বোলার ভালো ফিডব্যাক দিলে ভালো সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়। আমি আগেও অনেক রিভিউয়ে সফল হয়েছি। আমার মনে হয় মাঝেমাঝে এগুলোও আপনাদের দৃষ্টি দেওয়া উচিৎ। মাঝেমধ্যে হয়ত হয় না। শুধু আমি না, বিশ্বের সব অধিনায়কই এটার সম্মুখীন হয়। এজন্য আমার কিছু সাপোর্টও দরকার।’

এমপি/এমএমএ/

Header Ad

বুবলীকে টয়লেট দিবসের শুভেচ্ছা অপুর

ছবি: সংগৃহীত

শাকিব খানকে কেন্দ্র করে তাঁর দুই সাবেক স্ত্রী অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলীর দ্বন্দ্বটা নতুন কিছু নয়। ঢালিউড সিনেমার দুই নায়িকা অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলীর সম্পর্কটা কেমন, সেটা একেবারেই অজানা নয় ভক্তদের। বর্তমানে যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও বৈরিতায় রূপ নিয়েছে।

সবশেষ শবনম বুবলীর জন্মদিনকে কেন্দ্র করে এই দুই নায়িকার কোন্দলের চিত্র আরও একবার প্রকাশ্যে এসেছে। গত ২০ নভেম্বর ছিল বুবলীর জন্মদিন। দিনটিতে পরিবারের মানুষদের নিয়েই ঘরোয়া পরিবেশে কেক কেটেছেন তিনি। সেই মুহূর্ত তুলে ধরেছেন ফেসবুকে। যেখানে ভালোবাসা জানিয়েছেন ভক্তরা।

তবে বুবলীর জন্মদিনের তিনদিন পর রোববার (২৪ নভেম্বর) অপু বিশ্বাস ফেসবুক প্রোফাইলে লেখেন, ‘লেট পোস্ট। হ্যাপি টয়লেট ডে, ২০ নভেম্বর।’ সঙ্গে একটি অট্টোহাসির ইমোজি জুড়ে দেন তিনি।

সরাসরি কিছু না বললেও পরোক্ষভাবে বুবলীর জন্মদিন নিয়েই ঠাট্টা করেছেন এই নায়িকা। যেটা বুঝতে কষ্ট হয়নি ভক্তদের। কারণ ২০২২ সালেও বুবলীর জন্মদিনে খোঁচা দিয়েছিলেন অপু বিশ্বাস। ওই বছর বুবলী গণমাধ্যমে জানিয়েছিলেন, জন্মদিন উপলক্ষ্যে শাকিব খানের কাছ থেকে ডায়মন্ডের নাকফুল উপহার পেয়েছেন তিনি।

সেই খবর ফেসবুকে শেয়ার করে অনেকগুলো হাসির ইমোজি দিয়ে অপু লিখেছিলেন, ‘কী যে মজা’! চুপ থাকেননি বুবলীও। দুজনে জড়িয়ে পড়েন ভার্চুয়াল যুদ্ধে। একজন অন্যজনকে নিয়ে নানা রকম কটু মন্তব্যও করেন।

সেই ঘটনার দুই বছর পর আবারও বুবলীর জন্মদিনে তাকে খোঁচা দিতে গেল অপু বিশ্বাসকে। যা মোটেও ভালোভাবে নেননি নায়িকার ভক্তরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও সমালোচনার শিকার হচ্ছেন তিনি।

অপুকে উদ্দেশ্য করে কেউ লিখেছেন, বুবলীকে নিয়ে আপনার হিংসা কমছে না। কারো মন্তব্য, আপনাদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করুন। কেউ আবার অপুর মানসিকতার ধরণ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালে গোপনে বিয়ে করেন শাকিব খান ও অপু বিশ্বাস। এরপর ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর জন্ম নেয় তাদের প্রথম সন্তান আব্রাম খান জয়। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে অপু বিশ্বাসের সঙ্গে ডিভোর্সের পর একই বছরের ২০ জুলাই বুবলীকে বিয়ে করেন শাকিব খান। সেই সংসারে ২০২০ সালের ২১ মার্চ সন্তান শেহজাদ খান বীরের জন্ম হয়। এর কয়েক বছরের মাথায় তাদের বিচ্ছেদের খবর শোনা যায়।

Header Ad

কেজি দরে বিক্রি হওয়া ভাস্কর্যটি মুক্তিযোদ্ধার নয়, আওয়ামী লীগের অপপ্রচার

ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহীতে একটি ভাস্কর্য ভাঙারির দোকানে বিক্রি হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। তবে ভাস্কর্যটি মুক্তিযোদ্ধার নয়, বরং এটি পাক আর্মির আদলে হওয়ায় নিজেই এটি বিক্রি করে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ভাস্কর অধ্যাপক ড. আমিরুল মোমেনীন চৌধুরী ওরফে জোসি।

রোববার (২৪ নভেম্বর) গণমাধ্যমের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে খোলামেলা কথা বলেন তিনি।

তিনি অভিযোগ করেন, ‘ঘটনাটিকে বিকৃত করে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। তবে এটিকে একটি মহল রাজনৈতিক ইস্যু বানানোর অপচেষ্টা করছে।’

তিনি বলেন, ভাস্কর্যটির ঠিকমতো রূপ দেওয়া যায়নি। তাই এটি কাজে লাগানোর সুযোগ নেই। তাই ওয়েস্টেজ (অপচয়) হিসেবে আমি বিক্রি করে দিয়েছিলাম। রোববার আবার ফেরত নিয়ে এসেছি।

কিন্তু এই প্রচারণাকে অসত্য ও রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি বলে দাবি করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাফিকস ডিজাইন, কারুশিল্প ও শিল্পকলার ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. আমিরুল মোমেনীন চৌধুরী। তিনি জানিয়েছেন, এক যুগ আগে নওগাঁর জেলা পরিষদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ঠিকাদারের কথায় ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেছিলেন। কিন্তু শর্ত না মেনে নির্মাণ করায় তারা এটি গ্রহণ করেনি। পরে তাদের রড-সিমেন্ট দিয়ে আরেকটি ভাস্কর্য নির্মাণ করে দেন। এরপর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চারু অনুষদের পেছনে মেহেরচণ্ডী মধ্যপাড়ায় তার নিজের স্টুডিওতে রাখা ছিল এটি। নিজের জায়গাতেই এ স্টুডিওটি। এখানে নানা শিল্পকর্ম নির্মাণ করেন ড. আমিরুল মোমেনীন।

ড. আমিরুল মোমেনীন আরও বলেন, মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের ভাস্কর্যটিও কর্তৃপক্ষ পছন্দ করেনি। এ জন্য হস্তান্তর করা যায়নি। বেশ কয়েক বছর ধরে এখানে রাখা আছে। কিন্তু এখন স্টুডিওর এই জায়গাটি বিক্রির চেষ্টা করছি। তাই স্টুডিওর সব ওয়েস্টেজ বিক্রি করে দিচ্ছি। কয়েক দিন আগে কয়েকজন এসে বলল, মুক্তিযোদ্ধার ভাস্কর্যটি কিনতে চায়। তাদের কাছে ভাঙারি লোহার মতো কেজি দরে নামে মাত্র টাকায় বিক্রি করেছিলাম। আমি তখন জানতাম না তারা ভাঙারির দোকানের জন্য কিনছে। পরে পত্র-পত্রিকায় দেখেছি এ ঘটনা। তারা আসল ঘটনা না জেনেই এগুলো লিখেছে। আমি কখনোই কাউকে বলিনি, বর্তমান পরিস্থিতিতে মুক্তিযোদ্ধার ভাস্কর্য বিক্রি করা বা রাখা যাবে না। বর্তমান সরকার তো মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী নয়। আর কোথাও এ ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি। কিন্তু একটি মহল অপপ্রচার চালিয়ে এ ঘটনাকে রাজনৈতিক ইস্যু বানানোর চেষ্টা করছে। আমি এটার প্রতিবাদ করছি।

উল্লেখ্য, গেল ৫ আগস্টের পর বর্তমান প্রেক্ষাপটে মুক্তিযোদ্ধার ভাস্কর্যটি কোথাও বিক্রি করা সম্ভব নয়, তাই ভাঙারির দোকানে বিক্রি করে দিয়েছেন ভাস্কর ড. আমিরুল মোমেনীন চৌধুরী এমন সংবাদে গেল কয়েক দিন ধরেই গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা আলোচনার জন্ম দিয়েছে। এ ছবিটি পোস্ট করে কঠোর সমালোচনা করা হয়েছে আওয়ামী লীগের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ থেকে। ছবিটি শেয়ার করে তীর্যক কবিতা লিখে নিজের ফেসবুকে শেয়ার করেছেন বিতর্কিত লেখক তসলিমা নাসরিনও।

Header Ad

ফলোঅন এড়িয়ে ১৮১ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ তৃতীয় দিনটা শুরু করেছিল ২ উইকেটে ৪০ রান নিয়ে। ২৩ রানের মাথায় মেহেদী হাসান মিরাজ যখন বিদায় নেন তখনো ফলোঅন এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ৮৫ রান। তবে জাকের আলীর ৫৩ রানে ভর করে শেষ পর্যন্ত ফলোঅন এড়াতে পেরেছে বাংলাদেশ।

এর আগে অ্যান্টিগা টেস্টে ৪৫০ রানে ইনিংস ঘোষণা করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ২ উইকেট হারিয়ে ৪০ রান সংগ্রহ করে দ্বিতীয় দিন শেষ করে টাইগাররা। তৃতীয় দিনের শুরুতেই শাহদাত হোসেন দিপুর উইকেট হারায় বাংলাদেশ। তবে লিটন দাসকে সঙ্গে নিয়ে মুমিনুল হক প্রতিরোধ গড়লেও ইনিংস বড় করতে পারেননি এই দুই ব্যাটার।

তাদের বিদায়ে ফলোঅনের শঙ্কায় পড়ে টাইগাররা। তবে জাকের আলি ও তাইজুল ইসলামের ব্যাটে ফলোঅন এড়ায় লাল-সবুজের বাংলাদেশ। তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৬৯ রান সংগ্রহ করে।

মুমিনুল ২৩ বলে ৭ ও দিপু ৩১ বলে ১০ রানে নিয়ে তৃতীয় দিনে খেলতে নামেন। তবে এ দিন সুবিধা করতে পারেননি দিপু। দলীয় ৬৬ রানে ৭১ বলে ১৮ রান করে আউট হন তিনি।

দিপুর বিদায়ের পর ক্রিজে আসা লিটনকে সঙ্গে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামাল দেন। দেখেশুনে খেলে রানের চাকা সচল রাখেন এই দুই ব্যাটার। সাবলীল ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন মুমিনুল।

৬২ রানের জুটি গড়েন লিটন ও মুমিনুল। তবে দলীয় ১২৮ রানে ১১৬ বলে ৫০ রান করে আউট হন মুমিনুল। তার বিদায়ের পর পরই সাজঘরের পথ ধরেন লিটন। ৭৬ বলে করেন ৪০ রান।

এরপর জাকের আলিকে সঙ্গে নিয়ে চাপ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তবে দলীয় ১৬৬ রানে ৬৭ বলে ২৩ রান করে আউট হন মিরাজ। তার বিদায়ে বেশ চাপে পড়ে বাংলাদেশ। এরপর তাইজুলকে সঙ্গে নিয়ে চাপ সামাল দেন জাকের আলি। ৬৮ রানের জুটি গড়েন এই দুই ব্যাটার।

ফিফটি তুলে নেন জাকের। তবে দলীয় ২৩৪ রানে ৬৩ বলে ২৫ রান করে আউট হন তাইজুল। ফিফটির পর ইনিংস বড় করতে পারেননি জাকের। ফিরেছেন ৫৩ রান করে। তার বিদায়ের পর ক্রিজে এসে সুবিধা করতে পারেননি হাসান মাহমুদ। ১৬ বলে ৮ রান করে আউট হন তিনি।

এরপর তাসকিন আহমেদ ও শরীফুল ইসলাম মিলে দিনের বাকি খেলা শেষ করেন। তাসকিন ১১ ও শরিফুল ৫ রানে অপরাজিত আছেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বুবলীকে টয়লেট দিবসের শুভেচ্ছা অপুর
কেজি দরে বিক্রি হওয়া ভাস্কর্যটি মুক্তিযোদ্ধার নয়, আওয়ামী লীগের অপপ্রচার
ফলোঅন এড়িয়ে ১৮১ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ
অটোরিকশা চলাচলে আপিল করবে সরকার
পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি
ভারতে যৌন ব্যবসায় বাধ্য করা হচ্ছে বাংলাদেশি তরুণীদের
ব্রাজিলকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পেল আর্জেন্টিনা
আওয়ামী লীগের ২ সাবেক সংসদ সদস্যের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন
পলাশবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
আইপিএল মেগা নিলাম সর্বশেষ: কোন দলে কোন ক্রিকেটার?
রেকর্ড এডিট দাবি, দশ লাখ টাকার চেক নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতা
পাকিস্তানে শিয়া-সুন্নি সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮২
হত্যা মামলায় গ্রেফতার ডিসি মশিউর ও এডিসি জুয়েল বরখাস্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে রেকর্ড মৃত্যু, শনাক্ত আরও ১০৭৯
আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত
আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার
আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন