শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিপিএলের সাত দলের পরিচিতি, অধিনায়ক ও কোচিং প্যানেলে থাকছেন যারা

ছবি: সংগৃহীত

আজ পর্দা উঠছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ১১তম আসরের। প্রায় দেড় মাসব্যাপী টুর্নামেন্টটি শেষ হবে আগামী বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি। এবারের বিপিএলের ৭টি দল হচ্ছে- ঢাকা ক্যাপিটালস, চিটাগং কিংস, দুর্বার রাজশাহী, ফরচুন বরিশাল, খুলনা টাইগার্স, রংপুর রাইডার্স ও সিলেট স্ট্রাইকার্স।

ড্রাফটের আগে দলে টেনেও চিটাগাং কিংস পাচ্ছে না তাদের তিন তারকা সাকিব আল হাসান, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস আর মঈন আলীকে। আবার খেলা মাঠে গড়ানোর আগেরদিন রাতে অধিনায়কের নাম দিয়েছে খুলনা টাইগার্স।

তবে সব নেতিবাচকতা পেছনে ফেলে দিয়ে এখন মাঠের খেলায় মনোযোগ দেয়ার পালা। তৈরি ৭ দল। তৈরি তাদের খেলোয়াড়রা। মিরপুরের শের-ই বাংলা স্টেডিয়াম থেকে শুরু হবে প্রায় ৩৯ দিনের দীর্ঘ ক্রিকেট যুদ্ধ। আসরের মাঝপথে দলগুলোর স্কোয়াডে পরিবর্তন আসা স্বাভাবিক। তবে এর আগে একনজরে দেখে নেয়া যাক সাত দলের চূড়ান্ত স্কোয়াড।

ঢাকা ক্যাপিটালস
অধিনায়ক: থিসারা পেরেরা।
দেশি ক্রিকেটার: মুস্তাফিজুর রহমান, লিটন কুমার দাস, তানজিদ হাসান, মুনিম শাহরিয়ার, সাব্বির রহমান, শাহাদাত হোসেন, মুকিদুল ইসলাম, নাজমুল ইসলাম, আবু জায়েদ চৌধুরি, রহমতউল্লাহ আলি, মেহেদি হাসান রানা, আসিফ হাসান, হাবিবুর রহমান, আলাউদ্দিন বাবু।
বিদেশি ক্রিকেটার: থিসারা পেরেরা (শ্রীলঙ্কা), জনসন চার্লস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), স্টিভেন এসকেনাজি (ইংল্যান্ড), চাতুরাঙ্গা ডি সিলভা (শ্রীলঙ্কা), জাহুর খান (সংযুক্ত আরব আমিরাত), শাহনাওয়াজ দাহানি (পাকিস্তান), রিয়াজ হাসান (আফগানিস্তান), আমির হামজা (আফগানিস্তান), ফারমানউল্লাহ শাফি (আফগানিস্তান), জেপি কোটজে (নামিবিয়া), শুভাম সুভাস রাঞ্জানা (যুক্তরাষ্ট্র), জেসন রয় (ইংল্যান্ড)
কোচিং প্যানেল: খালেদ মাহমুদ (প্রধান কোচ), সাঈদ আজমল (মেন্টর), ফয়সাল হোসেন (সহকারী কোচ)।

চিটাগং কিংস
অধিনায়ক: মোহাম্মদ মিঠুন।
দেশি ক্রিকেটার: মোহাম্মদ মিঠুন, সাকিব আল হাসান, শরিফুল ইসলাম, শামীম হোসেন, পারভেজ হোসেন, সৈয়দ খালেদ আহমেদ, আলিস আল ইসলাম, নাঈম ইসলাম, মারুফ মৃধা, রাহাতুল জাভেদ, শেখ পারভেজ রহমান, মার্শাল আইয়ুব, নাবিল সামাদ, ইফরান হোসেন।
বিদেশি ক্রিকেটার: মইন আলি (ইংল্যান্ড), উসমান খান (পাকিস্তান), হায়দার আলি (পাকিস্তান), অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস (শ্রীলঙ্কা), মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র (পাকিস্তান), বিনুরা ফার্নান্দো (শ্রীলঙ্কা), গ্রাহাম ক্লার্ক (ইংল্যান্ড), থমাস ও'কনেল (অস্ট্রেলিয়া), খাওয়াজা নাফে (পাকিস্তান), লাহিরু মিলান্থা (যুক্তরাষ্ট্র), জুবাইরউল্লাহ আকবারি (আফগানিস্তান), হুসাইন তালাত (পাকিস্তান), আলি রাজা (পাকিস্তান)।
কোচিং প্যানেল: শন টেইট (প্রধান কোচ), শাহিদ আফ্রিদি (মেন্টর ও শুভেচ্ছাদূত), এনামুল হক জুনিয়র (সহকারী কোচ), মাহবুবুল আলম (ব্যাটিং কোচ)।

ফরচুন বরিশাল
অধিনায়ক: তামিম ইকবাল।
দেশি ক্রিকেটার: তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাইজুল ইসলাম, নাঈম হাসান, তাওহিদ হৃদয়, ইবাদত হোসেন চৌধুরি, রিশাদ হোসেন, রিপন মন্ডল, আরিফুল ইসলাম, তানভির ইসলাম, শহিদুল ইসলাম, প্রিতম কুমার, ইকবাল হোসেন ইমন।
বিদেশি ক্রিকেটার: দাভিদ মালান (ইংল্যান্ড), মোহাম্মদ নাবি (আফগানিস্তান), কাইল মেয়ার্স (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), ফাহিম আশরাফ (পাকিস্তান), জাহান্দাদ খান (পাকিস্তান), মোহাম্মদ আলি (পাকিস্তান), জেমস ফুলার (ইংল্যান্ড), পাথুম নিসাঙ্কা (শ্রীলঙ্কা), মোহাম্মদ ইমরান (পাকিস্তান), শাহিন শাহ আফ্রিদি (পাকিস্তান)।
কোচিং প্যানেল: মিজানুর রহমান (প্রধান কোচ), নাফিস ইকবাল (ব্যাটিং কোচ), হুমায়ুন কবির (সহকারী কোচ), শাহিন হোসেন (ফিল্ডিং কোচ), সাব্বির খান (ম্যানেজার)।

খুলনা টাইগার্স
অধিনায়ক: মেহেদী হাসান মিরাজ।
দেশি ক্রিকেটার: মেহেদী হাসান মিরাজ, আফিফ হোসেন, মোহাম্মদ নাঈম শেখ, ইমরুল কায়েস, মাহমুদুল হাসান জয়, নাসুম আহমেদ, মাহিদুল ইসলাম, জিয়াউর রহমান, হাসান মাহমুদ, মাহফুজুর রহমান রাব্বি, আবু হায়দার, রুবেল হোসেন।
বিদেশি ক্রিকেটার: লুইস গ্রেগরি (ইংল্যান্ড), মোহাম্মদ হাসনাইন (পাকিস্তান), মোহাম্মদ নাওয়াজ (পাকিস্তান), ওশান টমাস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), ইব্রাহিম জাদরান (আফগানিস্তান), দারভিশ রাসুলি (আফগানিস্তান), সালমান ইরশাদ (পাকিস্তান)।
কোচিং প্যানেল: তালহা জুবায়ের (প্রধান কোচ), নাসিরউদ্দিন ফারুক (ব্যাটিং কোচ), মামুনুর রশিদ (সহকারী কোচ), মোহাম্মদ সেলিম (ফিল্ডিং কোচ), মহসিন শেখ (অ্যানালিস্ট)।

দুর্বার রাজশাহী
অধিনায়ক: এনামুল হক বিজয়।
দেশি ক্রিকেটার: এনামুল হক বিজয়, তাসকিন আহমেদ (সহ-অধিনায়ক), জিসান আলম, আকবর আলি, সানজামুল ইসলাম, ইয়াসির আলি, সাব্বির হোসেন, হাসান মুরাদ, শফিউল ইসলাম, মোহর শেখ, এসএম মেহেরব হাসান, মিজানুর রহমান।
বিদেশি ক্রিকেটার: মোহাম্মদ হারিস (পাকিস্তান), আরাফাত মিনহাজ (পাকিস্তান), রায়ান বার্ল (জিম্বাবুয়ে), সাদ নাসিম (পাকিস্তান), লাহিরু সামারাকুন (শ্রীলঙ্কা), সালমান মির্জা (পাকিস্তান)।
কোচিং প্যানেল: এজাজ আহমেদ (প্রধান কোচ), রাও ইফতিখার (সহকারী কোচ)।

সিলেট স্ট্রাইকার্স
অধিনায়ক: আরিফুল হক।
দেশি ক্রিকেটার: আরিফুল হক, মাশরাফি বিন মুর্তজা, জাকির হাসান, তানজিম হাসান, জাকের আলি, রনি তালুকদার, আল আমিন হোসেন, রুয়েল মিয়া, নিহাদউজ্জামান, নাহিদুল ইসলাম, মেহেদি হাসান সোহাগ, টিপু সুলতান, জাওয়াদ আবরার।
বিদেশি ক্রিকেটার: পল স্টার্লিং (আয়ারল্যান্ড), জর্জ মানজি (স্কটল্যান্ড), রাকিম কর্নওয়াল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), সামিউল্লাহ শিনওয়ারি (আফগানিস্তান), রিস টপলি (ইংল্যান্ড), অ্যারন জোন্স (যুক্তরাষ্ট্র), জন-রাস জাগেসার (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)।
কোচিং প্যানেল: একেএম মাহমুদ ইমন (প্রধান কোচ), সৈয়দ রাসেল (সহকারী কোচ), তুষার ইমরান (ব্যাটিং কোচ), ডলার মাহমুদ (বোলিং কোচ), মুরাদ খান (ফিল্ডিং কোচ)।

রংপুর রাইডার্স
অধিনায়ক: নুরুল হাসান সোহান।
দেশি ক্রিকেটার: নুরুল হাসান সোহান, শেখ মেহেদি হাসান, সৌম্য সরকার, সাইফ হাসান, রকিবুল হাসান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, কামরুল ইসলাম, রেজাউর রহমান রাজা, নাহিদ রানা, ইরফান শুক্কুর, তৌফিক খান, আজিজুল হাকিম তামিম।
বিদেশি ক্রিকেটার: অ্যালেক্স হেলস (ইংল্যান্ড), ইফতিখার আহমেদ (পাকিস্তান), সেদিকউল্লাহ আটাল (আফগানিস্তান), খুশদিল শাহ (পাকিস্তান), কার্টিস ক্যাম্পার (আয়ারল্যান্ড), স্টিভেন টেলর (যুক্তরাষ্ট্র), আকিফ জাভেদ (পাকিস্তান)।
কোচিং প্যানেল: মিকি আর্থার (প্রধান কোচ), মোহাম্মদ আশরাফুল (সহকারী কোচ), মোহাম্মদ রফিক (মেন্টর ও স্পিন বোলিং কোচ), ফাহিম আমিন (ফিল্ডিং কোচ), শাহরিয়ার নাফীস (ব্যাটিং পরামর্শক)।

Header Ad
Header Ad

‘যমুনা রেল সেতু’ উদ্বোধন  ১৮ মার্চ, প্রধান অতিথি রেলপথ সচিব

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনা নদীর উপর নির্মিত যমুনা সেতুর ৩০০ মিটার উজানে দেশের একমাত্র দীর্ঘতম নবনির্মিত ‘যমুনা রেল সেতু’ ১৮ মার্চ উদ্বোধন করা হবে। এ উপলক্ষে নানা আয়োজনের প্রস্তুতি নিয়েছে রেলপথ বিভাগ।

যমুনা রেল সেতু উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি উপস্থিত থাকবেন- বাংলাদেশ নিযুক্ত জাপানি রাষ্ট্রদূত H.E. MR. SAIDA SHINICHI Ges MR. ITO TERUYUKI, DIRECTOR GENERAL SOUTH ASIA DEPARTMENT, JICA প্রমুখ।

এতে স্বাগত বক্তব্য রাখবেন- যমুনা রেলওয়ে সেতু নির্মাণ প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসউদুর রহমান এবং সমাপনী বক্তব্য রাখবেন- মহাপরিচালক, বাংলাদেশ রেলওয়ে (সভাপতি) মো: আফজাল হোসেন।

শুক্রবার (১৩ মার্চ) বিকালে যমুনা রেলওয়ে সেতু নির্মাণ প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসউদুর রহমান ঢাকা প্রকাশকে এ বিষয়টি জানান।

মাসউদুর রহমান বলেন- আগামী ১৮ মার্চ সকাল ১০টায় টাঙ্গাইলের যমুনা রেল সেতুর পূর্ব প্রান্ত ইব্রাহিমাবাদ রেল স্টেশন প্রাঙ্গণে নবনির্মিত যমুনা রেল সেতুর শুভ উদ্বোধনের আয়োজন করা হবে।

এছাড়াও কর্মসূচির মধ্যে যমুনা রেল সেতু পূর্ব ইব্রাহিমাবাদ স্টেশন থেকে বেলা ১১ টা ২০ মিনিটে সিরাজগঞ্জ পশ্চিম প্রান্তে সয়দাবাদ রেল স্টেশন পর্যন্ত উদ্বোধনী ট্রেনে অতিথি ও সংশ্লিষ্টরা যমুনা রেল সেতু পারাপার হবে এবং ১১ টা ৪০ মিনিটে সয়দাবাদ রেল স্টেশনে সংবাদ সম্মেলন করবেন। পরে বেলা ১২ টায় ইব্রাহিমাবাদ রেল স্টেশন পূর্ব প্রান্তে ফেরত আসবে।

তিনি আরও বলেন- উদ্ধোধনের একদিন পর অর্থাৎ ১৯ মার্চ থেকে বাড়তি ভাড়া (রেলের ভাষায় পন্টেজ চার্জ) গুণতে হবে যাত্রীদের।  যা উদ্বোধনের একদিন পর ১৯ মার্চ থেকে নতুন ভাড়া কার্যকর হবে। ৪.৮ কিলোমিটার ডাবল লাইন ডুয়েলগেজ সেতুটি দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলকে ঢাকার সাথে রেলপথের মাধ্যমে সংযুক্ত করবে।

২০১৬ সালের ডিসেম্বরে প্রকল্পের নকশা প্রণয়নসহ সেতুর নির্মাণ ব্যয় প্রথমে ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি ৭ লাখ টাকা ধরা হয়েছিল। পরবর্তীতে ২ বছর বাড়ানো হলে প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি ৯৬ লাখ টাকা দাঁড়ায়। যার মধ্যে ২৭ দশমিক ৬০ শতাংশ দেশীয় অর্থয়ান এবং ৭২ দশমিক ৪০ শতাংশ জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) ঋণ দিয়েছে।

১৯৯৮ সালে যমুনা বহুমুখী সেতু চালু হওয়ার পর ঢাকার সঙ্গে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়। ২০০৮ সালে সেতুটিতে ফাটল দেখা দেওয়ায় ট্রেনের গতি কমিয়ে দেওয়া হয়। সেতুটি দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ৩৮টি ট্রেন পারাপার হতো। এই সমস্যার সমাধানে সরকার যমুনা নদীর ওপর আলাদা রেল সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়।

২০২০ সালের ২৯ নভেম্বর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি এই সেতুর নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে। ২০২১ সালের মার্চে পিলার নির্মাণের জন্য পাইলিং কাজ শুরু হয়। ৪.৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই রেল সেতু দেশের দীর্ঘতম প্রথম ডাবল ট্রাকের ডুয়েল গেজের সেতু। এটি ৫০টি পিলারের ওপর ৪৯টি স্প্যানে নির্মিত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বিশ্বে প্রথমবার স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি তিন হাজার ডলারে পৌঁছেছে। আজ শুক্রবার (১৪ মার্চ) স্বর্ণের দাম ২ দশমিক ৯৪ শতাংশ বেড়ে এই রেকর্ড পরিমাণে পৌঁছায়। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ১৩ বার বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম রেকর্ড সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।

মূলত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতি ও ইউরোপের ওপর নতুন শুল্ক হুমকির কারণে বিশ্ববাজারে এই অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার ট্রাম্প ফ্রান্স ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোর ওয়াইন, শ্যাম্পেনসহ অন্যান্য অ্যালকোহলযুক্ত পণ্যের ওপর দুইশ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দেন।

বৈশ্বিক বাণিজ্যে এই অনিশ্চয়তার আশঙ্কায় স্বর্ণের দাম বাড়তে থাকে। ট্রাম্পের এই পদক্ষেপ মূলত যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত হুইস্কির ওপর ইউরোপের শুল্কের প্রতিশোধ হিসেবে নেওয়া হচ্ছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, যদি ইউরোপের শুল্ক অবিলম্বে প্রত্যাহার না করা হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র ফ্রান্স ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যান্য দেশ থেকে আমদানি করা সব ধরনের ওয়াইন, শ্যাম্পেনসহ অ্যালকোহলযুক্ত পণ্যের ওপর দুইশ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবে।

এর আগে ট্রাম্প সব ধরনের ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়াম আমদানির ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন। এর জবাবে ইউরোপীয় ইউনিয়নও যুক্তরাষ্ট্রের ২৮ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা করছে বলে বুধবার (১২ মার্চ) জানায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের কমিশন।

Header Ad
Header Ad

আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের সমুদ্র আছে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের মানুষ যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ তাদের একটি সমুদ্র আছে যা বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসা করতে উদ্বুদ্ধ করে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শুক্রবার (১৪ মার্চ) কক্সবাজারে বিআইএএম অডিটোরিয়ামে স্থানীয় জনগণের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের একটি সমুদ্র আছে। ব্যবসার জন্য সমুদ্র খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’ তিনি বাংলাদেশের দীর্ঘ সমুদ্রতীরের কথা উল্লেখ করে বলেন, চট্টগ্রামের সমুদ্রতীরের যেকোনো স্থানে সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করা সম্ভব।

তিনি বলেন, কক্সবাজারে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়েছে এবং এটি কেবল একটি পর্যটন শহরই নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রও। তিনি আরও বলেন, নেপাল ও ভারতের সেভেন সিস্টার্সের কোনো সমুদ্র নেই, তাই তাদের জন্য বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দর ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। ‘আমরা ব্যবসা করতে পারলে সবার ভাগ্য বদলে যাবে।’

ড. ইউনূস লবণ উৎপাদনকারীদের কাছ থেকে জানতে চান বিদেশি আমদানিকারকরা বাংলাদেশ থেকে লবণ আমদানিতে আগ্রহী কিনা, কারণ কক্সবাজারের কৃষকদের উৎপাদিত লবণ এখন রফতানির সক্ষমতা অর্জন করেছে।

এছাড়া, তিনি পাইলট ভিত্তিতে কক্সবাজারে বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাবনা নিয়েও খোঁজ নেন।

প্রধান উপদেষ্টা স্থানীয় জনগণকে ভবিষ্যতের সুযোগগুলো কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘কক্সবাজার অর্থনীতির একটি বৃহৎ শক্তি এবং এটি তথ্যপ্রযুক্তিরও একটি শহর হতে পারে।’

মতবিনিময় সভায় কক্সবাজারের উন্নয়নে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রধান উপদেষ্টার সামনে তাদের প্রস্তাব ও দাবি পেশ করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘যমুনা রেল সেতু’ উদ্বোধন  ১৮ মার্চ, প্রধান অতিথি রেলপথ সচিব
বিশ্বে প্রথমবার স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার
আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের সমুদ্র আছে : প্রধান উপদেষ্টা
রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়: জাতিসংঘ মহাসচিব
আওয়ামী লীগ নেত্রী রূপালি গ্রেফতার
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট পেতে আধা ঘণ্টায় ২০ লাখ হিট
দুই বছরের কন্যাকে হারালেন আফগান ক্রিকেটার হজরতউল্লাহ জাজাই
রোহিঙ্গা শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব
কুমিল্লায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় আতশবাজি জব্দ
সুন্দরবনের গহীন থেকে বৃদ্ধা নারী উদ্ধার
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আছিয়ার গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত
গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে আরো সাত লাশ উদ্ধার
জাতিসংঘ মহাসচিবকে নিয়ে কক্সবাজারে পৌঁছেছেন ড. ইউনূস
গালি দেয়া সেই উপস্থাপিকার চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান হাসনাতের
প্রশাসনের ঢিলেঢালা আচরণে দুষ্কৃতকারীরা আশকারা পাচ্ছে: রিজভী
৬০তম জন্মদিনে নতুন প্রেমিকাকে প্রকাশ্যে আনলেন আমির খান
গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে বাংলাদেশের পাশে থাকবে জাতিসংঘ: গুতেরেস
আমেরিকান এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে ভয়াবহ আগুন, ডানা দিয়ে নামলেন যাত্রীরা
চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর সীমান্তে ৯ লাখ টাকার মাদক ও চোরাচালানি মালামাল জব্দ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিবের সাক্ষাৎ