শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৬ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্লেয়ার্স ড্রাফট শেষে যেমন হলো বিপিএলের দলগুলো

বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট। ছবি: সংগৃহীত

শেষ হয়েছে বহুল আকাঙ্ক্ষিত প্লেয়ার ড্রাফট। এর মধ্যে দিয়ে শেষ হলো এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) দল গঠনের কাজ। ফ্রাঞ্চাইজিগুলো পূরণ করেছে তাদের নির্ধারিত কোটা। যদিও এখনো সুযোগ আছে, চাইলে ফ্রাঞ্চাইজিগুলো আরো ক্রিকেটার নিতে পারবে।

ড্রাফটে মোট ৪৪০ জন বিদেশি ক্রিকেটারকে রাখা হয়েছে। তাদেরকে ভাগ করা হয়েছিল পাঁচটি ক্যাটাগরিতে। আর ১৮৮ জন স্থানীয় খেলোয়াড়কে ভাগ করা হয়েছিল ৬ ক্যাটাগরিতে। দেখে নেওয়া যাক ড্রাফট শেষে বিপিএলের কোন দলে কারা খেলবেন।

ঢাকা ক্যাপিটালস:

সরাসরি চুক্তিতে: তানজিদ হাসান তামিম ও মোস্তাফিজুর রহমান, স্টিফেন এসকেনজাই।
ড্রাফট থেকে: লিটন দাস, হাবিবুর রহমান সোহান, আবু জায়েদ চৌধুরী, মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ, সাইম আইয়ুব (পাকিস্তান), আমির হামজা হোটাক (আফগানিস্তান), সাব্বির রহমান, মুনিম শাহরিয়ার, আসিফ হাসান মিতুল, শাহাদাত হোসেন দিপু।

সিলেট স্ট্রাইকার্স:

সরাসরি চুক্তিতে: জাকের আলী অনিক।
ধরে রাখা: জাকির হাসান ও তানজিম হাসান সাকিব।
ড্রাফট থেকে: রনি তালুকদার, মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা, আল-আমিন হোসেন, আরফাত সানি, রাহকিম কর্নওয়াল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), সামিউল্লাহ শেনওয়ারি (আফগানিস্তান), রুয়েল মিয়া, আরিফুল হক, নিহাদুজ্জামান, নাহিদুল ইসলাম, রিচ টপলি (ইংল্যান্ড)।

চিটাগাং কিংস:

সরাসরি চুক্তিতে: সাকিব আল হাসান ও শরিফুল ইসলাম, বিনুরা ফার্নান্দো (শ্রীলঙ্কা), অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস (শ্রীলঙ্কা), মঈন আলি (ইংল্যান্ড), উসমান খান (পাকিস্তান), মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র (পাকিস্তান)।
ড্রাফট থেকে: শামীম হোসেন পাটোয়ারি, পারভেজ হোসেন ইমন, খালেদ আহমেদ, আলিস আল ইসলাম, গ্রায়েম ক্লার্ক (ইংল্যান্ড), থমাস ও'কর্নেল (অস্ট্রেলিয়া), মোহাম্মদ মিঠুন, নাঈম ইসলাম, মারুফ মৃধা, রাহাতুল ফেরদৌস জাভেদ, শেখ পারভেজ জীবন, মার্শাল আইয়ুব।

রংপুর রাইডার্স:

সরাসরি চুক্তিতে: মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, খুশদিল শাহ (পাকিস্তান), ইফতেখার আহমেদ (পাকিস্তান), অ্যালেক্স হেলস (ইংল্যান্ড), মোহাম্মদ নবি (আফগানিস্তান)।
ধরে রাখা: নুরুল হাসান সোহান ও শেখ মেহেদী হাসান।
ড্রাফট থেকে: নাহিদ রানা, সাইফ হাসান, সৌম্য সরকার , রাকিবুল হাসান, আকিফ জাভেদ (পাকিস্তান), কার্টিস ক্যাম্ফার (আয়ারল্যান্ড), রেজাউর রহমান রাজা, ইরফান শুক্কুর, কামরুল ইসলাম রাব্বি, তওফিক খান তুষার।

দুর্বার রাজশাহী:

সরাসরি চুক্তিতে: এনামুল হক বিজয়।
ড্রাফট থেকে: তাসকিন আহমেদ, জিসান আলম, ইয়াসির আলী রাব্বি, সাব্বির হোসেন , সাদ নাসিম (পাকিস্তান), লাহিরু সামারাকুন(শ্রীলঙ্কা), সানজামুল ইসলাম, এম মেহরব হোসেন, আকবর আলী, হাসান মুরাদ, শফিউল ইসলাম সুহাস, মোহর শেখ অন্তর।

ফরচুন বরিশাল:

সরাসরি চুক্তিতে: তাওহীদ হৃদয়, ডাভিড মালান (ইংল্যান্ড), ডেভিড মিলার, কাইল মায়ার্স (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), ফাহিম আশরাফ (পাকিস্তান), মোহাম্মদ আলি (পাকিস্তান), খান জাহানবাদ (পাকিস্তান)।
ধরে রাখা: তামিম ইকবাল ও মুশফিকুর রহিম।
ড্রাফট থেকে: মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, তানভীর ইসলাম, নাজমুল হোসেন শান্ত, রিপন মন্ডল, জেফস ফুলার (ইংল্যান্ড), পাথুম নিশানকা (শ্রীলঙ্কা), এবাদত হোসেন, নাঈম হাসান, রিশাদ হোসেন, তাইজুল ইসলাম, নাদ্রে বার্গার (দক্ষিণ আফ্রিকা), শহিদুল ইসলাম, আরিফুল ইসলাম।

খুলনা টাইগার্স:

সরাসরি চুক্তিতে: মেহেদী হাসান মিরাজ, ওশান থমাস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), মোহাম্মদ নাওয়াজ (পাকিস্তান)
ধরে রাখা: আফিফ হোসেন ও নাসুম আহমেদ।
ড্রাফট থেকে: হাসান মাহমুদ, নাঈম শেখ, ইমরুল কায়েস, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, মোহাম্মদ হাসনাইন (পাকিস্তান), লুইস গ্রেগরি (ইংল্যান্ড), আবু হায়দার রনি, জিয়াউর রহমান, মাহফুজুর রহমান রাব্বি, মাহমুদুল হাসান জয়।

Header Ad
Header Ad

আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, সবচেয়ে ছোট দিন আগামীকাল

ফাইল ছবি

উত্তর গোলার্ধে বছরের সবচেয়ে ছোট দিন এবং দীর্ঘতম রাত হিসেবে স্বীকৃত ২১ ডিসেম্বর। সেইসাথে আগামীকাল (২২ ডিসেম্বর) পৃথিবীর এই অর্ধে বছরের সবচেয়ে ছোট দিনও। ঠিক বিপরীত চিত্র অবশ্য বিরাজ করবে দক্ষিণ গোলার্ধে। বিষুবরেখার দুই পাশে সূর্যের আলো পড়ার প্রেক্ষাপটে বছরের ৪টি এমন তারিখ আসে। ‘দিবা-রাত্রি’র হিসেবে এগুলোর মধ্যে ২টি তারিখে সমান ও ২টি সময়ের পরিসরে সবচেয়ে ছোট-বড়।

২১ ডিসেম্বর দিনটিতে উত্তর গোলার্ধ সূর্যের থেকে অনেকটাই দূরে থাকে। ফলে সেখানে সূর্যের আলো এতটাই কম পড়ে যে দিন খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায় বলে মনে হয় আর রাত হয় দীর্ঘ। সৌরজগতের নিয়ম অনুযায়ী পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘোরে। এ সময় যে কোনো একদিকে একটু হেলে থাকে সূর্য। ফলে কখনো উত্তর গোলার্ধ সূর্যের কাছাকাছি আসে, আবার কখনো দক্ষিণ গোলার্ধ।

২১ জুন দিনটাতে উত্তর গোলার্ধ সূর্যের কাছাকাছি থাকে। তাই সূর্যের রশ্মি দীর্ঘসময় পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে পড়ে। সূর্য এদিন কর্কটক্রান্তি রেখায় লম্বভাবে বা খাড়াভাবে কিরণ দেয়। তাই মনে হয় দিন শেষই হচ্ছে না। মার্চ থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে দেশগুলোতে বেশি পরিমাণ সূর্যালোক পৌঁছায়। এর ফলে এই সময়কালে সেইসব দেশে গ্রীষ্মকাল থাকে। বিজ্ঞানের ভাষায় একেই বলে ‘সামার সলসটিস’ বা উত্তরায়ণ। এর পর থেকে দিন ছোট হয়ে শুরু করে।

ডিসেম্বর মাস থেকে পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ সূর্যের দিকে হেলতে থাকে। আর উত্তর গোলার্ধ চলে যায় অনেকটা দূরে। এই সময় উত্তরে সূর্যের আলো ক্ষীণভাবে পড়ে। ফলে সেখানে তখন সৃষ্টি হয় শীতকাল, আর দক্ষিণে গরমকাল।

একে বলে উইন্টার সলসটিস বা সূর্যের দক্ষিণ অয়নান্ত। এই সময় দক্ষিণ গোলার্ধে দিন সবচেয়ে বড় হয় আর উত্তর গোলার্ধে রাত দীর্ঘতম হয়। অর্থাৎ একই সময়ে পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধে থাকবে দীর্ঘতম দিন ও ক্ষুদ্রতম রাত।

এদিকে আজ বছরের দীর্ঘতম রাত হলেও পূর্ণিমার কারণে আকাশে থাকবে চাঁদের উজ্জ্বল আলো।

Header Ad
Header Ad

রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি

ফারজানা সিঁথি। ছবি: সংগৃহীত

কোটা সংস্কার আন্দোলনের মাধ্যমে ‘অগ্নিকন্যা’ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া ফারজানা সিঁথি সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টকশোতে নিজের জীবনসঙ্গী নির্বাচনের পছন্দ নিয়ে কথা বলেছেন। উপস্থাপকের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ভবিষ্যতে বিয়ে করলে রাজনীতিবিদকেই জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নিতে চান।

সিঁথি বলেন, ‌‘আমি ব্যক্তিগতভাবে খুবই একজন অরাজনৈতিক ব্যক্তি। রাজনীতির সঙ্গে আমার কোনো সরাসরি সম্পৃক্ততা নেই। তবে রাজনীতিবিদদের দেশ এবং মানুষের স্বার্থে কাজ করার সুযোগ থাকে। সেই কারণেই জীবনসঙ্গী হিসেবে রাজনীতিবিদ পছন্দ করতে চাই।’

তিনি আরও যোগ করেন, ‘যদিও বিয়ে করার পরিকল্পনা আমার আগামী পাঁচ বছরেও নেই। তবে যখনই বিয়ে করবো, রাজনীতিবিদকে পছন্দ করার এই চিন্তাভাবনা আমার থাকবে।’

ফারজানার এই বক্তব্য নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। দেশের প্রতি তার ভালোবাসা ও রাজনীতিবিদদের সমাজ পরিবর্তনে ভূমিকার প্রতি তার ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি প্রশংসিত হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

সাদা পোশাকধারী কয়েকজন ব্যক্তি ধানমণ্ডি এলাকা থেকে এক যুবককে তুলে নিয়ে তার ঠোঁট অবশ করা ছাড়াই সেলাই করে দেয়। এক ব্যক্তিকে আটক করে যৌনাঙ্গ এবং কানে বৈদ্যুতিক শক দেওয়া হয়। এক ভিকটিম নদীতে ঝাঁপ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাকে উদ্ধার করে সেখানেই হত্যা করা হয়। নির্যাতনের ভয়াবহ এসব বর্ণনার খবর উঠে এসেছে গুম কমিশনের অন্তর্বর্তী প্রতিবেদনে।

সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূসের কাছে অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন জমা দেয় গুম সম্পর্কিত তদন্ত কমিশন। সেই প্রতিবেদনের প্রকাশযোগ্য অংশ গণমাধ্যমকে সরবরাহ করেছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। সেখানে গুম ও নির্যাতনের চিত্র পাওয়া গেছে। এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে গুমের ঘটনা শুধু অভ্যন্তরীণ সমস্যা নয়, বরং আন্তর্জাতিক চক্রান্তের অংশ বিশেষ করে ভারতীয়দের জড়িত থাকার কথা কমিশনের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

কমিশনের তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, গুম শুধু বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ বিষয় নয়, বরং আন্তর্জাতিক চক্রান্তের অংশ। সুখরঞ্জন বালি ও বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদকে গুমের পর ভারতে স্থানান্তরের ঘটনা উদাহরণ হিসেবে বলা হয়েছে। সুখরঞ্জন বালিকে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে অপহরণের পর ভারতীয় কারগারে পাওয়া যায়। যুদ্ধাপরাধে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ছেলে হুম্মাম কাদের কমিশনকে জানিয়েছেন, তাঁকে যে গোপন বন্দিশালায় রাখা হয়েছিল, সেই সেলের বাইরে কাউকে হিন্দিতে বলতে শুনেছেন, ‘তাঁকে কখন ধরা হয়েছে? তিনি কোনো তথ্য দিয়েছেন? এখন পর্যন্ত কী জিজ্ঞাসাবাদ হয়েছে?’

কমিশনের তদন্ত প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার যারা অভিযানে সক্রিয় ছিল তারা জানিয়েছে, ভারত ও বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী বন্দিবিনিময় করত। বাংলাদেশের গুমের ঘটনা যে আন্তর্জাতিক ও সুসংগঠিত চক্রের অংশ এসব ঘটনা তারই বহিঃপ্রকাশ। বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদকে ২০১৫ সালে রাজধানীর উত্তরা থেকে তুলে নেওয়ার পর ভারতে পাওয়া এর উদাহরণ। তাঁর অভিজ্ঞতা থেকে জানা গেছে, তাঁকে যে নির্জন স্থানে রাখা হয়েছিল সেখানে টিএফআই (টাস্ক ফোর্স অব ইন্টারোগেশন) লেখা কম্বল ছিল, সেই সময়ে র‌্যাব সদর দপ্তরের তত্ত্বাবধানে টিএফআই পরিচালিত হতো।

প্রতিবেদনে বলা হয়, তদন্ত কমিশন পরিদর্শনে নিশ্চিত হয়েছে র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখা এখন টিএফআইয়ে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করে। তবে বন্দিশালার ভেতরের অবকাঠামোতে পরিবর্তন আনা হয়েছে কিছুদিন আগে। সালাহউদ্দিন আহমেদ কমিশনকে জানিয়েছেন, তাঁকে ভারতীয় কর্মকর্তাদের কাছে তুলে দেওয়া হয়েছিল। যে সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কর্মকর্তা সেখানে ছিলেন, তিনি পরিচয় লুকাতে ‘যম টুপি’ পরা ছিলেন, যা দুই দেশের সরকারের উচ্চ পর্যায়ের এবং নিরাপত্তা বাহিনীর যোগাযোগকে নির্দেশ করে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, একজন সৈনিক তদন্ত কমিশনকে জানিয়েছেন, তিনি ‘বন্দি বিনিময়ের’ সময়ে ২০১১ সালে দুই দফা তামাবিল সীমান্তে ছিলেন। দুই দফায় তিনজন ‘বন্দিকে’ আনা হয়। ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর সাদা পোশাকধারী সদস্যরা ছিলেন। দু’জন ‘বন্দিকে’ রাস্তার পাশে হত্যা করা হয়। জীবিত আরেক বন্দিকে র‌্যাবের আরেকটি দলের কাছে তুলে দেওয়া হয়। র‌্যাবও দু’জন ‘বন্দিকে’ একই প্রক্রিয়ায় ভারতীয়দের কাছে তুলে দিয়েছিল।

প্রতিবেদনে তদন্ত কমিশন সুপারিশ করেছে, বাংলাদেশি কেউ ভারতে গুম রয়েছে কিনা তা পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ জোর দিয়ে দেখতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, সবচেয়ে ছোট দিন আগামীকাল
রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি
গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ
পাকিস্তানে জঙ্গি হামলায় ১৬ সেনা নিহত
বাধ্যতামূলক অবসরপ্রাপ্ত সচিব ইসমাইল বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার
হামজাকে নিয়ে যা বললেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
বহু ভাষা, বহু সংস্কৃতি, বহু ধর্মের বিকাশে কাজ করতে চায় কমিশন: ফারুকী
অবৈধ অনুপ্রেবেশের অভিযোগে ত্রিপুরায় শিশুসহ ৬ বাংলাদেশি গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে বাস-সিএনজির সংঘর্ষ: নিহত ২
চাঁদাবাজদের তালিকা তৈরি, দুদিনের মধ্যে অভিযান: ডিএমপি কমিশনার
আসাদের নিরাপত্তা বাহিনী সিরিয়ার নতুন সরকারের কাছে অস্ত্র জমা দিচ্ছে
দেশের সার্বভৌমত্ব আর গণতন্ত্র বিএনপির কাছে নিরাপদ: টুকু
গত ১৫ বছরে নানকের সম্পত্তি ফুলে ফেঁপে ওঠেছে ৩০ গুণ
দেশের বৃহত্তম রেলসেতুতে বঙ্গবন্ধুর নাম বাতিল হচ্ছে
গুচ্ছ ভর্তি নিয়ে সিদ্ধান্ত আজ
ঢাকাসহ তিন বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অধিদপ্তর
নিয়ন্ত্রণে বনানী বস্তির আগুন
জোলানীর মাথার বিনিময়ে ১ কোটি ডলার পুরস্কার বাতিল করলো যুক্তরাষ্ট্র
জার্মানিতে ক্রিসমাস মার্কেটের ভিড়ে গাড়িচাপায় দু’জন নিহত, আহত ৬৮