বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মেয়র’স কাপ ভলিবল শুরু

‘খেলাধুলায় যুক্ত থাকি, মাদককে দূরে রাখি’-এই স্লোগানকে সামনে রেখে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আয়োজনে মেয়র’স কাপ ভলিবলের দ্বিতীয় আসর মাঠে গড়িয়েছে। সোমবার (৮ মে) উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টরের কল্যাণ সমিতি মাঠে আসরের উদ্বোধন করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম।

মেয়রস কাপ ভলিবলে অংশগ্রহণ করছে ৫৪টি ওয়ার্ড ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের ১৮টি ওয়ার্ড। ভলিবল ডিসিপ্লিনের পুরুষ বিভাগে অংশগ্রহণ করছে ১৮টি দল এবং নারী বিভাগে ১৪টি দল। উদ্বোধনী খেলায় নারী বিভাগে সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ড ৬ ও ওয়ার্ড ১৭। ১৭নং ওয়ার্ড ২-০ সেটে ৬নং ওয়ার্ডের বিপক্ষে জয়ী হয়। আগামী আসরে ব্যাডমিন্টন খেলাও অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন মেয়র আতিকুল ইসলাম।

মেয়র’স কাপের উদ্বোধন করতে এসে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘ক্রিকেট ও ফুটবলের পাশাপাশি ভলিবলকে এগিয়ে নিতেই মেয়র’স কাপ টুর্নামেন্টে ভলিবল খেলা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ভলিবলের জনপ্রিয়তা বাড়াতে ডিএনসিসির ওয়ার্ড পর্যায়ে ভলিবল খেলার আয়োজন করা হবে।’

তিনি বলেন, ‘প্রায় হারিয়ে যাওয়া ভলিবল খেলা এখন আবার জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। উড়ন্ত বলের দূরন্ত খেলা ভলিবল। হারিয়ে যাওয়া ভলিবল এখন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অনেক এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশ ভলিবল দল ধারাবাহিকভাবে সফলতা অর্জন করছে। ২০২৪ সালে প্যারিসে যে অলিম্পিক হতে যাচ্ছে সেটির বিচ ভলিবলের বাছাইপর্বের ভেন্যু কক্সবাজার হবে বলে নিশ্চিত করা হয়েছে। এটা বাংলাদেশের জন্য একটা বড় অর্জন।’

মেয়র’স কাপ মাদকের বিরুদ্ধে, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বার্তা দেওয়ার জন্য আয়োজন বলে জানান মেয়র আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘মেয়র’স কাপ মাদকের বিরুদ্ধে, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বার্তা দেওয়ার জন্য আয়োজন করেছি। মাদকমুক্ত দেশ গড়তে খেলাধুলার বিকল্প নেই। আমাদের বাচ্চাদের খেলাধুলায় উৎসাহ দেওয়ার জন্য, মাদককে দূরে রাখার জন্যই এই টুর্নামেন্ট। যুবসমাজকে ঘরে বসে না থেকে মাঠে আসতে হবে। মাঠে এসে খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করতে হবে।’

খেলাধুলার জন্য মাঠের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে মেয়র বলেন, ‘খেলাধুলার জন্য মাঠ প্রয়োজন। আমরা সিটি করপোরেশন থেকে ইতোমধ্যে অনেকগুলো মাঠ উন্নয়ন করে উন্মুক্ত করে দিয়েছি। বিভিন্ন ডেভেলপার কোম্পানিগুলো যখন নকশা প্রণয়ন করে তখন সেখানে খেলার মাঠ ও পার্ক নির্দিষ্ট করা থাকে। কিন্তু পরবর্তীতে সেই মাঠ ও পার্ক তারা নির্মাণ না করে প্লট আকারে বিক্রি করে দেয়। আমি সবাইকে অনুরোধ করছি আপনারা নকশা অনুযায়ী মাঠ ও পার্ক নিশ্চিত করবেন। কালশীতে ফ্লাইওভার উদ্বোধনকালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কালশী বালু মাঠটিতে ভবন নির্মাণ না করে মাঠ করার ঘোষণা দিয়েছেন। তাৎক্ষণিক এমন সিদ্বান্ত একমাত্র ক্রীড়াপ্রেমী প্রধানমন্ত্রীর পক্ষেই সম্ভব।’

ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদেরও খেলায় অংশ নিতে হবে উল্লেখ করে মেয়র বলেন, ‘আমি চাই ছেলেদের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মেয়েরাও মাঠে খেলাধুলা করবে। মেয়েদের উৎসাহিত করতে মেয়র’স কাপের এবারের আসরে যুক্ত করেছি মহিলা ভলিবল ও মহিলা ক্রিকেট ইভেন্ট। যেসব কাউন্সিলররা ছেলেদের ক্রিকেট টিমের পাশাপাশি মেয়েদের ক্রিকেট টিম গঠন করবে সেসব কাউন্সিলরদের পুরস্কৃত করা ও আলাদা বরাদ্দ দেওয়া হবে।’

অসাম্প্রদায়িক বাংলাদশে গড়ার লক্ষ্যে মেয়েদের খেলাধুলায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন,‘বাংলাদেশের নারীরা এখন আর পিছিয়ে নেই। আমাদের মেয়েরাই সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে। ক্রিকেট, ফুটবলে ভালো করছে। অতএব ভলিবলেও মেয়েদের অংশগ্রহণ বাড়ানো হবে।’

এমপি/এসজি

Header Ad

চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ঠিকাদারি কোম্পানি আব্দুল মোনেম লিমিটেড থেকে ১০ কোটি ৩১ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ২৬ লাখ টাকা কর ফাঁকির পৃথক দুই মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত ১০ এর বিচারক মো. রেজাউল করিম ও অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ পৃথকভাবে এই আদেশ দেন।

এর মধ্যে চাঁদাবাজির অভিযোগে করা মামলার পুলিশের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে তারেক রহমানসহ ৮ জনকে অব্যাহতি দেন ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ। অব্যাহতি পাওয়া অন্যরা হলেন, তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ওবায়দুল্লা খন্দকার, কামরুজ্জামান, ইঞ্জিনিয়ার মাহবুবুল আলম, ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম শোয়েব বাশুরী ওরফে হাবলু, আজিজুল করিম তারেক ও মনিজুর রহমান ওরফে মানিক।

২০০৭ সালের ৯ এপ্রিল ঠিকাদারি কোম্পানি আব্দুল মোনেম লিমিটেড থেকে ১০ কোটি ৩১ লাখ টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগে শাহবাগ থানায় মামলাটি হয়েছিল।

এর আগে ৫ নভেম্বর তারেক রহমানসহ ৮ জনকে অব্যাহতির আবেদন করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন। পরে আদালত প্রতিবেদনের ওপর শুনানির জন্য ২৭ নভেম্বর দিন ঠিক করেন।

পুলিশের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, বাদী আব্দুল মোনেম লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক খায়রুল বাশার ২০০৭ সালের ৩০ জুন এজাহারে বর্ণিত চাঁদার পরিমাণ ভুল উল্লেখ করে তা সংশোধনের জন্য আবেদন করেন। পরে ২০০৯ সালের ৭ মে বাদী নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে মামলাটি প্রত্যাহারের জন্য একটি হলফনামা সম্পাদন করেন।

হলফনামায় বাদী বলেছিলেন, তিনি ‘বিশেষ মহলের’ চাপে বাধ্য হয়ে মামলাটি করতে বাধ্য হয়েছিলেন। আসামিদের বিরুদ্ধে তার কোনো অভিযোগ নেই, তিনি মামলা পরিচালনা করতে অনিচ্ছুক।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছিল, ১৯৯৭ সালে বাদীর কোম্পানি আব্দুল মোনেম লিমিটেড যমুনা সেতু সংযোগ সড়ক প্রকল্পের আওতায় ২৬৫ কোটি ৯৯ লাখ টাকার কাজ পায়। কাজটি দুই ভাগে সম্পন্ন করা হয়। ২০০১ সালে ওই কাজের কার্যাদেশ পাওয়ার চেষ্টাকালে তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনসহ অন্যরা তাদের কাছে পাঁচ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন।

তদন্তে এবং সাক্ষ্য প্রমাণে মামলার ঘটনাটি দণ্ডবিধি আইনের ৩৮৫/৩৮৬/৩৮৭ ধারামতে তথ্যগত ভুল প্রমাণিত হয়। সব আসামিকে এ মামলার দায় থেকে অব্যাহতির জন্য প্রার্থনা করা হলো।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, অপরদিকে ওয়ান-ইলেভেনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৮ সালে ২৬ লাখ টাকার কর ফাঁকির অভিযোগে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে একটি মামলা করে দুদক। সেই মামলাতেও আজ তাকে খালাস দেন বিশেষ জজ আদালত ১০ এর বিচারক মো. রেজাউল করিম। আজ এ মামলাটিতে অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য ধার্য ছিল। তবে মামলার বাদীর আনা অভিযোগ কাল্পনিক ও সৃজনকৃত উল্লেখ করেন বিচারক। পরে এ মামলা থেকে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

Header Ad

পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট

বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট (ইনসটে: প্রধান অভিযুক্ত মনোয়ারুল ইসলাম আলম)। ছবি: সংগৃহীত

পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার বয়রা গ্রামের আব্দুল মান্নানের বাড়িতে দিনে দুপুরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। গত ২০ নভেম্বর দুপুরে এই হামলা ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে।

ভুক্তভোগী মান্নানের দাবি আটঘরিয়া উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব মনোয়ারুল ইসলাম আলমের নেতৃত্বে এই হামলা চালানো হয়েছে।

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে আব্দুল মান্নান জানান, আলমের নেতৃত্বে ২০-২৫টি মোটরসাইকেল এবং তিনটি সিএনজিতে করে প্রায় অর্ধশতাধিক সন্ত্রাসী আমার বাড়িতে হামলা চালিয়েছে। এসময় তাদের সাথে ৩ টি আগ্নেয়াস্ত্র, লাঠি এবং বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র ছিল। তারা আমার বাড়ির সব জানালা, দরজা ভেঙে ফেলেছে। প্রথমে তারা বাড়ির পেছনের দরজা ভেঙে প্রবেশ করে, এরপর আমার ঘরে ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। এসময় আমার ঘর থেকে ড্রয়ারে থাকা প্রায় ৮৫ হাজার টাকা এবং আমার শ্যালিকার কিছু গহনা রাখা ছিল সবকিছু লুট করে নিয়ে গেছে।

ভুক্তভোগী আব্দুল মান্নান। ছবি: সংগৃহীত

তিনি বলেন, শুধু আমার ঘরেই না পাশে আমার মেয়ের ঘরেও ভাঙচুর করে তার ঘরে থাকা আলমারি ও ড্রয়ার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা এবং কিছু স্বর্ণালংকার ছিল সবকিছু লুট করে নিয়ে গেছে সন্ত্রাসী বাহিনী। এসময় বেশ কয়েকটা ফাঁকা গুলিও ছুড়েছেন বলে জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, ঘটনার সময় বাসায় আমার স্ত্রী এবং আমার দুই নাতি ছিল, তাদের একজনের বয়স ৬ ও আরেকজনের ৫ বছর। দুর্বৃত্তরা তাণ্ডব চালানোর সময় ওরা দুজন ভয়ে খাটের নিচে গিয়ে লুকিয়ে ছিল। আমার স্ত্রী রান্নাঘরে রান্নার কাজে ব্যস্ত ছিল সেখানেই তাকে আটকে রাখা হয়।

এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত মনোয়ারুল ইসলাম আলমের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আব্দুল মান্নান বাদি হয়ে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মনোয়ারুল ইসলামকে প্রধান আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় মনোয়ারুল ছাড়াও আরও ৭ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৪০/৫০ জনকে আমসামি করা হয়েছে।

Header Ad

যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই

ছবি: সংগৃহীত

বর্তমান সময়ে এআই মানুষের জীবনে আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। সব কাজেই এআই আপনাকে সাহায্য করতে পারবে। সে হোক রান্নার রেসিপি কিংবা চাকরির সিভি সবই লিখে দিতে পারবে এআই। এআই ইন্টেলিজেন্সি রোবট দিয়ে এখন কত কিছুই না করা হচ্ছে পৃথিবীতে। নিউজ প্রেজেন্টার থেকে শুরু করে স্কুলে পড়ানো, অফিসের কাজ সবই।

তবে অনেকেই আশঙ্কা করছেন দিন দিন যেন এআই মানুষের জায়গা নিয়ে নিচ্ছে। পেশা হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ। একটা সময় বিশ্বে বেকারত্বের হার বেড়ে যাওয়ার কারণ হবে এআই। তবে গুগল বলছে, এআই সব জায়গায় মানুষের বিকল্প হতে পারবে না। যেমন: কোডিং। এখন পর্যন্ত এআই সেই অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেনি।

সম্প্রতি টেক জায়ান্ট সংস্থার নিউ ইয়র্কের অফিসে বসে এক সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় মাতিয়াস বলেন, সবাই কোডিং শিখতে হবে। তিনি আরও বলেন, শৃঙ্খলাবদ্ধ হয়ে শেখাটা বরাবরের মতোই এখনো গুরুত্বপূর্ণ। এআই নির্দিষ্ট কাজে সাহায্য করতেই পারে। তবে তা প্রাথমিক স্তরে। কিন্তু সমগ্র কোডিং প্রক্রিয়াকে দখল করতে তার এখনো অনেক সময় লাগবে।

তবে এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এআই তো এরই মধ্যে কোড লেখার কাজ শুরু করে দিয়েছে। এর উত্তরও দিয়েছেন মাতিয়াস। জানিয়েছেন, এআই কোড লিখলেও তা খতিয়ে দেখার ভার মানুষদেরই। সুতরাং কোডিংয়ের চূড়ান্ত রূপ দেওয়া বিষয়টি এখনও এআইয়ের নাগালের বাইরে। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে জুনিয়র ডেভেলপাররা যে চাপে পড়েছেন তাও মানছেন মাতিয়াস।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ
নায়ক নিরবের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ স্ত্রীর
মুন্সি সমিতির অফিসে আগুন দিলো আইনজীবীরা
মৃত্যুর ৬ বছর পর প্রকাশ পাচ্ছে আইয়ুব বাচ্চুর নতুন গান
তানজিম সাকিবের দারুণ বোলিং, জয়ে শুরু গায়ানার
ভিসার জন্য দুপুরে আমেরিকান দূতাবাসে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ইসকন নিষিদ্ধে সরকারের অবস্থান জানতে চায় হাইকোর্ট
নারী যুগ্মসচিবের ধমক খেয়ে অজ্ঞান কর্মকর্তা, সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
জিয়া চ্যারিটেবল মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
আইনজীবী সাইফুল হত্যায় আটক ৩০
বিচ্ছেদের পর সামান্থাকে ‘সেকেন্ড হ্যান্ড’ শুনতে হয়
ইসকনের হামলার নিন্দা ও বিচারের দাবি শিবিরের
ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
আইনজীবী সাইফুল হত্যার বিচারের দাবিতে জাহাঙ্গীরনগরে বিক্ষোভ মিছিল
ইউক্রেনে এক মাসে লন্ডনের অর্ধেকের সমান এলাকা দখল রাশিয়ার
লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহত অন্তত ২২