বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মাশরাফির রূপগঞ্জকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে আবাহনী

শিরোপার পথে ক্রমেই ধাবমান আবাহনী আরও একা ধাপ এগিয়ে গেল। এই এগিয়ে যাওয়ার পথে তারা পাত্তাই দেয়নি লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জকে। অনায়েসেই হারিয়েছে ৪ উইকেটে। লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জকে ২৩০ রানে অলআউট করে তারা সেই রান অতিক্রম করে ১০ ওভার হাতে রেখে ৬ উইকেট হারিয়ে ২৩৩ রান করে।

১৪ ম্যাচে আবাহনীর পয়েন্ট ২৬। তারা আছে সবার উপরে। তাদের ঘাড়ে গরম নিশ্বাস ফেলছে সমান ম্যাচে ২৪ পয়েন্ট নিয়ে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। এই রাউন্ডে তারা ১৩ রানে হারিয়েছে প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবকে।

বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে অনুষ্ঠিত ম্যাচে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব রিপন মণ্ডলের তোপে পড়ে ৪৭.৪ ওভারে ২৩০ রানে অলআউট হয়ে যায়। রিপন মণ্ডল ৪৫ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হন। খুশদিল শাহ ২ উইকেট নেন ৪২ রানে। প্রাইম ব্যাংক ব্যাট করতে নামার পর ৩৫ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর ও ২৩০ পর্যন্ত যেতে পেরেছ ইরফান শুক্কুর, চিরাগ জানির হাফ সেঞ্চুরির সঙ্গে জাওয়াদ রোয়েন ও মাশরাফির ব্যাট ভর করে।

চিরাগ ও ইরফান চতুর্থ উইকেট জুটিতে ৮১ রান যোগ করেন। চিরাগ জানি ৫১ বলে ১ ছক্কা ও ৫ চারে ৫১ রান করে রান আউটের শিকার হলে জুটি ভাঙে। এরপর জওয়াদকে নিয়ে ইরফান ৩৮ রান যোগ হয়। জুটি ভাঙ্গে ইরফান ৭৯ বলে ১ ছক্কা ও ২ চারে ৫২ রান করে খুশদিল শাহর বলে নাহিদুলের হাতে ধরা পড়ে। জাওয়াদ ও মাশরাফির ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে রান আসে ৪৬। মাশরাফি ২২ বলে ২টি করে চার ও ছক্কা মেরে ২৬ রান করে তানভীরের বলে আফিফের হাতে ধরা পড়েন।

শুরুতেই পতন হওয়া ৩ উইকেটের একটি নেওয়া রিপন মণ্ডল এরপর আঘাত হানা শুরু করেন। একে একে তুলে নেন ৩ উইকেট। জাওয়াদকে আউট করেন ৪৬ রানে। তিনি ১ ছক্কা ও ৫ চারে ৬০ বলে খেলে এই রান করেনে। তার শিকার হওয়া অপর দুই ব্যাটসম্যান সোহাগ গাজী ২ তানভীর হায়দার করেন ১৮ রান। লিজেন্ডস অপ রূপগঞ্জের শেষ ৫ উইকেট পড়ে ৩০ রানে।

আবাহনী ব্যাট করতে নেমে প্রথম চার ব্যাটসম্যান চলতি মৌসুমে দুই সফল ওপেনার এনামুল হক বিজয়, মোহাম্মদ নাঈম শেখ, মাহমুদুলল হাসান জয় ও আফিফ হোসেন ধ্রুবর ব্যাটেই সহজ জয়ের পথ তৈরি হয়। এই চার জনের সম্মিলিত অবদান ছিল ১৮৯ রান। গত কয়েকটি ম্যাচে টানা ব্যর্থ হওয়ার পর এনামুল হক বিজয় করেন ৩৩ রান। নাঈম শেখের ব্যাট থেকে আসে ৫৬ রান। এই দুই জনের উদ্বোধনী জুটিতে রান আসে ১১ ওভারে ৭২। জুটি ভাঙে বিজয় আউট হলে।

নাঈম শেখ লিগে অষ্টম হাফ সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে আউট হন ৫৬ রানে তানভীর হায়দারের বলে অতিরিক্ত ফিল্ডার আশিক-উল-আলম নাঈমের হাতে ধরা পড়ে। এই দুই জন আউট হওয়ার পর তৃতীয় উইকেট জুটিতে মাহমুদুল হাসান জয় ও আফিফ ৫৪ রান যোগ করেন। ৩৫ বলে ১ ছক্কা ও ৩ চারে ৩৩ রান করে আফিফ আউট হয়ে যান মুক্তার আলীর বলে সেই অতিরিক্ত ফিল্ডার আশিক-উল- আলম নাঈমের হাতে ধরা পড়ে।

আফিফ আউট হওয়ার পর আর বড় কোনো জুটি গড়ে না উঠলেও মাহমুদুল হাসান জয় ম্যাচের সর্বোচ্চ ৬৭ রান করে দলকে জয়ের কাছাকাছি নিয়ে গিয়ে দলীয় ২১২ রানে আউট হন। তার ৭৬ বলের ইনিংসে ছিল ৮টি চার। তিনি আউট হওয়ার পর খুশদিল শাহ ও নাহিদুল ইসলাম আর কোনো উইকেটের পতন হতে দেননি। খুশদিল ২৫ বলে একটি করে চার ও ছক্কা মেরে ২২ রানে ও নাহিদুল ১০ বলে এক চারে ১০ রান করে অপরাজিত থাকেন।মুক্তার আলী ৩৮ রানে নেন ৩ উইকেট।

এমপি/এমএমএ/

 

Header Ad

চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ঠিকাদারি কোম্পানি আব্দুল মোনেম লিমিটেড থেকে ১০ কোটি ৩১ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ২৬ লাখ টাকা কর ফাঁকির পৃথক দুই মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত ১০ এর বিচারক মো. রেজাউল করিম ও অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ পৃথকভাবে এই আদেশ দেন।

এর মধ্যে চাঁদাবাজির অভিযোগে করা মামলার পুলিশের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে তারেক রহমানসহ ৮ জনকে অব্যাহতি দেন ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ। অব্যাহতি পাওয়া অন্যরা হলেন, তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ওবায়দুল্লা খন্দকার, কামরুজ্জামান, ইঞ্জিনিয়ার মাহবুবুল আলম, ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম শোয়েব বাশুরী ওরফে হাবলু, আজিজুল করিম তারেক ও মনিজুর রহমান ওরফে মানিক।

২০০৭ সালের ৯ এপ্রিল ঠিকাদারি কোম্পানি আব্দুল মোনেম লিমিটেড থেকে ১০ কোটি ৩১ লাখ টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগে শাহবাগ থানায় মামলাটি হয়েছিল।

এর আগে ৫ নভেম্বর তারেক রহমানসহ ৮ জনকে অব্যাহতির আবেদন করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন। পরে আদালত প্রতিবেদনের ওপর শুনানির জন্য ২৭ নভেম্বর দিন ঠিক করেন।

পুলিশের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, বাদী আব্দুল মোনেম লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক খায়রুল বাশার ২০০৭ সালের ৩০ জুন এজাহারে বর্ণিত চাঁদার পরিমাণ ভুল উল্লেখ করে তা সংশোধনের জন্য আবেদন করেন। পরে ২০০৯ সালের ৭ মে বাদী নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে মামলাটি প্রত্যাহারের জন্য একটি হলফনামা সম্পাদন করেন।

হলফনামায় বাদী বলেছিলেন, তিনি ‘বিশেষ মহলের’ চাপে বাধ্য হয়ে মামলাটি করতে বাধ্য হয়েছিলেন। আসামিদের বিরুদ্ধে তার কোনো অভিযোগ নেই, তিনি মামলা পরিচালনা করতে অনিচ্ছুক।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছিল, ১৯৯৭ সালে বাদীর কোম্পানি আব্দুল মোনেম লিমিটেড যমুনা সেতু সংযোগ সড়ক প্রকল্পের আওতায় ২৬৫ কোটি ৯৯ লাখ টাকার কাজ পায়। কাজটি দুই ভাগে সম্পন্ন করা হয়। ২০০১ সালে ওই কাজের কার্যাদেশ পাওয়ার চেষ্টাকালে তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনসহ অন্যরা তাদের কাছে পাঁচ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন।

তদন্তে এবং সাক্ষ্য প্রমাণে মামলার ঘটনাটি দণ্ডবিধি আইনের ৩৮৫/৩৮৬/৩৮৭ ধারামতে তথ্যগত ভুল প্রমাণিত হয়। সব আসামিকে এ মামলার দায় থেকে অব্যাহতির জন্য প্রার্থনা করা হলো।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, অপরদিকে ওয়ান-ইলেভেনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৮ সালে ২৬ লাখ টাকার কর ফাঁকির অভিযোগে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে একটি মামলা করে দুদক। সেই মামলাতেও আজ তাকে খালাস দেন বিশেষ জজ আদালত ১০ এর বিচারক মো. রেজাউল করিম। আজ এ মামলাটিতে অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য ধার্য ছিল। তবে মামলার বাদীর আনা অভিযোগ কাল্পনিক ও সৃজনকৃত উল্লেখ করেন বিচারক। পরে এ মামলা থেকে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

Header Ad

পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট

বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট (ইনসটে: প্রধান অভিযুক্ত মনোয়ারুল ইসলাম আলম)। ছবি: সংগৃহীত

পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার বয়রা গ্রামের আব্দুল মান্নানের বাড়িতে দিনে দুপুরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। গত ২০ নভেম্বর দুপুরে এই হামলা ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে।

ভুক্তভোগী মান্নানের দাবি আটঘরিয়া উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব মনোয়ারুল ইসলাম আলমের নেতৃত্বে এই হামলা চালানো হয়েছে।

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে আব্দুল মান্নান জানান, আলমের নেতৃত্বে ২০-২৫টি মোটরসাইকেল এবং তিনটি সিএনজিতে করে প্রায় অর্ধশতাধিক সন্ত্রাসী আমার বাড়িতে হামলা চালিয়েছে। এসময় তাদের সাথে ৩ টি আগ্নেয়াস্ত্র, লাঠি এবং বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র ছিল। তারা আমার বাড়ির সব জানালা, দরজা ভেঙে ফেলেছে। প্রথমে তারা বাড়ির পেছনের দরজা ভেঙে প্রবেশ করে, এরপর আমার ঘরে ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। এসময় আমার ঘর থেকে ড্রয়ারে থাকা প্রায় ৮৫ হাজার টাকা এবং আমার শ্যালিকার কিছু গহনা রাখা ছিল সবকিছু লুট করে নিয়ে গেছে।

তিনি বলেন, শুধু আমার ঘরেই না পাশে আমার মেয়ের ঘরেও ভাঙচুর করে তার ঘরে থাকা আলমারি ও ড্রয়ার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা এবং কিছু স্বর্ণালংকার ছিল সবকিছু লুট করে নিয়ে গেছে সন্ত্রাসী বাহিনী। এসময় বেশ কয়েকটা ফাঁকা গুলিও ছুড়েছেন বলে জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, ঘটনার সময় বাসায় আমার স্ত্রী এবং আমার দুই নাতি ছিল, তাদের একজনের বয়স ৬ ও আরেকজনের ৫ বছর। দুর্বৃত্তরা তাণ্ডব চালানোর সময় ওরা দুজন ভয়ে খাটের নিচে গিয়ে লুকিয়ে ছিল। আমার স্ত্রী রান্নাঘরে রান্নার কাজে ব্যস্ত ছিল সেখানেই তাকে আটকে রাখা হয়।

এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত মনোয়ারুল ইসলাম আলমের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

এ ঘটনায় পারভেজ আহম্মেদ পলাশ বাদি হয়ে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মনোয়ার হোসেন আলমকে প্রধান আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় মনোয়ার ছাড়াও আরও ৭ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৪০/৫০ জনকে আমসামি করা হয়েছে।

Header Ad

যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই

ছবি: সংগৃহীত

বর্তমান সময়ে এআই মানুষের জীবনে আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। সব কাজেই এআই আপনাকে সাহায্য করতে পারবে। সে হোক রান্নার রেসিপি কিংবা চাকরির সিভি সবই লিখে দিতে পারবে এআই। এআই ইন্টেলিজেন্সি রোবট দিয়ে এখন কত কিছুই না করা হচ্ছে পৃথিবীতে। নিউজ প্রেজেন্টার থেকে শুরু করে স্কুলে পড়ানো, অফিসের কাজ সবই।

তবে অনেকেই আশঙ্কা করছেন দিন দিন যেন এআই মানুষের জায়গা নিয়ে নিচ্ছে। পেশা হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ। একটা সময় বিশ্বে বেকারত্বের হার বেড়ে যাওয়ার কারণ হবে এআই। তবে গুগল বলছে, এআই সব জায়গায় মানুষের বিকল্প হতে পারবে না। যেমন: কোডিং। এখন পর্যন্ত এআই সেই অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেনি।

সম্প্রতি টেক জায়ান্ট সংস্থার নিউ ইয়র্কের অফিসে বসে এক সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় মাতিয়াস বলেন, সবাই কোডিং শিখতে হবে। তিনি আরও বলেন, শৃঙ্খলাবদ্ধ হয়ে শেখাটা বরাবরের মতোই এখনো গুরুত্বপূর্ণ। এআই নির্দিষ্ট কাজে সাহায্য করতেই পারে। তবে তা প্রাথমিক স্তরে। কিন্তু সমগ্র কোডিং প্রক্রিয়াকে দখল করতে তার এখনো অনেক সময় লাগবে।

তবে এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এআই তো এরই মধ্যে কোড লেখার কাজ শুরু করে দিয়েছে। এর উত্তরও দিয়েছেন মাতিয়াস। জানিয়েছেন, এআই কোড লিখলেও তা খতিয়ে দেখার ভার মানুষদেরই। সুতরাং কোডিংয়ের চূড়ান্ত রূপ দেওয়া বিষয়টি এখনও এআইয়ের নাগালের বাইরে। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে জুনিয়র ডেভেলপাররা যে চাপে পড়েছেন তাও মানছেন মাতিয়াস।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ
নায়ক নিরবের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ স্ত্রীর
মুন্সি সমিতির অফিসে আগুন দিলো আইনজীবীরা
মৃত্যুর ৬ বছর পর প্রকাশ পাচ্ছে আইয়ুব বাচ্চুর নতুন গান
তানজিম সাকিবের দারুণ বোলিং, জয়ে শুরু গায়ানার
ভিসার জন্য দুপুরে আমেরিকান দূতাবাসে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ইসকন নিষিদ্ধে সরকারের অবস্থান জানতে চায় হাইকোর্ট
নারী যুগ্মসচিবের ধমক খেয়ে অজ্ঞান কর্মকর্তা, সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
জিয়া চ্যারিটেবল মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
আইনজীবী সাইফুল হত্যায় আটক ৩০
বিচ্ছেদের পর সামান্থাকে ‘সেকেন্ড হ্যান্ড’ শুনতে হয়
ইসকনের হামলার নিন্দা ও বিচারের দাবি শিবিরের
ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
আইনজীবী সাইফুল হত্যার বিচারের দাবিতে জাহাঙ্গীরনগরে বিক্ষোভ মিছিল
ইউক্রেনে এক মাসে লন্ডনের অর্ধেকের সমান এলাকা দখল রাশিয়ার
লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহত অন্তত ২২