বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ধুলো পড়েছে বোল্টের রেকর্ড বুকে

যেকোনো রেকর্ড বুকে পৃষ্ঠা উল্টান। সেখানে খুঁজতে থাকুন বিশ্বরেকর্ড কিংবা সেরা পারফরম্যান্স, যা হয়েছে অলিম্পিক গেমস অথবা ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপের মতো প্রিমিয়ার অ্যাথলেটিকসে। আপনি স্প্রিন্ট বিভাগে দেখতে পাবেন একজনের আধিপত্য। তিনি জ্যামাইকান স্প্রিন্টার উসাইন বোল্ট, যার বেল্টের নিচে অসংখ্য রেকর্ড, যিনি পৃথিবীতে জীবন্ত এক দৃষ্টান্ত। ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডে গতির ঝড় তুলে এমনই সব কীর্তি গড়েছেন যা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। এক কথায়- ধুলো পড়েছে বোল্টের রেকর্ড বুকে।

ক্রিকেট কিংবা ফুটবল বা অন্য খেলা, যেখানেই যখন কোনো অ্যাথলেট গতির ঝড় তুলেন, ধারাভাষ্যে ওঠে আসে বোল্টের নাম। গতিশীল কোনো কিছুর সঙ্গে জ্যামাইকান কিংবদন্তিই পৃথিবীতে সেরা উদাহরণ। হবেই না কেন? মাত্র ৯ দশমিক ৫৮ সেকেন্ডে ১০০ মিটার দৌঁড় শেষ করার বিশ্বরেকর্ড যে তার দখলে। ২০০ মিটার এবং দলীয় ৪ গুনিতক ১০০ মিটার রিলেতেও ইতিহাসের অংশ জ্যামাইকান গতিদানব। এ নিয়ে কোনো তর্ক নেই যে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ স্প্রিন্টার উসাইন বোল্ট, যার নাম খোদাই করা আরও অনেক বিশ্বরেকর্ডে।

ঢাকায় গত এক সপ্তাহে বাতাসের গতিবেগ কত ছিল? তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে এই তথ্য রেখেছেন অনেকেই। যারা রাখেননি তাদের জন্য বলা- সপ্তাহজুড়ে ঘণ্টায় গড়ে ১০ কিলোমিটারেরও কম ছিল বাতাসের গতিবেগ। আশ্চর্যের বিষয় হলো, এর চেয়ে কয়েকগুন বেশি গতিবেগ তোলা নিয়মিত রুটিন ছিল বোল্টের। ধরা যাক, ২০০৯ আইএএএফ ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপের কথা। ওই ইভেন্টে ১০০ মিটারে বিশ্বরেকর্ড গড়েন বোল্ট এবং তার গড় গতি ছিল ঘণ্টায় ৩৭.৫৮ কিলোমিটার। সর্বোচ্চ ওঠেছিল ৪৪.৭২ কিলোমিটার পর্যন্ত। এখন মজার ছলে আফসোস করে বলতেই পারেন -ইশ, যদি বোল্ট ছুটে যেতেন আমার পাশ দিয়ে, তবে ক্ষণিকের জন্য হলেও কমতো বাতাসের তেষ্টা।

বোল্ট তার সমস্ত তেষ্টা মিটিয়েছেন নিজ প্রজন্মে। ২০০৮ সালে নিউইয়র্কে রিবুক গ্র্যান্ড প্রিক্সে ১০০ মিটারে প্রথম বিশ্বরেকর্ড গড়েন ৯ দশমিক ৭২ সেকেন্ড টাইমিংয়ে। ওই বছরেই কয়েক মাস পর, বেইজিং অলিম্পিকে ৯ দশমিক ৬৯ সেকেন্ড নিয়ে ভাঙেন নিজের প্রথম রেকর্ড। পরের বছর ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে আবারও ছাড়িয়ে যান নিজেকে। অর্থাৎ ১০০ মিটারে বোল্ট তার গড়া বিশ্বরেকর্ড ভাঙা-গড়ায় নেশায় ডুবে ছিলেন। ২০০ মিটারেও তার গল্পটা ঠিক একই। এই ইভেন্টে বিশ্বরেকর্ড গড়তে ২০০৯ ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপকেই বেছে নেন তিনি।

বার্লিনে ওই ইভেন্টে বোল্ট স্বর্ণ জিতেছিলেন ১৯ দশমিক ১৯ সেকেন্ড টাইমিংয়ে। ২০০৮ বেইজিং অলিম্পিকে গড়া ১৯ দশমিক ৩০ সেকেন্ডের নিজ রেকর্ড ভাঙেন। ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডে বোল্ট আরেকটি ইতিহাস গড়েন তিন সতীর্থ- ইয়োহান ব্ল্যাক, নেস্তা কার্টার ও মাইকেল ফ্রাটারকে নিয়ে। ২০১২ লন্ডন অলিম্পিকে চার জ্যামাইকান ৪ গুনিতক ১০০ মিটার দৌড় শেষ করেছিলেন মাত্র ৩৬ দশমিক ৮৪ সেকেন্ডে। এটা এখনো ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ ও অলিম্পিকে বিশ্বরেকর্ড। ১৫০ মিটারেও দ্রুততম মানব বোল্ট। ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টারে ২০০৯ বিইউপিএ গ্রেট সিটি গেমসে দৌড় শেষ করেছিলেন মাত্র ১৪ দশমিক ৩৫ সেকেন্ডে।

বোল্টের ঝুলি ভরপুর গোল্ড মেডেলে। এথেন্স ২০০৪ অলিম্পিক হতাশায় পার করার পরই উত্থান তার। বেইজিং ২০০৮, লন্ডন ২০১২ এবং রিও ২০১৬- টানা তিন অলিম্পিকে ১০০ ও ২০০ মিটারে স্বর্ণপদক জিতেন তিনি। ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডের ইতিহাসে এমন সাফল্য নেই অন্য কোনো স্প্রিন্টারের। তিন সংস্করণেই ৪ গুণিতক ১০০ মিটারে স্বর্ণপদক জিতেছিলেন সাবেক জ্যামাইকান স্প্রিন্টার। দুর্ভাগ্যবশত একটি পদক হারান তার সতীর্থ নেস্তা কার্টার ২০১৭ সালে ড্রাগ টেস্টে পজিটিভ হওয়ায়। আপিল করেছিলেন কার্টার। কিন্তু খেলাধুলার সর্বোচ্চ আদালত খারিজ করে দেয় সেই আপিল।

শুধু অলিম্পিক নয়, ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপেও ইতিহাসের সেরা (পুরুষ) স্প্রিন্টার বোল্ট; জিতেছেন ১১টি স্বর্ণপদক। কিংবদন্তি স্প্রিন্টার তার বুটজোড়া তুলে রেখেছেন ২০১৭ সালে, যাকে হরহামেশা দেখা যায় ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডে। বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারের ইতি টেনে বোল্টের ফুটবলার হওয়ার লোভ জাগে। হতে চেয়েছিলেন প্রিয় ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ফুটবলার, কিন্তু দুই দিনের ট্রায়াল দেওয়ার সুযোগ মিলেন বরুসিয়া ডর্টমুন্ডে। সেটা ২০১৮ মার্চে। ফুটবলার হওয়ার ভ‚ত এখনো নামেনি ৩৬ বছর বয়সী অ্যাথলেটের মাথা থেকে।

মাস দুয়েক আগে দক্ষিণ আফ্রিকার ফুটবল ক্লাব মামেলোডি সানডাউনসের সঙ্গে অনুশীলন করেছেন বোল্ট। নতুন পাগলামী বিপরীতে পরিবার ও ব্যক্তিগত ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি। সম্প্রতি অবশ্য বড় অঙ্কের আর্থিক লোকসান হয়েছে তার। চলতি বছরের জানুয়ারিতে জানা যায়, বোল্টের অ্যাকাউন্ট থেকে উধাও হয়ে গেছে প্রায় ১২.৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ওমন তথ্য জানাজানির পরই একাধিক নিউজে বলা হয়- সব হারিয়ে সর্বশান্ত বোল্ট!

আসলেই কি তাই? মোটেও না। সেলিব্রিটি নেট ওয়ার্থ ওয়েবসাইট অনুসারে, বোল্টের মোট সম্পদ ৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। তার প্রজন্মে জ্যামাইকান স্প্রিন্টার ছিলেন বিশ্বের সর্বোচ্চ বেতনভোগী ক্রীড়াবিদ, প্রতি বছর আয় করতেন ২০ থেকে ৩০ মিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ ১২.৭ মিলিয়ন ডলার চুরি যাওয়ায় পথের ফকির হয়ে যাননি বোল্ট। ভেঙেও পড়েননি। তবে এত বড় ঘটনা চোখ খুলে দিয়েছে তার। ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডে যেভাবে তিনি ঘুরে দাঁড়াতেন, একইভাবে কঠিন বাস্তবতা মেনে নিয়ে দিব্যি হেসেখেলে পার করছেন বোল্ট।

কিংবদন্তি জ্যামাইকান অ্যাথলেটের জীবন সম্পর্কে উপলব্ধি এমন, ‘পরিশ্রম করে অর্জন করা কিছু হারানো যেকোনো ব্যক্তির জন্য দুঃখজনক ও কঠিন পরিস্থিতি। (টাকা চুরি যাওয়ায়) আমি অবশ্যই হতাশ। আমি খুব বেশি কিছু বলতে চাই না। না, আমি ভেঙে পড়িনি। এটা আমার জীবনে একটি বাধা সৃষ্টি করেছে। তবে এটা হয়তো আমরা ভাগ্যে ছিল। আমরা তিনটি বাচ্চা আছে, আমি এখনো বাবা-মায়ের দেখাশোনা করছি- আমি খুব ভালোভাবে বাঁচতে চাই।’

এমপি/এসএন

Header Ad

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক

হাসনাত-সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম দুই সমন্বয়ক, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টায় অভিযুক্ত ট্রাক চালক ও হেলপারকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানা পুলিশ তাদের আটক করে। তবে আটক হওয়া ওই চালক ও হেলপারের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

এর আগে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটে। লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে একটি আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

জানা গেছে, বুধবার অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এর আগে আজ দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাস মোড়ে চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যার প্রতিবাদে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে বক্তব্য দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। সমাবেশে ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে আইনজীবী আলিফ নিহতের ঘটনায় জড়িতদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তারা।

Header Ad

বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল

বক্তব্য রাখছেন এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। ছবি: সংগৃহীত

একুশ শতকের স্পেশাল বৈষয়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্তবর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নতি করাই প্রধান লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। তিনি বলেন, মহড়ার মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা এবং এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক বিষয় নির্ণয় করে সে মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করি।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার রসুলপুর বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জে বার্ষিক গোলা বর্ষণ মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

হাসান মাহমুদ খাঁন বলেন, বিমানবাহিনীর প্রধান ভূমিকা হচ্ছে দিগন্ত, স্থলে ও জলে যে কোন আঘাত প্রতিহত করা। এছাড়াও দেশের যে কোন প্রয়োজনে ২৪ ঘন্টা, ৭ দিন সবসময় আমরা প্রস্তুত থাকি।

এদিকে, মহড়ায় শুরুতেই দেখানো হয় দুর্ঘটনা কবলিত পাইলটকে উদ্ধারে কমান্ডো অভিযান। এতে দুটি যুদ্ধ হেলিকপ্টার ও একটি রেসকিউ হেলিকপ্টার অংশ নেয়। এরপর মহড়ায় যোগ দেয় এফ সেভেন বিজিআই ও  মিগ ২৯সহ পাঁচটি যুদ্ধ বিমান।

এসময় গোলাবর্ষণ ও রকেট নিক্ষেপ করে প্রদর্শন করে নানা যুদ্ধ কৌশল। পরে মিগ ২৯ যুদ্ধ বিমান বিমানবাহিনী প্রধানকে সালামের মাধ্যমে মহড়ার কার্যক্রম শেষ করে। অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, বিভিন্ন মন্ত্রাণালয় ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে গাড়িটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামে নিহত অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এই ঘটনায় দুই সমন্বয়ক অক্ষত রয়েছেন।

লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এই ঘটনায় একটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। জিডির প্রক্রিয়া চলছে। তবে কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তা প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেননি এএসআই আলিম।

এদিকে, ফেসবুকে ভাঙা গাড়ির ছবি আপলোড করে বিষয়টি জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসুদ।

পোস্টে তিনি লিখেন, শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সার্জিস আলমের গাড়ি বহরে ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়।

প্রাথমিক তদন্তে ড্রাইভার ময়মনসিংহ থেকে কক্সবাজারে মালামাল খালাস করে আসার কথা বললেও মাল খালাসের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অতীতে ভারতীয় কর্তৃক বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যক্তিকে হত্যা করার নজির রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ