মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল ২০২৫ | ২৫ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

ঢাকা টেস্ট: তিন সেশনে তিন পক্ষের রাজত্ব

মাঠে প্রতিপক্ষ দুই দল। বাংলাদেশ ও পাকিস্তান। কিন্তু ঢাকা টেস্টের প্রথম দিন তিন শেসনে রাজত্ব করেছে তিন পক্ষ! প্রথম শেসনে বাংলাদেশ, দ্বিতীয় সেশনে পাকিস্তান। আর তৃতীয় সেশনে প্রকৃতি। ফলে দিনটি কারোরই হয়নি।

প্রথম সেশনে বাংলাদেশ পাকিস্তানের ২উইকেট তুলে নিয়েছিল। পাকিস্তানের রান ছিল ৩১ ওভারে ৭৮। দ্বিতীয় সেশনে তারা আর কোনো উইকেট হারায়নি। এ সময় রান যোগ করে ৮৩। ফলে তাদের রান দাঁড়ায় ২ উইকেটে ৫৭ ওভারে ১৬১। আর তৃতীয় শেসনেতো কোনো খেলাই হয়নি। আলোর স্বল্পতার কারণে আম্পায়াররা বিকাল ৪টা ৬ মিনিটে দিনের খেলা শেষ করে দেন আম্পায়াররা। আলোর স্বল্পতার আগে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিও হয়েছিল। আজ আধ ঘন্টা আগে সকাল সাড়ে ৯ টায় শুরু হবে দ্বিতীয় দিনের খেলা।

ঢাকার আকাশে সকাল থেকেই ছিল কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন। সিরিজে প্রথমবারের মতো টস জিতেছিল পাকিস্তান। নিয়েছিল ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত। ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের পর প্রথম টেস্টেও বাংলাদেশ দল টস জিতে আগে ব্যাট করেছিল।

পাকিস্তান তাদের সেরা একাদশে কোনো পরিবর্তন না আনলেও বাংলাদেশ দল তিনটি পরিবর্তন আনে। সাইফের জায়গায় অভিষেক হয় মাহমুদুল হাসান জয়ের, ইয়াসির আলীর জায়গায় সাকিব আল হাসান আর আবু জায়েদ রাহীর জায়গায় খালেদ আহমেদ। সাকিব দলে ফেরাতে বাংলাদেশ দল ৫ জন বোলার নিয়ে খেলতে নামে। চট্টগ্রামে ছিল ৪ জন বোলার।

আবাহাওয়ার যে অবস্থা ছিল, তাতে করে পেস বোলাররা ফায়দা নেয়ার কথা। কিন্তু বাংলাদেশের দুই পেসার এবাদত হোসেন ও খালদে আহমেদ তা থেকে কোনো ফায়দাই নিতে পারেননি। ফলে পাকিস্তানের দুই ওপেনার আবিদ আলী ও আব্দুল্লাহ শফিক দলকে ভালোই সূচনা এনে দেন। কিন্তু সেখান থেকে পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানদের লাগাম টেনে ধরেন বাংলাদেশের দুই স্পিনার তাইজুল ইসলাম ও সাকিব আল হাসান। পরে সেখান যোগ দেন মেহেদী হাসান মিরাজও। ফলে পাকিস্তানের উড়ন্ত সূচনায় ছেদ পড়ে। উইকেটর পতন ঘটে। রান সংগ্রহের গতিতেও ভাটা পড়ে। প্রথম ঘন্টায় যেখান রান সংগ্রহ ছিল ওভার প্রতি ৩.৬, সেখান দিন শেষে তা ছিল ২.৮২। তিন স্পিনারই ওভার প্রতি রান দিয়েছেন ওভার প্রতি তিনের নিচে। সাকিব ১৫ ওভারে ৩৩ রান দিয়ে উইকেট ‍শুন্য। ওভার প্রতি রান ছিল ২.২০। মেহেদী হাসান মিরাজ ১২ ওভার বোলিং করে ওভার প্রতি ২.৫৮ গড়ে রান দিয়েছিলেন ৩১।

দিনের সবচেয়ে সফল ও একমাত্র উইকেট শিকারি তাইজুল ইসলাম ১৭ ওভারে ৪৯ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন ওভার প্রদি ২.৮৮ গড়ে। কিন্তু দুই পেসারের রান ছিল ওভার অনেক বেশি। এবাদত হোসেন  ৯ ওভারে ২৮ রান দেন। তার ওভার প্রতি  রান দেয়ার গড় ছিল ৩. ১১। ওভার প্রতি সবচেয়ে বেশি  রান  দেন খালেদ আহমেদ। ২১ মাস পর টেস্ট খেলতে নেমে তিনি বোলিং   করেন মাত্র  ৪ ওভার। রান দেন ১৯। ওভার প্রতি রান ছিল ৪.৭৫। এবাদতের সাথে বোলিং সূচনা করে তিনি  এই ৪ ওভার বোলিং করেছিলেন। পরে তার  হাতে দলপতি মুমিনুল আর বলই তুলে দেননি। দিনের যে  ৫৭ ওভার খেলা হয়েছে তাতে দুই পেসার মিলে বোলিং করেছেন মাত্র ১৩ ওভার। বাকি ৪৪ ওভার করেন তিন স্পিনার তাইজুল-সাকিব-মিরাজ।

চট্টগ্রাম টেস্টের সফল দুই ওপেনার আবিদ আলী ওআব্দুল্লাহ শফিক দুই পেসারের ধারহীন বোলিংয়ের কারণে দলকে আবারো ভালো সূচনা এনে দেয়ার ভীত গড়তে থাকেন। কিন্তু স্পিনারদ্বয় আক্রমণে আসার পরই তাদের রান সংগ্রহে স্বাচ্ছন্দতা হারিয়ে যায়। বিশেষ করে তাই তাইজুলের বল খেলতে খুবই সমস্যা হয় দুই ব্যাটসম্যানের। দুইজনই শিকার হন তার। দুই জনই  বোল্ড  আউট হন। প্রথমে আব্দুল্লাহ শফিক ২৫ রানে। প্রধম টেস্টের দুই (৫২ ও ৭৩) ইনিংসেই ফিফটি করেছিলেন তিনি। আবিদ আলী ফিরে যান ৩৯ রানে। প্রথম টেস্টে তার ব্যাট ছিল আরো সফল। প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি (১৩৩) করার পর দ্বিতীয় ইনিংসে অল্পের জন্য সেঞ্চুরি বঞ্চিত হয়েছিলেন ৯১ রানে আউট হয়ে। এই দুই ব্যাটসম্যান বিদায় নেন ১১ রানের ব্যবধানে। দলীয় ৫৯ ও ৭০ রানে। এরপরই পাকিস্তানের রান সংগ্রহে ভাটা পড়ে। আজহার আলী ও দলপতি বাবর আজম জুটি বাঁধার পর দেখে-শুনে খেলতে  থাকেন উইকেট রক্ষা করে। তাইজুলের বলে দুই জনেই বেশ কয়েকবার পরাস্থও হয়েছিলেন। কিন্তু উইকেট হারাতে দেননি। আজহার আলী অতিমাত্রায় রক্ষণশীল। ফলে দিনের খেলা বন্দ হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি ৩৬ রান করতে বল খেলেছিলেন ১১২টি। সেখানে বাবর আজম সফরে প্রথমবারের মতো রানের দেখা পান। ফিফটি  তুলে নেন মাত্র ৭৫ বলে সাতটি চারের সাথে  একটি ছয়ে। ৬০ রানে অপরাজিত থেকে মাঠ ছেড়ে আসার সময় তিনি বলের ব্যবহার করেন ৯৯টি। দুই জনে জুটিতে ৯১ রান যোগ করে আব আবার ব্যাট করতে নামবেন।

 

এমপি/কেএফ/

Header Ad
Header Ad

অভিনেত্রী মালাইকা অরোরার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

অভিনেত্রী মালাইকা অরোরা। ছবি: সংগৃহীত

বলিউড অভিনেত্রী মালাইকা অরোরার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে মুম্বাইয়ের ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। ২০১২ সালের একটি মামলায় তাকে প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে হাজিরা দিতে বলা হলেও তিনি তা এড়িয়ে যান, ফলে জামিনযোগ্য ধারায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এই সময় এর এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, ২০১২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি মুম্বাইয়ের কোলাবা এলাকায় একটি পাঁচতারা হোটেলে এনআরআই শিল্পপতি ইকবাল শর্মার ওপর হামলার অভিযোগে সাইফ আলি খান, বিলাল আমরোহি এবং মালাইকার ভগ্নীপতি শাহিল লাদাখের বিরুদ্ধে মামলা হয়। এই ঘটনায় মালাইকা অরোরা ছিলেন একজন প্রত্যক্ষদর্শী এবং তাকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

অভিনেত্রী মালাইকা অরোরা। ছবি: সংগৃহীত

এবার, ১৩ বছর পর এই মামলার শুনানি চলছে এবং গত ২৯ মার্চ আদালতে নিজের বয়ান দেন মালাইকার বোন অমৃতা অরোরা। তিনি জানান, রেস্তোরাঁয় নৈশভোজ করার সময় এক ব্যক্তি চিৎকার করে "চুপ করো" বলে ওঠেন, যা তাদের সবাইকে চমকে দেয়। এরপর সাইফ আলি খান ওই ব্যক্তির সঙ্গে শান্তভাবে কথা বলতে চেষ্টা করেন, কিন্তু পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে যায়। পরে, সাইফ যখন ওয়াশরুমে যান, তখন হঠাৎ তাদের সবার মধ্যে তর্ক-বিতর্ক শুরু হয়, যার পরিণতিতে সাইফের গায়ে হাত তোলা হয়।

এই ঘটনায় সাইফ আলি খান দাবি করেছিলেন, ইকবাল শর্মা তাদের টেবিলে এসে নারীদের উত্ত্যক্ত ও গালিগালাজ করেছিলেন, যা থেকেই শুরু হয় তর্ক-বিতর্ক।

২০১৪ সালে সাইফ, শাকিল লাদাখ ও বিলাল আমরোহির বিরুদ্ধে একাধিক ধারায় মামলা রুজু হয়। ২০১৭ সালে ইচ্ছাকৃত আঘাতের অভিযোগে সাইফ আলি খানের বিরুদ্ধে মামলা হয়, তবে ২০১৯ সালে তা খারিজ হয়ে যায়।

২০২৩ সালে সাইফ আলি খানকে বেকসুর খালাস করে আদালত, তবে মামলার বাকি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে রায় দেওয়ার পূর্বে প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এ কারণেই আদালত মালাইকা অরোরাকে তলব করেছিল, কিন্তু তিনি আদালতে হাজির না হওয়ায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

Header Ad
Header Ad

ম্যাক্স ও তমা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (বামে) এবং তমা গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. আতাউর রহমান ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত

অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ, তার স্ত্রী মিসেস কানিজ ফাতেমা, তমা গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. আতাউর রহমান ভূঁইয়া, তার মেয়ে রাসনাত তারিন রহমান এবং ছেলে মুকিতুর রহমানের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আদালত।

মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক জাকির হোসেন গালিব এই আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এ সম্পর্কিত নিষেধাজ্ঞার আবেদনটিতে বলা হয়েছে, ম্যাক্স গ্রুপ ও তমা গ্রুপের পরিচালকদের বিরুদ্ধে নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার, ভুয়া এলসি খুলে টাকা পাচার এবং এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক থেকে শত শত কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ করার অভিযোগ রয়েছে। এই অভিযোগগুলোর বিষয়ে অনুসন্ধান চলমান রয়েছে এবং এটি রাষ্ট্রের স্বার্থে এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

অভিযোগ অনুসন্ধানকালে জানা গেছে, অভিযুক্তরা বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন এবং তাদের মধ্যে অনেকের বাংলাদেশ ছাড়াও অন্য দেশের নাগরিকত্ব থাকতে পারে। বিশেষ করে গোলাম মোহাম্মদ একবার বিদেশে যাওয়ার সময় এয়ারপোর্ট থেকে বিদেশি পাসপোর্টসহ গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। এসব পরিস্থিতির কারণে, যদি তারা বিদেশে পালিয়ে যান, তবে অনুসন্ধান প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত বা দীর্ঘায়িত হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, ইমাম গ্রেপ্তার

গ্রেপ্তারকৃত মুফতি এবাদুল ইসলাম ফরিদী। ছবি: সংগৃহীত

ফেসবুকে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগে মুফতি এবাদুল ইসলাম ফরিদী নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (৭ এপ্রিল) রাতে বরিশাল থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

সবশেষ মঙ্গলবার সকালে সাভারের আশুলিয়া থানার মাধ্যমে আদালতে পাঠানো হয়।

আশুলিয়া থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার একটি ফেসবুক পেইজে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ ও বিএনপির যৌথ করণীয় বিষয়ে লেখা প্রকাশিত হয়। এবাদুল ইসলাম তার ফেসবুক আইডি ব্যবহার করে ওই লেখার কমেন্টস বক্সে বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার উদ্দেশে কুরুচিপূর্ণ, অশালীন ও অপমানজনক মন্তব্য করেন বলে অভিযোগ ওঠে। ওই দিন বিকেলে আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি আতাউর রাহিম ফেসবুকে বিষয়টি দেখতে পান। তিনি সোমবার রাতে আশুলিয়া থানায় বাদী হয়ে সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা করেন।

মামলার বাদী আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সিনিয়র সহ–সভাপতি আতাউর রাহিম এজাহারে উল্লেখ করেন, গত ৫ এপ্রিল ওই ইমাম তার ফেসবুক আইডি থেকে একটি পোস্টের কমেন্ট বক্সে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন।

তিনি জানান, ওই কমেন্ট নিয়ে দলের নেতাকর্মীদের মাঝে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। খালেদা জিয়ার ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়। এ কারণে তিনি এই ঘটনায় আশুলিয়া থানায় একটি সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা করেন।

আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কামাল হোসেন বলেন, মামলা করার পর সোমবার রাতে অভিযান চালিয়ে বরিশালের উজিরপুর থেকে এবাদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অভিনেত্রী মালাইকা অরোরার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
ম্যাক্স ও তমা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, ইমাম গ্রেপ্তার
বদলে গেল বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব ও পশ্চিম থানার নাম
ট্রেনের পাওয়ার কারে যাত্রী পরিবহন নিষিদ্ধ, শাস্তির আওতায় আসবে চালকরা
লামায় সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের হাতে ৯ তামাক চাষি অপহরণ
আল্লু অর্জুনের নতুন সিনেমার বাজেট ৮০০ কোটি রুপি, পরিচালনায় অ্যাটলি
ইসরাইলি হামলায় জীবন্ত পুড়ে মারা গেলেন ফিলিস্তিনি সাংবাদিক আহমেদ মানসুর
২৯ এপ্রিল থেকে ২০২৫ সালের হজ ফ্লাইট শুরু
উত্তাল ভারতে ওয়াকফ বিল আইনে পরিণত, মনিপুরে বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন
সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
মাকে জামায়াত রুকন অপবাদ দিয়ে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করেন তুরিন আফরোজ: অভিযোগ মায়ের
ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
বিক্ষোভের নামে লুটপাট নিয়ে যা বললেন মিজানুর রহমান আজহারী
ফরিদপুরে বাস দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলেসহ ৫ জন নিহত, আহত অন্তত ৩০
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেলেন তামিম ইকবাল
ফেসবুকে লুটের মাল বিক্রির পোস্ট, সিলেটে ১৪ জন আটক
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত
১৫ এপ্রিল থেকে ৫৮ দিন বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা নিষিদ্ধ
খুলনায় ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় আটক ৩১ জন