মাকে ফোন করে মাঠে যান রনি
যে কারও সাফল্যে পরিবারের ভূমিকা থাকে অপরিসীম। পরিবার অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল কিংবা অস্বচ্ছল হোক সন্তানের সফলতায় পরিবারের উৎসাহ ও ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সফল ব্যক্তির জীবদ্দশায় পরিবারের এই ভূমিকা দেখা যায়।
পরিবার বলতে প্রথমেই বোঝায় বাবা-মায়ের কথা। তারপর ভাই-বোন বা পরিবারের অন্য আত্মীয়-স্বজনরা। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক সাফল্যের অন্যতম সেনানী ওপেনার রনি তালুকদারের এই পর্যায়ে উঠে আসার পেছনেও রয়েছে তার পরিবারের বিশেষ অবদান।
রনি বাবা হারিয়েছেন অনেক আগেই। যে কারণে মা-ই তার সব প্রেরণাদাতা। রনিদের ক্রীড়াবান্ধব পরিবার। তার অপর দুই ভাইও খেলায় জড়িত। দুইজনই ক্রিকেটার। রনি এখনো মাঠে যাওয়ার আগে মাকে ফোন করে যান। তিনি বলেন, ‘খেলার আগেও উনার (মায়ের) সঙ্গে কথা বলে মাঠে যাই। উনার সঙ্গে কথা না বললে আমি যেন নিজেই শান্তি পাই না।’
নিজের জীবনে মায়ের অবদান ও প্রেরণার কথা বলতে গিয়ে রনি বলেন, ‘আমার মা এখন আমার জন্য অনেক দোয়া করেন। সব সময় চিন্তা করে আমি যেন ইনজুরিতে না পড়ি। ভালো খেলতে পারি। আমার টিম যেন ভালো খেলে। আমার সঙ্গে সব সময় ফোনে যোগাযোগ করে কী অবস্থা।’
রনির খেলোয়াড় হওয়ার পেছনে পরিবারের ভূমিকা উল্লেখ করে বলেন, ‘আমরা ক্রীড়া পরিবার। আমার বাবা সব সময় খেলা পছন্দ করতেন। আমরা তিন ভাই খেলাধুলা করি। বড় ভাই খেলত, ছোট ভাই এখনো খেলছে। আমার বাবা-মা, বলতে গেলে পরিবার থেকে যে সাপোর্ট পেতাম, এটা এক কথায় অসাধারণ। মূল সাপোর্ট পরিবার থেকেই পেতাম।’
এমপি