বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইংল‌্যান্ডকে ‘বাংলাওয়াশ’ করতে বাংলাদেশের পুঁজি ১৫৮

২০১০ সালে ঘরের মাঠে নিউজিল‌্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশ ৪-০ ব‌্যবধানে জিতেছিল। এই জয় হোয়াইটওয়াশ না বলে বিশ্বে ‘বাংলাওয়াশ’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিল। বড় কোনো দলের বিপক্ষে এ রকম সাফল‌্য সেটিই ছিল প্রথম। তাই ধারাভাষ‌্যকার আতাহার আলীর কণ্ঠ থেকে বের হয়ে এসেছিল ‘বাংলাওয়াশ‘ শব্দটি। এবার টি-টোয়েন্টি সিরিজে একই রকম সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে ইংল‌্যান্ডের বিপক্ষে। তিন ম‌্যাচের সিরিজে প্রথম দুই ম‌্যাচ জিতে আগেই সিরিজ নিশ্চিত করা বাংলাদেশ দল ইংল‌্যান্ডকে ‘বাংলাওয়াশ’ করার জন‌্য পুঁজি দাঁড় করিয়েছে ২ উইকেটে ১৫৮। এখন বোলাররা যদি এই রানের ভেতর ইংরেজদের আটকে রাখতে পারেন, তাহলেই টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেও ‘বাংলাওয়াশের’ দেখা পাবে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের যে পুঁজি, তা কিন্তু শুরুর তুলনায় কমই। যেভাবে শুরু করেছিল, তাতে করে রান দুইশ অতিক্রম না করলেও ১৮০/১৯০ রানের মতো হওয়ার কথা ছিল। কারণ প্রথম ১০ ওভারে রান ছিল ১ উইকেটে ৭৭। হাতে ৯ উইকেট। ক্রিজে দুই ব‌্যাটসম‌্যান সেট হওয়া লিটন ও এবং নতুন আসা নাজমুল। লিটনের রান তখন ৪০, নাজমুলের ৫। ১৫ ওভার পর্যন্ত বাংলাদেশ সেই পথেই ছিল। কিন্তু শেষ ৫ ওভারে গিয়ে বাংলাদেশ তাল হারিয়ে ফেলে। এ সময় রান যোগ হয় মাত্র ২৭। বাউন্ডারি ছিল মাত্র ১টি। উইকেট হারায় ১টি লিটনের। আর এখানেই বাংলাদেশের লক্ষ্যচ্যুত হয়! ম‌্যাচ হারলে হয়ত এই ৫ ওভারই তখন কাঠগড়ায় দাঁড়াবে।

চলতি সিরিজে টানা পাঁচটি (তিনটি ওয়ানডে ও দুইটি টি-টোয়েন্টি) ম‌্যাচে বাংলাদেশের ওপেনিং জুটি ব‌্যর্থ হবার পর শেষ ম‌্যাচে এসে সফল হয়। প্রতিবারই সফল হতে পারেনি লিটন আউট হয়ে যাওয়াতে। এবার আর লিটন আগে আউট হননি। তাই জুটিও আগে ভাঙেনি। ব‌্যাটিং পাওয়ার প্লে খেলে রান আসে বিনা উইকেটে ৪৫। এরপর ৭.৩ ওভারে ৫৫ রান আসার পর জুটি ভাঙে রনি তালুকদার আউট হলে। আদিল রশিদের বল রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে তার হাতেই ক‌্যাচ দিয়ে বিদায় নেন রনি ২২ বলে ৩ চারে ২৪ রান করে। এর আগে জোফরা আর্চারের বলে শর্ট থার্ডম‌্যাচে সহজ ক‌্যাচ দিয়েও রেহান আহমেদের বদন‌্যতায় সহজ ক‌্যাচ হাতছাড়া হলে জীবন পেয়েছিলেন রনি। তখন রান ছিল ১৭। কিন্তু এমন জীবনকে কাজে লাগাতে পারেননি। তিনি। যে রিভার্স সুইপ তিনি খেলেছেন, তা না খেললেও পারতেন।

সিরিজে আগের ৫ ম‌্যাচে দুইটি ০ রানসহ লিটন ছিলেন পুরোটাই ব‌্যর্থ। তার বাকি ইনিংসগুলো ছিল ৯, ১২ ও ৭। গত বছর ব‌্যাটে হাতে দারুণ সময় পার করা লিটন তার সেই ব‌্যর্থতাকে চুইংগামের মতো আর লম্বা হতে দেননি। দাড়ি টেনে রানের খাতায় নাম লেখান। লিটনের রান স্রোতে যোগ দেন সিরিজে আবার দুর্দান্ত সময় পার করতে থাকা বিপিএলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী নাজমুল হোসেন শান্ত।

দুই জনে খরস্রোতা নদীর মতো রান সংগ্রহ করতে থাকেন। ১০ ওভার শেষে রান ছিল ১ উইকেটে ৭৭। শতরান আসে ১২.২ ওভারে। দলীয় শতক পূরণ করা রানটি ছিল আবার লিটনের চলতি বছরের প্রথম আর ক‌্যারিয়ারের নবম হাফ সেঞ্চুরিও। বল খেলেন ৪১টি। বাউন্ডারি ছিল ৮টি।

লিটন-শান্ত জুটি বাঁধার সময় দলের রান ছিল ওভার প্রতি ৭.৫৩ করে। পরে সেটি আটের উপরে গিয়ে দাঁড়ায়। এক সময় তা গিয়ে ঠেকেছিল ৮.৭৩-এ। তখন দলের রান ছিল ১৫ ওভারে ১ উইকেটে ১৩১। জুটিতে ১০.৩ ওভারে ৮৪ রান যোগ হওয়ার বিচ্ছেদ আসে লিটন আউট হলে। আউট হওয়ার আগে লিটন খেলে যান তার ক‌্যারিয়ারের সেরা ইনিংস। ৫৭ বলে ১ ছক্কা ও ১০ চারে ৭৩ রান করে ক্রিস জর্ডানের বলে ফিল সল্টের হাতে ডিপ মিড উইকেটে ধরা পড়েন। তার আগের সর্বোচ্চ রান ছিল ক্রাইস্টচার্চে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৬৯। তবে লিটন ক‌্যারিয়ারের সেরা ইনিংস নাও খেলতে পারতেন যদি ৫১ রানে জোফরা আর্চারের বলে বেন ডাকেট সহজ ক‌্যাচ ফেলে না দিতেন।

১৫ ওভার শেষে যখন দলের রান ছিল ১ উইকেটে ১৩১, তখন দলের রান দুইশ অতিক্রম না করলেও কাছাকাছি হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। কিন্তু তা হতে পারেননি শেষ ৫ ওভারকে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে না পারলে। ১৬ থেকে ১৮ ওভারে কোনো বাউন্ডারি মারতে পারেননি কেউ। এ সময় রান আসে ৫, ৩ ও ৫ করে মাত্র ১৩ রান। লিটন আউট হন ১৬ নম্বর ওভারের শেষ বলে। ১৮ নম্বর ওভারের প্রথম বলে জর্ডারকে নাজমুল বাউন্ডারি মেরে শেষ ২ ওভারকে কাজে লাগানোর ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। কিন্তু পরে আর তারা পারেননি। এই ২ ওভারে রান আসে ১০ ও ৪।

এ সময় ইংল‌্যান্ডের বোলাররাও দারুণ বোলিং করে ব‌্যাটসম‌্যানদের রান করতে দেননি। স‌্যাম কুরান ১৬ ও ২০ নম্বর ওভার বোলিং করে ৫ ও ৪ করে ৯ রান দেন। ক্রিস জর্ডান ১৭ ও ১৯ নম্বর ওভার বোলিং করেন। ১৭ নম্বর ওভারে ৩ রান দিয়ে ১ উইকেট নেন। ১৯ নম্বর ওভারে রান দেন ১০। ১৮ নম্বর ওভার জোফরা আর্চার বোলিং করে রান দেন ৫।

বোলারদের এ রকম নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নাজমুল ও সাকিবও সুবিধা করতে পারননি। নাজমুল হেসেন ৩৬ বলে ২ ছক্কা ও ১ চারে ৪৭ ও সাকিব ৬ বলে ৪ রান করে অপরাজিত থাকেন।

জোফরা ২৩ রানে ও আদিল রশিদ ২১ রানে নেন ১টি করে উইকেট।

এমপি/আরএ/

Header Ad

৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক

৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। ছবি: সংগৃহীত

নয় দফা দাবিতে আগামী বুধবার (৪ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদ। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) সচিবালয়ে পরিষদের ব্যানারে আয়োজিত কর্মসূচিতে মহাসমাবেশের ঘোষণা দেন এ পরিষদের সভাপতি মো. বাদিউল কবীর।

এ সময় দাবি বাস্তবায়নে গড়িমসি ও দুর্ব্যবহারের অভিযোগে একজন যুগ্মসচিবের অপসারনের দাবিও জানান তিনি। দাবি আদায়ে মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেন, “দাবি আদায়ে আমরা মাঠে আছি। গড়িমসি না করে আমাদের দাবি বাস্তবায়ন করার আহ্বান জানাচ্ছি।”

দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- পতিত স্বৈরাচারের আমলে চাকরি হতে অন্যায়ভাবে আরোপিত সকল আদেশ প্রত্যাহার ও ভূতাপেক্ষ জৈষ্ঠতা প্রদানসহ নিয়মিত চাকরির ন্যায় ভূতাপেক্ষভাবে আর্থিক সুবিধাদি প্রদানের নির্দেশনা প্রদান। কর্মচারী প্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করে জাতীয় পে-কমিশন গঠন এবং বেতন বৈষম্য দূরীকরণ, ন্যায় বিচার ও সমতার ভিত্তিতে বিদ্যমান ২০টি গ্রেডের পরিবর্তে ১০টি বেতন গ্রেড নির্ধারণ করা। পূর্ণাঙ্গ পে-কমিশন বাস্তবায়নের পূর্বে সকল স্তরের কর্মচারীদের ৫০% মহার্ঘ ভাতা বাস্তবায়ন এবং ২০তম গ্রেডে (অফিস সহায়ক) কর্মরতদের বেতন গ্রেড ১৭তম গ্রেডে উন্নীত করা। ১০ম গ্রেড থেকে ৯ম গ্রেডে উন্নীত করা।

পূর্বের ন্যায় ১০০% পেনশন গ্রাচুইটি প্রথা চালু করা, সকল স্তরের কর্মচারীদের জন্য পূর্বের ন্যায় টাইম-স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড চালু করা, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বার্ষিক আয়সীমা ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়করমুক্ত রাখা, রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের ন্যায় সচিবালয় ভাতা ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ন্যায় রেশনিং প্রথা চালু করা।

চাকরির বয়সসীমা ৫৯ বছরের ০৩ বছর বর্ধিত করে ৬২ বছর নির্ধারণ করা, সচিবালয় কর্মচারীরা তাদের কর্মস্থলের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ ও যৌক্তিক পদনাম প্রদান এবং পদোন্নতির ক্ষেত্রে চরমভাবে বঞ্চিত বাংলাদেশ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ন্যায্য প্রাপ্যতানুযায়ী সংখ্যানুপাতে পদ সংরক্ষণের আদেশ জারি।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি মো. বাদিউল কবীর, সমাবেশ সঞ্চালনা করেন মহাসচিব নিজাম উদ্দিন আহমেদ, বক্তব্য দেন প্রধান উপদেষ্টা মো. তোয়াহা, মো. শাহীন, বেলাল হোসেন, সুমন, সিনিয়র নেতা মাহে আলম তৌহিদুল ইসলাম, সোহরাব হোসেন, অর্থ বিভাগের প্রতিনিধি নুরুজ্জামান, জনপ্রশাসনের প্রতিনিধি আরিফ হোসেন ও নজরুল ইসলামসহ প্রমুখ।

Header Ad

চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস (বামে) এবং চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ইসকন)-এর সাধারণ সম্পাদক চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী জানিয়েছেন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তার কর্মকাণ্ড ও বক্তব্য একান্তই তার নিজস্ব, যার কোনো দায়ভার ইসকন নেবে না।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাজধানীর স্বামীবাগ আশ্রমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।

চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী বলেন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে ঘিরে ভারতের মন্তব্যে বা অবস্থানের সঙ্গেও ইসকনের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কোনো দেশের কোনো ব্যক্তি চিন্ময়কে নিয়ে কি উদ্যোগ নিলো বা কি বললো তার জন্য ইসকন দায়ী নয়।

তিনি আরও বলেন, চট্টগ্রাম আইনজীবী হত্যায় ইসকনকে অন্যায়ভাবে জড়িয়ে মিথ্যাচার চলছে। একই সঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায়ও ইসকন দায়ী নয়। শিশুর সঙ্গে খারাপ কাজসহ নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্য তাকে অনেক আগেই চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে সংগঠন থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

এর আগে ২৫ নভেম্বর বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতারের পর বিবৃতি দেয় ইসকন। যেখানে ভারতকে আলোচনা করতে বলা বাংলাদেশের সঙ্গে। পরদিন তাকে চট্টগ্রামের আদালতে তুললে সেখানে হট্টগোল করে ইসকনের সমর্থকরা। ভাঙচুর চালানো হয় মসজিদে। এ সময় একজন আইনজীবীকে তুলে নিয়ে কুপিয়েও হত্যা করে ইসকন সদস্যরা। যদি এসব বিষয় এখন অস্বীকার করছেন তারা।

Header Ad

ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে: সোহেল তাজ

সোহেল তাজ। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগের প্রতি ইঙ্গিত করে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ বলেছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে গিয়ে এখন দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) সকালে ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে আওয়ামী লীগকে উদ্দেশ্য করে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘হত্যা, গুম, খুন, গণহত্যা, নির্যাতন-নিপীড়ন, গণতন্ত্র ধ্বংস করে, দুর্নীতি করে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দেশটাকে শেষ করে ছাত্র-জনতার ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে যেয়ে এখন দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে।’

সোহেল তাজ আরও বলেন, ‘কত বড় নির্লজ্জ বেহায়া হলে দেশটাকে এক মুহূর্তের জন্য শান্তিতে থাকতে দিবে না। প্রথমে ডিজিটাল জুডিশিয়াল কু’র চেষ্টা, তারপর একের পর এক অপচেষ্টা আনসার বাহিনী দিয়ে, ব্যাটারি রিকশা, নূর হোসেন দিবসে “ট্রাম্প” কার্ড, ঋণ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে শাহবাগে মানুষের জমায়েত করার চেষ্টা বিভিন্ন কলেজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা আর এবার ধর্মীয় সম্প্রীতি নষ্ট করে লাশের ওপর দিয়ে ক্ষমতায় ফিরে আসার চেষ্টা।’

স্ট্যাটাসটিতে তিনি মতিউর রহমান রেন্টুর লেখা ‘আমার ফাঁসি চাই’ ও ‘অন্তরালে হত্যাকারী প্রধানমন্ত্রী’ বই দুটো সবাইকে পড়তে অনুরোধ করেন।

এ ছাড়া তিনি লেখেন, ‘নীতি আদর্শবিচ্যুত খারাপ মানুষের প্রশংসা আমার প্রয়োজন নাই—আমি আপাদেরকে চিনি। নষ্ট পচা নীতি/আদর্শবিচ্যুত লুটেরা খুনি হত্যা গুম নির্যাতনকারীদের সমর্থক সকলকে বলব অনতিবিলম্বে আমার এই ফেইসবুক পেইজটি আনফলো করতে আর অনুরোধ থাকবে নিজের বিবেককে জাগিয়ে আত্মোপলব্ধি আত্মসমালোচনা করে অনুশোচনা করার।’

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের
ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে: সোহেল তাজ
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি বিকেলে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ
রাজধানীতে হাসনাতকে আবারও ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা
থমকে গেছে অর্থ পাচারের অনুসন্ধান, তদন্তে এস আলমের প্রভাব
ভারতে পালানোর সময় চট্টগ্রামের পুরোহিত আশীষ আটক
নাটকীয় হারে গ্লোবাল সুপার লিগ শুরু রংপুরের
বাংলাদেশের নেতৃত্বকে বিভক্তি এড়িয়ে ঐকমত্যে কাজ করার আহ্বান মাহাথিরের
ট্রাম্পের ক্যাবিনেট সদস্যদের বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করবে সরকার
গাজায় একদিনে আরও ৩৩ জন নিহত
বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশি জেলেকে গুলি করল মিয়ানমার নৌবাহিনী
সম্পত্তির জন্য বাবাকে তালাবদ্ধ করে রাখলো মেয়েরা
হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম