সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

৮ বছরে ৮৫ জন পাচ্ছেন জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার

ক্রিকেট দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা। আর্ন্তজাতিক পরিমণ্ডলে সাফল্যও বেশি ক্রিকেটে। বিশ্বে এই একটি খেলাই বাংলাদেশ বিশ্বের অনেক সেরা দেশের সঙ্গে লড়াই করে। কখনো কখনো সমান তালে লড়ে যায়। অথচ ২০১৩ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ৮৫ জন ক্রীড়াবিদ, কোচ, সংগঠককে পুরস্কার দিতে যাচ্ছে আগামীকাল বুধবার। সেখানে ক্রিকেট খুব বেশি অবহেলিত হয়েছে।

ফুটবল-হকিতে প্রায় প্রতি বছর এক বা একাধিক খেলোয়াড়, সংগঠক, কোচ পুরস্কার পেলেও ক্রিকেটে ২০১৭ ও ২০১৮ সালে ক্রিকেট থেকে কাউকে বিবেচনা করা হয়নি। আবার খেলোয়াড় হিসেবে শুধু দিপু রায় চৌধুরী (২০১৯) ও খালেদ মাহমুদ সুজনকে (২০১৩) পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। তবে ক্রিকেট সংগঠক হিসেবে বেশ কয়েকজন পুরস্কার পাচ্ছেন। আবার এমনও কেউ কেউ জাতীয় পুরস্কার পেতে যাচ্ছেন যাদের ক্রীড়াঙ্গনে পথচলা এক যুগও হয়নি।

আজ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল সংবাদ সম্মেলন করে গত ৮ বছরে ৮৫ জনের নাম ঘোষণা করেন। ২০১৩ সালের জন্য ১১ জন, ২০১৪ সালের জন্য ১০ জন, ২০১৫ সালের জন্য ১১ জন, ২০১৬ সালের জন্য ১৩ জন, ২০১৭ সালের জন্য ১১ জন, ২০১৮ সালের জন্য ১০ জন, ২০১৯ সালের জন্য ১১ জন এবং ২০২০ সালের জন্য ৮ জন। পুরস্কারপ্রাপ্ত সবাইকে আঠারো ক্যারেট মানের ২৫ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণপদক, এক লাখ টাকার চেক ও সম্মাননাপত্র দেওয়া হবে। আগামীকাল সকাল ৯টায় ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে পুরস্কার দেওয়া হবে। পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

পুরস্কার পাচ্ছেন যারা

২০২০ সাল: আট জন

(১) বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল (মরণোত্তর), ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় ও সংগঠক

(২) বীর মুক্তিযোদ্ধা আফজালুর রহমান সিনহা (মরণোত্তর), ক্যাটাগরি: সংগঠক (ক্রিকেট)

(৩) নাজমুল আবেদীন (ফাহিম), ক্যাটাগরি: সংগঠক (ক্রিকেট কোচ)

(৪) মো. মহসীন, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ফুটবল)

(৫) মো. মাহাবুবুল এহছান রানা, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (হকি)

(৬) গ্রান্ডমাস্টার মোল্লা আব্দুল্লাহ আল রাকিব, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (দাবা)

(৭) বেগম মোছা. নিলুফা ইয়াসমিন, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স)

(৮) আব্দুল কাদের স্বরণ, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ব্যাডমিন্টন-বুদ্ধি প্রতিবন্ধী)

২০১৯ সাল: ১১ জন

(৯) তানভীর মাজহার তান্না, ক্যাটাগরি: সংগঠক (ফুটবল)

(১০) মৃত অরুন চন্দ্র্র চাকমা, ক্যাটাগরি: সংগঠক (অ্যাথলেটিক্স) (মরণোত্তর)

(১১) লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. মইনুল ইসলাম, ক্যাটাগরি: সংগঠক (আরচারি)

(১২) দিপু রায় চৌধুরী, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ক্রিকেট)

(১৩) কাজী নাবিল আহমেদ, ক্যাটাগরি: সংগঠক (ফুটবল)

(১৪) ইন্তেখাবুল হামিদ, ক্যাটাগরি: সংগঠক (শ্যুটিং)

(১৫) বেগম মাহফুজা রহমান তানিয়া, ক্যাটাগরিধ খেলোয়াড় (সাঁতার)

(১৬) বেগম ফারহানা সুলতানা (শীলা), ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (সাইক্লিং)

(১৭) টুটুল কুমার নাগ, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (হকি)

(১৮) মাহবুবুর রব, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ব্যাডমিন্টন)

(১৯) বেগম সাদিয়া আক্তার উর্মি, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (টেবিল টেনিস-বুদ্ধি প্রতিবন্ধী)

২০১৮ সাল: ১০ জন

(২০) ফরিদা আক্তার বেগম, ক্যাটাগরি: সংগঠক (অ্যাথলেটিক্স)

(২১) জ্যোৎস্না আফরোজ, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স)

(২২) মো. রফিক উল্যা আখতার (মিলন), ক্যাটাগরি: সংগঠক (অ্যাথলেটিক্স)

(২৩) কাজী আনোয়ার হোসেন, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ফুটবল)

(২৪) মো. শওকত আলী খান (জাহাঙ্গীর), ক্যাটাগরি: সংগঠক (ফুটবল)

(২৫) মীর রবিউজ্জামান, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (জিমন্যাস্টিকস)

(২৬) মোহাম্মদ আলমগীর আলম, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (হকি)

(২৭) তৈয়েব হাসান সামছুজ্জামান, ক্যাটাগরি: সংগঠক (রেফারি)

(২৮) নিবেদিতা দাস, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (সাঁতার)

(২৯) মাহমুদুল ইসলাম রানা, ক্যাটাগরি: সংগঠক (তায়কোয়ানডো)

২০১৭ সাল: ১১ জন

(৩০) শাহরিয়া সুলতানা, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ভারোত্তোলন)

(৩১) আওলাদ হোসেন, ক্যাটাগরি: সংগঠক (জুডো, কারাতে ও মার্শাল আর্ট)
(৩২) ওয়াসিফ আলী, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (বাস্কেটবল)

(৩৩) শেখ বশির আহমেদ (মামুন), ক্যাটাগরি: সংগঠক (জিমন্যাস্টিক্স)

(৩৪) মো. সেলিম মিয়া, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (সাঁতার)

(৩৫) হাজী মো. খোরশেদ আলম, ক্যাটাগরি: সংগঠক (রোইং)

(৩৬) আবু ইউসুফ, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ফুটবল)

(৩৭) এ টি এম শামসুল আলম, ক্যাটাগরি: সংগঠক (টেবিল টেনিস)

(৩৮) রহিমা খানম যুথী, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স)

(৩৯) আসাদুজ্জামান কোহিনুর, ক্যাটাগরি: সংগঠক (হ্যান্ডবল)

(৪০) মো. মাহবুব হারুন, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (হকি)

২০১৬ সাল: ১৩ জন

(৪১) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (সাঁতার)

(৪২) লে. কমান্ডার এ কে সরকার (অব.), ক্যাটাগরি: সংগঠক (বাস্কেটবল)

(৪৩) বেগম সুলতানা পারভীন লাভলী, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স)

(৪৪) বীর মুক্তিযোদ্ধা শামীম-আল-মামুন, ক্যাটাগরি: সংগঠক (ভলিবল)

(৪৫) আরিফ খান জয়, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ফুটবল)

(৪৬) খন্দকার রকিবুল ইসলাম, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ফুটবল)

(৪৭) মোহাম্মদ জালাল ইউনুস, ক্যাটাগরি: সংগঠক (ক্রিকেট)

(৪৮) মো.তোফাজ্জল হোসেন, ক্যাটাগরি: সংগঠক (অ্যাথলেটিক্স)

(৪৯) কাজল দত্ত, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ভরোত্তোলন)

(৫০) মো. তাবিউর রহমান পালোয়ান, ক্যাটাগরি: সংগঠক (কুস্তি)

(৫১) জেড. আলম, ক্যাটাগরি: সংগঠক (ফুটবল ) (মরণোত্তর)

(৫২) আবদুর রাজ্জাক (সোনা মিয়া), ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (হকি) (মরণোত্তর)

(৫৩) কাজী হাবিবুল বাশার, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড়

২০১৫ সাল: ১১ জন

(৫৪) অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম, ক্যাটাগরি: সংগঠক (ক্যারম)

(৫৫) মো.আহমেদুর রহমান, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় ও সংগঠক (জিমন্যাস্টিক্স)

(৫৬) আহমেদ সাজ্জাদুল আলম, ক্যাটাগরি: সংগঠক (ক্রিকেট)

(৫৭) খাজা রহমতউল্লাহ, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (হকি) (মরণোত্তর)

(৫৮) মাহ্তাবুর রহমান বুলবুল, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় ও সংগঠক (বাস্কেটবল)

(৫৯) বেগম ফারহাদ জেসমীন লিটি, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স)

(৬০) বরুন বিকাশ দেওয়ান, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ফুটবল)

(৬১) রেহানা জামান, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (সাঁতার)

(৬২) মো. জুয়েল রানা, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ফুটবল)

(৬৩) বেগম জেসমিন আক্তার, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ভারোত্তোলন, কারাতে ও তায়কোয়ানডো)

(৬৪) বেগম শিউলী আক্তার সাথী, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ব্যাডমিন্টন)

২০১৪ সাল: ১০ জন

(৬৫) শামসুল বারী, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় ও সংগঠক (হকি) (মরণোত্তর)

(৬৬) এনায়েত হোসেন সিরাজ, ক্যাটাগরি: সংগঠক (ক্রিকেট)

(৬৭) মো. ফজলুর রহমান বাবুল, ক্যাটাগরি: সংগঠক (ফুটবল)

(৬৮) সৈয়দ শাহেদ রেজা, ক্যাটাগরি: সংগঠক (হ্যান্ডবল)

(৬৯) মো. ইমতিয়াজ সুলতান জনি, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ফুটবল)

(৭০) মোহাম্মদ এহসান নামিম, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (হকি)

(৭১) বেগম কামরুন নেছা, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স)

(৭২) মো.সামছুল ইসলাম, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (সাঁতার)

(৭৩) মিউরেল গোমেজ, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স)

(৭৪) মো. জোবায়েদুর রহমান রানা, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ব্যাডমিন্টন)

২০১৩ সালের জন্য নির্বাচিত ১১ জন

(৭৫) মুজাফ্ফর হোসেন পল্টু, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় ও সংগঠক (ক্রিকেট)

(৭৬) কাজী মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, ক্যাটাগরি: সংগঠক (হ্যান্ডবল)

(৭৭) উইং কমান্ডার (অব.) মহিউদ্দিন আহমেদ, ক্যাটাগরি: সংগঠক (ভারোত্তোলন)

(৭৮) সামশুল হক চৌধুরী, ক্যাটাগরি: সংগঠক (ফুটবল)

(৭৯) বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শাহ্জাহান মিজি, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (সাঁতার)

(৮০) রোকেয়া বেগম খুকী, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স)

(৮১) বেগম মুনিরা মোর্শেদ খান (হেলেন), ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (টেবিল টেনিস)

(৮২) মো. ইলিয়াস হোসেন, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ফুটবল)

(৮৩) বেগম জ্যোৎস্না আক্তার, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স)

(৮৪) ভোলা লাল চৌহান, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (স্কোয়াশ)

(৮৫) খালেদ মাহমুদ সুজন, ক্যাটাগরি: খেলোয়াড় (ক্রিকেট)।

এমপি/আরএ/

Header Ad

ওয়ানডে সিরিজেও অনিশ্চিত মুশফিক

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অভিজ্ঞ ব্যাটার মুশফিকুর রহিম আঙুলের চোটে পড়ে ইতোমধ্যেই ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে চলমান টেস্ট সিরিজ থেকে ছিটকে পরেছেন। টেস্ট সিরিজে না থাকলেও আশা ছিল ওয়ানডে সিরিজে ফিরবেন মুশফিক। তবে সেই আশাতেও এবার দেখা দিয়েছে শঙ্কা। বিসিবির নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাত দিয়ে বাংলাদেশের একটি গণমাধ্যম জানিয়েছে যে চোট পুরোপুরি না সারায় মুশফিক ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আসন্ন ওয়ানডে সিরিজে মাঠে নামতে না পারার সম্ভাবনাই বেশি।

আঙুলের ইনজুরির কারণে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ থেকেই বাইরে ছিলেন মুশফিক। তখনই ধারণা করা হয়েছিল যে তার মাঠে ফেরা কিছুটা সময় লাগবে। তবে সবকিছু ঠিক থাকলে এনসিএল টি-টোয়েন্টি দিয়ে মুশফিক মাঠে ফিরতে পারেন বলে জানা গেছে।

এদিকে কুঁচকির চোটের কারণে টেস্ট সিরিজ মিস করা নাজমুল হোসেন শান্তর অবস্থা অনেকটাই উন্নতির দিকে। বিসিবি সূত্র বলছে, তার চোট নিয়ে করা এমআরআই রিপোর্ট সন্তোষজনক হলে ওয়ানডে সিরিজে ফিরতে পারেন তিনি।

এছাড়া গুঞ্জন রয়েছে, আবুধাবি টি-টেন লিগ শেষ করে ওয়ানডে দলে যোগ দিতে পারেন সাকিব আল হাসান। তবে বিসিবি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না দেওয়ায় এটি এখনো অনিশ্চিত।

বিসিবি চলতি সপ্তাহেই ওয়ানডে দল ঘোষণা করতে পারে বলে জানা গেছে। একদিকে মুশফিকের অনুপস্থিতি, অন্যদিকে সাকিব ও শান্তর সম্ভাব্য ফেরা—এসব মিলিয়ে দলের গঠন নিয়ে আলোচনা চলছে।

আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে কিপিং করার সময় চোট পান মুশফিক। এরপর থেকেই তাকে মাঠের বাইরে থাকতে হচ্ছে। টেস্ট সিরিজে ফেরার আশাও ব্যর্থ হওয়ার পর ওয়ানডে সিরিজ দিয়েও ফেরা সম্ভব হলো না। এখন অপেক্ষা মুশফিককে চোটমুক্ত হয়ে ফের মাঠে দেখার।

Header Ad

জানুয়ারিতে আসছে ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন-ঘোষিত এক দফায় ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের দাবি তোলা হয়েছিল। গণ-অভ্যুত্থানের সফলতার পর নিজেরাই এ দাবি বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম থেকে আরও একধাপ এগিয়ে এবার নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের দিকে যাচ্ছে বৈষম্যবিরোধীরা।

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার দায়িত্বে থাকা নাহিদ ইসলামকে নেতৃত্বে রেখে দল গঠনের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছরের শুরুর মাস জানুয়ারিতেই আলোচিত নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা আসতে পারে।

এখনও দলের নাম চূড়ান্ত হয়নি। তবে দলটি তারুণ্যনির্ভর হচ্ছে।

এর আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা বিভিন্ন জেলা সফর করেছেন। ওই সময় নতুন দল গঠনের বিষয়টি আলোচনায় আসে। এরপর কোটা সংস্কার আন্দোলন পরিচালনার জন্য গঠিত এই প্ল্যাটফর্মকে সাংগঠনিক রূপ দিতে গঠন করা হয় আহ্বায়ক কমিটি। একই সঙ্গে গঠন করা হয় জাতীয় নাগরিক কমিটি।

গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশ পুনর্গঠনে কাজ করছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের নিয়ে গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটি। দল গঠনের প্রক্রিয়া নিয়েও কিছুদিন ধরে কাজ করছেন। তারা মনে করেন, বিপ্লব-পরবর্তী নতুন বাংলাদেশে মানুষ নতুন রাজনৈতিক শক্তিকে দেখতে চায়।

জাতীয় নাগরিক কমিটির একটি দায়িত্বশীল সূত্র সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত জানিয়েছে, জানুয়ারিকে সামনে রেখেই তাদের প্রস্তুতি চলছে। জানুয়ারিতে তারা নতুন একটি রাজনৈতিক দল ঘোষণা করতে পারেন। অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামকে নেতৃত্বে রেখেই তারা দল গঠনের চিন্তা করছেন।

সূত্রটি আরও বলছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতাদের উদ্যোগেই নতুন এই দল হবে। নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কয়েকজন নেতা এবং বাইরের বিভিন্ন দলের নেতা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠন হতে পারে এই দল। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনাও চলছে বলে জানা গেছে।

নতুন দল গঠন করলেও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি থাকবে। প্রেশার গ্রুপ হিসেবে কাজ করবে এই দুটি সংগঠন।

নাম প্রকাশ না করে জাতীয় নাগরিক কমিটির শীর্ষপর্যায়ের এক নেতা বলেন, ‘নাহিদ ইসলামকে সামনে রেখে আমরা জানুয়ারিতে দল গঠনের বিষয়ে ভাবছি। সে ক্ষেত্রে তাকে দল গঠনের আগে উপদেষ্টার পদ ছাড়তে হবে। সবকিছু চূড়ান্ত হলে আমরা আশা করি, সেটি তিনি করবেন। নাগরিক কমিটি ঢাকাসহ দেশের সব থানাপর্যায়ে কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জেলাপর্যায়ে কমিটি করার কাজ করছে। জানুয়ারির মধ্যেই সেটি সম্পন্ন হয়ে যাবে বলে আমরা আশাবাদী।’

অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শীর্ষপর্যায়ের আরেক নেতা প্রায় একই কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা তারুণ্যনির্ভর দল গঠন করতে চাই। দেশের জনগণ তরুণ নেতৃত্বকেই বেছে নেবেন। তরুণ নেতৃত্বের মধ্যে নাহিদ ইসলামকেই আমাদের যোগ্য মনে হয়েছে।’

জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারীদের উদ্যোগে নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের আলোচনা শুরু হয় গত সেপ্টেম্বরে। ৮ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্র পুনর্গঠন, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও ‘নতুন বাংলাদেশের’ রাজনৈতিক বন্দোবস্ত সফল করার লক্ষ্যে জাতীয় নাগরিক কমিটির ৫৬ সদস্যের একটি কমিটি আত্মপ্রকাশ করে।

প্রায় একই সময়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারাও বিভিন্ন জেলায় সফর শুরু করেন। ইতিমধ্যে প্রায় ১৫টি জেলায় তারা কমিটি ঘোষণা করেছেন। বাকি জেলাগুলোও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

অন্যদিকে, জাতীয় নাগরিক কমিটি ঢাকায় ২০টির বেশি থানাপর্যায়ের কমিটি ঘোষণা করেছে। এ ছাড়া সিলেট, চট্টগ্রাম, রংপুর, ময়মনসিংহ ও ঢাকা বিভাগের অন্যান্য জেলার কমিটিও প্রস্তুত রয়েছে বলে জানা গেছে। এই কমিটিগুলো নতুন দল গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আন্দোলনের নেতারা জানিয়েছেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক আব্দুল হান্নান মাসুদ সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘জানুয়ারির আগে আগে আমরা সব জেলার কমিটি ঘোষণা করব।’

জাতীয় নাগরিক কমিটির পলিটিক্যাল অ্যাফেয়ার সেক্রেটারি আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, ‘আমাদের নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত, রাজনৈতিক দলগুলোর গতানুগতিক ধারার যে রাজনীতি, সেটা থেকে বের হয়ে বাংলাদেশ পুনর্গঠনের জন্য এবং বাংলাদেশের জনগণের অধিকার রক্ষার প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বাধীন, শক্তিশালী করা একই সঙ্গে মানুষের মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ শুরু করেছিলাম রাইজিং কর্মসূচির অংশ হিসেবে। ইতোমধ্যে আমরা ঢাকার ২০টি জেলায় কমিটি ঘোষণা করেছি এবং অন্য জেলাগুলোর অনেক থানাপর্যায়ের কমিটি প্রস্তুত আছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের ঘোষণাপত্র অনুযায়ী যে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত, সে আহ্বানে সাড়া দিয়েই অভ্যুত্থানে যারা সরাসরি অংশগ্রহণ করেছেন, শহীদ পরিবারের সদস্য, আহত সদস্য, নারী, সামাজিক, সংখ্যালঘু, কৃষক, শ্রমিকশ্রেণি এবং এলাকাভিত্তিক সব জাতিসত্তার প্রতিনিধিত্ব কমিটিতে রাখা হচ্ছে।

এর আগে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে সমন্বয়ের কাজ এবং উভয়ের কাছে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব পৌঁছে দিতে গত ৮ আগস্ট গঠন করা হয় লিয়াজোঁ কমিটি।

সেদিন উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেওয়ার আগ মুহূর্তে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম ছয় সদস্যের লিয়াজোঁ কমিটি ঘোষণা করেন। লিয়াজোঁ কমিটি গঠনের ঠিক এক মাস পর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ৮ সেপ্টেম্বর আত্মপ্রকাশ করে জাতীয় নাগরিক কমিটি। সেখানে লিয়াজোঁ কমিটির সদস্যদের প্রায় সবাই রয়েছেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য সচিব আরিফ সোহেল বলেন, ‘নতুন ধরনের রাজনৈতিক শক্তি, রাজনৈতিক দল অবশ্যই প্রয়োজন আছে। পুরনো দলগুলোর নির্ধারিত রাজনৈতিক আদর্শ আছে।

২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে নতুন রাজনৈতিক ভাব, রাজনৈতিক ভাষা জনগণের মধ্যে আকাঙ্ক্ষা প্রকাশিত হয়েছে। এই নতুন ভাবভঙ্গি, ভাষা ধারণ করবেন তারা। এটা ধারণ করার জন্য নতুন রাজনৈতিক দল, রাজনৈতিক গোষ্ঠীর প্রয়োজন আছে এবং সেটা আমরা দেখতে চাই।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে তরুণরাই ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের মূল চালিকাশক্তি, সে স্পিরিট ধারণ করার যোগ্যতম দাবিদার তারাই। ফলে তারুণ্যনির্ভর নতুন রাজনৈতিক দল অবশ্যই গঠন হবে। তারা যে যেখানেই থাকুক না কেন, গুরুত্বপূর্ণ সময়ে একত্র হয়ে নতুন একটি রাজনৈতিক শক্তি বা দলে রূপান্তরিত হবেন এবং সেটা নির্বাচনের আগেই। সে ক্ষেত্রে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অনেকেই যুক্ত হবেন।’

নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে যে তরুণ সমাজ এবং নাগরিকরা এসেছেন, ওইসময় তাদের মধ্যে একটা উদ্যোগের আকাক্সক্ষা দেখেছি। তারা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মধ্য দিয়ে দেশ পুনর্গঠন চান।

সেই পুনর্গঠন ও উদ্যোগকে ফ্যাসিলিটেট করার জন্য গত ৮ সেপ্টেম্বর জাতীয় নাগরিক কমিটি আত্মপ্রকাশ করে। আমরা এর মধ্যে গণ-অভ্যুত্থানের আকাক্সক্ষাকে ধারণ করে বিভিন্ন জায়গায় কমিটি গোছাচ্ছি। ঢাকায় আমাদের ৫০ শতাংশ কমিটি গোছানো শেষ। সারা দেশেই কমিটি ঘোষণার কাজ চলমান।’

রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা দেখেছি জনগণের মধ্যে একটি রাজনৈতিক দলের আকাক্সক্ষা ছিল, সেটি তীব্র থেকে তীব্র হচ্ছে। এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আমরা আশা করি, আগামী এক দুই মাস পরই বাংলাদেশের মানুষের সামনে সুন্দরভাবে কোনো দলের বাস্তব রূপ আমরা দেখতে পাব।

এটি জাতীয় নাগরিক কমিটির একক কোনো উদ্যোগ নয়, এটা তরুণদের উদ্যোগ। জাতীয় নাগরিক কমিটি সে উদ্যোগকে ফ্যাসিলিটেট করবে। আমাদের একটা আকাক্সক্ষা, নতুন রাজনৈতিক দল শহীদ ও আহতদের যে আকাঙ্ক্ষা সে স্পিরিটটা তাদের ধারণ করতে হবে।’

সূত্র: দেশ রূপান্তর

Header Ad

বছরে দুইবারের বেশি বিদেশ যেতে পারবেন না চিকিৎসকরা

ছবি: সংগৃহীত

স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অধীনে কর্মরত চিকিৎসকরা সভা, সেমিনার, প্রশিক্ষণ ও কর্মশালায় অংশ নিতে বছরে দুইবারের বেশি বিদেশ ভ্রমণ করতে পারবেন না। আগামী ১ জানুয়ারি থেকে তাদের এই নতুন নিয়ম অনুসরণ করতে হবে।

রোববার (২৪ নভেম্বর) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ আবদুল হাই স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ নীতিমালা প্রকাশ করা হয়।

এতে বলা হয়, পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অধীন দপ্তর কিংবা সংস্থায় কর্মরত চিকিৎসকদের বৈদেশিক অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে এই নীতিমালা অনুসরণ করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হলো।

নীতিমালায় বলা হয়েছে, কোনো প্রার্থী বছরে (সর্বশেষ ১২ মাস) সর্বোচ্চ দুইবার বৈদেশিক সেমিনার, সভা, সিম্পোজিয়াম, প্রশিক্ষণ কিংবা কর্মশালা ইত্যাদিতে যেতে পারবেন। প্রার্থী যে বিষয়ে অভিজ্ঞ বা যে বিষয়ের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত (দায়িত্ব পালনরত), কেবল সেই বিষয়ে আমন্ত্রিত হতে পারবেন। প্রার্থী যে বিষয়ে অধ্যয়নরত সেই বিষয়ে আমন্ত্রিত হয়ে গমন করতে পারবেন।

আমন্ত্রণকারী সংস্থার নিজস্ব ডোমেইনভুক্ত ওয়েবমেইল থেকে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের ওয়েবমেইলে (secretary@hsd.gov.bd, cc: admin1@hsd.gov.bd) আমন্ত্রণপত্রের অনুলিপি বা কপি পাঠাতে হবে। আমন্ত্রণকারী সংস্থা যাবতীয় খরচ (ভিসা ফি, উভয় পথের বিমানভাড়া, আবাসন ব্যবস্থা বা খরচ ইত্যাদি) বহন করবেন বলে সংস্থা থেকে প্রত্যয়নপত্র প্রমাণক হিসেবে দাখিল করতে হবে।

এ ছাড়া বৈদেশিক প্রমাণস্বরূপ প্রোগ্রামে যোগদানের ও সমাপ্তি দিনের ছবি দাখিল করতে হবে। যথাযথ মাধ্যমে অগ্রায়নকৃত আবেদনে প্রতিষ্ঠান বা দপ্তর প্রধান ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সুপারিশ থাকতে হবে। অগ্রায়নের আগে প্রতিষ্ঠান বা দপ্তর প্রধান প্রাপ্ত আমন্ত্রণপত্র ১ নম্বর থেকে থেকে ৯ নম্বর শর্ত যাচাই করে সঠিক পাওয়া গেলো (ভেরিফায়েড অ্যান্ড ফাউন্ড ওকে) লিখে প্রত্যয়ন করতে হবে। এ ছাড়া অন্যান্য বিষয়, যা স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বিবেচ্য মনে করেন।

অফিস আদেশে আরও বলা হয়, উপরিউক্ত নির্দেশনাসমূহ আগামী ১ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখ থেকে চিকিৎসকদের আমন্ত্রণের ভিত্তিতে বিদেশে সেমিনার, সভা, সিম্পোজিয়াম, প্রশিক্ষণ বা কর্মশালা ইত্যাদিতে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে এ আদেশ জারি করা হলো।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওয়ানডে সিরিজেও অনিশ্চিত মুশফিক
জানুয়ারিতে আসছে ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল
বছরে দুইবারের বেশি বিদেশ যেতে পারবেন না চিকিৎসকরা
বুবলীকে টয়লেট দিবসের শুভেচ্ছা অপুর
কেজি দরে বিক্রি হওয়া ভাস্কর্যটি মুক্তিযোদ্ধার নয়, আওয়ামী লীগের অপপ্রচার
ফলোঅন এড়িয়ে ১৮১ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ
অটোরিকশা চলাচলে আপিল করবে সরকার
পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি
ভারতে যৌন ব্যবসায় বাধ্য করা হচ্ছে বাংলাদেশি তরুণীদের
ব্রাজিলকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পেল আর্জেন্টিনা
আওয়ামী লীগের ২ সাবেক সংসদ সদস্যের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন
পলাশবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
আইপিএল মেগা নিলাম সর্বশেষ: কোন দলে কোন ক্রিকেটার?
রেকর্ড এডিট দাবি, দশ লাখ টাকার চেক নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতা
পাকিস্তানে শিয়া-সুন্নি সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮২
হত্যা মামলায় গ্রেফতার ডিসি মশিউর ও এডিসি জুয়েল বরখাস্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে রেকর্ড মৃত্যু, শনাক্ত আরও ১০৭৯
আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত
আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান