মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

দক্ষিণ আফ্রিকা যাওয়ার আগে যা বলে গেলেন সাকিব


নিজস্ব প্রতিবেদক:
সেই হযরত শাহজালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর। সেই রাত। পরিবর্তন তারিখের আর গন্তব্যস্থলের। ৬ মার্চ সাকিবের গন্তব্যস্থল ছিল দুবাই। উদ্দেশ্য ছিল ব্যক্তিগত। যাওয়ার আগে বোমা ফাটিয়েছিলেন শারীরিক ও মানসিক অবসাদের কারণে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে না যেতে চেয়ে। এরপর ১৩ মার্চ গন্তব্যস্থল দক্ষিণ আফ্রিকা। উদ্দেশ্য জাতীয় দলের হয়ে খেলা। এবার বলে গেলেন, দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে একটি ওয়ানডে ম্যাচ জিততে পারলে তা হবে অনেক বড় অর্জন। বিমানবন্দরে সাকিবের বলা কথা ঢাকাপ্রকাশের পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো:

প্রশ্ন: দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে প্রত্যাশা কী?
সাকিব: প্রত্যাশা তো থাকবেই যেন ভালো করতে পারি। সিরিজ জিততে পারলে বেশ ভালো। কিন্তু একটা ম্যাচও যদি জিততে পারি তাহলে আমি মনে করি খুব ভালো একটা অ্যাচিভমেন্ট হবে। আমার ধারণা পুরো দলেরই একই রকমের একটা টার্গেট থাকবে। সেভাবেই আমরা প্রস্তুতি নেব।

প্রশ্ন: এবারের সফর নিয়ে অনেক কিছুই হয়ে গেছে। শেষ পর্যন্ত দলের সঙ্গে যোগ দিতে পারাটা আপনার জন্য কতোটা স্বস্তিদায়ক বলে মনে করছেন?
সাকিব: অনেকটাই স্বস্তি। দলের সঙ্গে থাকাটা সবসময়ই একটা আনন্দদায়ক ব্যাপার। যেটা লাস্ট ১৫ বছর ধরে আছি। সামনে থাকতে পারলে আরও ভালো লাগবে। আশা করি সবাই মিলে একটা ভালো রেজাল্ট আনতে পারব।

প্রশ্ন: এই বিমাবন্দরে এক সপ্তাহ আগে বলেছিলেন আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে নিজেকে ‘প্যাসেঞ্জার’ মনে হয়েছে। এবার দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে কী ড্রাইভার হতে চান?
সাকিব: হে হে। কে না চায়? অনেক সময় জায়গা পরিবর্তন হলে মাইন্ডসেটের পরিবর্তন আসে। আমি আসলে ওই আশাটাই করছি। আমি শিওর যে সবসময়ই টিম ম্যানেজমেন্ট, কোচিং স্টাফ প্লেয়াররা আমাকে সাপোর্ট করেছে। এবারও তারা সেভাবেই সাপোর্ট করবে, আমি চেষ্টা করব তার প্রতিদান দিতে।

প্রশ্ন: নিউ জিল্যান্ডের মাটিতে টেস্ট জয় এবারের দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে কতোটা অনুপ্রেরণা যোগাবে?
সাকিব: নিউজিল্যান্ডের মতো টাফ কন্ডিশনে আমরা ভালো একটা রেজাল্ট নিয়ে এসেছি হোক সেটা অন্য একটা ফরম্যাট। আমি মনে করি সেটা আমাদের অনুপ্রেরিত করবে ওয়ানডে ও টেস্ট দুই ফরম্যাটেই।

প্রশ্ন: ওখানে সাফল্য পেতে হলে কী করণীয় আছে?
সাকিব: দেখুন ওদের শেষ যে সিরিজটা হয়েছে ভারতের সঙ্গে সেটায় ওরা বেশ ভালোই খেলেছে। তিনটা ম্যাচই জিতেছে তারা। সো সেই কন্ডিশনে বোলিংটা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জিং হবে। আমাদের বোলিং ডিপার্টমেন্টকে অনেক ভালো করতে হবে। আমাদের অ্যাওয়ে সিরিজগুলাতে আমরা বেশ স্ট্রাগল করি বোলিংয়ে। তাই আমাদের বোলিংটা অনেক ভালো করতে হবে। সেই জায়াগাটাতে উন্নতির অনেক জায়গা আছে বলে আমি মনে করি। পাশাপাশি আমাদের ব্যাটিংটাও ভালো করতে হবে। বড় মাঠে যেটা হয় আমাদের ফিল্ডিংটা ভালো হয় না অনেক সময়। তাই তিনটা ডিপার্টমেন্টেই আমাদের ভালো করতে হবে।

প্রশ্ন: দক্ষিণ আফ্রিকাতো অনেক নতুন দল?
সাকিব: দেখেন নতুন নতুন করতে করতে ওরা এখন একটা ব্যালেন্সড দল হয়ে গেছে। হয়তো কিছুদিন স্ট্রাগল করেছিল কিন্তু রিসেন্ট পারফরম্যান্স, টেস্ট ওয়ানডে টি-টোয়েন্টি সবগুলাই কিন্তু ভালো। ওরা অলরেডি একটা ব্যালেন্সড টিম। তাই ওদের সঙ্গে আমাদের খুবই ভালো ক্রিকেট খেলতে হবে। যদি ওদের সঙ্গে জিততে চাই।

প্রশ্ন: চ্যালেঞ্জিং কী হবে স্পিন না ফাস্ট বোলিং?
সাকিব: স্পিন না, ওয়ানডেতে ফাস্ট বোলারদের জন্যও অনেক চ্যালেঞ্জিং। নতুন বলে যদি তারা উইকেট না নিতে পারে তাহলে সেটি বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে যায় স্পিনারদের জন্য। তাই একজন আরেকজনকে যদি সাহায্য করতে পারি তাহলে ভালো রেজাল্ট আসবে।

প্রশ্ন: দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে অনুশীলন করার সময় কম পাবেন?
সাকিব: আমরা হয়তো ওখানে পাচ-ছয়দিন ট্রেনিং করতে পারব। সেটাতে কিন্তু খুব বেশি ম্যাসিভ ইমপ্রুভমেন্টের জায়গা থাকে না। মানসিকভাবে আমরা যতটা প্রস্তুতি নিতে পারব ততটা আমাদের জন্য ভালো হবে। আমি ভালো করলাম, টিম ভালো করল না, সেটা আসলে ভালো না। আবার টিম পারফর্ম করল আমি করলাম না, সেটাও আসলে ভালো না। সবাই একসঙ্গে পারফর্ম করি, তাহলে সেটা আমাদের দলের জন্যই ভালো হবে।

এমপি/এসআইএইচ

 

Header Ad
Header Ad

পাঁচ দফা দাবিতে টাঙ্গাইলে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মশাল মিছিল

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

সস্প্রতি ম্যাটস ও ডিএমএফ ইস্যুতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কতৃক গৃহিত সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ এবং ম্যাটস শিক্ষার্থীদের অযৌক্তিক দাবির বিরুদ্ধে ও পাঁচ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মশাল মিছিল করেছে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীরা। 

গত সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাত পৌনে ১০ টার দিকে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ চত্বর থেকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের সামনে এই মশাল মিছিল নিয়ে বিক্ষোভ করে শিক্ষার্থীরা।

এ সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্ন মেডিকেলে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের চিকিৎসক পদবী ব্যবহার নিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম করে এলেও কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। মেডিকেলের শিক্ষার্থীরা অনেক কষ্ট করে পড়াশোনা করে, কিন্তু এসএসসি পাস করে ম্যাটসের শিক্ষার্থীরা চিকিৎসক সেজে বসে রয়েছে। এসব নৈরাজ্য বন্ধ করতে হবে।

বিক্ষোভকারীরা আরও বলেন, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার দীর্ঘদিনের সমস্যা সমাধানে একটি যৌক্তিক ও মৌলিক পরিবর্তন প্রয়োজন। এমবিবিএস ও বিডিএস ছাড়া চিকিৎসকের স্বীকৃতি দেওয়া বন্ধসহ ৫ দফা দাবি স্বাস্থ্যখাতে একটি বিপ্লব ঘটাতে পারে। এই দাবিগুলো বাস্তবায়িত হলে একদিকে যেমন স্বাস্থ্যখাতের অব্যবস্থাপনা ও অনিশ্চয়তা দূর হবে, ঠিক তেমনি রোগী ও সাধারণ মানুষ উপকৃত হবে। তাই সারা বাংলাদেশের মেডিকেল কলেজগুলোর সঙ্গে একমত হয়ে মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীরা মশাল মিছিল নিয়ে বিক্ষোভ করেছে।

শিক্ষার্থীদের পাঁচ দফা দাবি গুলো হচ্ছে-
১। এমবিবিএস/বিডিএস ব্যতীত কেউ চিকিৎসক লিখতে পারবে না। বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) বিরুদ্ধে করা রিট ৭২ ঘণ্টার মধ্যে প্রত্যাহার করতে হবে। বিএমডিসি নিবন্ধন শুধু এমবিবিএস/বিডিএস ডিগ্রিধারীদের দিতে হবে। ২০১০ সাল থেকে হাসিনা সরকার ম্যাটসদের (মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল) বিএমডিসি থেকে নিবন্ধন দেওয়া শুরু করেছে। এই ম্যাটসদের বিএমডিসি থেকে নিবন্ধন দেওয়া অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।

২। উন্নত বিশ্বের চিকিৎসাব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ওভার দ্যা কাউন্টার বা ওটিসি ড্রাগ লিস্ট আপডেট করতে হবে। এমবিবিএস বা বিডিএস ছাড়া অন্য কেউ ওটিসি লিস্টের বাইরের ওষুধ প্রেসক্রাইব করতে পারবে না। রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া ফার্মেসিগুলো ওটিসি লিস্টের বাইরের কোনো ওষুধ বিক্রি করতে পারবে না।

৩। স্বাস্থ্যখাতে চিকিৎসকের সংকট নিরসনে দ্রুত ১০ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দিয়ে সব শূন্য পদ পূরণ করতে হবে। আলাদা স্বাস্থ্য কমিশন গঠন করে আগের মতো সপ্তম গ্রেডে নিয়োগ দিতে হবে। প্রতি বছর ৪ থেকে ৫ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দিয়ে স্বাস্থ্যখাতের ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে এবং চিকিৎসকদের বিসিএসে বয়সসীমা ৩৪ বছর করতে হবে।

৪। সব মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট স্কুল (ম্যাটস) ও মানহীন সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলো বন্ধ করতে হবে। ইতিমধ্যে পাস করা ম্যাটস শিক্ষার্থীদের উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার (স্যাকমো) পদবী রহিত করে মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে।

৫। চিকিৎসক সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন করতে হবে।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুইদিন ধরে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চলে: মির্জা ফখরুল  

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবিঃ সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের যোগসূত্রে দুইদিন ধরে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়। এমন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর বনানীতে জাতীয় শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষে সামরিক কবরস্থানে পিলখানায় শহীদ সামরিক কর্মকর্তা ও সদস্যদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে এ কথা জানান তিনি।

ফখরুল বলেন, এ দিনটি সেনাবাহিনীর জন্য কালো দিন। সেনাবাহিনীর শত্রুরা সেদিন ৫৭ জন চৌকস সেনাকে হত্যা করে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নষ্ট করে দেয়া।

তিনি বলেন, এ দিনটাকে জাতীয় দিবস করায় আমরা সরকারকে ধন্যবাদ জানাই। নিহত সেনা সদস্যদের স্বজনদের প্রতি সমবেদনা জানাই।

Header Ad
Header Ad

৩০০ বলের মধ্যে ১৮১ ডট খেলার ব্যাখ্যা দিলেন শান্ত

নাজমুল হোসেন শান্ত। ছবিঃ সংগৃহীত

৩০০ বলের মধ্যে ১৮১টি বল ডট দেয় বাংলাদেশ। অর্থাৎ, অর্ধেকেরও বেশি বল ডট গেছে। ১১৯ বলে ২৩৬ রান তুলেছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। রান তো করতেই পারেননি, অহেতুক শটে দলের বিপদ বাড়িয়েছেন দুই অভিজ্ঞ মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহ।

'এ' গ্রুপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৫ উইকেটে হেরে নিজেদের পাশাপাশি পাকিস্তানের বিদায়টাও নিশ্চিত করেছে নাজমুল হোসেন শান্তরা। হারের পর ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন এলোমেলো ক্রিকেটের কথা।

শান্ত বলেন, ‘আমরা সিরিজ জিতলেও বেশির ভাগ সময় ঘরের মাঠে জিতি। দেশের বাইরে সিরিজ কমই জেতা হয়। আইসিসি ইভেন্টেও একই অবস্থা। একদিন বোলিং ভালো হয় না, আরেক দিন ব্যাটিং খারাপ হয়, আরেক দিন ফিল্ডিং খারাপ হয়। কেমন যেন এলোমেলো ক্রিকেট হয়। আমাদের এটা থেকে বের হয়ে আসার পথ খুঁজতে হবে। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিংয়ে সম্মিলিতভাবে ভালো করার উপায় বের করতে হবে।’

২৭ ফেব্রুয়ারি স্বাগতিক পাকিস্তানের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ এখন শুধুই আনুষ্ঠানিকতা। কারণ, দুই দলের কারও সামনেই সুযোগ নেই চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল খেলার।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাঁচ দফা দাবিতে টাঙ্গাইলে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মশাল মিছিল
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুইদিন ধরে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চলে: মির্জা ফখরুল  
৩০০ বলের মধ্যে ১৮১ ডট খেলার ব্যাখ্যা দিলেন শান্ত
২০০৭ সালে চাকরিচ্যুত ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার চাকরি ফেরত দেওয়ার নির্দেশ  
সামরিক কবরস্থানে শ্রদ্ধা জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ তিন বাহিনীর প্রধানরা  
বাংলাদেশ ক্রিকেট খুব শীঘ্রই জিম্বাবুয়ের স্তরে নেমে আসবে: দিনেশ কার্তিক  
৪০ থেকে ৭০ দিনের লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান  
ওয়াশিংটনে পেন্টাগন প্রধান ও সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সাক্ষাৎ  
চুয়াডাঙ্গায় গ্রাম আদালত বিষয়ক ৪ দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন 
বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান আর নেই  
যুবদল নেতার বাড়িতে বোমা হামলা-অগ্নিসংযোগ, আহত ১  
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো কলকাতা-ওড়িশায় ভূমিকম্প, অনুভূত হলো ঢাকাতেও
নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা