মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সাকিবের ব্যাপারে কোহলির অবস্থাও সামনে এসেছিল

বিসিবির কৌশলী অবস্থানের কারণে সাকিব আল হাসান নিজের অবস্থান থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। যখন-তখন সাকিব জাতীয় দলের হয়ে টেস্ট ম্যাচ না খেলাটাকে অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছিলেন। বিসিবিও তার সেই সব অন্যায় আবদার অদৃশ্য কারণে একের পর এক মেনে নিচ্ছিল।

বিসিবি থেকে এ রকম সবুজ সংকেত পেতে থাকায় সাকিবও ক্রমেই বেপরোয়া হয়ে উঠেছিলেন। বিপিএলের ফাইনালের আগের দিন অফিসিয়াল ফটোসেশনে তিনি একটি বিজ্ঞাপনের শ্যুটিংয়ের কারণে আসনেনি। ভেঙেছিলেন বায়োবাবলও।

বিসিবি এখানেও নেয়নি কোনো ব্যবস্থা। আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ চলাকালীনও তিনি একইভাবে একটি প্রতিষ্ঠানের প্রণ্যের প্রচার অনুষ্ঠানও গিয়েছিলেন। পরিসংখ্যান খুঁজলে এ রকম ঘটনার সিরিয়াল অনেক লম্বা হবে। একের পর এক এ সব ঘটনায় পার পেয়ে সাকিব আবারও বিস্ফোরণ ঘটান দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে না যেতে চেয়ে। এখানে তিনি প্রথমে বলেছিলেন শুধু ওয়ানডে সিরিজ খেলবেন। টেস্ট সিরিজ খেলবেন না। টেস্ট সিরিজ না খেলার কারণ ছিল আইপিএল। কিন্তু আইপিএলে তিনি দল না পেলে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে টেস্ট সিরিজ খেলার বিষয়টি সামনে চলে আসে। এক পর্যায়ে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন আফগানিস্তানের বিপক্ষে চট্টগ্রামে ওয়ানডে সিরিজ শেষে ঐদিন নিজেই ঘোষণা দেন সাকিবের দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে টেস্ট খেলার কথা। কিন্তু ৬ মার্চ দুবাই যাওয়ার প্রাক্কালে হযরত শাহজালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে সাকিব ‘বোমা’ ফাটান। বলেন শারীরিক ও মানসিক অবসাদের কারণে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকা সফেরে যেতে চাচ্ছেন না।

বিষয়টি মোটেই ভালোভাবে নেননি বিসিবি সভাপতি। তিনি শক্ত হাতে বিষয়টি হ্যান্ডেল করার কথা জানিয়েছিলেন। বোর্ড সভাপতির খুবই কাছের পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন ছিলেন আরেক কাটি সরস। তিনি সাকিবের এ জাতীয় ঘটনার ‘ফুলস্টপ’চেয়েছিলেন। বলেছিলেন সাকিব টেস্ট না খেললে অবসর নিতে পারে।

এ সব ঘটনায় বিসিবি সাকিবকে দুইদিন সময় দিয়েছিল এবং দেশে ফিরে আসার পর তার সঙ্গে বসে তার কাছে পরিকল্পনা জানার কথা বলা হয়। কিন্তু বিসিবি সাকিবের ফিরে আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করেনি। ৯ মার্চ নিজেরা বসেই সিদ্ধান্ত নেয় সাকিবকে ৩০ এ্প্রিল পর্যন্ত সব ধরনের ক্রিকেট থেকে বিশ্রাম দেওয়ার। এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিসিবির পক্ষ থেকে দুবাইতে সাকিবের সঙ্গে কয়েকদফা টেলিফোনে আলাপ করা হয়েছিল। সেখানে সাকিব নিজের অবস্থানেই অটল ছিলেন। বিসিবির এমন সিদ্ধান্তকে অনেকেই ‘মাইন্ড’ গেম হিসেবে দেখেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় সাকিব শেষ পর্যন্ত নিজের সিদ্ধান্ত বদল করে বিসিবির কাছে আত্মসমর্পন করেন। দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে নিজেকে এভেলেইবল এবং একই সঙ্গে তার বিশ্রাম ও ছুটির বিষয়টিও বিসিবি দেখবে বলে জানান।

একাধিক সূত্রে জানা গেছে সাকিবের এবারের বিষয়টিকে বিসিবি অতীতের যে কোনো ঘটনার চেয়ে অধিকতর গুরুত্ব দিয়ে দেখেছে। সরকারের উচ্চপর্যায়েও আলাপ করা হয়েছে। সাকিবের এমন ঘটনাকে কেউই মেনে নিতে পারেননি। বারবার দেশের হয়ে খেলতে অবজ্ঞা করাকে শক্তভাবে দেখার কথাও বলা হয়। সাকিব নিজেও তার এবারের ঘটনায় কোথায়ও সমর্থন পানননি। অতীতে তিনি কম-বেশি সমর্থন পেতেন। যা তাকে বেপরোয়া করে তুলতে ইন্ধন যুগিয়েছিল।

বিসিবি ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সাকিবকে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে বিশ্রাম দেয়ার পাশাপাশি কিভাবে এটিকে আরো শক্তভাবে দমন করা যায় এ নিয়ে চলে আলাপ-আলোচনা। আসে বিভিন্ন রকমের সিদ্ধান্ত। ম্যাচ ফিক্সিংয়ের ঘটনা গোপন করে আইসিসি কর্তৃক এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ হওয়ার সময় বিসিবি খুব ভালোভাবে সাকিবের পক্ষে অবস্থান নিয়ে তার মনোবল ভাঙ্গতে দেয়নি। কিন্তু সাকিব এ সব ঘটান বেমালুম ভুলে যাওয়াতে বিসিবির কোন কোন পরিচালক তাকে আর ছাড় না দেয়ার কথাও জানান। কেউ কেউ ভারতের বিরাট কোহলির ঘটনাও সামনে নিয়ে আসেন। ভারতীয় ক্রিকেট দলে একক আধিপত্য দেখানো বিশ্ব সেরা ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলির মুখের উপর কথা বলার কেউ ছিলেন না। কিন্তু সমেয়র পরিক্রমায় সেই কোহলি নিজেল অবস্থান হারিয়েছেন। তিনি এখন ঢাল-তলোয়ার বিহীন শুধুই এক ক্রিকেটার।

পরিচালকদের কেউ কেউ কোহলির চেয়ে সাকিব বড় ক্রিকেটার নয় উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা নেয়ার পরামর্শ দেন। নিজেদের মাঝে এ রকম আলাপ-আলোচনার পর বিসিবির পক্ষ থেকে এক প্রকার সিদ্ধান্ত হয়ে যায় সাকিবকে ছাড় না দেওয়ার। যে কারণে সাকিব দেশে আসার পর আজ মিরপুরে বৈঠকে বসার আগে বিসিবির সভাপতির সঙ্গে দুই দফা টেলিফোনে কথা বলেন। যেখানে সাকিব ছিলেন আগে অনঢ়, সেখানে এবার বিসিবির সভাপতির ছিল অনঢ় অবস্থান। সাকিবও বুঝতে পেরেছিলেন এবার আর তিনি আগের মতো করে পার পাবেন না। তাই মিরপুরের বৈঠকে এসে তিনি এক রকম আত্মসমপর্ণই করেন। এখন মোহামেডানের হয়ে মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে মোহামেডানের হয়ে প্রিমিয়ার লিগ খেলতে না পারার বিষয়টিও সাকিবকে নমনীয় হতে কিছুটা ভূমিকা রেখেছিল বলে অন্য একটি সূত্রে জানা গেছে।

বিসিবি সভাপতি অবশ্য সাকিবকে সম্মান দিয়ে বিদ্যমান ঘটনাকে তার মানসিক সমস্যা বলে উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, ‘এখন আমরা ওকে সাপোর্ট করি। এখানে কোনো চাপ নেই, কিচ্ছু নেই। সে স্বতঃস্ফূর্তভাবে খেলতে চাইলে অবশ্যই আমরা তাকে স্বাগত জানাই।

তিনি বলেন, ‘সিনিয়র ক্রিকেটারদের ওপর কিন্তু অনেক চাপ। আমাদের এ বছর ১৪টা ওয়ানডে, ১৫টা টি-টোয়েন্টি, ৮টা টেস্ট আছে। টানা এত খেলা তাদের জন্য আসলেই অসুবিধার। এটা আমাদেরকে বুঝতে হবে। যদি কেউ কোনো ফরম্যাট খেলতে না চায়, তাহলে আগে আগে বলে দিবে। কিন্তু সিরিজের আগমুহূর্তে বললে আমাদের জন্য বিরাট সমস্যা।’

এমপি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুইদিন ধরে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চলে: মির্জা ফখরুল  

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবিঃ সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের যোগসূত্রে দুইদিন ধরে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়। এমন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর বনানীতে জাতীয় শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষে সামরিক কবরস্থানে পিলখানায় শহীদ সামরিক কর্মকর্তা ও সদস্যদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে এ কথা জানান তিনি।

ফখরুল বলেন, এ দিনটি সেনাবাহিনীর জন্য কালো দিন। সেনাবাহিনীর শত্রুরা সেদিন ৫৭ জন চৌকস সেনাকে হত্যা করে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নষ্ট করে দেয়া।

তিনি বলেন, এ দিনটাকে জাতীয় দিবস করায় আমরা সরকারকে ধন্যবাদ জানাই। নিহত সেনা সদস্যদের স্বজনদের প্রতি সমবেদনা জানাই।

Header Ad
Header Ad

৩০০ বলের মধ্যে ১৮১ ডট খেলার ব্যাখ্যা দিলেন শান্ত

নাজমুল হোসেন শান্ত। ছবিঃ সংগৃহীত

৩০০ বলের মধ্যে ১৮১টি বল ডট দেয় বাংলাদেশ। অর্থাৎ, অর্ধেকেরও বেশি বল ডট গেছে। ১১৯ বলে ২৩৬ রান তুলেছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। রান তো করতেই পারেননি, অহেতুক শটে দলের বিপদ বাড়িয়েছেন দুই অভিজ্ঞ মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহ।

'এ' গ্রুপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৫ উইকেটে হেরে নিজেদের পাশাপাশি পাকিস্তানের বিদায়টাও নিশ্চিত করেছে নাজমুল হোসেন শান্তরা। হারের পর ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন এলোমেলো ক্রিকেটের কথা।

শান্ত বলেন, ‘আমরা সিরিজ জিতলেও বেশির ভাগ সময় ঘরের মাঠে জিতি। দেশের বাইরে সিরিজ কমই জেতা হয়। আইসিসি ইভেন্টেও একই অবস্থা। একদিন বোলিং ভালো হয় না, আরেক দিন ব্যাটিং খারাপ হয়, আরেক দিন ফিল্ডিং খারাপ হয়। কেমন যেন এলোমেলো ক্রিকেট হয়। আমাদের এটা থেকে বের হয়ে আসার পথ খুঁজতে হবে। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিংয়ে সম্মিলিতভাবে ভালো করার উপায় বের করতে হবে।’

২৭ ফেব্রুয়ারি স্বাগতিক পাকিস্তানের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ এখন শুধুই আনুষ্ঠানিকতা। কারণ, দুই দলের কারও সামনেই সুযোগ নেই চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল খেলার।

Header Ad
Header Ad

২০০৭ সালে চাকরিচ্যুত ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার চাকরি ফেরত দেওয়ার নির্দেশ  

ছবিঃ সংগৃহীত

২০০৭ সালে চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। রায়ে চাকরিতে বহাল করে তাদের সব সুযোগ-সুবিধা দিতে বলা হয়েছে। এদের মধ্যে যেই তিন কর্মকর্তা মারা গেছেন মামলা চলাবস্থায় তাদের পরিবারকেও সুযোগ সুবিধা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ এ রায় দেন।

এর আগে গত ২০ ফেব্রুয়ারি পৃথক আবেদনের শুনানি শেষে চাকরিচ্যুত ৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল করা হবে কিনা, সে বিষয়ে রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন আদালত।

আদালতে আপিলকারী পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন এবং প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের রায় (রিভিউ) পুনর্বিবেচনা চেয়ে করা আবেদনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী প্রবীর নিয়োগী ও মো. রুহুল কুদ্দুস।

রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক এবং নির্বাচন কমিশনের (ইসি) পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া। মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে ৩২৭ জনকে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে অস্থায়ীভাবে নির্বাচিত করা হয়।

চার দলীয় বিএনপি–জামায়াত জোট সরকারের আমলে এই নিয়োগ নিয়ে তখন বিতর্ক দেখা দেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে ৩২৭ জনের মূল্যায়ন পরীক্ষা নেওয়া হয়। তাদের মধ্যে ৮৫ জনকে ওই বছরের ৩ সেপ্টেম্বর চাকরিচ্যুত করা হয়। এর বিরুদ্ধে চাকরিচ্যুত প্রার্থীরা মামলা করলে ২০০৯ সালের ২৩ মার্চ তা খারিজ করে রায় দেন প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল। এর বিরুদ্ধে তারা আপিল করেন। এই আপিল মঞ্জুর করে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল ২০১০ সালের ১২ এপ্রিল আপিল মঞ্জুর করে চাকরিতে পুনর্বহালের পক্ষে রায় দেন।

এই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ পৃথক চারটি লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করা হয়। এরপর ২০১০ সালের ২৯ এপ্রিল আপিল বিভাগের চোম্বার বিচারপতির আদালত প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করেন। পাশাপাশি বিষয়টি আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠান। এর ধারাবাহিকতায় ২০১১ সালে সরকারপক্ষ পৃথক আপিল করে।

২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর পুনর্বহাল করতে প্রায় এক যুগ আগে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া সিদ্ধান্ত বাতিল করেন আপিল বিভাগ। ফলে তাদের চাকরিতে ফেরত আটকে যায়। পরে ২০২৩ সালে আপিল বিভাগের রায় রিভিউ চেয়ে তারা আবেদন করেন। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রিভিউ আবেদনের শুনানি শেষে রায়ের দিন ধার্য করেন আপিল বিভাগ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুইদিন ধরে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চলে: মির্জা ফখরুল  
৩০০ বলের মধ্যে ১৮১ ডট খেলার ব্যাখ্যা দিলেন শান্ত
২০০৭ সালে চাকরিচ্যুত ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার চাকরি ফেরত দেওয়ার নির্দেশ  
সামরিক কবরস্থানে শ্রদ্ধা জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ তিন বাহিনীর প্রধানরা  
বাংলাদেশ ক্রিকেট খুব শীঘ্রই জিম্বাবুয়ের স্তরে নেমে আসবে: দিনেশ কার্তিক  
৪০ থেকে ৭০ দিনের লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান  
ওয়াশিংটনে পেন্টাগন প্রধান ও সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সাক্ষাৎ  
চুয়াডাঙ্গায় গ্রাম আদালত বিষয়ক ৪ দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন 
বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান আর নেই  
যুবদল নেতার বাড়িতে বোমা হামলা-অগ্নিসংযোগ, আহত ১  
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো কলকাতা-ওড়িশায় ভূমিকম্প, অনুভূত হলো ঢাকাতেও
নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর