শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সুনামগঞ্জে গো-খাদ্যের তীব্র সংকট, বিপাকে হাওরের কৃষক

সুনামগঞ্জে গো-খাদ্যের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। একদিনে হাওর-বিলে নেই ঘাস, অন্যদিকে দানাদার খাবারের দামও চড়া। তাই গবাদি পশুর খাদ্যের যোগানে চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছেন হাওরাঞ্চলের কৃষকরা। কেউ কেউ খাদ্য যোগানে ব্যর্থ হয়ে কম দামেই গরু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। এতে ক্ষতির শিকার হচ্ছেন কৃষকরা।

হাওর অধ্যুষিত সুনামগঞ্জের লাখো মানুষের জীবিকার অন্যতম অবলম্বন গৃহপালিত গবাদি পশু। জেলার প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের প্রতিটি বাড়িতে রয়েছে দেশীয় জাতের ২ থেকে ১০টিরও বেশি গরু। সারা বছর এসব গবাদি পশুকে হাওরে ও খোলা মাঠে ঘাস খাওয়ানো হয়। এ ছাড়া আমনের খড় ও বোরো ধানের খড় দিয়েই চাহিদা মেটান গৃহস্থরা। এসব গরু ও গরুর দুধ বিক্রি করে সংসার চলে হাওরাঞ্চলের হাজারো কৃষকের।

কিন্তু চলতি বছরের ১৬ জুন টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের কারণে সুনামগঞ্জের সব নদ-নদীর পানি বেড়ে বন্যার ভয়াবহতা অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যায়। এতে জেলার মানুষ ও বাড়িঘরের যেভাবে ক্ষতি হয়েছে তেমনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে গবাদিপশু। ঘাসের জমি ও ঘরে তোলা বোরো ধানের খড় বন্যার পানিতে ডুবে পচে গেছে, আবার কারও গো-খাদ্য ‘খড়’ বন্যার পানিতে ভেসে গেছে। তাই জেলাজুড়ে দেখা দিয়েছে গবাদি পশুর খাদ্যাভাব।

এর সুযোগে অসাধু ব্যবসায়ীরা বাড়িছে খড়, কুঁড়া, ভুসি ও নেপিয়ার ঘাসের দাম। এ কারণে চরম বিপাকে পড়েছে গৃহপালিত গবাদিপশুর মালিকরা। এখন যত্নের গাভিদের বাঁচাতে নানা দুশ্চিন্তায় পড়েছেন গৃহস্থরা।

সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার কোরবান নগরের নুর মিয়া ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, গরুর খানির অভাবে আগে যে গরু ৬০ হাজার টাকা দাম হইছে বর্তমানে এই গরু বাজারে নিয়া তুললে ৩৫ হাজার টাকা দাম হয়। গরু আগের থেকে এখন অনেক দুর্বল খানির অভাবে। হাওরে ফুক (পোকা) আইছে, ফুক আইয়া ঘাস খাইলিছে। ঘাস এখন নাই হাওরে। এমনকি আমনের ধান খেয়ে ফেলছে বলে জানান এই কৃষক।

এসময় তিনি সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে বলেন, এখন যদি সরকার ওষুধ (সার) পাইতাম তাইলে ঘাসটা একটু বলাইতে (বাড়াতে) পারতাম।

জেলার বিভিন্ন উপজেলায় দেখা যায়, গবাদিপশুর খাদ্য সংকট দেখা দেওয়ায় খড়, কুঁড়া, ভুসি ও ঘাসসহ সবকিছুই অতিরিক্ত দামে কিনে গরু লালন-পালন করছেন। আবার গো-খাদ্যের দাম আকাশচুম্বী হওয়ায় অনেকে কিনেও খাওয়াতে পারছেন না। কেউ কেউ কচুরিপানা, লতাপাতা, তরকারির খোসা, ফেলে দেওয়া শাক কুঁড়িয়ে এনে খাওয়াচ্ছেন।

মাইজবাড়ি এলাকার আরে কৃষক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আমরা যারা কৃষকরা আছি, আমরা বহুত মছিবতের মাঝে আছি। প্রথম আমরা বৈশাখী ধান তুলতে পারছি না। বন্যার পানি আইয়া সব ধানরে বাজিয়ে নষ্ট করিলাইছে। যাও আমরা ধানরে তোইল্লা রাখছিলাম, পরে আবার ধানের দাম গেলে কইম্মা, ৮০০ টাকা মণ, সাড়ে ৭শ টাকা মণ। এখন যে আমন ধান লাগাইছি এইগুলো তো এখন গরুরে খাবানি লাগে। নাইলে গরুর পালা মশকিল হই যাইব। হাওরে ঘাস নেই, অন্যদেকে খড়ও নেই আর যেখানে খড় পাওয়া যায় সেখান থেকে চড়া দামে কিনতে হয়।

সুনামগঞ্জ জেলার প্রাণিসম্পদ অফিসের হিসেব অনুযায়ী, সুনামগঞ্জের ১১ উপজেলায় মোট ৭ লাখ ৩৯ হাজার ৮৩৭টি গরু রয়েছে, মহিষ ২১ হাজার ১১২, ছাগল রয়েছে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৮৯১ ও ভেড়া রয়েছে ১ লাখ ৪১ হাজার ৬৭৫টি।

এ ছাড়া সুনামগঞ্জ জেলার প্রাণিসম্পদ হাসপাতালের সেবাগ্রহীতাদের অভিযোগ রয়েছে কাঙ্ক্ষিত সেবা না পাওয়ার। চিকিৎসকের জন্যও অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘক্ষণ। আমবাড়ি বাজার এলাকার কৃষক মোহাম্মাদ ময়না মিয়া ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সুনামগঞ্জ পশু হাসপাতালের মধ্যে গরু লুইয়া গেলে, আটাইলের ওষুধ আনলে, অন্তত ২০ টাকা, ৩০ টাকা, ৫০ টাকা ঘুষ দিয়া আটাইলের ওষুধ আনা লাগে। হাসপাতাল দুপুর ১২টার আগে খোলা হয় না বলে অভিযোগ তার।

সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মাদ আব্দুল আওয়াল ভূইয়া বলেন, গবাদি প্রাণীর খাদ্য সংকট দূর করার জন্য, আমাদের অফিসে জার্মান ঘাস, যেটা পানি সহনশীল আমাদের এখানে বীজ আছে, অনেক খামারি ও ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা এখান থেকে নিয়ে তাদের এলাকায় জার্মান ঘাস চাষ করছে। আপতকালীন সময়ে গবাদিপশুর গো-খাদ্যের ঘাটতি পূর্ণ করা যায় সেভাবে আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি।

এসজি

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত