বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কুড়িগ্রামে আলোচিত গৃহবধূ ধর্ষণের ঘটনায় সোলায়মানকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব

সোলায়মানকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, বিচার না পেয়ে লজ্জায় স্বামী-স্ত্রীর বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা এবং স্ত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় অন্যতম প্রধান পলাতক আসামি মো. সোলায়মান (২৯) কে যৌথ অভিযানে ১৫ জুন শুক্রবার দুপুরে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব-১, সিপিএসসি, গাজীপুর এবং র‍্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুর।

 

সোলায়মানকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এর আগে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করে রাজিবপুর পুলিশ। গত শনিবার (১ জুন) দুপুরে অভিযান পরিচালনা করে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে ধর্ষণের বিচার না পেয়ে বিষপানে নারীর মৃত্যু, গ্রেপ্তার ২

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- প্রধান আসামি মো. জয়নাল আবেদীন (৪৮) ও আরেক আসামি মো. আলম হোসেন (৪০)। গত ৩১ মে ২০২৪ শুক্রবার রাতে ভুক্তভোগী নারীর মামা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে রাজিবপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এতে জয়নাল আবেদীন, মো. আলম হোসেন, শুক্কুর আলী (৫০) ও মো. সোলেমানকে (২৯) আসামি করা হয়।

আরও পড়ুন: সংঘবদ্ধ ধর্ষণ মামলায় প্রধান আসামির স্বীকারোক্তি, ধরাছোঁয়ার বাইরে পলাতকরা

র‌্যাব জানায়, আমরা বিষয়টিকে খুবই গুরুত্বসহকারে দেখেছি। র‌্যাবের যৌথ অভিযানে পলাতক আসামি মো. সোলায়মান (২৯) গ্রেপ্তার হয়েছে। এছাড়াও পলাতক আসামি শুক্কুর আলীকে (৫০) ধরতে তৎপর রয়েছে র‌্যাব।

 

র‍্যাব-১৪ প্রেস বিপিং। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়াও আজ ১৬ জুন ২০২৪ রবিবার সকাল ১১ টায় ঘটিকায় রাজিবপুর উপজেলা সম্মুখ সড়কে রাজিবপুর উপজেলার আশা মনীকে জোরপূর্বক গণধর্ষণ ও তার আত্মহত্যার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে রাজিবপুরের সর্বস্তরের জনগণ।

 

জোরপূর্বক গণধর্ষণ ও তার আত্মহত্যার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

উল্লেখ্য, ভিকটিম আশামনি (২৫) কুড়িগ্রাম জেলার চর রাজিবপুর থানাধীন বড়াইডাঙ্গী কলেজপাড়া গ্রামের মো. জাহাঙ্গীর আলম এর স্ত্রী গত ২৪ মে ২০২৪ ইং তারিখ বিকাল ৫টার দিকে ভিকটিম আশামনি ও তার স্বামী বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।

আরও পড়ুন: গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ লজ্জায় স্বামী স্ত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টায় স্ত্রীর মৃত্যু

পরবর্তীতে ভিকটিমকে চিকিৎসার জন্য চর রাজিবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাকে জামালপুর হাসপাতালে রেফার্ড করেন। কিন্তু আর্থিক সামর্থ্য না থাকায় ভিকটিমকে বাড়িতে নিয়ে আসে এবং এই অবস্থায় গত ২৯ মে ২০২৪ তারিখ দুপুরে মৃত্যুবরণ করে। ফলে ভিকটিমের মামা মোঃ আকবর আলী(৫০) চর রাজিবপুর থানায় হাজির হয়ে অভিযোগ দায়ের করলে অফিসার-ইনচার্জ, চর রাজিবপুর থানার অপমৃত্যু মামলা নং-০৬, তারিখ- ৩০ মে ২০২৪ ইং একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করেন ।

পরবর্তীতে চাঞ্চল্যকর সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও ভিকটিমের মৃত্যুর মূল রহস্য প্রকাশ্য আসলে র‍্যাব এবং সাংবাদিক মহলের সহযোগিতায় পুনরায় ভিকটিমের মামা মো. আকবর আলী (৫০) চর রাজিবপুর থানায় হাজির হয়ে অভিযোগ দায়ের করলে অফিসার-ইনচার্জ, চর রাজিবপুর থানার মামলা নং-০১, তারিখ ০১ জুন ২০২৪ ইং, ধারা-২০০০ সালের নাঃ ও শিঃ নিঃ দমন আইন (সংশোঃ/০৩) এর ৯(১), ৯(৩) তৎসহ ৩০৬ পেনাল কোড-১৮৬০, গণধর্ষণ ও আত্মহত্যার প্ররোচনা মামলা রুজু করেন।

পাশবিক নির্যাতনের শিকার আশামনি (২৫) এর মৃত্যুর পর গোপন অভিও রেকর্ড ভাইরাল হওয়ার ফলে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় । অতঃপর জানা য়ায যে, জয়নাল ও তার সহযোগীরা মাসের পর মাস ভিকটিমের দারিদ্রতার সুযোগ নিয়ে সংঘবদ্ধভাবে নির্যাতন করেছে।

ভিকটিমের স্বামী মো. জাহাঙ্গীর আলম প্রায় ৮-১০ বছর পূর্বে আসামি মো. শুক্কুর আলীর কসাইখানায় কর্মচারী ছিল। সাংসারিক অভাব-অনটনের কারণে আসামি মো. জয়নাল আবেদীনের নিকট হতে ৪০,০০০/- টাকা ধার নেয় জাহাঙ্গীর-আশামনি দম্পতি। উক্ত টাকা নেওয়ার পর কসাইখানার কাজ ছেড়ে ভিকটিমের স্বামী মো. জাহাঙ্গীর আলম টাঙ্গাইল জেলায় কসাইখানায় কাজ নেন।

পরবর্তীতে ধারের টাকা পরিশোধ করতে না পারায় আসামি মো. জয়নাল আবেদীন ভিকটিমকে অবৈধ সম্পর্কের প্রস্তাব দেয়। ভিকটিমের স্বামী এলাকায় না থাকার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে প্রায় ০২ মাস পূর্বে আসামি মো. জয়নাল দুপুরে ভিকটিমের বসত ভিটায় প্রবেশ করে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন।

 

নিহত গৃহবধু এবং তার স্বামী। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

উক্ত ঘটনার কিছুদিন পর ০১ নং আসামি মো. জয়নাল, ০২ নং আসামি মো. শুক্কুর আলীকে নিয়ে ভিকটিমের বাড়িতে এসে দুইজনই পুনরায় পাশবিক নির্যাতন করে। পরবর্তীতে তারা দুইজন আবারও পাওনা টাকার বাহানায় ০৩ নং আসামি আলম ও ০৪ নং সোলায়মানকে (কসাই জয়নালের কর্মচারী) সাথে নিয়ে বাড়িতে এসে সংঘবদ্ধভাবে গণধর্ষণ করে। অতঃপর আসামি মো. সোলায়মান (২৯) গোপনে ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে। বিবাদীগণের পালাক্রমে নির্যাতনের ফলে ভিকটিম অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং উক্ত সংবাদ শুনে তার স্বামী মো. জাহাঙ্গীর আলম টাঙ্গাইল হতে বাড়ি আসে। স্বামী জাহাঙ্গীর আলম স্ত্রীর পালাক্রমে ধর্ষণের কথা লোকমুখে শুনে স্ত্রীর কাছে জানতে চাইলে, ভিকটিম দুইমাসের বেশি সময় যাবৎ পাশবিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে বলে জানায়।

পরবর্তীতে সালিশের মাধ্যমে বিচার না পেয়ে গত ২৪ মে ২০২৪ ইং তারিখ বিকালে স্বামী-স্ত্রী লোক-লজ্জার ভয়ে আত্মহত্যার উদ্দেশ্যে বিষ পান করে। উক্ত বিষক্রিয়ায় ভিকটিম মৃত্যুবরণ করেন এবং স্বামী অসুস্থ অবস্থায় জীবন অতিবাহিত করছেন।

Header Ad
Header Ad

আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ

প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশগ্রহণ করার গুঞ্জন থাকলেও দলটি ফিরতে পারবে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। বুধবার (২২ জানুয়ারি) তার নিজস্ব ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টে এই কথা জানান তিনি।

ফেসবুক পোস্টে উল্লেখ করে তিনি জানান, গণহত্যা সমর্থনকারী আওয়ামী লীগের সমর্থকরা ভ্রান্তিতে আছেন যে, দেশ নির্বাচনের দিকে ফিরে গেলে তারা রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় ফিরতে পারবেন। কিন্তু মানবতাবিরোধী অপরাধের দায় স্বীকার না করলে এবং খুন ও গুমের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের নির্মূল না করা পর্যন্ত এটি সম্ভব না। পাশাপাশি ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত আওয়ামী লীগের সদস্য এবং এর সহযোগীদেরও বিচার হবে।

সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বিভিন্ন বিদেশি কূটনীতিক এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে জানিয়ে তিনি আরও লিখেছেন, তারা খুব কমই সমঝোতার বিষয়ে আহ্বান জানিয়েছেন। তারাও বুঝতে পেরেছেন যে, অপরাধীরা যদি তাদের অপরাধ স্বীকার না করে, তাহলে কীভাবে সমঝোতার আহ্বান জানানো যায়? বরং তারা সংস্কার এবং দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঠিক করার বিষয়ে বেশি সমর্থন জানিয়েছেন।

বছর বছর আওয়ামী লীগের সমর্থকরা ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ, রক্ষীবাহিনীর হত্যাকাণ্ড এবং শেখ মুজিবের একদলীয় শাসনের স্মৃতি মুছে ফেলতে চেষ্টা চালিয়ে গেছে বলেও স্ট্যাটাসে অভিযোগ করেন শফিকুল আলম।

আরও জানান, বর্তমান প্রজন্ম এবার জেগে উঠেছে এবং তারা স্বৈরশাসনের প্রতিটি মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে সজাগ রয়েছে। তাদের প্রচেষ্টা প্রতিদিন পুরোনো স্মৃতিকে সতেজ করছে।

Header Ad
Header Ad

চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস

ছবিঃ সংগৃহীত

চলতি বছরেই নির্বাচন করাসহ ৭ বিষয়ে ঐকমত পোষন করেছে বিএনপি ও একসময়ের ‘জোটচ্যুত’ দল খেলাফত মজলিস। চলমান রাজনৈতিক অবস্থা আর আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বৈঠক করে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয় এই শীর্ষ দুই দল।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) গুলশানের বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

প্রায় দুই ঘণ্টা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার পর দুই দলই দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে ২০২৫ সালের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করাসহ সাতটি বিষয়ে একমত হয়েছে।

গত কয়েকদিন ধরে রাজনীতির মাঠে চর্চা ইসলামিক দলগুলো নির্বাচনী মোর্চা। তারই প্রেক্ষাপটে গতকাল মঙ্গলবার বরিশালে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের দুই শীর্ষ নেতার বৈঠকের পর বৃহত্তর ইসলামী জোট গঠনের আলোচনা আরও জোরদার হয়।

এমন পরিস্থিতিতে ২০ দলীয় জোটের সাবেক জোটসঙ্গী খেলাফত মজলিসের সঙ্গে দীর্ঘ বছর পর গুলশান চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠক করে বিএনপি। বৈঠক শেষে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, গনতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার কাজ এখনো অবশিষ্ট আছে। কোনো ইসলামী জোট নিয়ে দুশ্চিন্তা দেখছে না তাদের দল।

এসময় খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ডক্টর আহমদ আব্দুল কাদের বলেন, জাতীয় ঐক্যে সুসংহত করতে আন্তঃদলীয় সংলাপ অব্যাহত থাকবে। সংস্কার শেষে দ্রুত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিএনপির সঙ্গে ঐকমত্য আছে তাদের।

 

Header Ad
Header Ad

৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার

ছবি: সংগৃহীত

রেস্তোরাঁ, ওষুধ, মোবাইল ফোন সেবা, ইন্টারনেট, মোটরগাড়ির গ্যারেজ ও পোশাকসহ বিভিন্ন খাতে বাড়তি ভ্যাট প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। বুধবার (২২ জানুয়ারি) এনবিআরের জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ওষুধ শিল্পে ব্যবসায়িক পর্যায়ে ভ্যাট আগের মতো ২.৪ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। মোবাইল সিম/রিম কার্ড ও আইএসপি সেবার ওপর সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে। পাশাপাশি, তিন, চার এবং পাঁচ-তারকা হোটেল ছাড়া অন্যান্য রেস্তোরাঁয় ভ্যাট তুলে দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, মোটরগাড়ির গ্যারেজ ও ওয়ার্কশপ, নিজস্ব ব্র্যান্ডের বাইরে পোশাক বিপণন, এবং নন-এসি হোটেল ও মিষ্টির দোকানে ভ্যাট কমিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে।

কমানো ভ্যাটের সুবিধা
১. ওষুধের সহজলভ্যতা বাড়ানো।
২. রেস্তোরাঁর খাবার সুলভ রাখা।
৩. ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রমের গতি ধরে রাখা।
৪. গ্যারেজ ও পোশাক ব্যবসায়ীদের খরচ কমানো।

এর আগে বিভিন্ন পণ্য ও সেবায় ভ্যাট বৃদ্ধির কারণে সংশ্লিষ্ট খাতগুলোতে ক্ষোভ দেখা দেয়। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা ও জাতীয় নাগরিক কমিটি এই ভ্যাট বৃদ্ধির সমালোচনা করেছিল। এনবিআরের সাম্প্রতিক পদক্ষেপটি ব্যবসায়িক খরচ ও ভোক্তাদের ব্যয় কমাতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ
চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!
বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি
মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার
বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক
গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ
৭ টেলিকম প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল
বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি