বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫ | ২৬ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

গাইবান্ধার ডিসির বদলি চেয়ে প্রধানমন্ত্রী বরাবর আবেদন এলাকাবাসীর

গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক (ডিসি) কাজী নাহিদ রসুল। ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার জেলা প্রশাসক (ডিসি) কাজী নাহিদ রসুলের বদলির দাবিতে প্রধানমন্ত্রী বরাবর আবেদন জানিয়েছে জেলার বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ । রবিবার (০৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ডাকযোগে এবং প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিবের দপ্তরিক ইমেইলে এ আবেদন পাঠানো হয়েছে। এতে আইনজীবী, সাংবাদিক, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী, সচেতন নাগরিক ও বিভিন্ন নাগরিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ স্বাক্ষর করেন।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, ২০২৩ সালের ২৭ জুলাই গাইবান্ধায় যোগদানের পর থেকে জেলা প্রশাসক (ডিসি) কাজী নাহিদ রসুল স্থানীয় সুশীল সমাজ, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের সঙ্গে অসহযোগিতামূলক আচরণ করে আসছেন। তিনি জনগণের সেবক না হয়ে শাসক হিসেবে ভূমিকা পালন করছেন।

নানা প্রশাসনিক কাজে তার কক্ষে দেখা করতে গেলে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। নিয়ম অনুযায়ী প্রথম শ্রেণির জেলায় জেলা প্রশাসক একজন সহকারী কমিশনারকে এপিএস নিয়োগ দিতে পারবেন। কিন্তু গাইবান্ধা একটি দ্বিতীয় শ্রেণির জেলা। তারপরও জেলা প্রশাসক প্রভাব খাঁটিয়ে একজন সহকারী কমিশনারকে এপিএস নিয়োগ দিয়েছেন। তার জন্য পৃথক কক্ষ স্থাপন করেছেন। দর্শনার্থীরা তার নিয়োগকৃত এপিএস (সহকারী কমিশনার) এর কাছে স্লিপের মাধ্যমে সাক্ষাতের কারণ উল্লেখ করতে হয়। স্লিপ পাঠিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করার পরও তার সাথে সাক্ষাতের অনুমতি পাওয়া যায় না।

আবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, সাংবাদিকরা সরকার ও প্রশাসনের নানা উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড জাতির সামনে তুলে ধরেন। কিন্তু জেলা প্রশাসক যোগদানের পর থেকে তিনি সাংবাদিকদের এড়িয়ে চলছেন। তিনি সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড ও জাতীয় দিবসের কর্মসূচিতে গণমাধ্যমকর্মীকে অবগত করেন না। ফলে সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের তথ্য সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছায় না। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেও জেলা প্রশাসক সাংবাদিকদের নির্বাচনী তথ্য প্রদানে অসহযোগিতা করেন। পাশাপাশি উন্নয়নের স্বার্থে প্রশাসনকে পরামর্শ মূলক গুরুত্বপুর্ণ তথ্য কেউ তাকে জানাতে পারছেন না।

গতবছরের ২৭ ডিসেম্বর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময়সভা অনুষ্ঠিত হয়। পরে নির্বাচন কমিশনার (ইসি) রাশেদা সুলতানা সাংবাদিকদের নির্বাচনী ব্রিফিং করেন। ব্রিফিংয়ের একপর্যায়ে নির্বাচন কমিশনার (ইসি) রাশেদা সুলতানার সামনে স্থানীয় সাংবাদিকরা জেলা প্রশাসকের নানা অসহযোগিতার বিষয়গুলো তুলে ধরেন। এনিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে হইচই শুরু হয়। এতে ইসি রাশেদা সুলতানা এবং রংপুর বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান ক্ষুব্ধ হন। পরে তাদের প্রচেষ্টায় পরিস্থিতি শান্ত হয়। এসময় জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুল সবার উদ্দেশে জানান, বক্তব্য প্রদানে সরকারি কর্মকর্তাদের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সরাসরি বক্তব্য প্রদানের ক্ষেত্রে আমাদের অনুমতির প্রয়োজন হয়। অথচ জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা সরকারের পক্ষে কথা বলে থাকেন।

এনিয়ে গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুলকে বদলির দাবি জানিয়ে দেশের প্রথম সারির জাতীয় পত্রিকা, টেলিভিশন চ্যানেল, স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়ার ২১ জন সাংবাদিক প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে আবেদন জানান। যা প্রতিবেদন আকারে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়।

আবেদনে বলা হয়, জেলা প্রশাসকের এমন আচরণের কারণে তার কার্যালয়ের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর আচরণও নেতিবাচক পরিলক্ষিত হচ্ছে। এছাড়া সপ্তাহে একদিন অর্থাৎ প্রতি বুধবার গণশুনানি করা বাধ্যতামূলক। তিনি যোগদানের পর থেকে অদ্যবধি প্রায় ৩০টি গণশুনানি হবার কথা থাকলেও বেশির ভাগ সময় তিনি গণশুনানি করেননি। অল্পসংখ্যক গণশুনানি করলেও সাত-আটটির বেশি অভিযোগ শোনেন না। অনেকে শুনানি দিতে এসে ফিরে যান। অনেক সময় অন্য কর্মকর্তাদের দিয়েও গণশুনানি করান।

আবেদনে বলা হয়, তিনি যোগদানের পর থেকে বিভিন্ন বিষয়ে আইন প্রয়োগে শিথিলতা এসেছে। বর্তমানে জেলায় শতাধিক অবৈধ ইটভাটা চললেও অজ্ঞাত কারণে দু-চারটি ছাড়া বেশির ভাগ ভাটা মালিকদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। ২০২৩ সালের ৯ ডিসেম্বর তার কার্যালয়ের ৮৪ জন কর্মচারী নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা ভোররাত পর্যন্ত চালানোর কারণে দূরের নারী প্রার্থীরা বিড়ম্বনায় পড়েন। অনেকে বারান্দায় নিরাপত্তাহীনতায় রাত্রিযাপন করে সকালে বাড়ি ফেরেন।

তিনি তার অধীনস্ত কর্মচারী ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে প্রায়ই খারাপ আচরণ করেন বলে শোনা গেছে। সম্প্রতি তিনি প্রেস ক্লাব সভাপতিকে তার সম্মেলন কক্ষ থেকে বের করে দেন। আইনজীবীদের সঙ্গেও খারাপ আচরণ করেন বলে অভিযোগ আছে। গাইবান্ধাবাসীর কাছে জেলা প্রশাসক এখন আতঙ্কের বিষয়। কেউ মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছেন না। অনেক কর্মকর্তা তার ভয়ে অতিষ্ঠ হয়ে অন্যত্র বলদির চেষ্টা করছেন।

আবেদনে বলা হয়, এসব কিছুর মুলে জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুলের বাবা (সাবেক জেলা ও দায়রা জজ) জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের খুনিদের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন বলে দম্ভ প্রকাশ করে অন্যদের তুচ্ছ করে অপমান করেন। জেলা প্রশাসকের আচরণের কারণে সরকার ও জনপ্রশাসনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। তাই তাকে বদলি করা গাইবান্ধার মানুষের কাছে সময়ের দাবি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আবেদনকারী সাংবাদিকরা জানান, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে জেলা প্রশাসকের বদলি চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে আবেদন দেওয়া হয়। কোনো কাজ হয়নি। তাই প্রধানমন্ত্রী বরাবর আবেদন জানানো হয়।

এ নিয়ে গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকার অনলাইনে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

Header Ad
Header Ad

মাঠে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে আম্পায়ার গাজী সোহেল

আম্পায়ার গাজী সোহেল। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের একটি ম্যাচে মাঠে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন আম্পায়ার গাজী সোহেল। বুধবার (৯ এপ্রিল) বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ও অগ্রণী ব্যাংকের মধ্যে টস শেষে এ ঘটনা ঘটে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, টসের পর থেকেই গাজী সোহেল শারীরিকভাবে অস্বস্তি অনুভব করতে শুরু করেন। মাথা ঘোরানোর পাশাপাশি তিনি ঘুম ঘুম অনুভব করছিলেন। তবে তিনি ঘুমাতে পারেননি। এর পরিপ্রেক্ষিতে ম্যাচ রেফারি দেবব্রত পালের পরামর্শে দ্রুত তাকে অ্যাম্বুলেন্সে করে বিকেএসপির মেডিকেল সেন্টারে নেওয়া হয়।

মেডিকেল সেন্টারে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সামির উল্লাহ জানান, "আমরা গাজী সোহেলের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি, রাতের বেলা ঠিকমতো ঘুম হয়নি, যার ফলে তার শরীর দুর্বল হয়ে পড়েছে। ব্লাড প্রেশার স্বাভাবিক রয়েছে, তবে হার্ট রেট কিছুটা বেশি ছিল। বর্তমানে তিনি ঘুমাচ্ছেন এবং তাকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। আধঘণ্টা পর্যবেক্ষণের পর যদি তার শারীরিক অবস্থা ঠিক থাকে, তাহলে তাকে ছেড়ে দেওয়া হবে।"

এদিকে, গাজী সোহেলের অসুস্থতার কারণে তার স্থানে মাঠে দায়িত্ব পালন করছেন চতুর্থ আম্পায়ার শারফুদ্দিন আহমেদ, এবং অন্যান্য আম্পায়ার হিসেবে আছেন হাবিবুর রহমান। এই অপ্রত্যাশিত ঘটনার মধ্যেও ম্যাচটি নির্ধারিত সময়েই শুরু হয়। মোহামেডান ৪৩ ওভার শেষে ৫ উইকেটে ২৩০ রান করেছে। মুশফিকুর রহিম ৪৫ রানে এবং মেহেদি হাসান মিরাজ ১২ রানে অপরাজিত রয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হলো স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হলো ইলন মাস্কের মালিকানাধীন স্পেসএক্সের স্যাটেলাইট-নির্ভর ইন্টারনেট সেবা ‘স্টারলিংক’। বুধবার সকালে রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে স্টারলিংকের ইন্টারনেট সেবা পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহারের কার্যক্রম শুরু হয়।

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) গত ২৯ মার্চ স্টারলিংককে বিনিয়োগ নিবন্ধন দেয়, যার ফলে প্রতিষ্ঠানটি ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে তাদের কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি পেয়েছে। তবে বাণিজ্যিকভাবে ইন্টারনেট সেবা চালু করতে হলে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) থেকে এনজিএসও লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হবে। এই লাইসেন্সের অনুমোদন প্রক্রিয়া ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বলেন, “আমরা তাদের ৯০ দিনের মধ্যে কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি দিয়েছি এবং ইতোমধ্যে স্টারলিংকের প্রযুক্তি ইতিবাচকভাবে যাচাই করা হয়েছে।”

উল্লেখযোগ্যভাবে, ২০২৩ সালের জুলাই মাসে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো স্টারলিংকের প্রযুক্তি পরীক্ষা চালানো হয়। এরপর বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিষয়টি আরও দ্রুত এগিয়ে যায়। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি স্টারলিংক নিয়ে মার্কিন উদ্যোক্তা ইলন মাস্কের সঙ্গে ভিডিও কলে আলোচনা করেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, যা পুরো প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে।

প্রযুক্তি বিশ্লেষকদের মতে, বাংলাদেশে স্টারলিংকের পরীক্ষামূলক যাত্রা এক নতুন যুগের সূচনা করেছে। কারণ, স্যাটেলাইটের মাধ্যমে উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা এখন দেশের প্রত্যন্ত এলাকাতেও পৌঁছাতে পারবে, যা শহর ও গ্রামের মধ্যে বিদ্যমান ডিজিটাল বৈষম্য কমাতে সহায়ক হবে। একই সঙ্গে দুর্যোগকালীন জরুরি যোগাযোগেও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন তারা।

Header Ad
Header Ad

বিনিয়োগ সম্মেলনে ইয়ংওয়ান প্রধানকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ

বিনিয়োগ সম্মেলনে ইয়ংওয়ান প্রধানকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর একটি হোটেলে আজ বুধবার (৯ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট-২০২৫’-এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ইয়ংওয়ান করপোরেশনের চেয়ারম্যান কিহাক সাংকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব প্রদান করেছে বাংলাদেশ সরকার। তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল খাতে অগ্রণী ভূমিকার স্বীকৃতি হিসেবে এ সম্মাননা দেওয়া হয় তাকে।

অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কিহাক সাংয়ের হাতে সম্মাননাপত্র তুলে দেন। কিহাক সাং ১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে আসেন এবং তখন থেকেই দেশের অর্থনীতিতে বিশেষ করে পোশাক খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন।

এবারের বিনিয়োগ সম্মেলনে কিহাক সাংসহ মোট পাঁচ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য সম্মানিত করা হলেও কেবল তাকেই সম্মানসূচক নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়েছে। সম্মাননা গ্রহণের পর তিনি বলেন, “সম্মানসূচক নাগরিকত্ব পেয়ে আমি সত্যিই গর্বিত ও কৃতজ্ঞ।”

 

এছাড়া সম্মেলনে বিনিয়োগ ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখায় ‘ইনোভেশন ক্যাটাগরিতে’ ফ্যাব্রিক লাগবে লিমিটেড, ‘বিদেশি বিনিয়োগ ক্যাটাগরিতে’ ওয়ালটন ও বিকাশ এবং ‘দেশীয় প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে’ স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস–কে ‘এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ দেওয়া হয়। বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মাঠে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে আম্পায়ার গাজী সোহেল
বাংলাদেশে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হলো স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা
বিনিয়োগ সম্মেলনে ইয়ংওয়ান প্রধানকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদে বিসিএসসহ সরকারি চাকরি, দুদকের তদন্তে মিলেছে প্রমাণ
এসএসসি পরীক্ষায় মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদ করে বরখাস্ত দুই কর্মী
বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
হত্যা মামলায় অভিনেত্রী শমী কায়সার গ্রেপ্তার
সংস্কার সুপারিশে ত্রিমুখী অবস্থানে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির
অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, সাভারের মা-মেয়ে গ্রেফতার
গাজায় ফের ইসরাইলি হামলা, নিহত আরও ২৬ ফিলিস্তিনি
যেসব অঞ্চলে ঝড়ের আভাস ও সতর্কতা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জনের মৃত্যু
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম ডিবির হাতে গ্রেপ্তার
জামিনে মুক্ত হওয়া সাবেক এমপিকে পিটিয়ে আবারও পুলিশে দিলো ছাত্র-জনতা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পিটার হাসের সাক্ষাৎ
ভবিষ্যতে কোনো প্রকল্পের ব্যয় ও সময় বৃদ্ধি করা হবে না: রেল উপদেষ্টা
গণহত্যা চালিয়ে কেউ ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারেনি, তার ধ্বংস অনিবার্য: টুকু
বিদেশি বিনিয়োগের এমন অনুকূল পরিবেশ আগে কখনো ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
বিরামপুরে স্কাউটস দিবস পালিত