শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নোটিশেও দখলমুক্ত হচ্ছে না ঠাকুরগাঁওয়ের বৃহৎ পাইকারি বাজার

অবৈধ দখলদারদের কবলে পড়ে জৌলুস হারাতে বসেছে ঠাকুরগাঁও পৌরসভার আওতায় পরিচালিত ঐতিহ্যবাহী সবচেয়ে বড় পাইকারি রোড বাজার। নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে তারা বাজারের ভেতর গড়ে তুলেছেন ভবন। তাদেরকে বারবার নোটিশ দেওয়া হলেও জমি দখলমুক্ত করতে পারছে না পৌর কর্তৃপক্ষ। অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে দুষলেন জেলা প্রশাসককে।

পৌরসভা কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, স্বাধীনতার পর থেকে বাজারটি পরিচালিত হয়ে আসছে। ১৫ বছর আগেও বাজারটি ৫ লাখ টাকায় ইজারা দেওয়া হয়েছিল। দখলের কারণে বাজারটির স্থান সংকুচিত হয়ে আসতে থাকায় গত বছর মাত্র ৭০ হাজার টাকায় ইজারা দেওয়া হয়। এতে রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।

দখলের বিষয়ে পৌর কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে আরও জানা গেছে, বছরের পর বছর বাজারকে নষ্ট করে যারা বাজারের ভেতরে দ্বিতল ভবন গড়ে তুলেছেন তারা হচ্ছেন- ডা. মো. নুর আলম, মো. কামাল হোসেন, মো. গোলাম হোসাইন, ভুট্রা বাবু, শুকুর বিহারী, মো. সমসেদ আলী, মো. আব্বাস আলী, জাপান সাহেব, শাহজাহান খান, মো. মইনুদ্দীনসহ আরও অনেকেই।

এ ছাড়া যারা সরকারি জমি দখল করে আছেন তারা হলেন- মো. মোকাররম হোসেন, মো. হযরত আলী, রহমান ক্যাশিয়ার ও তার ছেলেরা, মিরাজ তালুকদার, সালাম ও মতি মাষ্টার, ভুট্টা বাবু ও পলাশ, রিয়েল, রতন, রুমু তালুকদার, হামিদ ও আশরাফুল, মো. হালিম ও কুরাইশী, ডিম বাবু, মো. গোলাম হোসেন ও রাজ। তাদের বিরুদ্ধে কয়েকবার নোটিশ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান কাউন্সিলর।

বাজারটিতে জেলার পাইকাররা সব ধরনের নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য ও গবাদিপশু কেনাবেচা করলেও এখন জৌলুস হারিয়েছে। বাজারের ভেতরে-বাইরে ভবন গড়ে তোলায় দিন দিন জায়গা সংকটে পড়ে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে দূর-দুরান্তের ব্যবসায়ীরা। ফলে কমেছে রাজস্ব আয়।

কয়েক মাস আগেও শত শত মানুষের আনাগোনা ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনাবেচায় জমজমাট থাকত শত বছরের পুরনো হাটটি। এখন তার উল্টো চিত্র। বর্তমানে একটু একটু করে জমি দখলের মহা উৎসবের হাটটি পরিণত হয়েছে আবাসিক এলাকায়। প্রভাবশালীদের গায়ের জোরে একের পর এক ভবন গড়ে তোলায় সৌন্দর্য হারিয়েছে হাটটি। বন্ধ হয়ে গেছে রাস্তাগুলো। এ অবস্থায় পৌর কর্তৃপক্ষ বারবার উচ্ছেদের উদ্যোগ নিলেও অজ্ঞাত কারণে তা কার্যকর হয়নি।

স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রভাবশালীদের দখলে হাটের জায়গা সংকুচিত হতে হতে এখন যানবাহন প্রবেশ করার রাস্তাও নেই। ক্রেতা-বিক্রেতাদের আগমনও কমে গেছে। প্রশাসনের নাকের ডগায় শত বছরের পুরনো হাটটিতে ভবন গড়ে তুললেও কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।

স্থানীয়রা অভিযোগ করে ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, হাটটি দখলদারদের হাতে চলে গেছে। দিনের পর দিন প্রভাবশালীরা অট্টালিকা গড়ে তুলছে। যার ফলে বাজারটি এখন ছোট হয়ে গেছে। এর দায়-দায়িত্ব পুরোটাই পৌরসভার। এখন কেউ একটা ডিম বিক্রি করতে আসলেও তাকে টাকা দিয়ে ডিম বিক্রি করতে হয়। এখন দেখে মনে হয় না যে এটা একটি বাজার। মনে হচ্ছে এটি পাড়া-মহল্লা।

বারবার উদ্যোগ নিয়েও অবৈধ স্থাপনা সরানো যাচ্ছে না জানিয়ে ঊর্ধ্বতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ চান ঠাকুরগাঁও সদর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাড. অরুনাংশু দত্ত টিটো। তিনি বলেন, আমাদের কাছে তথ্য আছে সবচেয়ে বড় পাইকারি রোড বাজারটি দখল করে অনেকেই ভবন তোলার চেষ্টা করছে।

এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও রোড প্রেসক্লাবের সভাপতি সৈয়দ আব্দুল করিম জানান, হাটটি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব হলো ইজারাদারের। কিন্তু ঠাকুরগাঁও রোড বাজারে কোনো ইজারাদার আছে বলে আমার জানা নেই। হাটের মধ্যে ৬০ থেকে ৭০ ট্রাক ময়লা পড়ে আছে। যদি ইজারাদার থাকত এই ময়লাগুলো পড়ে থাকত না। হাটের সকল উন্নয়ন এবং শক্তিশালী ইজারাদার নিয়োগ দেওয়ার দায়িত্ব পৌর কর্তৃপক্ষের।

তিনি আরো বলেন, ১০ ফুটের উপরে কোনো ঘর সরকারি হাটে থাকতে পারবে না। আমি নিজেই সদর ইউএনওকে বিষয়টি অবগত করেছিলাম। তিনি বলছেন-পৌরসভার মেয়রকে আমি দায়িত্ব দিছি তিনি হাট দখলের ব্যাপারে আমাকে কিছুই জানাচ্ছে না। তিনি লিখিত অভিযোগ দিলেই ব্যবস্থা নিবো।

এ বিষয়ে পৌর মেয়র আঞ্জুমানারা বেগম বন্যা জানান, রোড বাজারটিতে দুই-তিন তলা ভবন তোলা হয়েছে। এগুলো কার ইন্ধনে হচ্ছে, কে এর পেছনে রয়েছে তা খতিয়ে দেখা হবে। আমি জেলা প্রশাসক মহোদয়কে অবগত করেছি। বহুবার বলেছি যে রোড বাজারে অবৈধভাবে স্থাপনা গড়ে উঠেছে রাতারাতি। তিনি (জেলা প্রশাসক) বলেছেন- নোটিশ দেন, আমি একাধিকবার নোটিশ দিয়েছি। সরেজমিনে গিয়েও বলেছি সরকারি জমি পৌসভার একটি আয়ের উৎস। কে শুনে কার কথা।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাকিবুজ্জামান বলেন, হাটের নতুন ভবন গড়ে তোলা হচ্ছে শুনে দেখতে গিয়েছিলাম। ডিসি অফিস থেকে ইউএনও স্যারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

তবে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু তাহের মো. সামসুজ্জামান ঢাকাপ্রকাশ-কে জানান, হাট-বাজারের জমিতে অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণ ইতিপূর্বে হয়েছে। প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হবে।

এসআইএইচ

 

Header Ad

২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা

ফাইল ছবি

আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় লঘুচাপ সৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. বজলুর রশিদের দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

আবহাওয়া অফিস জানায়, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে

রোববার (২৪ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। এছাড়া সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এছাড়া আগামী পাঁচদিনে আবহাওয়া পরিস্থিতি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।

Header Ad

অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের

ছবি: সংগৃহীত

গত অক্টোবর মাসে দেশজুড়ে সড়ক, রেল ও নৌ-পথে সর্বমোট ৫৩৪টি দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৫৭৫ জন এবং আহত হয়েছেন ৮৭৫ জন। এরমধ্যে ৪৫২টি সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৪৭৫ জন এবং আহত হয়েছেন ৮১৫ জন। একই সময়ে রেলপথে ৬৩টি দুর্ঘটনায় ৭৬ নিহত, ২৪ জন আহত হয়েছেন। নৌ-পথে ১৯টি দুর্ঘটনায় ২৪ জন নিহত, ৩৬ জন আহত এবং ৯ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

এছাড়া এই সময়ে ১৩৮টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৬৩ জন নিহত, ২৩৯ জন আহত হয়েছে। যা মোট দুর্ঘটনার ৩০.৫৩ শতাংশ, নিহত ৩৪.৩১ শতাংশ ও আহত ২৯.৩২ শতাংশ।

শনিবার (২৩ অক্টোবর) সংবাদ মাধ্যমে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরীর পাঠানো এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়। সংগঠনটি বহুল প্রচারিত ও বিশ্বাসযোগ্য জাতীয়, আঞ্চলিক, অনলাইন এবং ইলেক্ট্রনিক সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌ-পথের সংগঠিত দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে ১৭ জন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ১৪৯ চালক, ১৩৭ পথচারী, ৫১ পরিবহন শ্রমিক, ৭৩ শিক্ষার্থী, ১৮ শিক্ষক, ৭৬ নারী, ৬২ শিশু, ৫ চিকিৎসক, ৯ সাংবাদিক এবং ১৩ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীর পরিচয় মিলেছে। এদের মধ্যে নিহত হয়েছে ৬ জন পুলিশ সদস্য, ৩ সেনা সদস্য, ১ আনসার সদস্য, ১২৪ জন বিভিন্ন পরিবহনের চালক, ১১৭ জন পথচারী, ৫৮ জন নারী, ৫১ জন শিশু, ৪৯ জন শিক্ষার্থী, ৩২ জন পরিবহন শ্রমিক, ১৫ জন শিক্ষক, ৪ জন চিকিৎসক, ৬ জন সাংবাদিক, ১৬ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী।

এই সময় সড়ক দুর্ঘটনায় সংগঠিত ৬৩১টি যানবাহনের পরিচয় মিলেছে। এতে দেখা যায়, ২৪.৪১ শতাংশ মোটরসাইকেল, ২২.৫০ শতাংশ ট্রাক-পিকাপ-কাভার্ডভ্যান ও লরি, ১৮.৫৪ শতাংশ বাস, ১৭.৯১ শতাংশ ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক, ৩.৯৬ শতাংশ সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ৬.৬৫ শতাংশ নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা, ৬.০২ শতাংশ কার-জিপ-মাইক্রোবাস সড়কে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৪৯.৪৮ শতাংশ গাড়ি চাপা দেওয়ার ঘটনা, ২৫.২৫ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৪.৭৭ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে, ৯.৫১ শতাংশ বিবিধ কারণে, ০.২৫ শতাংশ ট্রেন যাববাহনে সংঘর্ষ। এবং চাকায় ওড়না পেছিয়ে ০.৭৫ শতাংশ।

সেপ্টেম্বর মাসে সড়ক দুর্ঘটনার উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে— দেশের সড়ক-মহাসড়কে ট্রাফিক পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশের অনুপস্থিতি সুযোগে আইন লঙ্ঘন করে যানবাহনের অবাধ চলাচল; জাতীয় মহাসড়কে রোড সাইন বা রোড মার্কিং, সড়কবাতি না থাকায় এবং অতি বৃষ্টির কারণে সড়কের মাঝে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হওয়া; এসব গর্তের কারণে যানবাহন চলাচলে ঝুঁকি বেড়েছে; জাতীয়, আঞ্চলিক ও ফিডার রোডে টানিং চিহ্ন না থাকার ফলে নতুন চালকের এসব সড়কে দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে; মহাসড়কের নির্মাণ ত্রুটি, যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য করার প্রবণতা; উল্টোপথে যানবাহন চালানো, সড়কে চাদাঁবাজি, পণ্যবাহী যানে যাত্রী পরিবহন এবং অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন, অতিরিক্ত যাত্রী বহন, বেপরোয়া যানবাহন চালানো এবং একজন চালক অতিরিক্ত সময় ধরে যানবাহন চালানোকে।

দুর্ঘটনার প্রতিরোধে সুপারিশ হিসেবে বলা হয়েছে— জরুরি ভিত্তিতে মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকের মত ছোট ছোট যানবাহন আমদানি ও নিবন্ধন বন্ধ করা; জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে রাতের বেলায় অবাধে চলাচলের জন্য আলোকসজ্জার ব্যবস্থা করা; দক্ষ চালক তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ, যানবাহনের ডিজিটাল পদ্ধতিতে ফিটনেস প্রদান; ধীরগতির যান ও দ্রুতগতির যানের জন্য আলাদা লেনের ব্যবস্থা করা; সড়কে চাদাঁবাজি বন্ধ করা, চালকদের বেতন ও কর্মঘণ্টা সুনিশ্চিত করা; মহাসড়কে ফুটপাত ও পথচারী পারাপারের ব্যবস্থা রাখা, রোড সাইন, রোড মার্কিং স্থাপন করা; সড়ক পরিবহন আইন যথাযতভাবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রয়োগ করা; উন্নতমানের আধুনিক বাস নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএর সক্ষমতা বৃদ্ধি করা; মানসম্মত সড়ক নির্মাণ ও মেরামত সুনিশ্চিত করা, নিয়মিত রোড সেফটি অডিট করা; মেয়াদোত্তীর্ণ গণপরিবহন ও দীর্ঘদিন যাবৎ ফিটনেসহীন যানবাহন স্ক্যাপ করার উদ্যোগ নেওয়া এবং বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক-মহাসড়ক দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা করা।

Header Ad

গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব

ছবি: সংগৃহীত

আর মাত্র তিন পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের গায়ানায় পর্দা উঠবে গ্লোবাল সুপার লিগের প্রথম আসরের। বৈশ্বিক ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টগুলোর চ্যাম্পিয়নদের নিয়ে উইন্ডিজ ক্রিকেট আয়োজন করছে গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লিগ, আর এই টুর্নামেন্টের জন্য তরুণ পেসার তানজিম হাসান সাকিবকে দলে ভিড়িয়েছে স্বাগতিক গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন এই টাইগার পেসার।

এর আগে বাংলাদেশ সময় বুধবার দুপুরে ঢাকা ত্যাগ করেছিলেন সাকিব। এরপর গায়ানায় সাকিবকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় ফ্যাঞ্চাইজিটি। নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্ট করে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে গ্লোবাল সুপার লিগ কতৃপক্ষ।

চোটের কারণে এই আসরে সাকিবের খেলা নিয়ে এতদিন অনিশ্চয়তায় ভুগছিলেন সাকিব। কিন্তু গত সোমবার ফিটনেস টেস্ট দিয়ে সেই অনিশ্চিয়তা দূর করেছেন তিনি। যার ফলে বিসিবির কাছ থেকে এই লিগে খেলার অনুমতি পান সাকিব।

রংপুর রাইডার্স ও গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্সসহ টুর্নামেন্টটিতে অংশ নেবে পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) লাহোর কালান্দার্স, ইংল্যান্ডের হ্যাম্পশায়ার ও অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে নিয়মিত খেলা ভিক্টোরিয়ান ক্রিকেট দল।

টুর্নামেন্টটির প্রথম রাউন্ডে প্রতিটি দলই একে অপরের মুখোমুখি হবে। পাঁচ দলের মধ্য থেকে চার দল যাবে সেমিফাইনালে। এরপর আগামী ৭ ডিসেম্বর হবে টুর্নামেন্টের ফাইনাল।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ