মঙ্গলবার, ১ এপ্রিল ২০২৫ | ১৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

বাড়ছে শীতের প্রকোপ, ১৫ ডিগ্রির ঘরে তাপমাত্রা

ছবি: সংগৃহীত

তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমতে শুরু করেছে এবং ভবিষ্যতে আরও কমবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। শনিবার (১৬ নভেম্বর) এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন। তিনি জানান, রাজশাহী বিভাগের বদলগাছীতে ভোররাতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা ছিল দিনের সবচেয়ে কম তাপমাত্রা।

অন্যদিকে, ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত আছে।

রোববার (১৭ নভেম্বর) সকাল পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। ভোরের দিকে দেশের নদী অববাহিকায় হালকা কুয়াশা পড়তে পারে।

রোববার সকাল থেকে সোমবার (১৮ নভেম্বর) সকাল পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। ভোরের দিকে দেশের নদী অববাহিকায় হালকা কুয়াশা পড়তে পারে।

সোমবার সকাল থেকে মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সকাল পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। ভোরের দিকে দেশের নদী অববাহিকায় হালকা কুয়াশা পড়তে পারে। বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।

Header Ad
Header Ad

ভারতে প্রশিক্ষণ প্লেন বিধ্বস্ত, পাইলট আহত

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের গুজরাট রাজ্যের মেহসানা শহরের কাছাকাছি উচারপি গ্রামে একটি বেসরকারি উড়ান প্রশিক্ষণ একাডেমির প্রশিক্ষণ প্লেন বিধ্বস্ত হয়েছে। সোমবার (৩১ মার্চ) সন্ধ্যায় এই দুর্ঘটনা ঘটে, তবে প্লেনটির নারী প্রশিক্ষণার্থী পাইলট সামান্য আহত হয়েছেন।

প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, প্লেনটি প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে বিধ্বস্ত হয়েছে। মেহসানা তালুকা থানার পরিদর্শক ডি.জি. বাদভা এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মেহসানা বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করার পর প্লেনটি উচারপি গ্রামে একটি খোলা মাঠে বিধ্বস্ত হয়।

দুর্ঘটনার পর আহত নারী পাইলটকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, এবং তার চিকিৎসা চলছে। পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে এই ঘটনার বিষয়ে অবহিত করা হয়েছে এবং দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

সূত্র: এনডিটিভি

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ঢাকায় আসছে আইএমএফ প্রতিনিধি দল

ছবি: সংগৃহীত

চলমান ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় বাংলাদেশ আইএমএফ থেকে ২৩৯ কোটি ডলার কিস্তি পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। এই অর্থছাড়ের আগে শর্ত পূরণের অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) প্রতিনিধি দল চলতি এপ্রিল মাসে ঢাকায় আসবে। এই সফরের মাধ্যমে তারা ঋণের চতুর্থ এবং পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড়ের জন্য বাংলাদেশের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে আলোচনা করবে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, আইএমএফের প্রতিনিধি দল আগামী ৫ এপ্রিল ঢাকায় পৌঁছাবে। তারা ৬ এপ্রিল থেকে শুরু করে টানা দুই সপ্তাহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে বৈঠক করবে। সফরকালে আইএমএফের দলটি অর্থ মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), বিদ্যুৎ বিভাগ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি), এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করবে। বৈঠক শেষে ১৭ এপ্রিল একটি প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হবে। আইএমএফের দলটি ৬ এবং ১৭ এপ্রিল অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে আলাদা বৈঠক করবে।

২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি আইএমএফের সঙ্গে বাংলাদেশ ঋণ কর্মসূচি শুরু করে। এরপর তিনটি কিস্তির অর্থ ইতোমধ্যে পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রথম কিস্তির ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার ২০২৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি পেয়েছিল বাংলাদেশ, পরবর্তীতে দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলার ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে এবং তৃতীয় কিস্তির ১১৫ কোটি ডলার ২০২৪ সালের জুনে পেয়েছে। মোট ২৩১ কোটি ডলার বাংলাদেশ ইতোমধ্যে পেয়েছে। এখন চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির ২৩৯ কোটি ডলার বাকি রয়েছে। সরকারের আশা, আগামী জুন মাসে দুটি কিস্তির অর্থ একসঙ্গে ছাড় হবে।

অর্থনীতিবিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ইআরএফের সঙ্গে এক প্রাক-বাজেট আলোচনা অনুষ্ঠানে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বাজেট সহায়তা হিসেবে আইএমএফ ঋণ প্রয়োজন। এরই মধ্যে বাংলাদেশ সরকার এবং আইএমএফ যৌথভাবে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য নির্ধারিত দুটি কিস্তি একসঙ্গে ছাড়ের বিষয়ে সম্মত হয়েছে।

তবে আইএমএফের ঋণের দুটি কিস্তির অর্থ একসঙ্গে ছাড়ের জন্য বাংলাদেশের সামনে তিনটি মূল বাধা রয়েছে। এসব বাধা হলো: মুদ্রা বিনিময় হারকে বাজারভিত্তিক করা, মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ০.৫ শতাংশ বাড়তি রাজস্ব আদায় এবং এনবিআরের রাজস্ব নীতি থেকে রাজস্ব প্রশাসনকে আলাদা করা।

বাংলাদেশ পক্ষ থেকে আইএমএফকে জানানো হয়েছে যে, শিগগিরই এসব শর্ত বাস্তবায়ন করা হবে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, রাজস্ব নীতি থেকে রাজস্ব প্রশাসনকে আলাদা করার পদক্ষেপ ছাড়া বাকি দুটির বিষয়ে বিশেষ অগ্রগতি দেখা যায়নি।

বর্তমানে ক্রলিং পেগ পদ্ধতিতে মুদ্রা বিনিময় হার নির্ধারণ করা হচ্ছে, যার ফলে ডলারের দাম খুব বেশি বাড়ানোর সুযোগ নেই। এই পদ্ধতিতে ডলারের দাম বর্তমানে ১২২ টাকায় স্থিতিশীল রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, প্রাণহানি হতে পারে ৩ লাখ

ছবি: সংগৃহীত

জাপানে দীর্ঘদিন ধরে একটি মেগা ভূমিকম্পের আশঙ্কা করা হচ্ছে, যা মারাত্মক প্রাণহানি ও অর্থনৈতিক ক্ষতি ডেকে আনতে পারে। নতুন এক সরকারি প্রতিবেদনে অনুমান করা হয়েছে, এই ভূমিকম্পে প্রায় ৩ লাখ মানুষ মারা যেতে পারে এবং দেশটির মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) অর্ধেকের সমান ক্ষতি হতে পারে।

সোমবার জাপানের মন্ত্রিপরিষদ অফিস থেকে প্রকাশিত হালনাগাদ মূল্যায়নে বলা হয়েছে, সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিতে ২৭০ ট্রিলিয়ন ইয়েন (প্রায় ১.৮১ ট্রিলিয়ন ডলার) ক্ষতি হতে পারে। যা পূর্ববর্তী অনুমানগুলোর তুলনায় অনেক বেশি এবং দেশটির জন্য এক ভয়াবহ সংকেত।

জাপানের ভূমিকম্প তদন্ত প্যানেলের মতে, আগামী ৩০ বছরের মধ্যে একটি মেগা ভূমিকম্পের সম্ভাবনা ৮০ শতাংশেরও বেশি। ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞদের মতে, ৮ বা তার বেশি মাত্রার ভূমিকম্প ‘মেগা কোয়াক’ হিসেবে পরিচিত, যা সাধারণ ভূমিকম্পের তুলনায় অনেক বেশি বিধ্বংসী হতে পারে। বিশেষ করে এটি যদি ভূপৃষ্ঠের কাছাকাছি বা ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চলে ঘটে, তাহলে প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও ভয়াবহ হবে।

জাপান সরকারের প্রতিবেদনে আশঙ্কা করা হয়েছে, যদি ৯ মাত্রার একটি ভূমিকম্প আঘাত হানে, তাহলে বিশাল সুনামি সৃষ্টি হতে পারে এবং শত শত ভবন ধসে পড়তে পারে। এতে প্রায় ২ লাখ ৯৮ হাজার মানুষ প্রাণ হারাতে পারেন এবং ১২ লাখেরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হতে পারেন, যা জাপানের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১০ শতাংশ।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জাপানের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত নানকাই খাদ প্রতি ১০০ থেকে ১৫০ বছর অন্তর বড় ধরনের ভূমিকম্প সৃষ্টি করে। সর্বশেষ বড় ভূমিকম্পগুলো ১৯৪০-এর দশকে ঘটেছিল। ভূকম্পবিদদের মতে, এরপর থেকে এই অঞ্চলে ভূমিকম্পজনিত চাপ ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এর আগে, ২০১১ সালে উত্তর-পূর্ব জাপানে ৯ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে, যার ফলে ভয়াবহ সুনামি হয় এবং ১৫ হাজারেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারান। সেই সঙ্গে ফুকুশিমা দাইচি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে চেরনোবিলের পর বিশ্বের অন্যতম ভয়াবহ পারমাণবিক বিপর্যয় দেখা দেয়।

গত বছর জাপান প্রথমবারের মতো নানকাই অঞ্চলে ৭.১ মাত্রার ভূমিকম্পের পর একটি মেগা ভূমিকম্পের ‘উচ্চ সম্ভাবনা’ সম্পর্কে সতর্কতা জারি করেছিল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যেকোনো সময় এই ভূমিকম্প আঘাত হানতে পারে, যা পুরো দেশকে অস্থিরতার মধ্যে ফেলতে পারে।

সূত্র: রয়টার্স

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতে প্রশিক্ষণ প্লেন বিধ্বস্ত, পাইলট আহত
এপ্রিলে ঢাকায় আসছে আইএমএফ প্রতিনিধি দল
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, প্রাণহানি হতে পারে ৩ লাখ
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
শান্তিপূর্ণ ঈদ উদযাপনে সেনাবাহিনীর কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়াল
রাজধানীতে মেট্রোরেল ও সারা দেশে আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
যমুনা সেতু দিয়ে একসপ্তাহে ২ লাখ ৪৭ হাজার যানবাহন পারাপার, ১৭ কোটি টাকার টোল আদায়
ঈদের দিনে সড়কে মৃত্যুর মিছিল: ১০ জেলায় নিহত ২১
টঙ্গিবাড়ীতে ঈদের দিনে ১০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি, উপকৃত ৪২০ পরিবার
ঈদের দিনেও তাপপ্রবাহ অব্যাহত, এক বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
যশোরের শার্শা সীমান্তে যুবকের লাশ উদ্ধার, আটক ১
চীনে বিশাল তেলক্ষেত্র আবিষ্কার, মজুদ ১০ কোটি টনের বেশি
রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল
গাজীপুরে বাসচাপায় শিশুসহ দুই যাত্রী নিহত, আহত ৪
টাঙ্গাইলে কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে পবিত্র ঈদুল জামাত অনুষ্ঠিত
ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি: পরমাণু চুক্তি না হলে ইরানে বোমা হামলা ও নিষেধাজ্ঞা
লোহাগাড়ায় দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে পাঁচজন নিহত
বাধা সত্ত্বেও নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার