সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫ | ২৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নওগাঁয় এবার ৬ কোটি টাকা নিয়ে উধাও কর্ণফুলী সমবায় সমিতি

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

সাবেক কলেজ শিক্ষক জিনাত রশিদ আজাদ। চাকরি জীবনের সমস্ত টাকা জমা রেখেছিলেন কর্ণফুলী সমবায় সমিতিতে। নিজের বাসায় ভাড়া নিয়ে অফিস চালানোর সুবিধার্থে রেখেছিলেন টাকা। শুধু শিক্ষক জিনাত রশিদ নন, তার মতো উপজেলার খাদিজা, রাসেল আল মামুনসহ শতাধিক আমানতকারী টাকা রেখেছিলেন কর্ণফুলী সমবায় সমিতিতে। তাদের জমাকৃত আনুমানিক ৬ কোটি টাকা নিয়ে হঠাৎ উধাও হয়ে যায়।

বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে দিয়েছেন লিখিত অভিযোগ। কর্ণফুলী সমবায় সমিতির সভাপতি আশরাফুল ইসলাম মহাদেবপুর উপজেলার উত্তর গ্রামের বামনসাতা গ্রামের খোদা বক্স মন্ডলের ছেলে। এদিকে তারা প্রতারণার কৌশল হিসেবে মানুষের বিশ্বাস অর্জন করতে পল্লীসেবা নামে আরেকটি সংস্থা খুলেন এই উপজেলাতে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ভূক্তভোগী জিনাত রশিদ আজাদ বলেন, গত ১৮ সালের আগষ্ট মাসে আমার বাসায় নিচ তলা ভাড়া নেন তারা। ভাড়া নেওয়ার সময় সমিতির এমডি আশরাফুল ইসলাম, সভাপতি জাহিদ হাসান, সাধারণ সম্পাদক আশা খাতুন, এরিয়া ম্যানেজার জাহিদুল ইসলাম ও শাখা ব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর আলম, অডিট অফিসার মিনহাজসহ পরিচিত অনেকে ছিল, যারা এই সমিতির সাথে সংশ্লিষ্ট। তাই আমি সরল বিশ্বাসে তাদের অফিস করার জন্য ভাড়া দিয়েছিলাম। একসময় তাদের প্রলোভনে আমি আমার চাকরি জীবনের সমস্ত টাকা ২৮ লাখ তাদের সমিতিতে জমা রাখি। তাদের কার্যক্রম প্রথম তিন বছর ভালো ছিল। একসময় তাদের লেনদেনের মধ্যে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। বিষয়টি জানতে পেরে আমিসহ অনেকে তাদের কাছে জমানো আমানত ফেরত চাই। কিন্তু তারা আজ নয়, কাল দিবো বলে সময় কালক্ষেপন করতে থাকে। এভাবে অপেক্ষা করতে করতে একদিন রাতের আধারে তারা উধাও হয়ে যায়। অফিসে ঝুলছিল তালা। তখন আমাদের হা-হুতাশ করা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিলনা। গত ২৩ সালের ডিসেম্বরে মালিক আশরাফুল ইসলাম গা ঢাকা দেয়। আর সমিতি জানুয়ারি মাসে বন্ধ করে সকল স্টাফ উধাও। টাকা দিয়ে এখন আমরা অনেকেই পথে বসার উপক্রম হয়েছি। আমরা প্রতিকারের আশায় থানায়, ইউএনও, র‌্যাব, পিবিআই এ অভিযোগ দিয়েছি। এছাড়া আদালতে মামলা করা হয়েছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ওই সমিতিতে আফরোজা বেগম ২ লাখ, খাদিজা ২৮ লাখ, রাসেল আল মামুন ২ লাখ, বেনজির ইয়াসমিন ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা রেখেছিলেন অতিরিক্ত মুনাফার লোভে। এছাড়া শহীদ, কার্ত্তিকসহ শতাধিক গ্রাহক প্রায় ৬ কোটি টাকা সঞ্চয় রেখেছিলেন কর্ণফুলী সমিতিতে।

তারা অভিযোগ করে বলেন, মাসে মাসে প্রতি লাখে দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা লভ্যাংশ দেওয়ার কথা বলে সমিতিতে সঞ্চয় রাখার উৎসাহ প্রদান করেছিল সমিতির লোকজন। আমরা তাদের প্রতারণা বুজতে পারিনি। সেই লাভের আশায় আমাদের কষ্টার্জিত টাকা সঞ্চয় হিসেবে জমা রাখি। কয়েক মাস লাভ দেওয়ার পর সেটি বন্ধ করে দেন। এরপর সঞ্চয়ের টাকা উত্তোলন করতে চাইলে কাল ক্ষেপন করতে থাকেন সমিতির লোকজন। টাকা ফেরত না দিয়ে বিভিন্ন তালবাহানা শুরু করেন।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এর আগে জেলার মহাদেবপুর উপজেলা সদর মডেল স্কুলের মোড় এলাকায় অফিস খুলে পাঁচশত গ্রাহকের প্রায় ২০কোটি টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় অভিযুক্ত সমিতির সভাপতি আশরফুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানার বিচারসহ পাওনা টাকা ফেরতের দাবিতে গত বৃহস্পতিবার ২২ ফেব্রুয়ারি জেলার সদর উপজেলার সার্কিট হাউজ এর সামনে মানববন্ধনের আয়োজন করেন ভুক্তভোগী গ্রাহকরা। নওগাঁর বেশ কয়েকটি উপজেলায় কর্ণফুলী নামে শাখা পরিচালিত হতো বর্তমানে সেই শাখা গুলোও তালাবদ্ধ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

মূলহোতা আশরাফুল ইসলাম পলাতক থাকায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

সমিতির সভাপতি জাহিদ হাসান মুঠোফোন রিসিভ করেননি। একইভাবে মুঠোফোন রিসিভ করেননি সমিতির শাখা ব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর আলম। এরিয়া ম্যানেজার জাহিদুল ইসলামও মুঠোফোন রিসিভ করেননি।

এ প্রসঙ্গে বদলগাছী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহবুবুর রহমান মুঠোফোনে বলেন, অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে র‌্যাব-৫, সিপিসি-৩ জয়পুরহাট কোম্পানী কমান্ডার থেকে জানানো হয়, এই বিষয়টি নিয়ে আমাদের কার্যক্রম চলমান আছে। যেকোনো সময় আমরা তাদের আটক করতে সক্ষম হব বলে জানান এই কর্মকর্তা।

Header Ad
Header Ad

ভারতকে ব্যবহার করে শেখ হাসিনার প্রচারণা চালানো বিপজ্জনক: গার্ডিয়ানকে ড. ইউনূস

নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

স্বৈরাচারী শাসনের ১৫ বছর পর ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে গত ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেন শেখ হাসিনা। তার শাসনামলে ভেঙে পড়া গণতন্ত্র ও বিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনের লক্ষ্য নিয়ে অভ্যুত্থানের নেতৃত্বদানকারী শিক্ষার্থীরা শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে যোগাযোগ করে দেশের অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব দেওয়ার অনুরোধ জানান।

গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন ড. ইউনূস। তার নেতৃত্বে নতুন যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন খাতে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার কাজ শুরু হয়েছে এবং বিচারবহির্ভূত হত্যার বিচার প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের সাংবাদিক হান্না এলিস-পিটারসেনকে সাক্ষাৎকার দেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ সোমবার প্রকাশিত ওই সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস বলেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে বাংলাদেশ এক ভয়াবহ পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিল। তিনি মন্তব্য করেন, “তিনি (হাসিনা) যে ক্ষতি করেছেন তা ছিল ভয়াবহ। এটি ছিল আরেকটি গাজার মতো, পুরোপুরি বিধ্বস্ত একটি দেশ। তবে এখানে ভবন নয়, বরং ধ্বংস হয়েছে সব প্রতিষ্ঠান, নৈতিকতা, জনগণ ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক।”

ড. ইউনূস দেশের ভয়াবহ অবস্থা কাটিয়ে উঠতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তিনি বলেন, “হাসিনার শাসন কোনো সরকার ছিল না, ছিল দস্যু পরিবারের শাসন। বসের আদেশ পেলে কাজ হতো। কেউ সমস্যা করলে তাকে গুম করা হতো। নির্বাচন করতে চাইলে তাকে সব আসনে জয়ী হওয়ার নিশ্চয়তা দেওয়া হতো। টাকা চাইলে ব্যাংক থেকে মিলিয়ন ডলার ঋণ দেওয়া হতো, যা কখনো ফেরত দিতে হতো না।”

তিনি আরো বলেন, “সরকারের সক্রিয় অংশগ্রহণে ব্যাংকগুলোকে জনগণের টাকা লুটের পূর্ণ লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। বন্দুকের ভয় দেখিয়ে কর্মকর্তাদের দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সই করানো হতো।”

সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস আরও অভিযোগ করেন, ভারতে আশ্রয় নিয়ে শেখ হাসিনা নতুন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন, যা দেশের অস্থিতিশীলতা তৈরি করছে। তিনি বলেন, “ভারত তাকে আশ্রয় দিচ্ছে, এটা মানা যায়। কিন্তু আমরা যা কিছু করছি, ভারতকে ব্যবহার করে তা নষ্ট করার প্রচারণা চালানোটা বিপজ্জনক। এটি দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলছে।”

প্রতিবেদনে আরও বলা হয় যে, ভারত সরকারই ড. ইউনূসের একমাত্র সমস্যা নয়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পুনরায় হোয়াইট হাউসে ফিরে আসাও তার জন্য সুসংবাদ নয়। তবে, ড. ইউনূস মনে করেন, বাংলাদেশকে ট্রাম্প 'বিনিয়োগের ভালো সুযোগ' এবং 'বাণিজ্যিক অংশীদার' হিসেবে দেখতে পারেন। তিনি বলেন, “ট্রাম্প একজন ডিলমেকার। তাই আমি তাকে বলছি, আমাদের সঙ্গে চুক্তিতে আসুন। যদি তা না করেন, তাহলে বাংলাদেশ কিছুটা কষ্ট পাবে। কিন্তু এই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া থামবে না।”

 

Header Ad
Header Ad

বাড়ি ফেরার পথে টাঙ্গাইলে গাড়ি চাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

বাড়ি ফেরার পথে টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে গাড়ি চাপায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন।

সোমবার (১০ মার্চ) সকালে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের উপজেলার সল্লা ইউনিয়নের কামাক্ষার মোড় নামক স্থানে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলো- সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার বাংগাছেও গ্রামের আয়নাল হকের ছেলে মোটরসাইকেল চালক রাসেল রানা (২৫) ও সাইফুল ইসলামের ছেলে মোটরসাইকেল আরোহী বকুল সরকার (১৭)।

স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানায়, নিহতরা মোটরসাইকেলযোগে ঢাকা থেকে সিরাজগঞ্জ বাড়ির দিকে যাচ্ছিলেন। পথিসধ্যে মহাসড়কের সল্লা কামাক্ষামোড় এলাকায় পৌঁছলে অজ্ঞাত একটি গাড়ি মোটরসাইকেলের পেছনে ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলেই তারা মারা যায়।

এ ঘটনায় বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আতিকুর রহমান জানান, খবর পেয়ে দুর্ঘটনাকবলিত মোটরসাইকেল ও মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টা মানে ফ্যাসিবাদের প্রেতাত্মাদের সহযোগিতা করা: টুকু

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে স্বৈরাচার সরকারের পতন হয়েছে। সে আন্দোলনের মূল নেতৃত্বে ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তার নেতৃত্বে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতন ঘটেছে, এটিই বাস্তবতা।

তিনি বলেন, দেশের নির্বাচন বিলম্বিত করার ষড়যন্ত্র চলছে। যারা নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টা করছেন তারা ফ্যাসিবাদের প্রেতাত্মাদের সহযোগিতা করছেন। বিএনপির পক্ষ থেকে বলে যাচ্ছি সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। এটি চলতে থাকবে।

সোমবার (১০ মার্চ) দুপুরে শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি ও মুক্তিযুদ্ধকালীন কোম্পানি কমান্ডার হাবিবুল হক খান বেনুর স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বললেন।

সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেন, ফ্যাসিবাদের প্রেতাত্মারা বিভিন্ন জায়গায় ঘাপটি মেরে আছে। তারা দেশকে অস্থিতিশীল করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে।

সম্প্রতি শিশু আছিয়ার যৌন নিগ্রহের (ধর্ষণের) ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। নির্বাচিত সরকার ছাড়া আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। কাজেই নির্বাচনের রোডম্যাপ যত তাড়াতাড়ি ঘোষণা করা হবে ততই দেশের জন্য মঙ্গল হবে।

এ সময় হাবিবুল হক খান বেনু স্মৃতি সংসদের সভাপতি মাহমুদুল হক সানুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাবেক নুরুল ইসলাম ভিপি সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন- জেলা বিএনপির সভাপতি হাসানুজ্জামিল শাহীন, বিএনপি নেতা সাদেকুল আলম খোকা, আশরাফ পাহেলী, শফিকুর রহমান খান, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক খন্দকার রাশেদুল আলম, তাঁতী দলের শাহআলম প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতকে ব্যবহার করে শেখ হাসিনার প্রচারণা চালানো বিপজ্জনক: গার্ডিয়ানকে ড. ইউনূস
বাড়ি ফেরার পথে টাঙ্গাইলে গাড়ি চাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টা মানে ফ্যাসিবাদের প্রেতাত্মাদের সহযোগিতা করা: টুকু
বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নাম প্রত্যাহার রিয়াদের
আগামী ৮ বছর বিশ্বকে শাসন করতে প্রস্তুত ভারত: কোহলি
এনআইডিতে ডাকনাম-একাধিক স্ত্রীর নাম যুক্তের নীতিগত সিদ্ধান্ত
হাতের ইশারায় পলকের সালাম, বললেন মুখ খুললেই বাড়ে মামলা
দলীয় নেতাকে খুনের অভিযোগে চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির তিন নেতা বহিষ্কার
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী
কাফির বাড়িতে আগুনের ঘটনায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ২ কর্মী গ্রেপ্তার
এবার ঈদের আগে বাজারে আসছে না নতুন নোট
ছাত্র আন্দোলনে গুলি করা আওয়ামী লীগ নেতার ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
যে প্রক্রিয়ায় কোটি টাকা কেজিতে রপ্তানি হচ্ছে মাছ! (ভিডিও)
ওমরাহ পালন করে দলের ঐক্য দৃঢ় করল জাতীয় ফুটবল দল
হাসিনা ও পরিবারের ১২৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৬৩৫ কোটি টাকার খোঁজ
জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়া নিয়ে জাতিসংঘ থেকে বার্তা পায়নি সেনাবাহিনী: আইএসপিআর
আগামী জাতীয় নির্বাচনে প্রক্সি ভোট দিতে পারবেন বাংলাদেশি প্রবাসীরা
“ধর্ষণের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদল রাজপথে থাকবে”
ধনশ্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নতুন বান্ধবী নিয়ে দুবাইতে চাহাল! কে এই সুন্দরী?
পাচার করা টাকা ফেরাতে দ্রুত বিশেষ আইন করা হবে : প্রেস সচিব