রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কেরানীগঞ্জে চুরি হওয়া শিশু সাইফান শরীয়তপুর থেকে উদ্ধার

অপহরণকারী তানজিলা আক্তার পারভীন (বামে) এবং বাবা-মায়ের সঙ্গে শিশু সাইফান। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকা থেকে চুরি হওয়া ৮ মাস বয়সী শিশু সাইফানকে উদ্ধার করেছে র‍্যাব। রোববার (১৩ অক্টোবর) সকালে আইসক্রিম কিনে দেওয়ার কথা বলে দোকানে গিয়ে আর ফিরে আসেনি। সাইফান মজুমদারকে চুরির অভিযোগে তানজিলা আক্তার পারভীন (৩৫) নামে এক নারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এর আগে শিশুটি চুরির ঘটনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। সোমবার (১৪ অক্টোবর) বিকেলে শিশু সাইফানকে উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‍্যাব-১০ এর সহকারী মিডিয়া কর্মকর্তা সিনিয়র সহকারী পুলিশ কর্মকর্তা (এএসপি) তাপস কর্মকার। তিনি বলেন, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার আগানগর এলাকার বাসিন্দা সাকিলা এনাম ও এনামুল হক মজুমদার দম্পতির তিনটি পুত্র সন্তান।

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে তাপস কর্মকার বলেন, গত ১২ অক্টোবর তানজিলা শিশুটির মা সাকিলার বাসায় এসে তার অসহায়ত্বের কথা বলে শুধু থাকা-খাওয়ার বিনিময়ে বাসায় কাজের জন্য আশ্রয় দিতে আকুতি-মিনতি জানায়। তার অসহায়ত্বের কথা শুনে সরল বিশ্বাসে মানবিক দিক বিবেচনা করে তানজিলাকে আশ্রয় দেয়। তার পরেরদিন গত ১৩ অক্টোবর ১১টার দিকে সাকিলার মেজো ছেলে আহনাফ (৬) আইসক্রিম খাওয়ার জন্য কান্নাকাটি করলে তানজিলা আহনাফ ও সাকিলার ছোট ছেলে সাইফানকে নিয়ে আইসক্রিম আনার জন্য তাদের বাসার কাছে একটি দোকানে যায়।

তিনি আরও বলেন, এ ঘটনার কিছুক্ষণ পর আহনাফ আইসক্রিম নিয়ে একা বাসায় গেলে আহনাফের মা সাকিলা আহনাফকে জিজ্ঞাসা করে যে, তানজিলা ও সাইফান কোথায়। আহনাফ তার মাকে জানায় যে, পারভীন আহনাফকে আইসক্রিম কিনে দিয়ে বলেছে তুমি বাসায় যাও আমি সাইফানকে নিয়ে আসতেছি। সাকিলা অনেকক্ষণ অপেক্ষা করার পর তানজিলা ও সাইফানের কোন খোঁজখবর না পেয়ে সম্ভাব্য আশপাশের সকল জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে তাদের সন্ধান না পেলে দিশেহারা হয়ে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করতে থাকে। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও সাইফানের কোন সন্ধান না পেলে সাকিলা বুঝতে পারে যে, পারভীন সাইফানকে অপহরণ করেছে। পরবর্তীতে সাকিলা তার স্বামী ঢাকার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ থানায় তানজিলার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।

র‍্যাব-১০ এর এ কর্মকর্তা বলেন, ইতিমধ্যে অপহরণের বিষয়টি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে। বিষয়টি জানতে পেরে র‌্যাব-১০ এর একটি দল অপহৃত ভিকটিম সাইফানকে দ্রুত উদ্ধারে মাঠে নামে। এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে র‌্যাব-১০ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাব-৮ এর সহযোগিতায় শরীয়তপুর জেলার পালং থানার চরলক্ষী নারায়ণ এলাকায় একটি যৌথ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ৮ অপহরণকারী তানজিলা আক্তার পারভীন গ্রেফতার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তানজিলা শিশু সাইফানকে অপহরণের বিষয়টি স্বীকার করে। তার দেখানো মতে ঘটনাস্থলে একটি বাসা থেকে অক্ষত অবস্থায় শিশু সাইফান মজুমদারকে উদ্ধার করা হয়।

জিজ্ঞাসাবাদে আসামি র‍্যাবকে জানায়, আসামি তানজিলার বাবা-মা নেই। প্রায় ১২ বছর পূর্বে ময়মনসিংহে এক ব্যক্তির সাথে তানজিলার বিবাহ হয়। ঐ স্বামীর ঘরে আরেকজন স্ত্রী ছিল। সেখানে সতীনের একই সংসারে বেশ কিছুদিন থাকার পর তানজিলার বাচ্চা না হওয়ার কারণে স্বামীর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। পরবর্তীতে ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার আগানগর এলাকায় ভাড়াটিয়া বাসায় বসবাসকারী প্রবাসী আশরাফুল আলমের সাথে পুনরায় পারভীনের বিবাহ হয়। আশরাফুলও বিবাহিত ছিল তার প্রথম স্ত্রী পাগল হয়ে নিরুদ্ধেশ ছিল এবং ঐ স্ত্রীর ঘরের একটি প্রতিবন্ধী ছেলে সন্তানও রয়েছে যার দেখাশোনা তানজিলা করত। বিয়ের কয়েক মাস পর তানজিলার বাচ্চা না হওয়ার কারণে তাদের সংসারে প্রায়ই ঝগড়া-বিবাধ লেগেই থাকত।

অতঃপর আশরাফুল প্রবাসে চলে গেলে তার কিছুদিন পর তানজিলা আশরাফুলকে জানায় যে সে অন্তঃসত্তা হয়েছে এ কথা শুনে আশরাফুল অনেক খুশি হয়। পরবর্তীতে তার বছর খানেক পর আশরাফুল দেশে আসার সিদ্ধান্ত নেয় এবং বিষয়টি তার স্ত্রী কে জানায়। আশরাফুল দেশে এসে যদি জানতে পারে যে, তানজিলা আশরাফুলকে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার বিষয়টি মিথ্যা বলেছে তাহলে পুনরায় তার সংসার ভেঙে যাবে।

তাই সে ৮ থেকে ১০ মাস বয়সের একটি শিশু অপহরণ করার মতো জঘন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। তানজিলা শিশু সাইফানের মা সাকিলার ভাড়াটিয়া প্রতিবেশী হওয়ার সুবাদে সে সাইফানের সম্পর্কে আগে থেকেই সবকিছু জানতো। তাই সে সাইফানকেই অপহরণ করার পরিকল্পনা করে। অতঃপর পরিকল্পনা মোতাবেক সাকিলার বাসায় যায় এবং সাকিলাকে অসহায়ত্বের মিথ্যা কথা বলে সাকিলার সরলতার সুযোগ নিয়ে প্রথমে তার বাসায় আশ্রয় নেয় এবং পরবর্তীতে সাইফানকে অপহরণ করে বলে জানা যায়।

গ্রেফতারকৃত আসামির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান এ কর্মকর্তা।

Header Ad
Header Ad

গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু

শ্রীপুর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভাংনাহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের শ্রীপুরে আওয়ামী লীগ নেতার দোতলা ভবনের দোতলায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে মা শামছুন্নাহার ও ছেলে সানোয়ার হোসেন দগ্ধ হয়েছে। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মায়ের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে শ্রীপুর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভাংনাহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

স্থায়ীয় জানা যায়, দোতলা ভবনের দোতলায় কিচেন রুমে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। বিস্ফোরণে জানালার থাইগ্লাস ফেটে নিচে পড়ে। স্বজনরা আহত দুজনকে উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউট ঢাকায় পাঠায়। আহত দুজনের মধ্যে মায়ের অবস্থা আশংকাজনক ছিল পরে রাত সাড়ে সাতটার দিকে তিনি মারা যান।

নিহতের স্বামী আবুল হাসেম প্রধান শ্রীপুর পৌরসভার ভাংনাহাটি গ্রামের মৃত গাফফার প্রধানের ছেলে। তিনি শ্রীপুর পৌর আওয়ামীলীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক।

প্রতিবেশী আব্দুল গফুর জানান, দোতলা ওই বাড়িতে হঠাৎ বিকট শব্দ হয়। তিনিসহ প্রতিবেশীরা সেখানে ছুটে গিয়ে শামসুন নাহার ও তার ছেলে মো. সানোয়ার হোসেনকে দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করেন। এর মধ্যে শামসুন নাহারের অবস্থা ছিল গুরুতর। তার মুখসহ শরীরের অনেক অংশই পুড়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে স্বজনরা তাদেরকে ঢাকা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেন।

শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন মন্ডল বলেন, বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুনে মা ও ছেলে দগ্ধ হন। তাদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মায়ের মৃত্যু হয়েছে বলে শুনেছি।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস

দ্য ইকোনমিস্টকে সম্প্রতি দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ধর্মের বিষয়ে বাংলাদেশের তরুণেরা খুবই পক্ষপাতহীন উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, তরুণেরা দেশকে নতুন করে গড়তে চান।

তিনি আশ্বস্ত করে বলেন, 'এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে না। দেশের তরুণেরা খুবই উদ্যমী। ধর্মের বিষয়ে তারা খুবই পক্ষপাতহীন।'

গত শুক্রবার (২১ ডিসেম্বর) প্রভাবশালী ব্রিটিশ সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টকে সম্প্রতি দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস এ কথা বলেন। ওই সাক্ষাৎকারের ভিডিও ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে ইকোনমিস্ট।

সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ইকোনমিস্টের বিদেশ বিষয়ক সম্পাদক প্যাট্রিক ফোলিস।

বাংলাদেশ ২০২৪ সালে ইকোনমিস্টের বর্ষসেরা দেশ নির্বাচিত হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়।

প্যাট্রিক প্রশ্ন করেন, বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা ফিরে আসার কিছু ঝুঁকি আছে, সতর্ক করেছেন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের কর্মকর্তারা। বিষয়টিকে কীভাবে দেখছেন?

বাংলাদেশ ইকোনমিস্টের বর্ষসেরা দেশ হওয়ায় ড. ইউনূসকে অভিনন্দন জানান প্যাট্রিক।

ড. ইউনূস বলেন, 'আমরা আনন্দিত, অত্যন্ত গর্বিত যে, ছাত্র অভ্যুত্থান ঘটেছে এবং সত্যিকার অর্থেই আমরা বড় একটি পরিবর্তন ঘটিয়েছি। এরপর থেকে আমরা বলছি, আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই।'

তরুণরা দেশকে নতুন করে গড়তে চান উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, 'তরুণরা পুরো পৃথিবী পাল্টে দিতে পারে। এটি কেবল একটি দেশের পরিবর্তন না, বাংলাদেশে যা হয়েছে সেটি তরুণ-যুবকরা কতটা শক্তিশালী তার উদাহরণ। আসুন, আমরা তরুণদের ওপর মনোযোগ দিই।'

'বিশেষ করে তরুণীদের ওপর। বাংলাদেশের অভ্যুত্থানে তরুণীরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। দেশের যে কোনো তরুণের মতো তারা (অভ্যুত্থানে) সামনের কাতারে ছিল। আমাদের তরুণ-তরুণীদের ওপর মনোযোগ দেওয়া উচিত এবং তাদের স্বপ্নগুলো যেন পূরণ হয়। যদি তারা সুযোগ পায়, তাদের সেটা করার সক্ষমতা আছে,' বলেন তিনি।

অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তিন তরুণকে অন্তর্বর্তী সরকারের মন্ত্রিসভায় যুক্ত করা হয়েছে উল্লেখ করেন ড. ইউনূস।

'তারা এখন মন্ত্রিসভার সদস্য এবং অসাধারণ কাজ করছেন। তারা যোগ্য। তারা বিগত শতাব্দীর না, এই শতাব্দীর তরুণ। যোগ্যতার দিক থেকে তারা কোনো অংশে কম না।'

বাংলাদেশের নির্বাচনের পর কী করতে চান, প্রশ্নের জবাবে ড. ইউনূস বলেন, 'আমাকে আমার কাজ থেকে সরিয়ে আনা হয়েছে। জোর করে এই কাজে আমাকে যুক্ত করা হয়েছে। আমি আমার কাজ করছিলাম এবং তা উপভোগ করছিলাম, যে কারণে আমি প্যারিসে ছিলাম। আমাকে ভিন্ন কিছু করার জন্য প্যারিস থেকে আনা হয়। আমি আমার কাজে ফিরে যাব এবং জীবন উপভোগ করবো।'

 

Header Ad
Header Ad

  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল

ছবি: সংগৃহীত

সিঙ্গেল জার্নির টিকিট নিয়ে সমস্যা চলছিল রাজধানীর মেট্রোরেলে। এবার মেট্রোরেল পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) জানিয়েছে, এই সংকট কেটে যাচ্ছে। মেট্রোরেলের সিঙ্গেল জার্নির টিকিট সংকট আর থাকছে না।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে করা এক স্ট্যাটাসে এ সুখবরের কথা জানায়।

স্ট্যাটাসে বলা হয়, মেট্রোরেলের সম্মানিত যাত্রীদের জন্য সুসংবাদ। মেট্রোলের সম্মানিত যাত্রীদের জানানো যাচ্ছে যে, ২১ ডিসেম্বর থেকে মেট্রোরেল স্টেশনগুলো থেকে চাহিদামতো সিঙ্গেল জার্নি টিকিট বিক্রয় করা হচ্ছে।

এতে আরও বলা হয়, পাশাপাশি র‍্যাপিড পাসও বিক্রয় এবং রিচার্জ করা হচ্ছে। এমআরটি পাসও রিচার্জ করা হচ্ছে। আপনারা সানন্দে মেট্রোরেল ভ্রমণ করুন। এছাড়া ডিএমটিসিএল পরিবারের পক্ষ থেকে সবার সার্বিক সহযোগিতার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানানো হয়।

প্রসঙ্গত, এর আগে মেট্রোরেলের ভাড়া পরিশোধের কার্ডের সংকটে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে যাত্রীদের। একক যাত্রার কার্ড না থাকায় অনেক স্টেশন থেকে যাত্রীদের ফিরে যেতে হয়েছে। আবার সরবরাহ না থাকায় স্থায়ী কার্ড বা এমআরটি পাস বিক্রিও একেবারে বন্ধ ছিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস
  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল
ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রান করলেই এশিয়া কাপ ঘরে উঠবে বাংলাদেশ
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক
শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা
জুমার দিনে ফিলিস্তিনের মসজিদে আগুন দিল ইসরায়েলিরা
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা
সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং
মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ
বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ
ছাত্রলীগ নেতা মুক্তাদির শিক্ষার্থীদের হাতে আটক, থানায় সোপর্দ
এ দেশে মেজরিটি–মাইনরিটি বলে কিছু নেই: জামায়াতের আমির
আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, সবচেয়ে ছোট দিন আগামীকাল
রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি
গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ