শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আবীর হাসানের গার্মেন্টস কর্মী থেকে ফ্রিল্যান্সার হওয়া গল্প

আবীর হাসান একজন সফল ফ্রিল্যান্সার। ফাইভার ও আপওয়ার্কে যার অবস্থান এখন টপ রেটেড। গাজীপুর জেলায় অ্যাডভান্স লেভেলের সর্বপ্রথম আইটি ফার্ম ডিজিটাল এক্সপার্ট ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা, যা এখন আবীর হাসান আইটি ট্রেনিং সেন্টার গাজীপুর নামে পরিচিত। বাংলাদেশের সফল ফ্রিল্যান্সারদের এগিয়ে যাওয়ায় তালিকার মধ্যে আবীর হাসান একটি নাম।

মাত্র ২৫ বছর বয়সে কীভাবে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হলেন- জানতে চাইলে আবীর হাসান বলেন, ছোটবেলা থেকেই আমার আইটির দিকে আগ্রহ ছিল বেশি। মোবাইলের সেটিং জনিত কোনো সমস্যা হলেই গ্রামের মানুষ আমার কাছে নিয়ে আসত, খুব অল্প সময়েই আমি সমাধান করে দিতে পারতাম। যার প্রতিফলন আইটি আছে এমন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হওয়া এবং কম্পিউটার সায়েন্সে লেখা পড়া করা। কিন্তু কালক্রমে লেখাপড়ার পাশাপাশি সেই আগ্রহটাই যে আমাকে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার করে তুলবে তা কখনোই ভাবতে পারিনি। ২০১৬ থেকে ২০১৯ এর জানুয়ারির শুরু পর্যন্ত গার্মেন্টস এর বিভিন্ন পদে চাকরি করে নিজের খরচ বহন করতে হয়েছে। এখন আলহামদুলিল্লাহ আমার মাধ্যমে কর্মসংস্থান হয়েছে ৫০ জনের বেশি মানুষের।

তিনি জানান, প্রচুর শ্রম ধৈর্য আর ইচ্ছাশক্তির দ্বারাই ফ্রিল্যান্সার হয়েছেন তিনি। উৎসাহ দেওয়ার মতো ছিল না কেউ। প্রথমে একজন তুর্কি ব্যবসায়ীর ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট হিসেবে কাজ করতেন। ২০১৯ সালে নিজের ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলেন আবীর হাসান নামে। ফাইবার সহ বিভিন্ন সাইটে অল্প অল্প কাজ করার পাশাপাশি নিজের স্কিল বাড়াতে থাকেন তিনি। গত তিন বছরে পেয়েছেন অবিস্মরণীয় সাফল্য, কাজ করছেন ফেসবুক এবং আরও বেশ কিছু বিশ্ব বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে।

আবীর হাসান আরও জানান, অনেক শ্রম এবং খুবই ধৈর্যের সঙ্গে কাজ শিখেছেন তিনি । প্রতিদানস্বরূপ তিনি এখন ভালো একজন ব্লকচেইন ডেভেলপার, ইথিক্যাল হ্যাকিং ও ডিজিটাল মার্কেটিং সহ রয়েছে গুরত্বপূর্ণ ৮টি স্কিল। যার কারণে সফল ফ্রিল্যান্সার হয়েছেন তিনি।

আবীর হাসান বলেন, বর্তমান সময়ে প্রতিটি জেলাতেই গড়ে উঠছে ফ্রিল্যান্সিং বেইজড আইটি ফার্ম। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ডিজিটাল এক্সপার্ট ইনস্টিটিউট নামে একটি আইটি ফার্ম গঠন করেছি সারাদেশে কয়েকজন অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার মিলে। সবার অনেক উৎসাহ পেয়েছি। এটির সফলতায় অর্জিত হবে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা, কর্মসংস্থান হবে অনেকের।

সংযুক্ত আরব আমিরাত ও আমেরিকায়ও আইটি ফার্ম গঠন করার বেশ ইচ্ছা রয়েছে আবীরের।

তিনি বলেন, সফলতা এত সহজে আসেনি। সারাদিনের পরিশ্রমের পর সারারাত চলত একজন ক্লায়েন্টের জন্য অপেক্ষা। এখন ক্লায়েন্ট আমাকে খুঁজে বের করে। আমি নিজেকে ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত করতে চেয়েছি এবং আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি আমার স্বপ্ন পূরণ করতে পেরেছি।

এখন আমি এক মাসে যা আয় করি তা অনেক পেশার মানুষের ছয় মাসের আয়ের থেকেও বেশি। এটা আমি দেশ বা বিদেশ যেকোনো জায়গায় থেকেই করতে পারি, যেটা তাদের বেলায় নেই। এটাই মূলত ভালো স্কিল বা ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে বিরাট ব্যবধান।

নতুন ফ্রিল্যান্সার বা যারা নতুন ফ্রিল্যান্সিং করতে ইচ্ছুক তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ফ্রিল্যান্সিংই হলো বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ আর তরুণরা হলো এর অন্যতম উত্তরসূরি। ফ্রিল্যান্সিং জীবন গড়ে নেওয়ার এক বিরাট প্ল্যাটফর্ম । বর্তমান তরুণ প্রজন্ম এবং ভবিষ্য তরুণ প্রজন্ম এই প্ল্যাটফর্মে আসা যতটা দেরিতে হবে আফসোসটাও ততো ভারিই হবে। বাস্তবতা অনুভব করে নিজেকে সময়ের সাথে বদলাতেই হবে, নইলে সেই সময় আপনার নয়। ইচ্ছাশক্তিই যথেষ্ট সময়কে নিজের করতে। তাই স্কিল শিখতে হবে। মেধা, শ্রম আর সময় দিয়ে নিজের স্কিল বাড়াতে হবে। আয় হবে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা, কর্মসংস্থান হবে নিজের। শুধু নিজের না, হয়তো একদিন আপনিও পারবেন আপনার মতো হাজার জনের কর্মসংস্থান তৈরী করার সুযোগ সৃষ্টি করতে। ধৈর্য্য আর নিষ্ঠা এবং অধ্যাবসায়ের সাথে কাজে লেগে থাকতে হবে, তাহলেই একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়া যাবে।

এসএন

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত