রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বরিশালে অবৈধ যানবাহনের আধিক্য, ভোগান্তিতে মানুষ

বরিশাল নগরীতে বড় দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে যানজট। ফিটনেসবিহীন অবৈধ যানবাহন, অতিরিক্ত ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা, সিএনজিসহ ছোট-বড় গাড়ির সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।

বরিশালের নথুল্লাবাদ, চৌমাথা, রুপালতী এই চারটি পয়েন্টসহ দক্ষিণাঞ্চলের বরগুনা, পটুয়াখালী, কুয়াকাটা, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, বরিশাল মেরিন একাডেমিতে যাতায়েতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যানজট লেগেই থাকে। এ ছাড়া নগরীর বটতলা, চৌমাথা, নতুন বাজার, সদর রোড, বাংলাবাজারে ছোট-বড় গাড়ির যত্রতত্র পার্কিং ও প্রধান সড়কের দুইপাশে ভ্রাম্যমাণ দোকান, ফুটপাতে দোকান, মোড়ে মোড়ে সিএনজি ও অটোরিকশার অস্থায়ী স্ট্যান্ডের কারণে নগরীতে যানজট স্থায়ী রূপ নিয়েছে।

সাধারণ যাত্রীদের ভিড়ে তৈরি যানজটের কারণে থমকে যায় স্বাভাবিক জীবন। বরিশাল নগরীর সদররোড, নতুন বাজর, নথুল্লাবাদ থেকে রুপালতি পর্যন্ত প্রায় ৪/৫ কিলোমিটার পথ যেতে সময় লাগে ৪০-৪২ মিনিট। বরিশাল নগরীতে সবকটি পথে প্রায় ৫০ হাজার অবৈধ ব্যাটারিচালিত রিকশা, অটো ও সিএনজির দাপট বেশি।

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রাকিব বলেন, ‘আমার সকাল ১০টায় ক্লাস থাকে। সদররোড থেকে আমাকে সকাল ৯টায় বিশ্ববিদ্যালের উদ্দেশে রওনা হতে হয়। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে আমাকে সড়কে থাকতে হয়। বেশিরভাগ সময় যানজটের কারণে ক্লাসে যেতে দেড়ি হয়। এই যানজট নিরসনের জন্য কতৃপক্ষকে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।’

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জেসমিন আক্তার বলেন, ‘এই শহরে ট্রাফিক সক্রিয় না, এমনটাই আমার মনে হয়। যে যার মতো করে রাস্তায় গাড়ি চালায়। ফিটনেসবিহীন, অনুমদোনহীন গাড়ির সংখ্যা অনেক বেশি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। প্রতিদিন নতুন নতুন সিএনজি, ইজিবাইক, অটোরিকশা রাস্তায় বের হচ্ছে। বেশিরভাগেরই গাড়ি চালানোর কোনো লাইসেন্স নেই। রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে ভাড়া আদায়, যাত্রি তোলা যেখানে সেখানে গাড়ি পার্কিং, ঢাকা বরিশাল হাই-ওয়েতে অনুমতি না থাকা সত্ত্বেও গাড়ি চালানো, এসব কারণে যানজটের সৃষ্টি হয়। এ বিষয়গুলোতে প্রশাসনের আরও কঠোর হতে হবে।

ইনফ্রা পলিটেকনিকের শিক্ষক নাহিদ হোসেন বলেন, ‘আমাদের শহরের নথুল্লাবাদ বাস স্ট্যান্ডের অবস্থা খুবই খারাপ। বরিশাল-ঢাকাগামী বাসগুলো রাস্তার মাঝে যত্রতত্র ভাবে দাঁড়িয়ে থাকে। যার কারণে বড় ধরনের যনযটের সৃষ্টি হয়। এই যানজটের কারণে আমার চাকরি স্থলে পৌঁছাতে অনেক সময় দেড়ি হয়ে যায়। এ ছাড়া হলুদ অটোগুলোর কোনো নিয়ম-শৃঙ্খলা নেই। যেমন ইচ্ছে তেমন করে রাস্তার মাঝখানে গাড়িগুলো দাঁড় করিয়ে রাখে। সে কারণেও যানজট লেগে থাকে। আমার অনুরোধ সকল যানবাহনগুলো একটি নিয়ম-শৃঙ্খলার মধ্যে নিয়ে আসতে হবে।’

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালায়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার বাহাউদ্দিন গোলাপ বলেন, ‘আমাদের নগরীতে জনসংখ্যা বেড়েছে। অন্যদিকে অনুমোদনহীন হলুদ অটোরিকশাও বেড়েছে। এর প্রতিকারের জন্য ট্রাফিক ব্যবস্থা আরও উন্নত করতে হবে। আমাদের নগর এলাকায় ফুট ওভার বিজ্র নির্মাণ করা দরকার। কিন্তু নগরীতে এমন কোনো নজির আমাদের চোখে পরেনি। এই যে দিন দিন যানজট বেড়ে চলছে, অবৈধ যানবাহন বাড়ছে এর ওপর এখনই ব্যবস্থা নেওয়া দরাকার বলে মনে করি। অনুমোদনহীন যানবাহনগুলোও নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে হবে। তাবে নগরীর এই জনদুর্ভোগ কিছুটা কমে আসতে পারে।

বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. খলিলুর রহমান বলেন, ‘আমরা ট্রাফিক বিভাগ দিন-রাত কষ্ট করে যাচ্ছি। আমাদের কেউ অফিসে বসে থাকেন না। এত কষ্ট করেও আমরা শতভাগ সফল না, তার কারণ আমাদের বরিশাল নগরীতে কোনো পরিকল্পিত রাস্তা নেই। যা আছে তাও প্রশস্ত না। নগরীর নথুল্লাবাদ নিয়ে আমরা হতাশ। কারণ নথুল্লাবাদে একটি বাস যদি রাস্তার মাঝখানে রাখে তবে পুরো মহাসড়ক আটকে যায়। তা ছাড়া কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের আশেপাশে দোকান দিয়ে পুরো টার্মিনাল আটকে আছে। সেখানে ব্যবসয়ীরা স্থায়ী হয়ে গেছে। এদিকে নথুল্লাবাদ থেকে আমতলার মোড় পর্যন্ত যে চার লেনের সড়ক রয়েছে তার দুটি লেন এখন পার্কিং জোন এবং ছোট ছোট দোকান দিয়ে অধিকাংশ আটকে ফেলেছে, যা যানবাহন চলাচলের জন্য প্রস্তুত না।’

তিনি আরও বলেন, ‘নগরীর গির্জামহল্লা, লঞ্চঘাট, ফলপট্টি, নতুনবাজার, বটতলার মোড় এসব স্থানেও কিন্তু পরিকল্পিত সড়ক নেই। এ ছাড়া নগরীতে অবৈধ লাইসেন্সবিহীন যানবাহনের ফলে যানজট লেগেই থাকে। আমাদের হাতে যতটুক আছে সেটা দিয়ে যতটা সম্ভব সড়ক নিরাপদ রাখি।'

টিটি/

Header Ad
Header Ad

জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেছেন, জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হবে না।

রোববার বিকেলে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ওই পোস্টে ইশরাক লিখেছেন, "জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার ফরকার হবে না। তার আগে অন্তত ঢাকার প্রাণকেন্দ্র দক্ষিণ ঢাকায় আমার সঙ্গে যুদ্ধ করে, আমাকে কবরে পাঠিয়ে তারপর করতে পারলে করবে।"

তিনি আরও লিখেছেন, "এই সরকারকে এর চাইতে স্পষ্ট ভাষায় আর কিছু বলার নাই। আর আমাদের দলীয় কেউ যদি ভুলেও স্বপ্ন দেখেন, যেই হন না কেন আপনাদের চিনবো না। অতএব এলাকায় ফ্যাসিবাদের স্থান দেওয়ার আগে ১০০ বার চিন্তা করে নিয়েন। আগে বরখাস্তকৃত কমিশনের/কাউন্সিলর পদধারী হাসিনার কিলার বাহিনীদের বিচার, শাস্তি ও নির্মূল করতে হবে।"

 

তরুণ এই বিএনপি নেতা তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিজস্ব পরিকল্পনায় স্থানীয় নির্বাচন থাকতে পারে। কিছু নতুন দল বা ছোট দল নিজেদের অবস্থান সুসংহত করার চেষ্টা করতে পারে। তবে তার মতে, "এই মার্কাবিহীন স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে খুনি হাসিনার অমানুষ জালেম বাহিনীর উত্থান ঘটবে।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, "আমাদের স্পষ্ট দলীয় সিদ্ধান্ত রয়েছে এই ব্যাপারে। এর বাইরে, ঢাকা দক্ষিণের সাবেক মেয়র প্রার্থী বা মহানগর বিএনপির সদস্য হিসেবে, বা একজন সাধারণ রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে, যে অবস্থানেই বিবেচনা করা হোক না কেন, আমি জানিয়ে দিচ্ছি—ঢাকার অলিগলির রাজনীতি কীভাবে চলে তা আমি জানি।"

ইশরাক হোসেন তার পোস্টের শেষ অংশে বলেন, "ঢাকা ও অন্যত্র স্থানীয় সরকার নির্বাচনের যে কোনো উদ্যোগকে চক্রান্ত হিসেবেই গণ্য করা হবে। হাসিনার কমিশনার/কাউন্সিলরা কিভাবে হয় এবং তারা কীভাবে ফিরে আসতে পারে, সেটাও আমাদের মুখস্থ।"

Header Ad
Header Ad

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!

ছবি: সংগৃহীত

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহতের ঘটনায় দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়েছে। দিবসটি যথাযথভাবে পালনের জন্য সবাইকে অনুরোধ করেছে সরকার।

তবে পরিপত্র জারির পর থেকেই অনেকের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে, ২৫ ফেব্রুয়ারি কি সরকারি ছুটি থাকবে? এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও নানা আলোচনা চলছে।

সরকারি পরিপত্র অনুযায়ী, ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারি ছুটি থাকবে না। দিবসটি ‘গ’ শ্রেণীভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা জাতীয়ভাবে পালন করা হবে, তবে ছুটি থাকবে না।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, সরকার প্রতিবছর ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। তবে এটি সরকারি ছুটি ছাড়া জাতীয় দিবস হিসেবে পালন করা হবে।

এর আগে মন্ত্রিপরিষদসচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদও সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করা হবে, তবে এদিন সরকারি ছুটি থাকবে না।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে ঘটে যাওয়া নির্মম হত্যাকাণ্ডে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। শোকাবহ ও হৃদয়বিদারক এই দিনকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের মাধ্যমে সেনা সদস্যদের আত্মত্যাগকে জাতীয় স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা

মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। ছবি: সংগৃহীত

জামায়াতে ইসলামীর ছাত্রসংগঠন ইসলামি ছাত্রশিবির কর্তৃক মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। মধুর ক্যান্টিনে শিবিরের উপস্থিতি মুক্তিযুদ্ধকে কলঙ্কিত করে। মুক্তিযুদ্ধকে ভারতীয় ষড়যন্ত্র বলে শিবির বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদের অবমাননা করছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে দেয় ছাত্রসংগঠনটি ।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ছাত্রদলের দফতর সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপিতে এই তথ্য জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্র রাজনীতির সূতিকাগার ঐতিহাসিক মধুর ক্যান্টিনের প্রতিষ্ঠাতা স্বত্বাধিকারী মধুদা ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ পাক হানাদার বাহিনী কর্তৃক পরিচালিত অপারেশন সার্চলাইট এর হানাদার বাহিনীর হাতে শহীদ হন। জামায়াতে ইসলামী এবং ইসলামি ছাত্রসংঘ পাক হানাদার বাহিনীর সহযোগী হয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা বিরোধী ভূমিকা পালন করে। শহীদ মধুদা’র হত্যাকাণ্ডের নৈতিক দায় জামায়াতে ইসলামী, তাদের ছাত্রসংগঠন ইসলামি ছাত্রসংঘ এবং পরবর্তীতে ইসলামি ছাত্রশিবিরকে নিতে হবে।

ছাত্রদলের দফতর সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি। ছবি: সংগৃহীত

স্বাধীনতা বিরোধী সংগঠন জামায়াতে ইসলামীর ছাত্রসংগঠন ইসলামি ছাত্রশিবিরের মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলন শহীদ মধুদার প্রতি এবং তার পরিবারের প্রতি অসম্মানজনক। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবির এর সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।

বিবৃতিতে ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব এবং সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, শহীদের নিজের আঙিনায় খুনির সহযোগীদের বিচরণ খুবই ন্যাক্কারজনক ঘটনা। অনুতাপ এবং বিবেকবোধ থেকেই ছাত্রশিবির এর মধুর ক্যান্টিনে আসা উচিত নয়।

তারা আরও উল্লেখ করেন, অপারেশন সার্চলাইট এ শহীদ মধুদা’র মতো অসংখ্য মানুষ শহীদ হওয়ার প্রেক্ষিতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু ইসলামি ছাত্রশিবির নানাভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধকে ভারতীয় ষড়যন্ত্র বলে বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে এবং বীর শহীদদেরকে অবমাননা করছে। মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের উপস্থিতি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে কলঙ্কিত করবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি