বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

টাঙ্গাইলে আমন ধান সংগ্রহে লক্ষ্যমাত্রার ১৫ ভাগ পূরণ

টাঙ্গাইলে চলতি মৌসুমে সরকারি খাদ্যগুদামে আমন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রার এক চতুর্থাংশও পূরণ হয়নি। জেলার ১২টি উপজেলায় এবার ৫ হাজার ৮৭ মেট্রিক টন আমন ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়। কিন্তু ধান সংগ্রহ করা গেছে মাত্র ৭৫৬ দশমিক ১৬০ মেট্রিক টন, যা লক্ষ্যমাত্রার ১৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ। অর্থাৎ ধান সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রার ৮৫ ভাগেরও কম পূরণ হয়েছে।

এবার সরকারিভাবে প্রতি কেজি আমন ধান ২৭ টাকা ও প্রতি কেজি চাল ৪০ টাকা দাম নির্ধারণ করা হয়। ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হলেও চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়েছে।

গত বছরের ৭ নভেম্বর শুরু হয়ে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ওই ধান-চাল সংগ্রহের অভিযান চালানো হয়। টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলার কৃষকদের কাছ থেকে এবার অ্যাপের মাধ্যমে ধান কেনা হয়।

মাঠ পর্যায়ের কৃষকরা জানান, গত কয়েক বছরের তুলনায় এবার হাট-বাজারে আমন ধানের দাম অনেকটা ভালো ছিল। এছাড়া সরকারি খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করতে গেলে বেশি শুকানো ও বাড়তি পরিশ্রম করতে হয় এবং বাজারে নগদ মূল্য পাওয়ার চেয়ে অ্যাপে একটু ঝামেলা মনে হয়। তাই কৃষকরা সরকারি গুদামে ধান বিক্রির চেয়ে বাইরে বিক্রি করতেই বেশি আগ্রহী ছিল।

জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে প্রকাশ, টাঙ্গাইল সদর উপজেলা থেকে দুই হাজার ৫৮মেট্রিক টন ধান কেনার কথা থাকলেও সংগ্রহ হয়েছে ৫০ দশমিক ৪৫ মেট্রিক টন, সখীপুরে ৭৭২ মেট্রিক টনর লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ১ দশমিক ৯৪ মেট্রিক টন, মির্জাপুরে ৩৪৮ মেট্রিক টনের বিপরীতে ৬৭ দশমিক ২৪ মেট্রিক টন, নাগরপুরে ১৫৮ মেট্রিক টনের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও ৩১ দশমিক ৬৫ মেট্রিক টন, দেলদুয়ারে ২২৩ মেট্রিক টনের মধ্যে ৯১ দশমিক ৯২০ মেট্রিক টন, কালিহাতীতে ৩৪৩ মেট্রিক টনের বিপরীতে মাত্র শূন্য দশমিক ৮৭ মেট্রিক টন, ঘাটাইলে ৮৬২ মেট্রিক টনের মধ্যে ৫ দশমিক ৮০ মেট্রিক টন, মধুপুরে ৬৭১ মেট্রিক টনের মধ্যে মাত্র শূন্য দশমিক ৪৫ মেট্রিক টন, ধনবাড়ীতে ৫০৩ মেট্রিক টনের লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে ৮ দশমিক ৩৫ মেট্রিক টন, গোপালপুরে ৬০৫ মেট্রিক টনের মাত্র শূন্য দশমিক ৫০ মেট্রিক টন এবং ভূঞাপুরে ২৬৪ মেট্রিক টনের বিপরীতে ৪৭ দশমিক ৭৩ মেট্রিক টন আমন ধান সংগ্রহ করা হয়েছে। একমাত্র বাসাইল উপজেলায় ৮০ মেট্রিক টনের পুরো ধান সংগ্রহ হওয়ায় শতভাগ অর্জিত হয়।

সূত্রমতে, আমন ধানের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হলেও প্রত্যেক উপজেলায় চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা শতভাগ অর্জিত হয়েছে। টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলায় উল্লেখিত সময়ে ১৬ হাজার ৬২২ দশমিক ১৪০ মেট্রিক টন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় এবং তা সম্পূর্ণ সংগ্রহ করা হয়েছে।

কৃষকরা জানায়, সরকারি খাদ্যগুদামে বিক্রি করতে গেলে ধান বেশি শুকাতে হয়। এতে শ্রম, সময় ও পরিবহন খরচ বেড়ে যায়। কিন্তু হাট-বাজারে বা বাড়ি থেকে বিক্রি করতে কোন কিছুই করার প্রয়োজন হয়না। পাইকাররা এসে কিনে নিয়ে যায়।

তারা জানায়, এবার মৌসুমের শুরু থেকে প্রকারভেদে আমন ধান বিক্রি হয়েছে এক হাজার ৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ১৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। বাড়ির কাছে হাট-বাজার থাকায় সেখানেই তারা ধান বিক্রি করেছেন। আবার পাইকাররা বাড়িতে এসেও ওই দামে ধান কিনে নিয়ে গেছে। সেজন্য তারা সরকারি গুদামে ধান বিক্রি করতে আগ্রহী হননা।

জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. কামাল হোসেন জানান, কৃষকের উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য প্রতিষ্ঠার উদ্দেশে সরকারিভাবে ধান-চাল সংগ্রহ ও মজুত করা হয়। চলতি বছর বাইরে ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকরা সরকারি গুদামে ধান বিক্রি না করে হাট-বাজারে বিক্রি করেছেন। এজন্য ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্র পূরণ হয়নি। তবে চাল সংগ্রহে খাদ্য বিভাগ শতভাগ সফলতা অর্জন করেছে।

কেএফ/

 

Header Ad

চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ঠিকাদারি কোম্পানি আব্দুল মোনেম লিমিটেড থেকে ১০ কোটি ৩১ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ২৬ লাখ টাকা কর ফাঁকির পৃথক দুই মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত ১০ এর বিচারক মো. রেজাউল করিম ও অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ পৃথকভাবে এই আদেশ দেন।

এর মধ্যে চাঁদাবাজির অভিযোগে করা মামলার পুলিশের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে তারেক রহমানসহ ৮ জনকে অব্যাহতি দেন ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ। অব্যাহতি পাওয়া অন্যরা হলেন, তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ওবায়দুল্লা খন্দকার, কামরুজ্জামান, ইঞ্জিনিয়ার মাহবুবুল আলম, ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম শোয়েব বাশুরী ওরফে হাবলু, আজিজুল করিম তারেক ও মনিজুর রহমান ওরফে মানিক।

২০০৭ সালের ৯ এপ্রিল ঠিকাদারি কোম্পানি আব্দুল মোনেম লিমিটেড থেকে ১০ কোটি ৩১ লাখ টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগে শাহবাগ থানায় মামলাটি হয়েছিল।

এর আগে ৫ নভেম্বর তারেক রহমানসহ ৮ জনকে অব্যাহতির আবেদন করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন। পরে আদালত প্রতিবেদনের ওপর শুনানির জন্য ২৭ নভেম্বর দিন ঠিক করেন।

পুলিশের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, বাদী আব্দুল মোনেম লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক খায়রুল বাশার ২০০৭ সালের ৩০ জুন এজাহারে বর্ণিত চাঁদার পরিমাণ ভুল উল্লেখ করে তা সংশোধনের জন্য আবেদন করেন। পরে ২০০৯ সালের ৭ মে বাদী নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে মামলাটি প্রত্যাহারের জন্য একটি হলফনামা সম্পাদন করেন।

হলফনামায় বাদী বলেছিলেন, তিনি ‘বিশেষ মহলের’ চাপে বাধ্য হয়ে মামলাটি করতে বাধ্য হয়েছিলেন। আসামিদের বিরুদ্ধে তার কোনো অভিযোগ নেই, তিনি মামলা পরিচালনা করতে অনিচ্ছুক।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছিল, ১৯৯৭ সালে বাদীর কোম্পানি আব্দুল মোনেম লিমিটেড যমুনা সেতু সংযোগ সড়ক প্রকল্পের আওতায় ২৬৫ কোটি ৯৯ লাখ টাকার কাজ পায়। কাজটি দুই ভাগে সম্পন্ন করা হয়। ২০০১ সালে ওই কাজের কার্যাদেশ পাওয়ার চেষ্টাকালে তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনসহ অন্যরা তাদের কাছে পাঁচ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন।

তদন্তে এবং সাক্ষ্য প্রমাণে মামলার ঘটনাটি দণ্ডবিধি আইনের ৩৮৫/৩৮৬/৩৮৭ ধারামতে তথ্যগত ভুল প্রমাণিত হয়। সব আসামিকে এ মামলার দায় থেকে অব্যাহতির জন্য প্রার্থনা করা হলো।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, অপরদিকে ওয়ান-ইলেভেনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৮ সালে ২৬ লাখ টাকার কর ফাঁকির অভিযোগে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে একটি মামলা করে দুদক। সেই মামলাতেও আজ তাকে খালাস দেন বিশেষ জজ আদালত ১০ এর বিচারক মো. রেজাউল করিম। আজ এ মামলাটিতে অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য ধার্য ছিল। তবে মামলার বাদীর আনা অভিযোগ কাল্পনিক ও সৃজনকৃত উল্লেখ করেন বিচারক। পরে এ মামলা থেকে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

Header Ad

পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট

বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট (ইনসটে: প্রধান অভিযুক্ত মনোয়ারুল ইসলাম আলম)। ছবি: সংগৃহীত

পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার বয়রা গ্রামের আব্দুল মান্নানের বাড়িতে দিনে দুপুরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। গত ২০ নভেম্বর দুপুরে এই হামলা ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে।

ভুক্তভোগী মান্নানের দাবি আটঘরিয়া উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব মনোয়ারুল ইসলাম আলমের নেতৃত্বে এই হামলা চালানো হয়েছে।

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে আব্দুল মান্নান জানান, আলমের নেতৃত্বে ২০-২৫টি মোটরসাইকেল এবং তিনটি সিএনজিতে করে প্রায় অর্ধশতাধিক সন্ত্রাসী আমার বাড়িতে হামলা চালিয়েছে। এসময় তাদের সাথে ৩ টি আগ্নেয়াস্ত্র, লাঠি এবং বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র ছিল। তারা আমার বাড়ির সব জানালা, দরজা ভেঙে ফেলেছে। প্রথমে তারা বাড়ির পেছনের দরজা ভেঙে প্রবেশ করে, এরপর আমার ঘরে ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। এসময় আমার ঘর থেকে ড্রয়ারে থাকা প্রায় ৮৫ হাজার টাকা এবং আমার শ্যালিকার কিছু গহনা রাখা ছিল সবকিছু লুট করে নিয়ে গেছে।

ভুক্তভোগী আব্দুল মান্নান। ছবি: সংগৃহীত

তিনি বলেন, শুধু আমার ঘরেই না পাশে আমার মেয়ের ঘরেও ভাঙচুর করে তার ঘরে থাকা আলমারি ও ড্রয়ার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা এবং কিছু স্বর্ণালংকার ছিল সবকিছু লুট করে নিয়ে গেছে সন্ত্রাসী বাহিনী। এসময় বেশ কয়েকটা ফাঁকা গুলিও ছুড়েছেন বলে জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, ঘটনার সময় বাসায় আমার স্ত্রী এবং আমার দুই নাতি ছিল, তাদের একজনের বয়স ৬ ও আরেকজনের ৫ বছর। দুর্বৃত্তরা তাণ্ডব চালানোর সময় ওরা দুজন ভয়ে খাটের নিচে গিয়ে লুকিয়ে ছিল। আমার স্ত্রী রান্নাঘরে রান্নার কাজে ব্যস্ত ছিল সেখানেই তাকে আটকে রাখা হয়।

এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত মনোয়ারুল ইসলাম আলমের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আব্দুল মান্নান বাদি হয়ে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মনোয়ারুল ইসলামকে প্রধান আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় মনোয়ারুল ছাড়াও আরও ৭ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৪০/৫০ জনকে আমসামি করা হয়েছে।

Header Ad

যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই

ছবি: সংগৃহীত

বর্তমান সময়ে এআই মানুষের জীবনে আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। সব কাজেই এআই আপনাকে সাহায্য করতে পারবে। সে হোক রান্নার রেসিপি কিংবা চাকরির সিভি সবই লিখে দিতে পারবে এআই। এআই ইন্টেলিজেন্সি রোবট দিয়ে এখন কত কিছুই না করা হচ্ছে পৃথিবীতে। নিউজ প্রেজেন্টার থেকে শুরু করে স্কুলে পড়ানো, অফিসের কাজ সবই।

তবে অনেকেই আশঙ্কা করছেন দিন দিন যেন এআই মানুষের জায়গা নিয়ে নিচ্ছে। পেশা হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ। একটা সময় বিশ্বে বেকারত্বের হার বেড়ে যাওয়ার কারণ হবে এআই। তবে গুগল বলছে, এআই সব জায়গায় মানুষের বিকল্প হতে পারবে না। যেমন: কোডিং। এখন পর্যন্ত এআই সেই অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেনি।

সম্প্রতি টেক জায়ান্ট সংস্থার নিউ ইয়র্কের অফিসে বসে এক সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় মাতিয়াস বলেন, সবাই কোডিং শিখতে হবে। তিনি আরও বলেন, শৃঙ্খলাবদ্ধ হয়ে শেখাটা বরাবরের মতোই এখনো গুরুত্বপূর্ণ। এআই নির্দিষ্ট কাজে সাহায্য করতেই পারে। তবে তা প্রাথমিক স্তরে। কিন্তু সমগ্র কোডিং প্রক্রিয়াকে দখল করতে তার এখনো অনেক সময় লাগবে।

তবে এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এআই তো এরই মধ্যে কোড লেখার কাজ শুরু করে দিয়েছে। এর উত্তরও দিয়েছেন মাতিয়াস। জানিয়েছেন, এআই কোড লিখলেও তা খতিয়ে দেখার ভার মানুষদেরই। সুতরাং কোডিংয়ের চূড়ান্ত রূপ দেওয়া বিষয়টি এখনও এআইয়ের নাগালের বাইরে। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে জুনিয়র ডেভেলপাররা যে চাপে পড়েছেন তাও মানছেন মাতিয়াস।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ
নায়ক নিরবের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ স্ত্রীর
মুন্সি সমিতির অফিসে আগুন দিলো আইনজীবীরা
মৃত্যুর ৬ বছর পর প্রকাশ পাচ্ছে আইয়ুব বাচ্চুর নতুন গান
তানজিম সাকিবের দারুণ বোলিং, জয়ে শুরু গায়ানার
ভিসার জন্য দুপুরে আমেরিকান দূতাবাসে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ইসকন নিষিদ্ধে সরকারের অবস্থান জানতে চায় হাইকোর্ট
নারী যুগ্মসচিবের ধমক খেয়ে অজ্ঞান কর্মকর্তা, সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
জিয়া চ্যারিটেবল মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
আইনজীবী সাইফুল হত্যায় আটক ৩০
বিচ্ছেদের পর সামান্থাকে ‘সেকেন্ড হ্যান্ড’ শুনতে হয়
ইসকনের হামলার নিন্দা ও বিচারের দাবি শিবিরের
ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
আইনজীবী সাইফুল হত্যার বিচারের দাবিতে জাহাঙ্গীরনগরে বিক্ষোভ মিছিল
ইউক্রেনে এক মাসে লন্ডনের অর্ধেকের সমান এলাকা দখল রাশিয়ার
লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহত অন্তত ২২